Connect with us

অপরাধ

মডেল হতে চাওয়া শিলাস্তি যেভাবে অন্ধকার জগতে

Published

on

এমপি আজিম হত্যায় যাকে নিযে সবচেয়ে বেশি আলোচনা সমালোচনা তিনি হলেন শিলাস্তি রহমান। মূলত তিনি হতে চেয়েছিলেন মডেল । কিন্তু অন্ধকার জগতের চোরাবালিতে হারিয়ে গিয়ে তিনিই এখন সংসদ সদস্য আজিম হত্যার অন্যতম আসামি।

এবার মুখ খুললেন সেই হানি ট্র্যাপখ্যাত শিলাস্তি। গেলো ২৪ মে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তোলার সময় ক্যামেরা দেখে মুখ লুকাতে থাকেন তিনি। পরে তাকে আদালতের ডকে তোলা হলে কাঁদতে থাকেন। আদালতে শুনানির আগে শিলাস্তি রহমান  জিজ্ঞাসা করেন,  আমি কীভাবে আসামি হই। আমি শুধু ওই বাসায় ছিলাম। তাছাড়া কিছুই জানি না।

পুরান ঢাকার এই তরুণী বিত্তশালী এমপি আজিমের বন্ধু আক্তারুজ্জামান শাহীনের খপ্পরে পড়ে চলে যান অন্ধকার জগতে। মার্কিন পাসপোর্টধারী শাহীন দেশে এলেই ঘুরে বেড়াতেন তার সঙ্গে। বিভিন্ন পার্টিতে অংশ নিতেন শাহীনের ফ্ল্যাটে। কলকতায় এমপি আজিম খুন হওয়ার পর মাস্টারমাইন্ড শাহীনের বান্ধবী হিসেবে নাম আসে এই শিলাস্তি রহমানের। যার আরেক নাম সেলে নিস্কি।

গেলো ১৩ মে কলকাতায় এমপি আনার খুন হওয়ার পর ১৫ মে ঢাকায় চলে আসেন প্রধান কিলার আমানুল্লাহ ওরফে শিমুল ভূঁইয়া। তার সঙ্গে একই ফ্লাইটে কলকাতা থেকে ঢাকায় ফেরেন শাহীনের বান্ধবী শিলাস্তি রহমান। বিমানবন্দর থেকে চলে যান বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় শাহীনের অভিজাত ফ্ল্যাটে। এমপিকে খুন করে সফল হওয়ায় ওই রাতেই শাহীন সেখানে পার্টির আয়োজন করেন। সেখানে মনোরঞ্জন করেন এই শিলাস্তি ওরফে সেলে নিস্কি। এর আগে ৩০ এপ্রিল সিলাস্তি শাহীনের সঙ্গে কলকাতায় গিয়েছিলেন। ১০ মে শাহীন দেশে ফিরলেও শিলাস্তিকে রেখে আসে কলকাতাতেই।

শিলাস্তির গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইলের নাগরপুরে। তবে বড় হয়েছেন পুরান ঢাকায়। অবশ্য বিত্তশালীদের ডেরায় গিয়ে নিজেও থাকতেন উত্তরার অভিজাত ফ্ল্যাটে।

Advertisement

এসি

অপরাধ

আসামি ধরতে হেলিকপ্টার নিয়ে পাহাড়ে চলছে ডিবির অভিযান

Published

on

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যার ঘটনায় দুই আসামিকে ধরতে পার্বত্য এলাকা খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামে অভিযান চালাচ্ছে ডিবি পুলিশ। এরমধ্যে গ্যাস বাবুকে নিয়ে তিনটি মোবাইল উদ্ধারে যায় ডিবি পুলিশ। সেখানকার একাধিক পুকুর ও ডোবায় ফোন উদ্ধারে অভিযান চলছে।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুর দেড়টা থেকে হেলিকপ্টার দিয়ে চলছে এই অভিযান। ডিবির একাধিক সূত্র গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সূত্র জানায়, ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের নেতৃত্বে ডিবির একাধিক টিম এমপি আনার হত্যার ঘাতক দলের অন্যতম দুই পলাতক আসামি ফয়সাল ও মোস্তাফিজকে ধরতে খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন পাহাড়ে হেলিকপ্টার দিয়ে সাঁড়াশি অভিযান চলছে। অভিযান শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।

