আন্তর্জাতিক
পাপুয়া নিউগিনিতে ভয়াবহ ভূমিধসে চাপা পড়েছে ৩ শতাধিক
![ভূমিকম্প,-পাপুয়া-নিউগিনি](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/05/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF.jpg)
প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র পাপুয়া নিউগিনির উত্তরাঞ্চলের একটি প্রত্যন্ত অঞ্চলে ভয়াবহ ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৩০০ জনের বেশি মানুষ মাটির নিচে চাপা পড়েছে। ধসে পড়েছে ১ হাজার ১০০ ঘরবাড়ি।
শনিবার (২৫ মে) স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স।
রাজধানী পোর্ট মোর্সবি থেকে উত্তরপশ্চিমে ৬০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এনগা প্রদেশের কাওকালাম গ্রামে ওই ভূমিধসের ঘটনায় ১০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার রাত ৩টার দিকে ওই দুর্ঘটনা ঘটে।
দেশটির স্থানীয় সংবাদমাধ্যম পাপুয়া নিউ গিনি পোস্ট কুরিয়ার সংসদ সদস্য আইমস আকেমের বরাত দিয়ে জানায়, অস্ট্রেলিয়ার উত্তরে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশটিতে ভয়াবহ ভূমি ধসে ৩০০ জনের বেশি মানুষ চাপা পড়েছে এবং ১ হাজার ১৮২টি ঘরবাড়ি ভেঙে গেছে।
তবে রয়টার্সের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাওয়া হলে তার জবাব দেননি আইমস আকেম।
অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্র এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয় শনিবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, মুলিকাতা রাজ্যে ভয়াবহ ভূমিধসে ছয়টি গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
পোর্ট মোর্সবেতে থাকা অস্ট্রেলিয়ার দূতাবাস এ ঘটনায় পাপুয়া নিউগিনি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্র ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
অস্ট্রেলিয়ার সংবাদ সংস্থা এবিসি নিউজ জানিয়েছে, উদ্ধারকর্মীরা কম জনবহুল এলাকাতে পৌঁছেছে। সেখানে চারজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ভূমিধসে ওই এলাকায় অনেক রাস্তাঘাট ভেঙে গেছে। ফলে সেখানে পৌঁছানোর জন্য একমাত্র উপায় হয়ে দাঁড়িয়েছে হেলিকপ্টার যোগাযোগ।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে স্থানীয়রা জীবিতদের উদ্ধার কাজ করছেন এবং নারীদের কান্নার আওয়াজ শোনা যাচ্ছে।
দেশটির প্রধানমন্ত্রী জেমস মারাপি জানিয়েছেন, ভূমি ধস এলাকায় দুর্যোগ অফিস এবং প্রতিরক্ষা বাহিনী কাজ করছে। তারা হাইওয়ে চলাচলের উপযোগি করার চেষ্টা করছে এবং সেখানে ত্রাণ পৌঁছে দেয়া হচ্ছে।
এসি//
আন্তর্জাতিক
ভারতে প্রধান বিরোধীদলীয় নেতা রাহুল গান্ধী
প্রথমবারের মতো কোনো সাংবিধানিক পদে পেলেন রাহুল গান্ধী। ইন্ডিয়ার শরিক দলগুলিও কংগ্রেসের সিদ্ধান্ত সমর্থন করেছে। গেলো ১০ বছর লোকসভায় কোনো বিরোধী নেতা ছিলেন না। কারণ, বিরোধী দলনেতার পদ পেতে গেলে লোকসভার মোট আসনসংখ্যার দশ শতাংশ বা ৫৪টি আসনে জিতে আসতে হতো। গেলো ১০ বছরে কোনো বিরোধী দলই এতগুলি আসন পায়নি। কংগ্রেস এবার ৯৯টি আসন পেয়েছে। ফলে তারা এবার বিরোধী নেতার পদ পেল।
