Connect with us

বিএনপি

বিএনপিতে ৩৯ নেতার পদোন্নতি

Published

on

বিএনপি

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিল ও জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে বেশ কয়েকটি পদে পরিবর্তন আনা হয়েছে। নির্বাহী কমিটির অনেক নেতাকে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা করা হয়েছে। আর দলটির কেন্দ্রীয় কমিটিতে কাউকে কাউকে পদোন্নতি এবং নতুন করে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

শনিবার (১৫ জুন) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিল এবং জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে নিম্নবর্ণিত নেতাদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

এসব নেতা হলেন:

১. ড. আসাদুজ্জামান রিপন (সম্পাদক, বিশেষ দায়িত্বে) ভাইস চেয়ারম্যান

Advertisement

২. জহির উদ্দিন স্বপন (সাবেক এমপি) উপদেষ্টা

৩. ব্যারিস্টার এ এইচ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন (যুগ্ম মহাসচিব) উপদেষ্টা

৪. এডভোকেট মজিবুর রহমান সরোয়ার (যুগ্ম মহাসচিব) উপদেষ্টা

৫. এডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল (যুগ্ম মহাসচিব) উপদেষ্টা

৬. হারুন অর রশিদ (যুগ্ম মহাসচিব) উপদেষ্টা

Advertisement

৭. লায়ন আসলাম চৌধুরী এফসিএ (যুগ্ম মহাসচিব) উপদেষ্টা

৮. রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলূ (সাংগঠনিক সম্পাদক, রাজশাহী বিভাগ) উপদেষ্টা

৯. ডা: সাখাওয়াত হাসান জীবন (সাংগঠনিক সম্পাদক, সিলেট বিভাগ) উপদেষ্টা

১০. বেবী নাজনীন (সহ-আন্তর্জাতিক সম্পাদক) উপদেষ্টা

১১. ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন চৌধুরী পাহিন (সহ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক) উপদেষ্টা

Advertisement

১২. এডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ (সাংগঠনিক সম্পাদক, ঢাকা বিভাগ) যুগ্ম মহাসচিব

১৩. সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স (সাংগঠনিক সম্পাদক, ময়মনসিংহ বিভাগ) যুগ্ম মহাসচিব

১৪. শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী (প্রচার সম্পাদক) যুগ্ম মহাসচিব

১৫. কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল (সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, ঢাকা বিভাগ) সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ)

১৬. এডভোকেট সৈয়দ শাহীন শওকত খালেক (সহ-সাংগঠনিক সম্পপাদক, রাজশাহী বিভাগ) সাংগঠনিক সম্পাদক (রাজশাহী বিভাগ)

Advertisement

১৭. আলহাজ্ব জি কে গউছ (সমবায়বিষয়ক সম্পাদক) সাংগঠনিক সম্পাদক (সিলেট বিভাগ)

১৮. শরিফুল আলম (সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, ময়মনসিংহ বিভাগ) সাংগঠনিক সম্পাদক-ময়মনসিংহ বিভাগ)

১৯. সুলতান সালাউদ্দিন টুকু (সভাপতি, জাতীয়তাবাদী যুবদল) প্রচার সম্পাদক

২০. প্রফেসর ড. মোর্শেদ হাসান খান (সহ-প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক) গণশিক্ষা সম্পাদক

২১. কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম (সহ-প্রচার সম্পাদক) সম্পাদক, গবেষণা বিষয়ক

Advertisement

২২. আমিরুল ইসলাম খান আলীম (সহ-প্রচার সম্পাদক) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (রাজশাহী বিভাগ)

২৩. নজরুল ইসলাম আজাদ (সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ)

২৪. অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম (সদস্য, জা. নি. ক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (রংপুর বিভাগ)

২৫. ব্যারিস্টার মীর হেলাল উদ্দিন (সদস্য, জা. নি. ক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (চট্টগ্রাম বিভাগ)

২৬. আবু ওয়াহাব আকন্দ সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (ময়মনসিংহ বিভাগ)

Advertisement

২৭. মিফতাহ সিদ্দিকী সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (সিলেট বিভাগ)

২৮. নাহিদ খান (সভাপতি, জর্জিয়া বিএনপি, ইউএসএ) সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক

২৯. ডাক্তার শাহ মুহাম্মদ আমান উল্লাহ সহ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক

৩০. এস এম সাইফ আলী সহ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক

৩১. জালাল উদ্দিন মজুমদার (সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, চট্ট্রগাম বিভাগ) বর্তমান পদ হতে সদস্য জাতীয় নির্বাহী কমিটি

