Connect with us

আবহাওয়া

ঈদের দিন বৃষ্টি হতে পারে যেসব জেলায়

Published

on

পবিত্র ঈদুল আজহার দিন দুপুরের পর রাজধানীতে বৃষ্টি হতে পারে। তবে এতে ভ্যাপসা গরমের তীব্র কষ্ট কমার সম্ভাবনা নেই। চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুরে ওই দিন সকাল থেকে নামতে পারে বৃষ্টি। দিনভর তা চলতে পারে। আর খুলনাসহ আশপাশের জেলাগুলোতে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। ঈদের পরের দিনও একই ধরনের পরিস্থিতি থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। ফলে এসব এলাকার নৌবন্দরগুলোকে এক নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। অর্থাৎ নৌযানগুলোকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, শনিবার (১৫ জুন) খুলনা বিভাগ ও গোপালগঞ্জ জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে গেছে; যা রোববারও অব্যাহত থাকতে পারে। দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল খুলনায় ৩৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে কুড়িগ্রামে, ৭৮ মিলিমিটার। রাজধানীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ৩২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে রাজধানীতে আকাশ দিনভর মেঘলা থাকলেও কোথাও বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়নি।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আজিজুর গণমাধ্যমকে বলেন, মৌসুমি বায়ু বেশ শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। বাতাসে আর্দ্রতা ব্যাপক বেড়ে গেছে। ফলে বৃষ্টির সম্ভাবনা ও গরমের কষ্ট—দুটিই বাড়তে পারে। রোববার থেকে শুরু হয়ে আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত একই ধরনের আবহাওয়া থাকতে পারে। তারপর বৃষ্টি আরও বাড়তে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, ঈদের দিন সকাল থেকে রাজধানীর আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। দুপুর থেকে কোথাও কোথাও বৃষ্টি শুরু হতে পারে। বিকেলে বৃষ্টি বাড়তে পারে। সন্ধ্যার পর বৃষ্টি আরও বাড়তে পারে। তবে বজ্রপাতও হতে পারে। উত্তরাঞ্চল ও সিলেটে ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা আছে। ফলে সেখানে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা অবনতি হতে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে সতর্কবার্তা হিসেবে দেশের রংপুর, বগুড়া, ময়মনসিংহ, সিলেট ও টাঙ্গাইলে ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে ভারী বৃষ্টি ও বজ্রপাতের আশঙ্কা আছে। ফলে এসব এলাকার নৌবন্দরগুলোকে এক নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

Advertisement

উল্লেখ্য, রাজধানীসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকার বাতাসের আর্দ্রতা অস্বাভাবিক রকম বেড়ে গেছে। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশির ভাগ সময় ৮৫ থেকে ৯৫ শতাংশ থাকছে। ফলে বাতাসে তাপমাত্রা ৩২ থেকে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকলেও গরমের অনুভূতি থাকছে ৩৮ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পর্যবেক্ষণ বলছে, আগামী তিন-চার দিন, অর্থাৎ ঈদের দিন থেকে শুরু করে তার পরের দুই দিনও একই ধরনের ভ্যাপসা গরমের অনুভূতি থাকতে পারে। তবে সামনের কয়েক দিনে বৃষ্টিও বাড়তে পারে।

এএম/

আবহাওয়া

সারাদেশে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস

Published

on

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের আট বিভাগের বেশিরভাগ জায়গায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে সারাদেশে বৃষ্টির প্রবণতা বাড়তে পারে। জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

শুক্রবার (২১ জুন) আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ এ পূর্বাভাস দিয়েছেন।

পূর্বাভাসে বলা হয়, আগামী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী বা ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। এর ফলে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

এতে আরও বলা হয়, গেলো ২৪ ঘণ্টায় দেশে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে মেহেরপুরে ১৬৩ মিলিমিটার। আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে জয়পুরহাটে ২২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বশেষ রেকর্ড করা সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হচ্ছে যশোরে ৩৫.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

শনিবার (২২ জুন) যেমন থাকবে আবহাওয়া: রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের অনেক জায়গায় এবং খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারী বা ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। তবে শনিবার সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

Advertisement

রোববার (২৩ জুন) যেমন থাকবে আবহাওয়া: রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারী বা ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। এর ফলে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

দেশের ৯ অঞ্চলে ঝড়ের পূর্বাভাস

Published

on

দুপুরের মধ্যে দেশের নয়টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ কিমি বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

বৃহস্পতিবার (২০ জুন) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, কুমিল্লা এবং সিলেট অঞ্চলের উপর দিয়ে দক্ষিণ দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে বুধবার রাতে দেয়া আবহাওয়ার সবশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণ হতে পারে।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

সমুদ্রে চলছে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত

Published

on

দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

বুধবার (১৯ জুন) আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত আবহাওয়ার সতর্কবার্তা থেকে এ তথ্য জানা যায়।

এতে বলা হয়, সক্রিয় মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চারণশীল মেঘমালার সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা থেকে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version