Connect with us

অর্থনীতি

কাঁচা মরিচের ডাবল সেঞ্চুরি, ডিম ও মুরগিতে নেই স্বস্তি

Published

on

দামে ডিমের হাঁফ সেঞ্চুরির পরে, তাকে ছাড়িয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছে কাচা মরিচের দাম। অব্যাহতভাবে বাড়ছে দ্রব্যমূল্য। আর তাতে নাভিশ্বাস উঠেছে সীমিত আয়ের মানুষের। সরকার কঠোরভাবে বাজার মনিটরিংয়ের নির্দেশ দিলেও সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য কিছুতেই কমছে না।

শুক্রবার (২৪ মে) রাজধানী ও এর আশপাশের বিভিন্ন বাজার ঘুরে এসব তথ্য জানতে পারে গণমাধ্যম।

বাজারে প্রতি কেজি বেগুন ৭০-৯০ টাকা, শসা ৪০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, পেঁপে ৭০-৮০ টাকা, টমেটো ৪০-৫০ টাকা, পটোল ৬০ টাকা, গাজর ৫০ টাকা, ঢ্যাঁড়শ ৪০ টাকা ও কহি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ধুন্দল ৪০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, লতি ৬০-৭০ টাকা, আলু ৫৫ টাকা, ঝিঙা ৬০ টাকা ও কাঁকরোল ৮০-১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া খুচরা বাজারে কাচা মরিচ ২০০-২২০ টাকা এবং পাইকারিতে বিক্রি হচ্ছে ১৭০-১৮০ টাকা দরে।

এদিকে ক্রেতাদের দাবি, গতবছরের মতো আবারও কাঁচামরিচের বাজার অস্থির করার পাঁয়তারা চলছে। এখনই কেজি ছাড়িয়েছে ২০০ টাকা। কদিন পরে তো আর মরিচ কেনার সাধ্যই থাকবে না।

Advertisement

কারওয়ান বাজারের সবজি ব্যবসায়ী আনিস মিয়া জানান, অন্যান্য বছর গরম ও ঝড়-বৃষ্টির কারণে হলেও এবার তীব্র গরমে মরিচের উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। পাশপাশি দাম ঊর্ধ্বমুখী হওয়ায় ক্রেতাদের মধ্যে মরিচ মজুতের প্রবণতা বেড়েছে। তাই কিছুটা সরবরাহ ঘাটতি হওয়ায় বাড়ছে দাম।

এদিকে বাজারে রুই মাছ প্রতি কেজি ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকায়, বড় রুই ৪০০ টাকায়, পাঙাশ ২৩০ টাকা, চিংড়ি আকার ভেদে ৬০০ থেকে ৭৫০ টাকায়, পাবদা ৪০০ টাকায়, তেলাপিয়া ২২০ টাকায়, চাষের কই ২৮০ টাকায়, কাতল  ৩৫০ টাকায়, গলসা প্রতি কেজি ৫৫০ টাকায়, টেংরা ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকায়, বড় শিং ৫৫০ টাকায়, ছোট শিং ৪০০ টাকায়, বড় বোয়াল ৭০০ থেকে ৮০০ টাকায় ও বড় আইড় মাছ ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

আর প্রতি কেজি ইলিশের জন্য গুনতে হচ্ছে ১ হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া ৮০০-৯০০ গ্রাম ইলিশ ১৬০০ টাকা ও ৬০০-৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১২০০-১৪০০ টাকায়।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২১০ টাকা দরে। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৭০ টাকায়। আর সোনালি মুরগি প্রতি কেজি ৩৬০ টাকা ও দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায়। গরুর মাংস আগের বাড়তি দামেই প্রতি কেজি ৭৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতি কেজি খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ১১০০ টাকায়।

মালিবাগ বাজারের মুরগি বিক্রেতা খোরশেদ আলম দাবি করেন, কিছুদিন আগে তীব্র গরমের কারণে মুরগির উৎপাদন কমে গিয়েছিল। খামারির অনেক মুরগি গরমে মারা গেছে। মূলত সেই সময় ব্রয়লার থেকে শুরু করে সব ধরনের মুরগির দাম বেড়েছে। যা এখনও গরম চলমান আছে। সেই কারণে মূলত সব ধরনের মুরগির দাম বাড়তি। পাইকারি বাজার থেকে আমাদের বাড়তি দামে মুরগি কিনতে হচ্ছে। তাই মূলত খুচরা বাজারে মুরগির দাম বাড়তি যাচ্ছে।

Advertisement

এছাড়া বাজারে মুরগির প্রতি ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা, আর সাদা ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ টাকায়। আর প্রতি ডজন হাঁসের ডিম ২০০ টাকা ও দেশি মুরগির ডিম ২৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ডিমের দাম না বাড়লেও প্রতি হালি ডিমের জন্য এখনো ৫০-৫৫ টাকা খরচ করতে হচ্ছে।

