Connect with us

ক্রিকেট

টসে জিতে ব্যাটিংয়ে হায়াদ্রাবাদ

Published

on

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগ (আইপিএল) এর ফাইনাল ম্যাচে কোলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সানরাইজার্স হায়াদ্রাবাদ।

রোববার (২৬ মে) সন্ধ্যায় চেন্নাইয়ে মুখোমুখি হবে দুই দল।

টসের পর  শিশিরের প্রভাব কম থাকবে উল্লেখ করে হায়াদ্রাবাদ অধিনায়ক প্যাট কামিন্স জানিয়েছেন, এমন পিচে রান দেখতে চান তিনি। তার টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্তই ছিল ।

অপরদিকে কলকাতা অধিনায়কের বক্তব্য, এলিমিনেটরের তুলনায় ভিন্ন পিচ এটি। টস জিতলে তিনি বোলিং করার পক্ষেই ছিলেন।

দুই দলের মধ্যে কলকাতা নাইট রাইডার্স তাদের একাদশে কোনো প্রকার পরিবর্তন আনেনি। অবশ্য হায়দরাবাদ নিজেদের একাদশে একটি পরিবর্তন এনেছে। আব্দুস সামাদের পরিবর্তে মূল একাদশে আছেন শাহবাজ আহমেদ।

Advertisement

আই/এ

ক্রিকেট

রোহিতের হাতে বিশ্বকাপ দেখতে চান হাফিজ

Published

on

ভারতের মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ড। সেমিফাইনালের এই ম্যাচে ভারতের জয় চান অন্তত সাবেক পাকিস্তানি ক্রিকেটার মোহাম্মদ হাফিজ। সরাসরি সে কথা জানাননি। তবে রোহিত শর্মার হাতে বিশ্বকাপের ট্রফি দেখতে চান হাফিজ। তিনি মনে করেন ভারতীয় অধিনায়ক বিশ্বকাপের সবচেয়ে বড় দাবিদার।

সুপার এইটের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৪১ বলে ৯২ রানের ইনিংস খেলেন রোহিত। দলকে দারুণভাবে নেতৃত্ব দিয়েছেন। এখন ভারত অপেক্ষা করছে ফাইনাল খেলার। রোহিতের নিজের উপর ভাবনা না রেখে ম্যাচ খেলার ধারণাকে তুলে ধরেছেন সাবেক ক্রিকেটার হাফিজ।

রোহিতের সেই ইনিংসের দিনে ভারত ২০০ ছাড়ানো লক্ষ্যমাত্রা ছুঁড়ে দিয়েছিল। ম্যাচটিতে ২৪ রানের জয় পায় ভারত। হাফিজ বলেন, ‘এটা রোহিতের শো ছিল। আমরা একজন অধিনায়কের কাছে অন্যতম সেরা ইনিংস দেখেছি।’

ভারত ২০২৩ ওডিআই বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলেছিল রোহিতের নেতৃত্বে। সেবার অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ফাইনাল হারের স্বাদ পায় ভারত। হাফিজ সেই টুর্নামেন্টের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, ‘আপনি যদি সবশেষ ৫০ ওভারের বিশ্বকাপ দেখেন, সে দুর্দান্ত এক পারফর্মার ছিল ভারতের পক্ষে। তার ইনিংসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার যা ছিল, সে তার মাইলফলক নিয়ে চিন্তা করেন না। ঠিকঠাকভাবে বল হিট করা তার প্রধান মনোযোগের ব্যাপার।’

হাফিজ আরও যোগ করেন, ‘সে একজন চ্যাম্পিয়ন খেলোয়াড় হতে চান। যে সবসময় স্মরণীয় হয়ে থাকবে আইসিসি ট্রফি জিতে।’

Advertisement

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২৭ জুন (বৃহস্পতিবার) রাত সাড়ে ৮ টায় ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে ভারত।

