Connect with us

ব্যাংকিং ও বীমা

শ‌নি-রোববার ব‌্যাংক খোলা যেসব এলাকায়

Published

on

ঈদের আগে সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির মধ্যেও তৈরি পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের বেতন-বোনাসসহ কোরবা‌নির পশু কেনার জন‌্য সুবিধার্থে সীমিত পরিসরে তফসিলি ব্যাংকের শাখা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

রাজধানীর দুই সি‌টি ও চট্টগ্রাম সি‌টি কর‌পো‌রেশন এবং পশুর হা‌ট সংলগ্ন ব্যাং‌কের শাখা ও উপশাখা খোলা রাখতে ব‌লে‌ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এসব শাখায় ব্যাংকিং কার্যক্রম রাত ১০টা পর্যন্ত পরিচালনা কর‌তে বলা হ‌য়ে‌ছে। শ‌নিবার ও রোববার (১৫ ও ১৬ জুন) সকাল ১০টা থে‌কে রাত ১০টা পর্যন্ত নির্ধা‌রিত এলাকায় হাট সংলগ্ন ব্যাংকের শাখা ও উপশাখা খোলা থাক‌বে।

এর আগে কেন্দ্রীয় ব‌্যাংক জানায়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এবং নাটোরের সিংড়া পৌরসভার তত্ত্বাবধানে ও ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত কুরবানির পশুর হাটগুলোতে অধিক সংখ্যক ব্যবসায়ীর সমাগম ঘটে এবং বিপুল পরিমাণ নগদ অর্থের লেনদেন হয়ে থাকে। ফলে হাটগুলোতে আর্থিক লেনদেনের নিরাপত্তার বিষয়টি অতীব গুরুত্বপূর্ণ।

কুরবানির পশুর হাটগুলোর নিকট দূরত্বেই বিভিন্ন ব্যাংক শাখা বা উপশাখা তাদের নিয়মিত কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। হাটগুলোর নিকটবর্তী এসব ব্যাংক শাখা বা উপশাখা ব্যবহার করে কুরবানির পশু ব্যবসায়ীরা তাদের পশু বিক্রির অর্থ লেনদেনে ব্যাংকের সহায়তা নিতে পারেন। তাছাড়া পশুর হাটে ব্যাংকের অস্থায়ী বুথ খোলা হলে পশু ব্যবসায়ীরা অর্থ লেনদেনে উক্ত বুথের সহায়তা নিতে পারেন।

এ পরিস্থিতিতে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরী এবং নাটোরের সিংড়া পৌরসভার পশুর হাটগুলোর নিকটবর্তী ব্যাংকের শাখা বা উপশাখাগুলোতে বিশেষ ব্যবস্থায় ১৪ জুন থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত রাত ১০টা পর্যন্ত স্বাভাবিক ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে। আর পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে কুরবানির পশুর হাটে অস্থায়ী বুথ স্থাপনের ব্যবস্থা গ্রহণ ও সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখা, উপশাখা ও বুথগুলোতে অতিরিক্ত সময়ে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিশেষ ভাতা দেয়ার নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

Advertisement

ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১-এর ৪৫ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

ব্যাংকিং ও বীমা

ব্যাংক লেনদেনের সময় বাড়লো

Published

on

নতুন সূচি অনুযায়ী ব্যাংক লেনদেন শুরু হবে সকাল ১০টায়,যা চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। আর ব্যাংকগুলোর অফিস খোলা থাকবে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। ফলে আগের থেকে ব্যাংক লেনদেন আধা ঘণ্টা ও অফিস এক ঘণ্টা বেশি সময় চলবে। আগামী ১৯ জুন থেকে নতুন সূচি কার্যকর হবে।

রোববার (৯ জুন) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সরকার ঘোষিত অফিস সময়সূচির অনুবর্তনে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত ১৯ জুন থেকে নতুন সময়সূচি অনুযায়ী ব্যাংক কার্যক্রম পরিচালিত হবে। ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১ এর ৪৫ ধারার ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বর্তমানে ব্যাংক লেনদেন হয় সকাল ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত এবং ব্যাংকগুলোর অফিস চলে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।

