Connect with us

বাংলাদেশ

জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন, বছরব্যাপী পরিকল্পনা

Published

on

আগামী বছরের এপ্রিলে পূর্ণ হবে জাতীয় সংসদের পথচলার ৫০ বছর। এ উপলক্ষে কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশনের (সিপিএ) সঙ্গে যৌথভাবে বছরব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। তবে এপ্রিল মাসে রমজান হওয়ায় পরের মাস থেকে শুরু হবে উদযাপন। অনুষ্ঠানে সিপিএভুক্ত পার্লামেন্টগুলোর স্পিকার ও সংসদ সদস্যদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।

আজ রোববার (২১ আগস্ট) স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সংসদে তার কার্যালয়ে বলেন, আগামী বছরের এপ্রিল মাসে সংসদের ৫০ বছর পূর্ণ হবে। কিন্তু সে মাসে রমজান থাকবে। তাই পরবর্তী মাস থেকে আমরা ৫০ বছর উদযাপন শুরু করবো। এটি বছরব্যাপী করার পরিকল্পনা রয়েছে।

সংসদের যুগ্ম-সচিব এম এ কামাল বিল্লাহ বলেন, সম্প্রতি স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী লন্ডন সফরকালে সিপিএ’র সেক্রেটারি জেনারেল স্টিফেন টুইগের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। স্টিফেন টুইগ এসময় বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের পঞ্চাশ বছরপূর্তি অনুষ্ঠানে সিপিএ’র সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার আশ্বাস দেন।

তিনি বলেন, এর আগে বাংলাদেশ পার্লামেন্টের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন অনুষ্ঠানে স্পিকার লন্ডনের ওয়েস্টমিনিস্টার ভবনে হাউস অব কমন্সের স্পিকার লিন্ডসে হোয়েলে কে আমন্ত্রণ জানান। স্পিকার লিন্ডসে হোয়েলে আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন এবং সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

সংসদের লাইব্রেরিতে থাকা নথিপত্র ঘেঁটে দেখা গেছে, স্বাধীন বাংলাদেশের গণ-পরিষদের প্রথম অধিবেশন ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল ঢাকার তেজগাঁও সংসদ ভবনে শুরু হয়। গণ-পরিষদের প্রথম স্পিকার নির্বাচিত হন শাহ আব্দুল হামিদ এবং ডেপুটি স্পিকার মুহম্মদুল্লাহ। স্পিকার শাহ আব্দুল হামিদ মৃত্যুবরণ করায় ডেপুটি স্পিকার মুহম্মদুল্লাহ পরবর্তীসময়ে স্পিকার এবং মো. বয়তুল্লাহ ডেপুটি স্পিকার নির্বাচিত হন।

Advertisement

১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম জাতীয় সংসদে ১৫টি সংরক্ষিত নারী আসনসহ মোট সদস্য সংখ্যা ছিল ৩১৫। এই সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয় ঢাকার তেজগাঁও জাতীয় সংসদ ভবনে, ১৯৭৩ সালের ৭ এপ্রিল।

১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন সংখ্যা ১৫টি থেকে ৩০টিতে উন্নীত করা হয়। এতে সংসদের মোট সদস্য সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৩০। ১৯৭৯ সালের ২ এপ্রিল দ্বিতীয় জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয়।

১৯৮৬ সালের ৭ মে তৃতীয় জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সংরক্ষিত ৩০টি নারী আসনসহ সংসদের সদস্য সংখ্যা ছিল মোট ৩৩০। প্রথম অধিবেশন শুরু হয় ১০ জুলাই।

চতুর্থ জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচন হয় ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ। ২৫ এপ্রিল সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয়। এ সংসদে মোট সদস্য সংখ্যা ছিল ৩০০। সংরক্ষিত ৩০টি নারী আসন সংক্রান্ত আইনের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় কোনো সংরক্ষিত নারী সদস্য ছিলেন না।

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং ৫ এপ্রিল প্রথম অধিবেশন শুরু হয়। এ সংসদে মোট সদস্য সংখ্যা ছিল ৩৩০ জন। কারণ নারীদের জন্য ৩০টি সংরক্ষিত আসন সংক্রান্ত আইন হওয়ায় পঞ্চম জাতীয় সংসদের নির্বাচিত সংসদ-সদস্যদের ভোটের মাধ্যমে পরোক্ষভাবে পুনরায় ৩০ জন নারী সদস্য নির্বাচিত হন।

Advertisement

ষষ্ঠ জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি। প্রথম অধিবেশন শুরু হয় ১৯ মার্চ। ৩০টি সংরক্ষিত নারী আসনসহ ষষ্ঠ জাতীয় সংসদের মোট আসন সংখ্যা ছিল ৩৩০টি।

