Connect with us

বরিশাল

বরিশাল ক্যাথলিক ডাইওসিসের নতুন ধর্মপালের অভিষেক

Published

on

বরিশাল ক্যাথলিক ডাইওসিসের ক্যাথিড্রাল চার্চের উদয়ন স্কুল প্রাঙ্গণে, পুণ্যপিতা পোপ ফ্রান্সিস কর্তৃক মনোনীত রাজশাহী ডাইওসিসের ভিকার জেনারেল, ফাদার ইম্মানুয়েল কানন রোজারিও’র বিশপীয় অভিষেক ও অধিষ্ঠান অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে।

গেলো শুক্রবার (১৯ আগস্ট) বরিশাল উদয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে এক ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য অনুষ্ঠানে হাজারো খ্রিস্টভক্তদের উপস্থিতিতে এ অভিষেক ও অধিষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে।

ক্যাথলিক খ্রিস্টানদের সর্বোচ্চ ধর্ম গুরু মহামান্য পোপ ফ্রান্সিস, রোম, ভাটিকান, ইতালি কর্তৃক বিশপীয় মনোনয়ন পান ফাদার ইম্মানুয়েল কানন রোজারিও। উদয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে কাথলিক খ্রিস্টানদের বিশেষ প্রার্থনা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ফাদার ইম্মানুয়েলকে বিশপীয় পদে অভিষেক ও বরিশাল ডাইওসিসের পালক হিসেবে অধিষ্ঠিত করা হয়।

বিশপীয় অভিষেকে তার মাথায় আশীর্বাদিত তেল ঢেলে দেয়া হয় এবং মাথায় মাইটার ও হাতে যষ্টি প্রদানের মাধ্যমে বিশপ হিসেবে অধিষ্ঠান করা হয়।

অভিষেক অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন বাংলাদেশ কাথলিক বিশপ সম্মিলনীর প্রেসিডেন্ট আর্চবিশপ বিজয় এন. ডি’ক্রুজ, ওএমআই। পালকের আসনে নতুন বিশপকে অধিষ্ঠিত করেন বরিশালের প্রাক্তন বিশপ বর্তমানে চট্টগ্রামের আর্চবিশপ লরেন্স সুব্রত হাওলাদার, সিএসসি। উপাসনায় বাণী সহভাগিতা করেন রাজশাহী ধর্মপ্রদেশের বিশপ জের্ভাস রোজারিও।

Advertisement

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সমাজকর্মী এঞ্জেলা বৈশাখী মেন্ডিস ও নোয়েল মেন্ডিস, নাইজেল মেন্ডিসসহ বাংলাদেশে নিযুক্ত ভাটিকানের রাষ্ট্রদূত আর্চবিশপ জর্জ কোচেরী, বাংলাদেশের প্রথম কার্ডিনাল প্যাট্রিক ডি’রোজারিও, সিএসসি, বাংলাদেশ ক্যাথলিক বিশপ সম্মিলনীর অন্যান্য বিশপগণ, বাংলাদেশের বিভিন্ন ডাইওসিস ও ধর্মপল্লী থেকে আগত ব্রাদার, সিস্টার ও হাজারো খ্রিস্টভক্তগণ এবং নিমন্ত্রিত রাষ্ট্রীয়, জাতীয় ও স্থানীয় প্রশাসনের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

অভিষেক ও অধিষ্ঠান অনুষ্ঠানের পর বিশপকে বরিশালের বিভিন্ন দফতর ও জনগণের পক্ষে ফুলেল শুভেচ্ছা প্রদান করা হয় এবং একটি স্মরণিকা প্রকাশ করা হয়।

বরিশাল

পটুয়াখালীর দুর্গত এলাকা পরিদর্শনে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

Published

on

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার (২৮ মে) দুপুরে পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক মো. নূর কুতুবুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, আগামী বৃহস্পতিবার (৩০ মে) প্রধানমন্ত্রী পটুয়াখালী সফরে আসবেন। প্রধানমন্ত্রীর সফর নিয়ে আমরা কাজ করছি।