প্রসঙ্গত, লেনদেনের সময় বদল হলেও। আগের মতই থাকছে সাপ্তাহিক ছুটি।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ব্যাংকিং ও বীমা

এনএফএল’র চেয়ারম্যান শরিফ জহির, ভাইস-চেয়ারম্যান মারুফ আক্তার

Published

on

চেয়ারম্যান শরিফ জহির ও ভাইস-চেয়ারম্যান মারুফ আক্তার মান্নান

ন্যাশনাল ফাইন্যান্স লিমিটেডের (এনএফএল) নতুন চেয়ারম্যান শরিফ জহির এবং ভাইস-চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মারুফ আক্তার মান্নান।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) আব্দুল মান্নান ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে এনএফএল’র ২০৭তম পরিচালক পর্ষদ সভায় তারা নির্বাচিত হন।

সভায় অন্যান্য পরিচালকবৃন্দদের মধ্যে আসিফ জহির, আরিফা কবির, ইয়াওয়ার সাইদ, ফাহিমা মান্নানসহ ন্যাশনাল ফাইন্যান্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইরতেজা আহমেদ খান ও কোম্পানি সেক্রেটারি পুলক চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

সভা শেষে নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ও ভাইস-চেয়ারম্যানকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ব্যাংকিং ও বীমা

দেশে খেলাপি ঋণ কত- জানালো কেন্দ্রীয় ব্যাংক

Published

on

ব্যাংক খাতের প্রধান ক্ষত খেলাপি ঋণ। নানা পদক্ষেপ নিয়েও এ ক্ষত নিরাময় করতে পারছে না নিয়ন্ত্রণ সংস্থা কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সবশেষ ২০২৪ সালের মার্চ প্রান্তিক শেষে দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ এক লাখ ৮২ হাজার ২৯৫ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। এক বছর আগে ২০২৩ সালের মার্চে ছিল এক লাখ ৪৫ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বাংলাদেশ ব্যাংকের খেলাপি ঋণের হালনাগাদ বিবরণী থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের মার্চ মাস শেষে ব্যাংকিং খাতের মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ৪০ হাজার ৮৫৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপিতে পরিণত হয়েছে এক লাখ ৮২ হাজার ২৯৫ কোটি টাকা, যা মোট বিতরণ করা ঋণের ১১.১১ শতাংশ।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের শর্ত মেনে রাষ্ট্রমালিকানাধীন চারটি ব্যাংককে চলতি জুনের মধ্যে খেলাপি ঋণ ১২ শতাংশের মধ্যে নামিয়ে আনার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংক চারটি হলো- সোনালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক ও রূপালী ব্যাংক। তবে মার্চ পর্যন্ত কোনো ব্যাংকের খেলাপি ঋণ এই সীমার মধ্যে আসেনি। কারণ, কোন কৌশলে খেলাপি ঋণ কমানো হবে, সে ব্যাপারে কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। ফলে সরকারি খাতের বেশির ভাগ ব্যাংকের খেলাপি ঋণ না কমে উল্টো বেড়েছে।

বাংলাদেশের জন্য দেওয়া আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের শর্তের একটি হলো ব্যাংকের খেলাপি ঋণের হার কমানো। ২০২৪ সালের মধ্যে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ ১০ শতাংশে নামিয়ে আনতে বলেছে সংস্থাটি। কিন্তু খেলাপি না কমে উল্টো বেড়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, রাষ্ট্র মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে মার্চ শেষে ঋণের পরিমাণ তিন লাখ ১২ হাজার ২৬৬ কোটি টাকা। এই ঋণের ২৭ শতাংশ খেলাপি। বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ঋণ ১২ লাখ ২১ হাজার ১১৬ কোটি টাকা; যার ৭.২৮ শতাংশ খেলাপি। বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর ঋণের ১৩.৮৮ খেলাপি, আর বিদেশি ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণের হার ৫.২০ শতাংশ।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version