আই/এ

অর্থনীতি

ফের বাড়লো স্বর্ণের দাম

Published

on

ভরিতে ১ হাজার ৪০০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৮ হাজার ৩৫৫ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।বুধবার (২৬ জুন) থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১২ হাজার ৯৭৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৯৬ হাজার ৮৩৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের ৮০ হাজার ৬২ টাকায় বিক্রি করা হবে।

সোনার দাম বাড়ানো হ‌লেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রূপার দাম।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

২৩ দিনে ২০৫ কোটি ডলার প্রবাসী আয়

Published

on

চলতি জুনের প্রথম ২৩ দিনে ২০৫ কোটি ২০ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এ ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স আসতে পারে।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে চলতি মাসের শুরু থেকেই বিপুল পরিমাণ অর্থ পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। ফলে দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে।

এর আগে, চলতি বছরের জানুয়ারিতে ২১০ কোটি ডলার, ফেব্রুয়া‌রি‌তে ২১৬ কো‌টি ৬০ লাখ ডলার, মার্চে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ডলার, এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৩০ লাখ ডলার এবং মে মাসে  ২২৫ কোটি ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

উল্লেখ্য, ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

দুই বছরে পদ্মা সেতু থেকে আয় ১৬৪৮ কোটি টাকা

Published

on

পদ্মা সেতু উদ্বোধনের দুই বছর পূর্ণ হয়েছে। ২০২২ সালের ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে সেতুটি উদ্বোধন করেন। পরদিন ২৬ জুন থেকে শুরু হয় যান চলাচল।

উদ্বোধনের দুই বছরের মাথায় ১ কোটি ২৭ লাখ ১৩ হাজার ২৭৫ টি যানবাহন পারাপার বাবদ সেতুতে টোল আদায় হয়েছে ১৬৪৮ কোটি ৭৬ লাখ ১৮ হাজার ৩০ টাকা। ২০২২ সালের ২৬ জুন থেকে ২৪ জুন পর্যন্ত সেতুতে এই টোল আদায় হয়।

পদ্মা সেতু সাইট অফিসের অতিরিক্ত পরিচালক আমিরুল হায়দার চৌধুরী এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, ‘গেল দুই বছরে পদ্মা সেতুতে সবচেয়ে বেশি চলেছে বাস। ৩১ সিটের ছোট বাস চলেছে ৩১ লাখ ৩১ হাজার ৫৩২টি যা থেকে টোল আদায় হয়েছে ৩৫ কোটি ৪৬ লাখ ৭ হাজার ৬০০ টাকা, মাঝারি বাস চলেছে ৩১ লাখ ৩১ হাজার ৫ শত ৩২টি, যা থেকে টোল এসেছে ৬২৬ কোটি ২৯ লাখ ৪০ হাজার টাকা ও ১৪ হাজার ৭৮৪টি বড় বাস চলাচল বাবদ টোল আদায় হয়েছে ৩৫ কোটি ৪৬ লাখ ৪ হাজার ৮০০ টাকা।

এ ছাড়া ১৫ লাখ ৫৩ হাজার ৭০৪টি মোটরসাইকেল থেকে টোল আদায় হয়েছে ১৫ কোটি ৫৩ লাখ ৭০ হাজার ৪০০ টাকা। ৩ লাখ ২৪ হাজার ৭৩৪ টি প্রাইভেট কার/জিপ গাড়ি থেকে টোল আদায় হয়েছে ২২৫ কোটি ৯৬ লাখ ৩৩ হাজার টাকা। ১১ লাখ ৪৯ হাজার ৫০৮টি পিকআপ পারাপার বাবদ টোল উঠেছে ১২৪ কোটি ৮৫ লাখ ৫৪ হাজার ৪ শত টাকা এবং ১৩ লাখ ৩৯ হাজার ৭৩২ টি মাইক্রোবাস চলাচলে ১৭০ কোটি ৯১ লাখ ৬৭ হাজার ২০০ টাকা টোল আদায় হয়েছে।

Advertisement

১০ লাখ ১১ হাজার ৯০৯ ছোট ট্রাক থেকে টোল এসেছে ১৬১ কোটি ৩২ লাখ ৬৪ হাজার টাকা। ৩ লাখ ১৭ হাজার ৮০০ মাঝারি ট্রাক থেকে ৮৮ কোটি ৮৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা। ৩৩ হাজার ৩০১টি থ্রি এক্সেল ট্রাক থেকে ১৬ কোটি ৪১ লাখ ১৪ হাজার ৫০০ টাকা, ২ লাখ ৬১ হাজার ৮৬২ টি ফোর এক্সেল ট্রেলর থেকে ২৬ কোটি ৭৫ লাখ ২২ হাজার টাকা ও সবচেয়ে বড় মাপের ১৪ হাজার ৪৪৮টি ট্রেলর থেকে টোল আদায় হয় ৯ কোটি ৯৪ লাখ ৯২ হাজার টাকা।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version