তিনি আরও বলেন, জেলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তিন লাখ ২৭ হাজার মানুষ। এছাড়া ২৩৫ ঘরবাড়ি পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়েছে। পাশাপাশি ১৮৬৫ বাড়িঘর আংশিক বিধ্বস্ত এবং কৃষির ২৬ কোটি ২১ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। মৎস্য খাতের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ২৮ কোটি ৬৯ লাখ টাকার।

জেলা প্রশাসক জানান, আশ্রয়কেন্দ্র থেকে সব মানুষ বাড়িঘরে ফিরে গেছে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বরিশাল

বরগুনায় বাঁধ ভেঙে কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত

Published

on

বরগুনায় ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে তীব্র জোয়ারের পানির চাপে বাঁধ ভেঙে পাঁচটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এর মধ্যে আমতলী উপজেলার আড়পাংগাশিয়া ইউনিয়নের পশরবুনিয়া নামক এলাকায় তিনটি ও সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের ডালভাঙ্গা নামক এলাকায় দুইটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।

রোববার (২৬ মে) বরগুনার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব গণমাধ্যকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয়রা জানান, পায়রা ও বিষখালী নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে বরগুনা সদর ও আমতলী উপজেলায় এ প্লাবিত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। নদীতে স্বাভাবিক জোয়ারের তুলনায় ৫০ সেন্টিমিটারেরও বেশি পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় পানির তীব্র চাপে দুর্বল বেড়িবাঁধ ভেঙে যায়। এর ফলে প্লাবিত  এলাকার বিভিন্ন পুকুর ও ঘেরের মাছ জোয়ারের পানিতে ভেসে গেছে।

পশরবুনিয়া গ্রামের বাসিন্দা আফজাল সিকদার জানান, এলাকার বেড়িবাঁধ আগে থেকেই দুর্বল ছিল। সকাল থেকে বৃষ্টি শুরু হলে বেড়িবাঁধ ভিজে নরম হয়ে যায়। পরে জোয়ারের পানির চাপে বেড়িবাঁধ ভেঙে তাঁদের এলাকায় পানি প্রবেশ করে।

উত্তর ডালভাঙ্গা ও মাছখালী গ্রামের দুই বাসিন্দা জানান, দুপুরে বেড়িবাঁধ ভেঙে পানি প্রবেশ করেছে। রাতে জোয়ারের চাপ বেশি থাকলে আবারও  গ্রামে পানি প্রবেশ করবে। এ ছাড়া রাতে যদি বাতাস ও বৃষ্টি হয় তাহলে আমাদের দুর্ভোগ আরও বেড়ে যাবে।

Advertisement

বরগুনার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী জানান, বরগুনার বিভিন্ন এলাকার অধিকাংশ বেড়িবাঁধই সংস্কার করা হয়েছে। তবে এক থেকে দেড় কিলোমিটার বেড়িবাঁধ আগে থেকেই ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। ওইসব ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ ভেঙেই লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই ভেঙে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া বেড়িবাঁধ মেরামত করা হবে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বরিশাল

ভোলার উপকূলীয় এলাকায় চলছে সচেতনতামূলক মাইকিং

Published

on

ভোলায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে উপকূলীয় অঞ্চলের জনগণ, জেলে ও নৌযান রক্ষায় সচেতনতামূলক মাইকিং করছে কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোন।

শনিবার (২৫ মে) বেলা ১১টার দিকে ভোলার সদর উপজেলার তুলাতুলি মেঘনা নদী এলাকায় এ সচেতনতামূলক মাইকিং শুরু করে তারা।

কোটগার্ড দক্ষিণ জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. এইচ এম এম হারুন অর রশিদ জানান, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি ক্রমান্বয়ে একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়ায় কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের পক্ষ থেকে উপকূলীয় এলাকায় মাইকিং, লিফলেট বিতরণের কাজ শুরু করেছেন তারা। এছাড়াও বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে জীবন রক্ষায় ঝুঁকিতে থাকা মানুষদের নিরাপদ সাইক্লোন শেল্টারে নেয়ার কাজও শুরু করবেন তারা।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version