Connect with us

চট্টগ্রাম

কোভিড-১৯ মোকাবেলায় কুমিল্লা জেলা পুলিশের র‌্যালি

Published

on

কোভিড-১৯ দ্বিতীয় ধাপ মোকাবেলায় করোনা প্রতিরোধ ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে র‌্যালি ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম শুরু করেছে কুমিল্লা জেলা পুলিশের করোনা প্রতিরোধ মঞ্চ।

রোববার সকালে পুলিশ লাইন্স থেকে র‌্যালিটি বের হয়ে নগরীর কান্দিরপাড়ে করোনা প্রতিরোধ মঞ্চে এসে শেষ হয়।

র‌্যালি শেষে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, জেলা পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমেদ, কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ আমির আলী চৌধুরী, নারী নেত্রী পাপড়ী বসুসহ আরো অনেকে।

পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমেদ জানান, করোনা প্রতিরোধ মঞ্চ থেকে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ করা হবে এবং সচেতনতামূলক মাইকিং অব্যাহত থাকবে।

এস

Advertisement

অপরাধ

ক্যাম্পে পুলিশের ওপর হামলা, ৫ রোহিঙ্গা গ্রেপ্তার

Published

on

কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এক পুলিশ সদস্যকে হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করার ঘটনায় ৫ রোহিঙ্গাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গেলো শুক্রবার (৩১ মে) রাত ৯টার দিকে শফিউল্যাহ কাটা পুলিশ ক্যাম্পে অভিযানে গেলে এ অতর্কিত হামলার ঘটনা ঘটে।

শনিবার (১ জুন) পৃথক অভিযানে উপর্যুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়।

আটককৃতরা হলেন- নাজির হোসেন, মো. সাকের, নুর ইসলাম, সৈয়দ আলম ও আমেনা খাতুন। এরা সবাই উখিয়ার ১৬ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-৫ ব্লকের বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

শফি উল্লাহ কাটা পুলিশ ক্যাম্পের দায়িত্বরত সহকারী পুলিশ সুপার মো. সাইদুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের উখিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

এ বিষয়ে ৮ এপিবিএন অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. আমির জাফর বলেন, পুলিশ ক্যাম্পের টহলদল বের হলে মাঠের উত্তর পাশে ৫ থেকে ৭ জন রোহিঙ্গা বসেছিল। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে একজনের হাতে একটি ওয়ান শুটারগান দেখতে পেয়ে তাকে আটক ও অস্ত্র উদ্ধারের চেষ্টা করেন। একই সময় রোহিঙ্গারাও পুলিশের অস্ত্র কেড়ে নেয়ার চেষ্টা করেন।

Advertisement

এ ঘটনায় উভয়ের মধ্যে ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে অস্ত্রধারী রোহিঙ্গা উখিয়ার ১৬ নম্বর ক্যাম্পের বি/৫ ব্লকের বাসিন্দা সাবেক রোহিঙ্গা নেতা কালুর ছেলে মো. আমিন (২০) চিৎকার দেয়। তার চিৎকারে আশপাশের শেড থেকে শতাধিক রোহিঙ্গা দা-লাঠি নিয়ে ঘটনাস্থলে আসে।

কালুর স্ত্রী সেতারা বেগম তার হাতে থাকা দা দিয়ে টহল দলের এপিবিএন কনস্টেবল শাখাওয়াত হোসেনের মাথায় কোপ মারে। এতে মাথার বাম পাশে রক্তাক্ত জখমপ্রাপ্ত হলে তাৎক্ষণিক আহত কনস্টেবল শাখাওয়াতকে উখিয়ার জামতলী এমএসএফ হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

