আমদানি-রপ্তানি
তৈরি পোশাক রফতানির ক্ষেত্রে ৪ লাখ টন সুতার ঘাটতি
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/%E0%A7%A7%E0%A7%A7-18.jpg)
‘দেশের তৈরি পোশাক রফতনির ক্ষেত্রে নিট সুতার চাহিদার তুলনায় ৪ লাখ মেট্রিক টন সুতার ঘাটতি রয়েছে। তৈরি পোশাকের ক্ষেত্রে ওভেন ও ডেনিম বস্ত্রের চাহিদা প্রায় ৮ বিলিয়ন মিটার। তার মধ্যে ৪ বিলিয়ন মিটার দেশে উৎপাদিত হয় এবং ৪ বিলিয়ন মিটার আমদানি করা হয়। তবে তৈরি পোশাক রফতনির ক্ষেত্রে নিট সুতার চাহিদা প্রায় ১৬ লাখ মেট্রিক টন। তার মধ্যে ১২ লাখ মেট্রিক টন সুতা দেশে উৎপাদিত হয় এবং প্রায় ৪ লাখ মেট্রিক টন ঘাটতি রয়েছে যা আমদানি করা হয়।’
সোমবার (১০ জুন) সংসদের বাজেট অধিবেশনে মো. জাকারিয়ার লিখিত প্রশ্নের জবাবে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক এসব কথা বলেন।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়।
বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জানান, ‘বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অধীন বস্ত্র অধিদফতর পোশাক কর্তৃপক্ষ হিসেবে বস্ত্র শিল্পের নিবন্ধন দিচ্ছে। পোশাক কর্তৃপক্ষ সেবা সহজীকরণের ফলে শিল্প উদ্যোক্তারা দেশে নতুন নতুন বস্ত্র ও সুতা উৎপাদনকারী শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপন করছে। ফলে তৈরি পোশাক রফতানির জন্য ওভেন ও ডেনিম বস্ত্রের ঘাটতি ক্রমান্বয়ে কমে আসবে।’
জাহাঙ্গীর কবির নানক আরও জানান, বর্তমানে দেশের স্থানীয় বাজারে বাৎসরিক বস্ত্রের চাহিদার পরিমাণ প্রায় ৭ বিলিয়ন মিটার। দেশের স্থানীয় বাজারে বস্ত্রের চাহিদার ঘাটতি নেই।
অর্থনীতি
ফের বাড়লো স্বর্ণের দাম
ভরিতে ১ হাজার ৪০০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৮ হাজার ৩৫৫ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।বুধবার (২৬ জুন) থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।
মঙ্গলবার (২৫ জুন) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১২ হাজার ৯৭৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৯৬ হাজার ৮৩৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের ৮০ হাজার ৬২ টাকায় বিক্রি করা হবে।
সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রূপার দাম।
আই/এ
অর্থনীতি
৮২টি দেশের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশের সঙ্গে বর্তমানে বিশ্বের ২১০টি দেশের বাণিজ্যিক লেনদেন রয়েছে। এর মধ্যে ৮২টি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। বললেন, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
রোববার (২৩ জুন) সংসদে এমপি ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলের এক লিখিত প্রশ্নের উত্তরে এ কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
আহসানুল ইসলাম টিটু জানান, বর্তমান সরকার কারো সঙ্গে বৈরিতা নয় সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব এই নীতি অনুসরণ করে বিশ্বের প্রায় সকল দেশের সাথেই বাণিজ্য সম্পর্ক বিদ্যমান রেখেছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরের হিসেব অনুযায়ী বাংলাদেশের মোট ১৫,২৩৯.৫৫ মিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে।