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

এক যুগে সবচেয়ে খারাপ অবস্থানে সাকিব

Published

on

সূর্যকুমার যাদবকে সরিয়ে আইসিসি টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ের শীর্ষে উঠেছেন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনার ট্রাভিস হেড। গত বছর ডিসেম্বর মাস থেকে এই জায়গার দখলে ছিলেন সূর্যকুমার। অজি ওপেনার হেডের দারুণ সব ব্যাটিং তাকে এই কীর্তি দিয়েছে। ফর্মে ছিলেন, চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেই প্রমাণ দেখিয়েছেন। সুপার এইটে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে ৭৬ রানের এক দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন তিনি। এদিকে অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে বাংলাদেশি অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান নেমে গেছেন ৬ নম্বর পজিশনে।

চার ধাপ এগিয়ে হেড আজ শীর্ষস্থান দখল করলেন। যেখানে সূর্যকুমার, ফিল সল্ট, বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ানকে এক ধাপ করে নিচে নামতে হয়েছে। যদিও অস্ট্রেলিয়ার সবাই সুখবর পাচ্ছে না।

মার্কাস স্টইনিস খুব অল্প সময়ের জন্য অলরাউন্ডার হিসেবে শীর্ষে উঠেছিলেন। তিনি আর এই পজিশনে নেই এখন। এই জায়গা দখলে নিয়েছেন শ্রীলঙ্কান অলরাউন্ডার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। আর বাংলাদেশি অলরাউন্ডার সাকিব নেমেছেন ৬ নম্বরে। যা গত এক যুগে সাকিবের সবচেয়ে খারাপ অবস্থান।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ যখন শুরু হয়, তখন সাকিবের অবস্থান ছিলে এক নম্বরে। জানা যায়, ২০১২ সালের ২১ সেপ্টেম্বরের পর থেকে সাকিব কখনো ছয়ে নামেননি। অর্থাৎ সবসময় পাঁচের মধ্যেই ছিল তার অবস্থান। কিন্তু ধারাবাহিকভাবে খারাপ পারফরম্যান্সের মাশুল তো দিতেই হয়।

ফলে সাকিবকে এখন অলরান্ডার হিসেবে ৬ নম্বরে থেকেই সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

দক্ষিণ আফ্রিকার ওপর চাপ বেশি থাকবে: ট্রট

Published

on

প্রথমবারের মতো সেমিফাইনালে ওঠার আনন্দ আরও ‘ভয়ংকর’ করে তুলবে কি না আফগানিস্তানকে, এমন এক সম্ভাবনা চোখে পড়ছে। পড়ছে কারণ, আফগান কোচ জোনাথন ট্রট সেরকম কথা জানিয়েছেন। এমন এক দল হিসেবে আফগানরা সেমিতে উঠেছে, যাদের এই পর্যায়ে কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই। ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে কোচ ট্রট নির্ভার থাকার বার্তা দিয়েছেন।

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে এমন দিন নতুন নয়। সেমিতে যাওয়াটুকু অন্তত। এরপর ‘চোকার্স’ হিসেবে তাদের এক পরিচিতি আছে। যে নামটি তারা পেয়েছে এমন কিছু ইতিহাস থেকে, যেখানে সুযোগ মিস করে করে অভ্যাস তৈরি করেছে তারা।

আর সেমিতে যাওয়ার কোনো ইতিহাস না থাকায় আফগান দলের ওপর আলাদা কোনো চাপ থাকবে না বলে জানিয়েছেন ট্রট। তিনি বলেন, ‘কোনো ক্ষত বা ইতিহাস ছাড়াই আমরা সেমিফাইনালে যাচ্ছি। এটা আমাদের জন্য নতুন এক জায়গা। আমরা সেমিফাইনাল খেলব, সবটা দেওয়ার চেষ্টা করব। আগের কোনো ধারণা নেই, সেমিফাইনালে আগের বছরগুলোতে সফলতা বা ব্যর্থতার কোনো ইতিহাস নেই। আমাদের জন্য নতুন এক চ্যালেঞ্জ, হারানোর কিছু নেই, এটাই সেমিফাইনালে আমাদের ভয়ংকর দল বানিয়েছে, অবশ্যই প্রতিপক্ষের ওপর চাপ বেশি থাকবে।’

আফগানদের এই সাফল্য ট্রটের কাছেও দারুণ আনন্দের। দলকে আরও গোছানোর কাজটুকু ভালোই করে এসেছেন এই ইংলিশ কোচ। এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমির মতো ম্যাচও চিন্তামুক্ত থেকেই মাঠে নামবে তার দল।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version