রুমা-থানচি সড়কে ৪ দিন ধরে যান চলাচল বন্ধ

Published

on

বান্দরবানের রুমা-থানচি সড়কে একটি বেইলি সেতু দেবে যাওয়ায় ৪ দিন ধরে বন্ধ রয়েছে যান চলাচল। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন রুমা ও থানচি উপজেলার বাসিন্দারা। এদিকে বেইলি সেতু দেবে যাওয়ায় একপ্রান্তে যাত্রীরা নেমে হেঁটে মালামাল বহন করে আবার অন্যপ্রান্তে গিয়ে যানবাহনে উঠতে হচ্ছে। সড়ক যোগাযোগ স্বাভাবিক না থাকায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। পাহাড়ে উৎপাদিত বিভিন্ন ফল সংগ্রহ করে তা দ্রুত বাজারজাত করতে না পারার পাশাপাশি রুমা ও থানচি উপজেলায় সবজি পরিবহনে দিতে হচ্ছে দ্বিগুণ ভাড়া।

শনিবার (১ জুন)  মিলনছড়ি নামকস্থানে দেবে যাওয়া ওই বেইলি সেতুটি বন্ধ থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন এ পথের যাত্রীরা।

জানা যায়, গেলো (২৮ মে) সকাল থেকে ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে বান্দরবানের রুমা-থানচি উপজেলা যাওয়ার পথে মিলনছড়ির একটি বেইলি সেতু দেবে যায়। সেতুটি দেবে যাওয়ায় কর্তৃপক্ষ তা মেরামতের জন্য যান চলাচল বন্ধ করে দেয়।

স্থানীয় এক আনারস চাষি বলেন, আমরা বান্দরবানের বিভিন্ন পাহাড়ে আনারস ও আম বাগান করেছি। সেখানে ভালো ফলনও হয়েছে। তবে উৎপাদিত ফলন বাজারজাত করতে পারছি না। বিশেষ করে ব্রিজ ভাঙার কারণে ২-৩ বার গাড়ি পরিবর্তন করতে হচ্ছে।

রুমার স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, একজন রোগীকে রুমা থেকে বান্দরবান সদর হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছি। ব্রিজ দেবে যাওয়ায় রোগীকে নিয়ে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। এ পর্যন্ত গাড়িও দুইটা পরিবর্তন করতে হয়েছে।

Advertisement

এ বিষয়ে বান্দরবান সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ মোসলেহ্ উদ্দীন চৌধুরী গণমাধ্যমে বলেন, ইতোমধ্যে প্রায় সংস্কারের কাজ শেষ। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে বেইলি সেতুটি মেরামত করে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দিতে পারবো।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২০ ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশনের আওতায় রয়েছে বান্দরবানের রুমা-থানচি সড়ক। দ্রুত সময়ে এই বেইলি সেতুটি মেরামত হলে জনদুর্ভোগ লাঘব হবে বলে আশা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আগুন নিয়ন্ত্রণে, পুড়লো দুই শতাধিক ঘর

Published

on

কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ধরা আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে ফায়ার সার্ভিসের। তিনটি ইউনিট আগুনে পুড়ে গেছে ক্যাম্পের দুই শতাধিক ঘর।

শনিবার (১ জুন) উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের ১৩ নম্বর তানজিমারখোলা ক্যাম্পের ডি-৩ ব্লকের কাঁঠালতলী বাজারে দুপুর একটার দিকে আগুন ধরে। বেলা আড়াইটার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পের দায়িত্বে থাকা ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) অধিনায়ক আমির জাফর বিষয়টি নিশ্চিত করেনি।

তিনি বলেন, কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে, তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।

স্থানীয়দের বরাতে আমির জাফর বলেন, ‘দুপুরে ১৩ নম্বর তানজিমারখোলা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কাঁঠালতলী বাজারে আকস্মিক আগুনের ঘটনা ঘটে। মুহূর্তেই আগুন কাঁঠালতলী বাজারসহ ক্যাম্পের আশপাশে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে এপিবিএন তাৎক্ষণিক উখিয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে অবহিত করে।

Advertisement

‘উখিয়া ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। এর মধ্যে কক্সবাজার, রামু ও টেকনাফ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনকে খবর দেয়া হয়। দুপুর দুইটার পর রামু স্টেশনের আরও একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে। আড়াইটার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।’

তিনি জানান, প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী, দুই শতাধিক ঘর পুড়ে গেছে। এ আগুনে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version