Advertisement

৩২. সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম (সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, রংপুর বিভাগ) বর্তমান পদ হতে সদস্য জাতীয় নির্বাহী কমিটি

৩৩. সায়েদুল হক সাঈদ (সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, কুমিল্লা বিভাগ) বর্তমান পদ হতে সদস্য জাতীয় নির্বাহী কমিটি

৩৪. কৃষিবিদ চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল ফারুক (সহ-কৃষি বিষয়ক সম্পাদক) বর্তমান পদ হতে সদস্য জাতীয় নির্বাহী কমিটি

৩৫. ইঞ্জিনিয়ার এস এম গালিব (সহ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক) বর্তমান পদ হতে সদস্য জাতীয় নির্বাহী কমিটি

৩৬. কয়সর এম আহমেদ (সাধারণ সম্পাদক, যুক্তরাজ্য বিএনপি) সদস্য, জাতীয় নির্বাহী কমিটি

Advertisement

৩৭. মহিউদ্দিন আহমেদ ঝিন্টু (সুইডেন) সদস্য, জাতীয় নির্বাহী কমিটি

৩৮. গাজী মনির (ডেনমার্ক) সদস্য, জাতীয় নির্বাহী কমিটি

৩৯. রাশেদ ইকবাল খান (সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, ছাত্রদল) সদস্য, জাতীয় নির্বাহী কমিটি

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গঠনতন্ত্র অনুযায়ী বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পদটি দলের ভাইস চেয়ারম্যান পদমর্যাদার।

Advertisement

বিএনপি

সুনামগঞ্জের বন্যার তাণ্ডবে সরকারের উদাসীনতা বিস্ময়কর: রিজভী

Published

on

সিলেট অঞ্চলে বন্যা ও ধ্বংস সমার্থক হয়ে উঠেছে। পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টিপাতে সিলেট, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজার অঞ্চলে বন্যা ধ্বংসের তাণ্ডব চালাচ্ছে। প্রতিবছর বন্যায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিসহ প্রচণ্ড তাণ্ডবে সরকারের উদাসীনতা বিস্ময়কর। উন্নয়নের নামে একের পর এক বাঁধ নির্মাণ করাতেই এই ভোগান্তি। অভিযোগ করলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

বৃহস্পতিবার (২০ জুন) সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, জনগণের ভোগান্তি নিয়ে সরকারের কোনো চিন্তা নেই। তাদের চিন্তা, ভারতের সঙ্গে নতুন চুক্তি নিয়ে। সরকারের ভুলনীতির খেসারত সরকারকে দিতে হচ্ছে। উন্নয়ন দিনদিন ধসে পড়ছে, সেই সঙ্গে বাড়ছে মানুষের কষ্ট। এ সময় বন্যা দুর্গতদের পাশে দাঁড়াতে বিএনপি নেতাকর্মীদের নির্দেশও দেন তিনি।

বিএনপির এ নেতা আরও বলেন, চামড়া নিয়ে সিন্ডিকেট করা হচ্ছে। গরিবের হক বঞ্চিত করার জন্যই কোরবানির চামড়া সিন্ডিকেট করেছে ক্ষমতাসীনরা। জবাবদিহিতা না থাকায় এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

গ্রামে বিদ্যুৎ আসার কোনো ঠিকানা নেই : রিজভী

Published

on

গ্রামে বিদ্যুৎ শুধু যায়, আসে না। কখন আসে, তার কোনো ঠিকঠিকানা নেই। বলেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

বুধবার (১৯ জুন) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি এবং গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। আয়োজক বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠন।

রিজভী বলেন, ‘ডামি’ সরকারের গণবিরোধী নীতির কারণে জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। পানির দাম বেড়েছে। বিদ্যুতের দাম বেড়েছে। সব জিনিসের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে।

বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, যারা গ্রামের বাড়ি ঈদ করতে গিয়েছিলেন, তারা এসে অনেকেই বলেছেন, আইপিএসের জন্য যতটুকু বিদ্যুতের ব্যাকআপ দরকার, সেটুকুও পাওয়া যাচ্ছে না। ১৫ থেকে ২০ মিনিটের জন্য বিদ্যুৎ আসে। আবার চলে যায়। দুই থেকে তিন ঘণ্টা পর আধা ঘণ্টার জন্য বিদ্যুৎ আসে। তারপর আর খোঁজ পাওয়া যায় না।

Advertisement

এই ঈদে ঢাকায় গ্যাসের অভাবে মানুষ রান্না করতে পারেনি বলে অভিযোগ করেন রিজভী। তিনি বলেন, বাড়িতে বাড়িতে মাংস নষ্ট হয়ে গেছে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের অভাবে। ফ্রিজ চলে না বিদ্যুতের অভাবে। গ্যাসের অভাবে আগুন জ্বলে না।