বুধবার (২৬ জুন) ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কংগ্রেস সংসদীয় দলের চেয়ারপার্সন সোনিয়া গান্ধী প্রোটেম স্পিকার ভর্তৃহরি মহাতবকে চিঠি লিখে জানিয়ে দিয়েছেন, কংগ্রেস রাহুল গান্ধীকেই বিরোধী নেতার পদের জন্য মনোনীত করেছে। ইন্ডিয়ার শরিক দলগুলিও কংগ্রেসের এই সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছে। ২০০৪ সালে আমেঠি থেকে জিতে লোকসভায় প্রবেশ করেছিলেন রাহুল গান্ধী। তারপর দশ বছর কেন্দ্রে ইউপিএ-র সরকার ছিল। সে সময়ের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং অনেকবার রাহুলকে মন্ত্রী হওয়ার অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু তিনি রাজি হননি।
২০১৭ সালে রাহুল কংগ্রেস সভাপতি হন। ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের আবার ভরাডুবি হওয়ায় রাহুল ইস্তফা দেন। তারপর তিনি আর দলের দায়িত্ব নেননি। লোকসভায় কংগ্রেসের নেতার দায়িত্বও নেননি। কিন্তু এবার কংগ্রেসের ফল ভালো হওয়ায়, তাদের শক্তি অনেকটা বেড়ে যাওয়ার পর রাহুল বিরোধী নেতার পদ নিতে রাজি হয়েছেন। ফলে এই প্রথমবার তিনি কোনো সাংবিধানিক পদে গেলেন।
শুধু তাই নয়, এই প্রথমবার লোকসভায় তিনি সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দেবেন। লোকসভায় সরকারকে কোণঠাসা করার চেষ্টা থেকে শুরু করে ইন্ডিয়ার শরিক দলগুলিকে সঙ্গে নিয়ে এক হয়ে সরকারের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানানোর কাজটা তাকেই করতে হবে। স্পিকার পদে কংগ্রেসের প্রার্থী স্পিকারের পদ নিয়ে এবার ভোটাভুটি হবে। স্পিকারের পদে এনডিএ-র প্রার্থী হলেন গতবারের স্পিকার ওম বিড়লা।
কংগ্রেস-সহ বিরোধীদের দাবি ছিল, রীতি মেনে ডেপুটি স্পিকারের পদ বিরোধীদের দিতে হবে। কিন্তু সরকার তাতে রাজি হয়নি বলে দাবি করেছেন বিরোধীরা।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং অবশ্য জানিয়েছেন, তিনি বিরোধীদের অনুরোধ করেছিলেন, ডেপুটি স্পিকারের বিষয়টি নিয়ে পরে ফয়সালা হবে। আগে স্পিকার পদে ওম বিড়লাকে সমর্থন করুক বিরোধীরা। এরপর কংগ্রেস আটবারের সাংসদ সুরেশকে স্পিকার পদে প্রার্থী করেছে। সুরেশ এই লোকসভায় সবচেয়ে বেশিবার জিতে আসা সাংসদ। কংগ্রেসের দাবি ছিল, তাকেই প্রোটেম স্পিকার করতে হবে। কিন্তু সেই দাবি মানা হয়নি। প্রোটেম স্পিকার হয়েছেন ভর্তৃহরি মহাতব।
কংগ্রেস সূত্র জানাচ্ছে, সরকার ডেপুটি স্পিকারের পদ নিয়ে অনড় মনোভাব দেখানোর পর দলিত নেতা কে জি সুরেশকে প্রার্থী করা হয়। এর পিছনে একটা রাজনৈতিক বার্তা আছে। তৃণমূলের ক্ষোভ স্পিকার পদে প্রার্থী হওয়ার জন্য নির্ধারিত সময়সীমার সামান্য আগে কংগ্রেস একতরফা সিদ্ধান্ত নিয়ে জানায়, স্পিকারের পদের জন্য সুরেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
এরপর তৃণমূল জানিয়েছিল, কংগ্রেস এইভাবে একতরফা সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। ইন্ডিয়া শরিকদের সঙ্গে কেন আলোচনা করা হলো না, সেই প্রশ্নও তোলে তারা। রাতে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের বাড়িতে ইন্ডিয়ার শরিক দলগুলির নেতাদের বৈঠক হয়। সেখানে তৃণমূলের দুই নেতা কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও ডেরেক ও ব্রায়েন গেছিলেন।