সপ্তম জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৯৬ সালের ১২ জুন। প্রথম অধিবেশন শুরু হয় ১৪ জুলাই।

অষ্টম জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০০১ সালের ১ অক্টোবর এবং প্রথম অধিবেশন শুরু হয় একই বছরের ২৮ অক্টোবর। এ সংসদের শুরুতে মোট আসন সংখ্যা ছিল ৩০০টি। কারণ সংরক্ষিত ৩০টি নারী আসন আইনের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় অষ্টম সংসদের শুরুতে কোনো সংরক্ষিত নারী আসন ছিল না। পরে চতুর্দশ সংশোধনী, ২০০৪ পাসের মাধ্যমে সংরক্ষিত নারী আসন সংখ্যা ৩০টি থেকে ৪৫টিতে উন্নীত করা হয়। এতে সংসদে মোট সদস্য সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৪৫ জনে। এই আইন প্রবর্তনকালে অষ্টম সংসদের অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য এবং অষ্টম সংসদের অব্যবহিত পরবর্তী সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ থেকে শুরু করে ১০ বছরকাল অতিবাহিত হওয়ার অব্যবহিত পরবর্তীকালে সংসদ ভেঙ্গে না যাওয়া পর্যন্ত ৪৫টি আসন কেবল নারী সদস্যদের জন্য সংরক্ষিত রাখা হয়। সরাসরি নির্বাচিত সদস্যদের দ্বারা সংসদে আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতির ভিত্তিতে একক হস্তান্তরযোগ্য ভোটের মাধ্যমে সংরক্ষিত নারী আসনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হয়।

নবম জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর। প্রথম অধিবেশন শুরু হয় ২০০৯ সালের ২৫ জানুয়ারি। ৩০ জুন ২০১১ তারিখে সংরক্ষিত নারী আসন সংখ্যা ৪৫টি থেকে ৫০টিতে উন্নীত করা হয়। ৫০টি সংরক্ষিত নারী আসনসহ নবম সংসদের মোট আসন সংখ্যা ছিল ৩৫০টি।

দশম জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি। প্রথম অধিবেশন শুরু হয় ২০১৪ সালের ২৯ জানুয়ারি।

Advertisement

সংবিধানের (সপ্তদশ সংশোধন) আইন, ২০১৮ দ্বারা দশম সংসদের অব্যবহিত পরবর্তী সংসদের অর্থাৎ একাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ থেকে শুরু করে পঁচিশ বছর অতিবাহিত হওয়ার অব্যবহিত পরবর্তীকালে সংসদ ভেঙে না যাওয়া পর্যন্ত ৫০টি আসন কেবল নারী সদস্যদের জন্য সংরক্ষিত রাখা হয়।

একাদশ জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর। আর অধিবেশন শুরু হয় ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়ারি।

বর্তমান জাতীয় সংসদ ভবনের কাজ ১৯৬১ সালে শুরু হয়। ৯ তলার ভবনটি ১৯৮২ সালের ২৮ জানুয়ারি উদ্বোধন করা হয়। দৃষ্টিনন্দন এ ভবনের নকশা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত স্থপতি লুই আই কান।

১১টি সংসদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ পাঁচবার ক্ষমতায় এসেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ক্ষমতায় এসেছে চারবার। বর্তমানের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় ছিল দুবার।

 

Advertisement

বিপ্লব আহসান

জাতীয়

এমপি আজিম কলকাতায় গিয়েছেন, এসে পড়বেন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

আমাদের এনএসআই কাজ করছে। ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো হয়েছে। উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই। তিনি পুরনো মানুষ, একজন সংসদ সদস্য, বুঝে শুনেই তো চলেন। পাশের দেশ ভারতে গেছেন। এমন তো না মায়ানমার গেছেন, যে মারামারি লেগেছে। আমার মনে হয় তিনি এসে পড়বেন বলে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

রোববার (১৯ মে) গণমাধ্যমে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।

আসাদুজ্জামান খান বলেন, ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারকে নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। সংসদ সদস্য কলকাতায় গিয়েছেন, এসে পড়বেন।

এদিকে গত ৩ দিন ধরে এমপির সঙ্গে তার পরিবারের যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। সংসদ সদস্যের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) আব্দুর রউফ গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এছাড়া ঘটনাটি তিনি আজ রাজধানীর মিন্টু রোডে ডিবি কার্যালয়ে গিয়েও অভিহিত করেন।

কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. আবু আজিফ গণমাধ্যমে জানান, আমরা মৌখিক ভাবে শুনেছি সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার চকিৎসার জন্য ভারতে গিয়েছেন। তবে এ বিষয়ে তার পরিবারের পক্ষ থেকে কোন লিখিত অভিযোগ করা হয়নি।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ভারতে ‘নিখোঁজ’ এমপি আনারের সর্বশেষ অবস্থান জানালো ডিবি

