Connect with us

জাতীয়

উপকূলীয় এলাকায় লঞ্চ চলাচল বন্ধের নির্দেশ

Published

on

নির্দেশ

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপ প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘রেমালে’ পরিণত হয়ে রোববার মধ্যরাত থেকে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ উপকূলের সমুদ্র তীরবর্তী এবং আশপাশের অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে। তাই উপকূলীয় এলাকায় লঞ্চসহ সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। তবে দেশের অভ্যন্তরীণ নৌরুটগুলোতে চলাচল করা লঞ্চ ও অন্যান্য নৌযানের ব্যাপারে এখনও এমন কোনও নির্দেশনা দেয়া হয়নি।

শনিবার (২৫ মে) বিকেলে বিআইডব্লিউটিএ এর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক মো. জয়নাল আবেদীন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, বঙ্গোপসাগরে যে গভীর নিম্নচাপটি সৃষ্টি হয়েছে সেটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেজন্য ইতোমধ্যে সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সমুদ্র বন্দরগুলোতে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। সেজন্য উপকূলীয় এলাকায় সব ধরনের লঞ্চ এবং নৌযান চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে নদীবন্দরগুলোতে চলাচল করা লঞ্চের জন্য এমন কোনও নির্দেশনা দেয়া হয়নি। সেটি সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। পরিস্থিতি বুঝে ব্যবস্থা নেয়া হবে। বিআইডব্লিউটিএর সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।

অপরদিকে সাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপ এবং সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাবনাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের ভবনের ৬ষ্ঠ তলায় কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয়েছে। কন্ট্রোল রুমে সংস্থাটির কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত থেকে আবহাওয়া অফিস, কর্তৃপক্ষের সকল নদীবন্দরে স্থাপিত নিয়ন্ত্রণ কক্ষ, বন্দরের ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা, নদীবন্দরের বিভিন্ন বিভাগের নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা এবং ড্রেজার বেইজের নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা সঙ্গে নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ রাখবেন।

নিয়ন্ত্রণ কক্ষে যোগাযোগ করার জন্য টেলিফোন নম্বর +৮৮০২২২৩৩৫২৩০৬ ও মোবাইল নম্বর ০১৯৫৮৬৫৮২১৩ ব্যবহারের অনুরোধ করা হয়েছে।

Advertisement

এছাড়া বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় পরিস্থিতিতে অভ্যন্তরীণ নৌপথে চলাচলকারী সব ধরনের নৌযানকে আবহাওয়া সংকেত ও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) জারি করা নির্দেশনা অনুসরণের নির্দেশ দিয়েছে সংস্থাটি।

কেএস/

জাতীয়

দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রস্তুত থাকতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

Published

on

১৫ আগস্টের পর যারা ক্ষমতায় এসেছিল তারা দেশকে এগিয়ে নিতে পারেনি, বরং একের পর এক ক্যু হয়েছে। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার (২৬ জুন) স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের ৩৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ থেকে আওয়ামী লীগ ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতায় আছে বলেই দৃশ্যমান ও টিকসই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক ও যুগোপযুগী হিসেবে গড়ে তুলতে দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার।

কাউকে আক্রমণ করবে না বাংলাদেশ তবে আক্রান্ত হলে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

হজ শেষে দেশে ফিরলেন ১৯ হাজারের বেশি হাজি

Published

on

পবিত্র হজ পালন শেষে ইতোমধ্যে দেশে ফিরেছেন ১৯ হাজার ৪৩৯ হাজি। হজ পালন করতে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৮ জন বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) দিবাগত রাতে হজ পোর্টালের সবশেষ বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়।

হজ ব্যবস্থাপনা পোর্টালের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ৫১টি ফ্লাইটে সৌদি থেকে এসব হাজি বাংলাদেশে এসেছেন। এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ১৩টি, সৌদি এয়ারলাইনসের ২০টি এবং ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস ১৮টি ফ্লাইট পরিচালনা করে।

চলতি বছর হজ পালন করতে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৮ জন বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে পুরুষ ৩৬ এবং মহিলা ১২ জন। তাদের মধ্যে মক্কায় ৩৭, মদিনায় ৪, মিনায় ৬ এবং জেদ্দায় একজনের মৃত্যু হয়েছে।

এদিকে আগামী বছর (২০২৫) বাংলাদেশের জন্য এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জনের কোটা দিয়েছে সৌদি আরব।

Advertisement

বিষয়টি নিশ্চিত করে হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (হাব) সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম জানান, নির্ধারিত সংখ্যার মধ্যে কতজন সরকারি ব্যবস্থাপনায় আর কতজন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যাবেন তা বাংলাদেশ সরকার পরে নির্ধারণ করে দেবে।

উল্লেখ্য, এ বছর সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় সর্বমোট ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজযাত্রী সৌদি আরব যান হজ করতে। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪ হাজার ৫৬২ জন এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৮০ হাজার ৬৯৫ জন। আর বাংলাদেশ থেকে সর্বমোট ২১৮টি ফ্লাইটে সৌদি আরব পৌঁছেছিলেন তারা।

হজ পালনের উদ্দেশ্যে হজযাত্রীদের সৌদি আরবে যাত্রার প্রথম ফ্লাইট ছিল ৯ মে এবং সর্বশেষ ফ্লাইট ছিল ১২ জুন। এরপর ২০ জুন থেকে হজযাত্রীদের নিয়ে হজের ফিরতি ফ্লাইট দেশে আসা শুরু করে। আগামী ২২ জুলাই হজযাত্রীদের নিয়ে শেষ ফ্লাইটটি দেশে আসবে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

‘চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশের জনগণের প্রতি যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

Published

on

বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস। ফাইল ছবি

‘নিজেদের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশের জনগণের প্রতি যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমি সবসময় চেষ্টা করেছি আমাদের দুই দেশের মানুষ সহযোগিতা করতে পারে এমন ক্ষেত্র নিয়ে কাজ করতে। ’

মঙ্গলবার(২৫ জুন) রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত যুক্তরাষ্ট্রের ২৪৮তম স্বাধীনতা বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস এসব কথা বলেন।

গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্দেশ্যে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার প্রতি বাংলাদেশের সাংবাদিক ও যুক্তরাষ্ট্রের সাংবাদিকদের লক্ষ্য এক। আমরা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে আলোচনা এবং একে অপরকে এটি অর্জনে সহায়তা করতে আমাদের উভয় দেশের মানুষকে একত্রিত করার জন্য কাজ করি।’

বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র যেখানে দাঁড়িয়ে আছে তা দুই দেশের সহযোগিতার একটি মূল ক্ষেত্রকে তুলে ধরে উল্লেখ করে পিটার হাস বলেন, ‘সেটি হলো জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই এবং আমাদের উভয় দেশের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব। ঘূর্ণিঝড় রিমাল আমাদের আরও একবার মনে করিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল জলবায়ুর ক্ষেত্রে কতটা ঝুঁকিপূর্ণ। বর্তমান এবং ভবিষ্যতে আমাদের দুই দেশের মধ্যে অংশীদারত্বের একটি মূল ক্ষেত্র এ ঝুঁকি মোকাবিলায় সহায়তার জন্য একসঙ্গে কাজ করা।’

মার্কিন রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ‘একসঙ্গে কাজ করলে আমাদের দুই দেশই সমস্যা সমাধানে আরও বেশি সক্ষম হবে। আমাদের উভয় দেশই জনগণের সুরক্ষা এবং তাদের শান্তিপূর্ণ, সমৃদ্ধ ও নিরাপদ জীবনযাপনে সহায়তা করতে চায়।’

Advertisement

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version