ওই বৈঠকে ঠিক হয়, ইন্ডিয়ার সব শরিক দল সুরেশকে সমর্থন করবে। তবে কংগ্রেস নেতৃত্বকে তৃণমূল জানিয়ে দিয়েছে, তারা যেন একতরফা সিদ্ধান্ত না নেন। তবে স্পিকার পদে লড়াই হলেও লোকসভায় এনডিএ-র সংখ্যাগরিষ্ঠতা আছে। ফলে ওম বিড়লার দিকেই পাল্লা ভারী।
কংগ্রেস সূত্র জানিয়েছে, ভিপি নরসিমহা রাও, বাজপেয়ী, মনমোহনের আমলে বিরোধী দলের থেকেই ডেপুটি স্পিকার হয়েছেন। সেই রীতি মানা হচ্ছে না বলেই, তারা একজন প্রবীণ দলিত নেতাকে স্পিকারের পদে দাঁড় করিয়েছেন।
এসি//
আফ্রিকা
নাইরোবিতে ট্যাক্সবিরোধী আন্দোলন, নিহত কয়েকজন
কেনিয়ায় ট্যাক্সবিরোধী আন্দোলন সহিংস আকার ধারণ করেছে। এই বিক্ষোভ থেকে দেশটির সংসদ ভবনে আগুন দেয়া হয়েছে। এ সময় বিক্ষোভকারীদের দমাতে পুলিশ গুলি ছুড়লে বেশ কয়েকজন নিহত হয়েছেন।
মঙ্গলবার (২৫ জুন) কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিতে পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। দুপক্ষের মধ্যে দীর্ঘ সময় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলতে থাকে। এক পর্যায়ে পুলিশি বাধা টপকে দেশের সংসদ ভবনে আগুন দেন বিক্ষোভকারীরা। কাঁদানে গ্যাস ও জলকামান দিয়ে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে ব্যর্থ হলে পুলিশ গুলি চালায়।
বুধবার (২৬ জুন) বার্তাসংস্থা রয়টার্সের দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
সংসদ ভবনের বাইরে পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন এমন পাঁচজন বিক্ষোভকারীর মরদেহ গুণে দেখেছেন রয়টার্সের একজন সাংবাদিক। তবে প্যারামেডিক ভিভিয়ান আচিস্তা বলেছেন, কমপক্ষে ১০ জনকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।
আরেকজন প্যারামেডিক রিচার্ড এনগুমো বলেছেন, গুলিতে ৫০ জনের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। তিনি সংসদের বাইরে দুজন আহত বিক্ষোভকারীকে একটি অ্যাম্বুলেন্সে তুলে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
ডেভিস তাফারি নামে একজন বিক্ষোভকারী রয়টার্সকে বলেন, আমরা সংসদ বন্ধ করে দিতে চাই। প্রত্যেক এমপির পদত্যাগ করা উচিত। আমাদের একটি নতুন সরকার দরকার।
স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, কাঁদনে গ্যাস ও গুলি চালিয়ে পুলিশ শেষ পর্যন্ত সংসদ ভবন থেকে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ করতে পেরেছে। এছাড়া ভূগর্ভস্থ টানেল দিয়ে এমপিদের সরিয়ে নেয়া হয়েছে।
শুধু নাইরোবি নয়, এদিন ট্যাক্স বাড়ানোর প্রতিবাদে দেশের অন্যান্য শহর ও নগরেও বিক্ষোভ ও সংঘর্ষ হয়েছে। এসব বিক্ষোভ থেকে কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটোর পদত্যাগের দাবি করা হচ্ছে। যদিও আন্দোলন শুরু হয়েছিল ট্যাক্স বৃদ্ধির বিরোধিতা করে।
আফ্রিকার এই দেশের মানুষজন করোনো মহামারির দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব, ইউক্রেনের যুদ্ধ, টানা দুই বছরের খরা এবং মুদ্রার অবমূল্যায়নের কারণে সৃষ্ট বেশ কয়েকটি অর্থনৈতিক ধাক্কা সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে। তাদের এমন অর্থনৈতিক চাপের মধ্যেই রাজস্ব আয় বাড়াতে আরও প্রায় ৩০০ কোটি মার্কিন ডলারের করের বোঝা জনগণের ওপর চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছে সরকার।