প্রসঙ্গত, ভারতে চিকিৎসার জন্য গিয়ে নৃশংসভাবে খুন হন এমপি আনার। তার মরদেহ খণ্ডবিখণ্ড করে গুম করা হয়, এখনো যার সন্ধান মেলেনি। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে পাঁচজন এবং ভারত ও নেপালে দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আলোচিত এই হত্যাকাণ্ডে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের দুইজন নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২২   

Published

on

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

বুধবার (২৬ জুন) সকালে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

ডিএমপি পক্ষ থেকে বলা হয়, ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার (২৫ জুন) সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়।

এ সময় ১৫৩৫ পিস ইয়াবা, ৬২.৫ গ্রাম হেরোইন, ২০ বোতল ফেন্সিডিল ও ১ কেজি ৬০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে ডিএমপির সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১৫টি মামলা রুজু হয়েছে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

ছাদ ফুটো করে কারাগার থেকে পালালো ৪ ফাঁসির আসামি

Published

on

বগুড়া জেলা কারাগারের ছাদ ফুটো করে দেয়াল পার হয়ে পালিয়েছেন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৪ আসামি। তবে সকালে তাদের কারাগারের আশপাশের এলাকা থেকে আবারও ধরা হয় বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার (২৬ জুন) দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে।

বগুড়া জেলা কারাগারের জেলার মোহাম্মদ ফরিদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

৪ আসামি হলেন- কুড়িগ্রামের নজরুল ইসলাম মঞ্জু (৬০), নরসিংদীর মো. আমির হামজা (৩৮), বগুড়ার ফরিদ শেখ (২৮) ও মো. জাকারিয়া (৩১)।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন বগুড়া জেলা পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী।

Advertisement

তিনি জানান, মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টা ৫৬ মিনিটে খবর আসে বগুড়া জেলা কারাগার থেকে চারজন মৃত্যুদণ্ড সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালিয়ে গেছে। এই খবর পাওয়া মাত্র বগুড়া সদর থানা ও ফাঁড়ির পুলিশ তৎপর হয়ে ওঠে। তারা শহরের বিভিন্নস্থানে একাধিক অভিযান পরিচালনা শুরু করে।

অভিযানের এক পর্যায়ে ভোর ৪টা ১০ মিনিটের দিকে সদরবাড়ীর উপ-পরিদর্শক (এসআই) খোরশেদ আলম শহরের চেলোপাড়ায় করতোয়া নদীর পাড়ে চাষি বাজার থেকে চারজনকে আটক করেন। পরে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নিশ্চিত হওয়া যায় এই চারজনই কারাগার থেকে পালানো সেই চার আসামি। এরপর তাদেরকে ডিবি অফিসে নিয়ে আসা হয়।

সকালে সংবাদ সম্মেলনে জেলা পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী জানান, পৃথক মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি একই কনডেম সেলে ছিলেন। সেখানে থেকেই তারা পালানোর পরিকল্পনা করেন। ঘটনার রাতে তারা নিজেদের বিছানার চাদর ছিড়ে দড়ি বানান। এরপর কৌশলে কারাগারের ছাদ ফুটো করে সেলের বাইরে বের হন। আগে থেকে বানানো বিছানার চাদরের দড়ি দিয়ে কারাগারের বিল্ডিং থেকে নিচে নামেন। এরপর কারাগারের পূর্ব পাশে করতোয়া নদীর ব্রিজের নিচে দিয়ে ওই চারজন পালিয়ে যান।

তিনি আরও বলেন, ঘটনা জানা মাত্রই খুব দ্রুততম সময়ে আমাদের পুলিশ সদস্যরা চার আসামিকে আটক করতে সক্ষম হন। এখন তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হবে।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version