Published

on

ভারতে চিকিৎসা নিতে যাওয়া ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তার ব্যবহৃত ভারতীয় নম্বরের সর্বশেষ অবস্থান মুজাফফরাবাদ অর্থাৎ উত্তর প্রদেশে। প্রতিনিয়ত ভারতীয় পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। এ বিষয়ে ভারতীয় পুলিশ যথেষ্ট সহযোগিতা করছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়ন্দা পুলিশ (ডিবি)।

রোববার (১৯ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ডিবিপ্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

ডিবিপ্রধান বলেন, ঝিনাইদহ-৪ আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার রোববার (১২ মে) দর্শনার গেদে সীমান্ত দিয়ে কলকাতা যান। কলকাতায় তার পরিচিত গোপাল নামে একজনের বাসায় ওঠেন। পরদিন ১৩ মে সকালে নাস্তা করে ওই বাসা থেকে বেরিয়ে যান। সেদিন সন্ধ্যায় কলকাতায় গোপালের বাসায় যাওয়ার কথা থাকলেও তিনি আর যাননি।

তখন থেকেই তার মেয়ে ও এপিএস আনোয়ারুল আজিমের ব্যবহৃদ ভারতীয় নম্বরে যোগাযোগ করেন। কিন্তু তারা যোগাযোগ করতে ব্যর্থ হন। তার হোয়াটসঅ্যাপে থেকে মেসেজ আসে, ‘তিনি দিল্লিতে আছেন, ওমুক-তমুকের সঙ্গে দেখা হবে।’ কিন্তু এই মেসেজগুলো তার পরিবার বিশ্বাস করছে না।

হারুন অর রশীদ বলেন, আমি বিষয়টি দুদিন আগেই জানতে পারি। ভারতীয় একজন ভদ্রলোক এমপিরও পরিচিত, তিনি আমাকে টেলিফোন করে তাকে না পাওয়ার বিষয়টি জানান। জানার পর ভারতীয় বিশেষ টাস্তফোর্স-এসটিএফ’র সঙ্গে যোগাযোগ করি। ভারতীয় থানা পুলিশসহ ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গেও কথা বলেছি।

Advertisement

ডিবিপ্রধান বলেন,আনোয়ারুল আজিমের একটি বাংলাদেশি ও আরেকটি ভারতীয় নম্বর ছিল। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সকাল ৭টার দিকে তার নম্বর থেকে দুটি কল আসে। একটি আসে তার এপিএসের নম্বরে, আরেকটি ফোনকল আসে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুর নম্বরে। কিন্তু তখন দুজনের কেউই কল ধরতে পারেননি।

‘ভারতীয় পুলিশের সহযোগিতায় জানতে পেরেছি, আনোয়ারুল আজিমের ভারতীয় নম্বরের লোকেশন মুজাফফরাবাদ, অর্থাৎ উত্তর প্রদেশ। সবকিছু মিলিয়ে আমরাও খোঁজখবর রাখছি।’

হারুন অর রশীদ আরও বলেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের মেয়ে আমাদের কাছে এসেছেন। আনোয়ারুল আজিম তার ব্যবহৃত নম্বরটি মাঝে মাঝে খুলছেন আবার মাঝে মাঝে বন্ধ করছেন। কারা কাজটি করছেন, তিনি কোনো ব্ল্যাকমেইলের শিকার হয়েছেন কি না- সবকিছুই গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। জিকেএস

এএম/

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

এবার “রিচার্জ” এনার্জি ড্রিংকসকে বাজার থেকে প্রত্যাহারের নির্দেশ

Published

on

এসএমসি প্লাসের পর অনুমোদন ছাড়া বিক্রি হওয়ায় ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস ‘রিচার্জ’ কে বাজার থেকে প্রত্যাহারের নির্দেশ দিয়েছেন বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত। একই সঙ্গে কোম্পানির মালিক গোলাম মোস্তফাকে ১২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে অবস্থিত বিশেষ খাদ্য আদালতের বিচারক আলাউল আকবার  এ জরিমানা করেন বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন মামলার বাদী ও নিরাপদ খাদ্য অধিদপ্তরের পরিদর্শক কামরুল হাসান।

আদালত সূত্রে জানা যায়, আদালতে হাজির হয়ে নিজের দোষ স্বিকার করে জামিন আবেদন করেন গোলাম মোস্তফা। পরে আদালত তাকে জরিমানা করে, জামিন মঞ্জুর করেন।

এর আগে গেলো ১৪ মে বাজারে বিক্রি হওয়া অনুমোদনহীন পাঁচটি কোম্পানির ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকসের মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত। সেই সঙ্গে পাঁচটি কোম্পানির মালিকদের আগামী ৫, ৬ এবং ৯ জুন আদালতে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version