তথাকথিত উন্নয়নের নামে কিছু ব্যক্তিকে লুট করার সুযোগ দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন রিজভী। তিনি বলেন, কিছু ব্যক্তি মানুষের জমিজমা আর সম্পদ দখল করেছেন। তারা সাধারণ গরিব মানুষের জায়গাজমি দখল করেছে। আজকের পত্রপত্রিকায় তা আসছে।

বিএনপির এই নেতা বলেন, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদকে দেশ থেকে যাওয়ার সুযোগ করে দেয়া হয়েছে। তার পরিবারের দেশের ভেতরে এত টাকা, তাহলে দেশের বাইরে কত টাকা পাচার করেছেন, তা তাঁরা জানেন না। তথাকথিত উন্নয়নের নামে বেনজীরদের লুটপাট করার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে।

‘গুলি ও গুম’ করা হলেও জনগণের দাবি আদায়ে মিছিল না থামাতে দলের নেতা-কর্মীদের প্রতি অনুরোধ জানান বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব।

বিক্ষোভ মিছিলে বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সহ-অর্থনৈতিক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, তাঁতী দলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ, মৎস্যজীবী দলের সদস্যসচিব আবদুর রহিম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি জাহিদুল কবির প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement

নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়। কাকরাইলের নাইটিঙ্গেল মোড় হয়ে আবার নয়াপল্টনে এসে বিক্ষোভ মিছিল শেষ হয়। এ সময় বিক্ষোভ মিছিল থেকে নানা স্লোগান দেয়া হয়।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বেচতে শুরু করেছে সরকার : রিজভী

Published

on

ভারতের সামরিক এবং বেসামরিক পরিবহনের জন্য বাংলাদেশের বুকের ওপর দিয়ে রেললাইন নেটওয়ার্ক তৈরি করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ভারতীয় রেলওয়ে বোর্ড। এতে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌমত্ব দেশের ‘ইন্টিলিজেন্স’ ব্যবস্থা ভেঙে পড়বে। বলেছেন বিএনপির সিনিয়ির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।

মঙ্গলবার (১৮ জুন) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

রিজভী বলেন, দেশের জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নতজানু সরকার যদি ভারতের এই রেললাইন নেটওয়ার্ক বাস্তবায়ন করে তাতে স্বাধীন বাংলাদেশের অস্তিত্বকে ক্রমাগতভাবে মিলিয়ে দেয়া হবে। দখলদার সরকার জোর করে টিকে থাকার জন্য জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বেচতে শুরু করেছে। যারা রক্তোন্মাদগ্রস্ত প্রায় প্রতিদিনই সীমান্তে আমাদের লোক হত্যা করছে। তাদেরকে সব উজাড় করে দেয়ার পরিণতি হবে ভয়াবহ।

তিনি বলেন, প্রতিদিন যেখানে বিএসএফ কর্তৃক বাংলাদেশিদের জীবন যাচ্ছে, যারা বাংলাদেশের মানুষের মানবাধিকার ও মানবতার তোয়াক্কা করে না তারাই যদি বাংলাদেশের বুকের ওপর দিয়ে সামরিক ও বেসামরিক পরিবহন উত্তর-পূর্ব ভারতের দিকে ধাবিত করে তাহলে বাংলাদেশের দুর্বল সার্বভৌমত্বের বাকি অংশটাও নিঃশেষ হয়ে যাবে।

বিএনপির সিনিয়র এ নেতা বলেন, ব্যাপক বেকারত্ব, চরম মূল্যস্ফীতি, জাতীয় রিজার্ভের ভয়াবহ পতন, কঠিন ডলার সংকট, বিপুল পরিমান খেলাপি ঋণ এবং ব্যাংকগুলো খালি হয়ে যাওয়া, জ্বালানির নিশ্চিয়তা ছাড়া একের পর এক ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র নির্মাণ, হাজার-হাজার কোটি টাকার ভর্তুকি দেশের অর্থনীতির কোমর ভেঙে ফেলা হয়েছে। ব্যক্তিগত আয় ও জীবনযাত্রার মান দিন দিন প্রকট হচ্ছে।

Advertisement

সংবাদ সম্মলেনে উপস্থতি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদষ্টো জয়নুল আবেদীন ফারুক, স্বাস্থ্যবষিয়ক সম্পাদক ডা. রফকিুল ইসলাম, সহ-সাংগঠনকি সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, যুবদল নেতা গয়িাসউদ্দনি মামুন প্রমুখ।

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version