ইতিমধ্যে নতুন এই অর্থ বিলের অনুমোদন দিয়েছে সংসদ। এখন তৃতীয় বারের মতো এটি আবারও সংসদে উঠবে। এই ধাপে পাস হলে তা স্বাক্ষরের জন্য প্রেসিডেন্টের কাছে পাঠানো হবে। কোনো আপত্তি থাকলে তিনি তা সংসদে ফেরত পাঠাতে পারেন। আর আপত্তি না থাকলে তিনি সই করলেই তা আইনে পরিণত হয়ে যাবে।
আন্তর্জাতিক
কেনিয়ায় পার্লামেন্টের ভেতর পুলিশের গুলিতে নিহত ১০
কেনিয়ায় কর বাড়ানোর প্রতিবাদে বিক্ষোভ করার সময় পুলিশের গুলিতে অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৫ জুন) এ ঘটনা ঘটে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান জানায়, কর বাড়ানোর ওপর এদিন সংসদে একটি আইন পাস করার সময় বিক্ষোভকারীরা সংসদের বাইরে তার প্রতিবাদ জানান। এক পর্যায়ে তারা সংসদের ভেতরে ঢুকে হামলা করার চেষ্টা করলে পুলিশ তাদের ওপর প্রকাশ্যে গুলিবর্ষণ করে। এতে ১০ জন নিহত হন।
প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, প্রথমে পুলিশ টিয়ারগ্যাস এবং জলকামান দিয়ে হাজার হাজার বিক্ষোভকারীকে ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করে। এতে ব্যর্থ হওয়ার পরে তারা গুলি চালায়। এ সময় ভবনের ভেতর থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখা যায়।
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়ায় অনেকদিন থেকেই সংকটে ভুগছে কেনিয়ার জনগণ। নতুন করে সরকারের কর বৃদ্ধির সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে বিক্ষোভেও নামেন তারা। তারা প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটোকে পদত্যাগ করার আহ্বান জানান। এছাড়া দেশজুড়ে আরও কয়েকটি শহরেও বিক্ষোভ ও সংঘর্ষ হয়েছে।
কেনিয়ার জনগণ দীর্ঘদিন থেকেই কোভিড মহামারির দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব, ইউক্রেনের যুদ্ধ, পরপর দুই বছরের খরা এবং মুদ্রার অবমূল্যায়নের কারণে সৃষ্ট বেশ কয়েকটি অর্থনৈতিক ধাক্কা সামলাতে লড়াই করছিল
মঙ্গলবার সংসদ অর্থ বিলটি অনুমোদন করেছে। পরে এটি আইন প্রণেতাদের কাছে পাঠানো হয়। পরবর্তী ধাপে আইনটি স্বাক্ষরের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো হবে। কোনো আপত্তি থাকলে তিনি তা সংসদে ফেরত পাঠাতে পারেন।
-
বলিউড6 days ago
জাহিরকে বিয়ে করার মাসুল গুনছেন সোনাক্ষী!
-
বাংলাদেশ7 days ago
ভাইরাল ছবি নিয়ে মুখ খুললেন সেই এনবিআর কর্মকর্তা
-
আন্তর্জাতিক7 days ago
এবার বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে বিকল্প রেল নেটওয়ার্ক তৈরি করবে ভারত
-
বাংলাদেশ2 days ago
টাক মাথায় দেশ ছাড়ার গুঞ্জন ছাগলকাণ্ডের মতিউরের
-
বাংলাদেশ5 days ago
রাজস্ব কর্মকর্তার ছেলের ছাগলকাণ্ড নিয়ে সাবেক ছাত্রলীগ নেতার বক্তব্য
-
টুকিটাকি3 days ago
নারী সহকর্মীর সঙ্গে হোটেলে ধরা, পুলিশের ডিএসপি থেকে কনস্টেবলে পদাবনতি
-
বাংলাদেশ3 days ago
জমিকাণ্ডে আলোচিত ডিআইজি জামিলকে বদলি
-
অপরাধ1 day ago
পরীমণির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কে বাধ্যতামূলক অবসরে সেই পুলিশ কর্মকর্তা