Connect with us

ক্রিকেট

বাংলাদেশকে সেমিফাইনালে দেখতে চান হাফিজ

Published

on

বাংলাদেশ সুপার এইট খেলছে। সেখানে কঠিন তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হতে হবে তাদের। আশা তো দেখতেই হয়। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ হাফিজও আশা করছেন বাংলাদেশকে নিয়ে। সুপার এইট থেকে সেমিফাইনালে যাবে নাজমুল হোসেন শান্ত’র দল, এমন মন্তব্য রেখেছেন তিনি।

বিশ্বকাপের আগে সময়টা ভালো যায়নি বাংলাদেশের। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজ হার তো অনেকটা পিছিয়ে দিয়েছে দলকে। বাংলাদেশের সমর্থকদের মন্তব্য শুনলে পরিষ্কার হবে যে, তারা দল নিয়ে তেমন আশা করেননি। এই দল যে সুপার এইটে খেলছে, সেটা আনন্দের খবর বটে।

প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে হারানোর পর, নেদারল্যান্ডস ও নেপালকেও হারিয়েছে বাংলাদেশ। জেতা হয়নি দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। ভালো ক্রিকেট খেলেছে তারা, এমন কথা বলছেন অনেকেই। বিশেষ করে বোলিংয়ে নিজেদের সামর্থ্য দেখিয়েছে পেসার ও স্পিনাররা। ব্যাটিং নিয়ে অনেকটা দুর্বলতা রয়েছে দলটির।

পিটিভি স্পোর্টস এর একটি অনুষ্ঠানে কথা বলতে গিয়ে সাবেক ক্রিকেটার হাফিজ বলেন, ‘আমরা সবাই জানতাম, তারা এটা করতে পারবে (সুপার এইট)। আপনি যদি তাদের যাত্রার দিকে তাকান, তারা সবসময় নিজেদের পারফরম্যান্সের নিচে অবস্থান করছিল। তবে এবার যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজ হারের পর, তারা শক্তিশালী হয়ে ফিরে এসেছে। তাদের শরীরী ভাষা ঠিক আছে, ক্রিকেট যেমন- যে অনুযায়ী চরিত্র দেখাতে পারছে।’

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ম্যাচটিতেও সুযোগ ছিল বাংলাদেশের। জেতার মতো অবস্থাতেই ছিল তারা, কিন্তু শেষ পর্যন্ত জয় অর্জিত হয়নি। হাফিজ বলেন, ‘সেই ম্যাচ তাদেরকে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে। বাংলাদেশ ভালো করবে বলে আমি বিশ্বাস করি। এশিয়ান জায়ান্টদের মধ্যে যারা ছিল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা বাদ পড়েছে। আমি এখন তাদের (বাংলাদেশ) ভালো খেলা দেখতে চাই এবং সেমিফাইনালে দেখতে চাই।’

Advertisement

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে সুপার এইট যাত্রা শুরু করবে বাংলাদেশ। এরপর ভারত ও আফগানিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নামবে দলটি।

 

এম/এইচ

ক্রিকেট

চ্যাম্পিয়ন ভারতকে উড়িয়ে দিল জিম্বাবুয়ে

Published

on

বিশ্বকাপ জেতার পর পর এমন পরিস্থিতিতে নিশ্চয়ই পড়তে চায়নি ভারত! জিম্বাবুয়ে সফরে এখন ভারতীয় দল। সেখানে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে ভারতকে ১৩ রানে হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে। এই ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৯ উইকেট হারিয়ে ১১৫ রান সংগ্রহ করেছে ভারত। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১০২ রানে অলআউট হয়েছে জিম্বাবুয়ে।

হারারে স্পোর্টস ক্লাব মাঠে টস জিতেছিল ভারত। প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয় তারা। জিম্বাবুয়ে ব্যাট করতে নেমে বেশ চাপে পড়ে যায় শুরুতেই। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই মুকেশ কুমারের শিকার হয়ে শূন্য রানে ফিরে যান ইনোসেন্ট কাইয়া।

দলটির পক্ষে সর্বোচ্চ ২৯ রান করেছেন ক্লাইভ মাদান্দে। এরপর দিওন মায়ার্সের ২৩ রান, ব্রায়ান বেনেটের ২২ রান, ওয়েসলি মাধেভিয়ার ২১ রান, সিকান্দার রাজা ১৭ রান করেছেন। বাকি ব্যাটাররা সিঙ্গেল ডিজিটেই ফিরেছেন। শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেট হারিয়ে ১১৫ রান সংগ্রহ করে জিম্বাবুয়ে।

ভারতের পক্ষে বল হাতে রবি বিষ্ণয় একাই নিয়েছেন ৪ উইকেট।

অল্প লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ব্যাট করতে নেমেও ১৯.৫ ওভারে ১০২ রানে অলআউট হয়ে গেছে ভারত। দ্বিতীয় ইনিংসের প্রথম ওভারেই অভিষেক শর্মার উইকেট দিয়ে শুরু হয় জিম্বাবুইয়ানদের উল্লাস। আরেক ওপেনার শুবমান গিল দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩১ রান করেছেন।

Advertisement

সিকান্দার রাজা ও তেন্দাই চাতারার দারুণ বোলিং নৈপুণ্যে একে একে উইকেট হারাতে থাকে ভারত। গিল বাদে ২ ডিজিটের রান করেন কেবল ওয়াশিংটন সুন্দর ও আভেশ খান। তারা দুজনে যথাক্রমে ২৭ ও ১৬ রান করেছেন।

চাতারা ও সিকান্দার দুজনেই ৩ টি করে উইকেট নিয়েছেন। বাকি বোলাররা নিয়েছেন ১ টি করে উইকেট। ভারতের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ১-০ তে এগিয়ে গেল জিম্বাবুয়ে।

 

এম/এইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

শরিফুলদের বিপক্ষে জিতলো তাসকিনরা

Published

on

লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে (এলপিএল) ক্যান্ডি ফ্যালকন্সের বিপক্ষে জয় তুলে নিয়েছে কলম্বো স্ট্রাইকার্স। টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৯৯ রান সংগ্রহ করে কলম্বো। জবাবে ব্যাট করতে নেমে তুমুল প্রতিযোগিতা করে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৯৭ রান পর্যন্ত তুলতে সক্ষম হয় ক্যান্ডি।

বাংলাদেশের দুই পেসার তাসকিন আহমেদ ও শরিফুল ইসলাম খেলছেন এলপিএলে। যেখানে কলম্বোর হয়ে তাসকিন ও ক্যান্ডির হয়ে খেলছেন শরিফুল। প্রথমে ব্যাট করতে নামা কলম্বো দলের হয়ে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত সংগ্রহ করেন গ্লেন ফিলিপস। তিনি ৪৩ বলে ৭০ রান তোলেন। এছাড়াও অ্যাঞ্জেলো পেরেরা ২৩ বলে ৩৮ রান, শাদাব খান ১২ বলে ২৩ রান, রহমানুল্লাহ গুরবাজ ১০ বলে ২০ রান করেন।

পেসার শরিফুল প্রতিপক্ষ ব্যাটার গুরবাজ ও চামিকা করুনারত্নের উইকেট তুলে নিতে সক্ষম হন। ৪ ওভার বল করে ২ উইকেট নিয়ে ৪৩ রান দিয়েছেন তিনি।

২০০ রানের লক্ষ্যমাত্রা মাথায় নিয়ে ব্যাট করতে নামে ক্যান্ডি। দ্বিতীয় ইনিংসের প্রথম ওভার করতে আসেন তাসকিন। প্রথম ওভারে ২ ছক্কায় ১২ রান দেন তিনি। অবশ্য এর পরের ওভার করতে এসেই উইকেট তুলে নিয়েছেন।

ক্যান্ডির হয়ে ব্যাট হাতে আন্দ্রে ফ্লেচার ৩৬ বলে ৪৭ রান, মোহাম্মদ হারিস ৩২ বলে ৫৬ রান করেছেন। এছাড়াও কামিন্দু মেন্ডিসের ব্যাটে ১৬ বলে ৩৬ রান, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের ব্যাটে আসে ১৪ বলে ৩৩ রান। ম্যাচটি প্রায় জিতে নিয়েছিল ক্যান্ডি। তবে ডেথ ওভারের চ্যালেঞ্জে দারুণ করেন কলম্বো পেসাররা।

Advertisement

তাসকিন ও মাথিশা পাথিরানার শেষ দুই ওভারে অনেকখানি চাপে পড়ে প্রতিপক্ষ। পাথিরানা ৪ ওভার বল করে ৪ উইকেট নিয়ে ২৬ রান দিয়েছেন। অন্যদিকে তাসকিন ৪ ওভার বল করেছেন, ১ উইকেটের বিনিময়ে দিয়েছেন ৩০ রান।

শেষ ওভারে থিসারা পেরেরার মুখোমুখি হয়েছিল অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। পেরেরার ওভারে ম্যাথুস প্রায় ম্যাচ বের করে নিয়েছিলেন। যেখানে ছিল ২ ছক্কা ও ১ চার। ওভারের শেষ বলে প্রয়োজন ছিল ৩ রান। যেখানে একটি সিঙ্গেল নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে ম্যাথুসকে।

 

এম/এইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

এশিয়া কাপ আম্পায়ারিংয়ে বাংলাদেশের জেসি

Published

on

সংগৃহীত ছবি

আসন্ন নারী এশিয়া কাপ আসরে প্রথমবারের মতো কোনো বাংলাদেশি নারী আম্পায়ার সুযোগ পেয়েছেন। শ্রীলঙ্কার মাটিতে ১৮ থেকে ২৮ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে এই টুর্নামেন্ট। যেখানে সাথিরা জাকির জেসি ম্যাচ পরিচালনার সুযোগ পেয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে জেসি নিজে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নারী আম্পায়ারের যাত্রা বাংলাদেশে খুব অল্প দিন থেকেই। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পৃষ্ঠপোষক পাওয়ার পাশাপাশি, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) থেকেও পাঁচ জন বাংলাদেশি নারীকে ডেভেলপমেন্টে যুক্ত করে।

জেসি নিজের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন ফেসবুকে। তিনি লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ স্বপ্ন সত্যি করে নারী এশিয়া কাপ ২০২৪–এ নতুন যাত্রা শুরু হচ্ছে। আমি আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড আমাকে আসন্ন নারী এশিয়া কাপের জন্য নির্বাচিত করেছে। শ্রীলঙ্কায় ১৮-২৮ জুলাই এই টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হবে। আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন।’

আগামী ১৯ জুলাই আরব আমিরাত ও নেপালের মধ্যকার ম্যাচ দিয়ে শুরু হতে যাচ্ছে নারী এশিয়া কাপ। বাংলাদেশ দল আছে বি গ্রুপে। যেখানে শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ড আছে একই গ্রুপে।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version