এমপি আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিমের এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, মুক্ত বাজার অর্থনীতিতে বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার পাশাপাশি বৈদেশিক বাণিজ্য ও লেনদেন ভারসাম্য রক্ষা এবং স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার লক্ষ্যে সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আঞ্চলিক বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
এমপি মো. আবুল কালামের অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বর্তমানে সার্কভুক্ত দেশের মধ্যে নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপ ব্যতীত আফগানিস্তান, ভুটান ও পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। আফগানিস্তানের সাথে ১.৪৯ মিলিয়ন ডলার, ভুটানের সাথে ১৪.৪৯ মিলিয়ন ডলার, ভারতের সাথে ৭১৬০.৮১ মিলিয়ন ডলার, পাকিস্তানের সাথে ৬১৪.৭৩ মিলিয়ন ডলার ঘাটতি রয়েছে। অপরদিকে নেপালের সাথে ৪১.৫৪ মিলিয়ন ডলার, শ্রীলঙ্কার সাথে ৯.০৭ মার্কিন ডলার, মালদ্বীপের সাথে ০.১৪ মিলিয়ন ডলার উদ্ধৃত রয়েছে।
আই/এ
আমদানি-রপ্তানি
৫ বছরের জন্য নেপাল থেকে জলবিদ্যুৎ কিনবে সরকার
ভারতের জাতীয় গ্রিড ব্যবহার করে নেপাল থেকে পাঁচ বছরের জন্য ৪০ মেগাওয়াট জলবিদ্যুৎ আমদানি করবে সরকার। যার প্রতি ইউনিট ব্যয় হবে ৮ টাকা ১৭ পয়সা।
মঙ্গলবার (১১ জুন) দুপুরে এ জলবিদ্যুৎ আমদানির অনুমোদন দিয়েছে পণ্য ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
এ বিদ্যুতের জন্য বছরে প্রয়োজন প্রায় ১৩০ কোটি টাকা। আর পাঁচ বছরে ব্যয় হবে ৬৫০ কোটি টাকা।
জানা গেছে, বিদ্যুৎ আমদানির বিষয়ে গেলো বছরের মে মাসে বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে একটি চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী নেপালের ত্রিশুলি প্রকল্প থেকে ২৪ মেগাওয়াট এবং অন্য একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ১৬ মেগাওয়াটসহ মোট ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশে আসবে। ভারত হয়ে বাংলাদেশের ভেড়ামারায় জাতীয় গ্রিডে এ বিদ্যুৎ আসবে।
নেপালের এ বিদ্যুৎ আমদানির লক্ষ্যে গেলো ১০ সেপ্টেম্বর বৈঠকে বসে ‘বিদ্যুৎ খাত উন্নয়ন ও আমদানি’ সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ওই কমিটির প্রধান ছিলেন। বৈঠকে আ হ ম মুস্তাফা কামাল নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির ট্যারিফ জানতে চাইলে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানান, নেপাল থেকে আমদানি করা বিদ্যুতের দাম দেশে কয়লাভিত্তিক উৎপাদিত বিদ্যুতের দামের তুলনায় কম পড়বে।
ওই বৈঠকের আলোচনায় উঠে আসে, নেপাল শীতকালে বাংলাদেশ কাছ থেকে বিদ্যুৎ নিতে আগ্রহী। শীতে নেপালে বিদ্যুতের চাহিদা বেশি থাকে, অন্যদিকে বাংলাদেশে চাহিদা কম থাকে।
-
বলিউড6 days ago
জাহিরকে বিয়ে করার মাসুল গুনছেন সোনাক্ষী!
-
বাংলাদেশ2 days ago
টাক মাথায় দেশ ছাড়ার গুঞ্জন ছাগলকাণ্ডের মতিউরের
-
বাংলাদেশ5 days ago
রাজস্ব কর্মকর্তার ছেলের ছাগলকাণ্ড নিয়ে সাবেক ছাত্রলীগ নেতার বক্তব্য
-
টুকিটাকি3 days ago
নারী সহকর্মীর সঙ্গে হোটেলে ধরা, পুলিশের ডিএসপি থেকে কনস্টেবলে পদাবনতি
-
বাংলাদেশ3 days ago
জমিকাণ্ডে আলোচিত ডিআইজি জামিলকে বদলি
-
জাতীয়2 days ago
দেশে হাজি ফিরেছেন ১১ হাজার ৬৪০, মৃত্যু ৪৪
-
অপরাধ1 day ago
পরীমণির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কে বাধ্যতামূলক অবসরে সেই পুলিশ কর্মকর্তা
-
আবহাওয়া2 hours ago
শুক্রবার থেকে টানা ৬ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা