Connect with us

টলিউড

অভিনেত্রীর দেহে হাত রাখেন তারই দেহরক্ষী

Published

on

‘বালিকা বধূ’ ধারাবাহিকে আনন্দীর চরিত্রে অভিনয় করে ঘরে ঘরে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন আভিকা গৌর। তাই তিনি আজও এই নামেই পরিচিত। তিনি অনেক চলচ্চিত্র এবং টিভি শোতেও কাজ করেছেন। আর এবার এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে। অভিনেত্রীর অভিযোগ, দেহরক্ষী তার সঙ্গে একবার যৌনহেনস্থা করেছেন। সেই সময়ে তাকে পাল্টা আঘাত করার সাহস বা এই ধরনের কাজের প্রতিক্রিয়াও জানাতে দেখা গেছে। তিনি যে এমন কাজ করতে পারে সে সম্পর্কে তার নিজেরই কোনও ধারণা ছিল না।

‘হটারফ্লাই’-কে দেয়া একটি সাক্ষাৎকারে, আভিকা গৌর সেই ঘটনার কথা উল্লেখ করেছিলেন। তিনি কাজাখস্তানের একটি অনুষ্ঠানে মঞ্চের দিকে যাওয়ার সময় একজন দেহরক্ষী তাকে খুব খারাপভাবে স্পর্শ করেছিলেন। ওই ঘটনা তাকে রীতিমতো নাড়া দিয়ে গিয়েছিল।

তিনি আরও জানান, ওই সময় তার মনে হয় কেউ তাকে পেছন থেকে স্পর্শ করেছে। পেছনে ফিরে দেখলেন এ তো তার দেহরক্ষী। তিনি আরও বলেন, এই ঘটনা একবার ঘটেনি। তিনি যখন তার দেহরক্ষীর হাত ধরে হাঁটছিলেন, তখনও এমনটা ঘটেছিল।

আভিকা গৌর বলেন, আমার মনে আছে আমি যখন মঞ্চে উঠছিলাম, তখন কেউ একজন আমাকে পেছন থেকে স্পর্শ করার চেষ্টা করতে থাকে। আমি পেছন ফিরতেই আমার মনে হল যে এখানে তো শুধুই আমার দেহরক্ষী রয়েছে। আর কেউ নেই। আমার মনে হয়েছে এটি দ্বিতীয়বার হয়েছে এবং আমি তাকে সেখানেই থামিয়ে দিয়েছিলাম।

আভিকা গৌর আরও বলেন, ‘এটা অত্যন্ত লজ্জাজনক একটা বিষয়। আমি শুধু তার দিকে তাকিয়েছিলাম এবং সে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছিল। তাই এরপর আমি আর কী স্টেপ নেব? তাই তাকে ছেড়ে দিলাম।’

Advertisement

অভিনেত্রী আরও বলেন, ‘আমি যদি পাল্টা আঘাত করার মতো সাহস অর্জন করতে পারতাম, তাহলে এতক্ষণে কতজনকে মেরে ফেলতাম কে জানে। এখন আমার মনে হয় আমি এটা আরামসে করতে পারি। তবে আমি আশা করি এরকমটা আর কখনও আমার সঙ্গে হবে না।’

জেএইচ

টলিউড

১ ডজন অভিনেতা নিয়ে সৃজিতের নতুন ছবির ফার্স্ট লুক প্রকাশ্যে

Published

on

ঘোষণার পর থেকেই সৃজিত মুখার্জির নতুন ছবি নিয়ে দর্শকের কৌতূহল ছিল। এই ছবির জন্য টলিউডের ১২ জন অভিনেতাকে কাস্ট করেছেন তিনি। সম্প্রতি শেষ হয়েছে শুটিং।

এই ছবিতে অভিনয় করছেন কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়, পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, ঋত্বিক চক্রবর্তী, ফাল্গুনী চট্টোপাধ্যায়, কৌশিক সেন, অনির্বাণ চক্রবর্তী, অনন্যা চট্টোপাধ্যায়, সৌরসেনী মৈত্র, অর্জুন চক্রবর্তী, কাঞ্চন মল্লিক, রাহুল বন্দ্যোপাধ্যায় ও সুহোত্র মুখোপাধ্যায়।

সিনেমাটি সম্পর্কে সৃজিত বলেন, ‘শুটিং শেষ। এ রকম অভিনেতাদের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে অসাধারণ অভিজ্ঞতা হয়েছে। বিশেষ করে অনন্যা ও সৌরসেনীর সঙ্গে আমার প্রথম কাজ। পরমব্রতের সঙ্গেও অনেক দিন পর আবার কাজ করলাম।’

বাসু চট্টোপাধ্যায় পরিচালিত ১৯৮৬ সালের ‘এক রুকা হুয়া ফয়সলা’ ছবিটি সৃজিতের অনুপ্রেরণা। তবে তাঁর তৈরি চরিত্ররা উঠে এসেছে সমাজের ভিন্ন স্তর থেকে। সৃজিত এই ছবির শুটিং করার সময় শোনা গিয়েছিল, ছবির নাম ‘সত্যি বলে সত্যি কিছু নেই’। তবে নাম এখনও চূড়ান্ত হয়নি। খুব শিগগিরিই এসভিএফ প্রযোজিত সিনেমাটির মুক্তির দিনক্ষণ প্রকাশ্যে আসবে।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

বিয়ের পর প্রথম জন্মদিনে বউয়ের থেকে যে উপহার পেলেন পরমব্রত!

Published

on

দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিন আজ (২৭ জুন)। বিবাহিত জীবনে প্রবেশের পর এটাই প্রথম জন্মদিন পরমের। কিভাবে উদযাপন করবেন তা নিয়ে ভারতীয় একটি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন তার সহধর্মিনী প্রিয়া চক্রবর্তী।

‘বিয়ের পরে প্রথম জন্মদিন, ঠিকই। কিন্তু সবাই জানে পরম নিজের কাজ কতটা ভালবাসে। ওর কাজ থেমে থাকে না। পরম ‘ওয়র্কোহোলিক’। তাই জন্মদিনে ওর এ বার বাড়িতে থাকা হচ্ছে না। সকালেই ও ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিচ্ছে। সে জন্য জন্মদিনে আলাদা করে কোনও পরিকল্পনা নেই। সব সময়ের সঙ্গী হিসেবে এবার ইয়ারপড উপহার দিয়েছি।’

প্রিয়া লেখেন, তবে জন্মদিনের আগের রাতটা আমরা একসঙ্গে কাটিয়েছি। বাড়িতেই ছোট আয়োজন করেছিলাম। খুব কাছের কয়েকজন পারিবারিক বন্ধুবান্ধব এসেছিলেন। সামান্য খাওয়া-দাওয়া ও গান বাজনার মধ্যে দিয়ে দিনটা কাটালাম আমরা। পরম এমন ভাবেই জন্মদিন পালন করতে ভালবাসে। এই দিনটার উদযাপন ও কাছের মানুষদের সঙ্গে কাটাবে বলেই রেখে দেয়।

তবে, একটা জিনিস লক্ষ্য করেছি, নিজের জন্মদিনের পরিকল্পনা ও নিজে করতে পছন্দ করে না। অন্য বন্ধুবান্ধবরা মিলে যদি ওর জন্মদিনের আয়োজন করে দেয়, পরমের সেটা খুব পছন্দ। আগের বেশ কয়েক বছরও এ ভাবেই আমরা বন্ধুরা মিলে ওর জন্মদিনের পরিকল্পনা করতাম।

পরমের স্ত্রী আরও লেখেন, এ দিন কারা আসবেন, কী রান্না হবে, তার সমস্ত আয়োজন আমরাই করতাম। আমরাই অতিথিদের নিমন্ত্রণ জানাতাম। গত কয়েক বছর ধরে এমন ভাবেই ও জন্মদিনটা কাটায়। তবে এই উদ্‌যাপন ছোট করে হবে নাকি বড় করে, সেটা কাজের চাপের উপর নির্ভর করে। তবে হ্যাঁ, খাওয়া দাওয়ার সঙ্গে কোনও আপোশ হয় না। যেমন পাঁঠার মাংসটা হবেই প্রতি বছর।

Advertisement

তিনি জানান, পরম গান বাজনা খুব ভালবাসে। তাই ওর জন্মদিন আমরা গান বাজনা ছাড়া ভাবতেই পারি না। সবাই জানে, শুটিং এর ফাঁকে গান নিয়ে থাকতে ও কতটা ভালবাসে। আমরা দু’জনও পরস্পরের সঙ্গে গান নিয়ে সময় কাটাই। আমাদের জীবনের একটা বড় অঙ্গ গান। যখনই আমরা কাজের মাঝে সময় পাই, একসঙ্গে গানবাজনা করি।

প্রিয়া লেখেন, জন্মদিনের আসরেও তাই আমরা গানবাজনা করেছি। আমাদের কিছু ধরা-বাঁধা গান আছে। সময় পেলেই আমরা গান গাই। এর মধ্যে রবীন্দ্রসঙ্গীত, আধুনিক বাংলা গান, হিন্দি গানও আছে। সেগুলোই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এদিন একসঙ্গে আমরা সকলে মিলে গেয়েছি।

যেহেতু গান আমাদের জীবন জুড়ে রয়েছে তাই গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে এমনই একটি উপহার ওকে দিয়েছি। ওর সব সময়ের সঙ্গী হল ইয়ারপড। যাই করুক, সব সময়ে কানে ইয়ারপড দিয়ে গান শুনতে ভালবাসে ও। কিন্তু দুঃখের বিষয় হল, দিন কয়েক আগে পরম ওর ইয়ারপডটি হারিয়ে ফেলেছে। তাই এ বারের জন্মদিনে ওকে ওর পছন্দসই একটা ইয়ারপড উপহার দিয়েছি।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

তবে কি টাকার জন্য এক হয়েছেন তাহসান-মিথিলা?

Published

on

দীর্ঘদিনের বিরতির পর আবারও একসঙ্গে পর্দায় দেখা যায় সাবেক তারকা দম্পতি তাহসান খান ও রাফিয়াত রশিদ মিথিলাকে। আরিফুর রহমানের ‘বাজি’ শিরোনামের ওয়েব সিরিজে অভিনয় করেছেন দুজনে। বিচ্ছেদের পর একসঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। অনেকেই বলছেন, সন্তান তাদের এক করতে না পারলেও টাকার জন্য একত্র হয়েছেন তাহসান-মিথিলা! তাহসানের সঙ্গে পর্দায় ফেরা ও সমালোচনা নিয়ে এবার মুখ খুললেন মিথিলা।

সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মিথিলা বলেন, ‘২০১৬-এর পরে আমরা আর কাজ করিনি। ২০১৭ সালে আমাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। এত বছর বাদে কাজ করলাম, লোকে আবার অনেক কথা বলতে শুরু করল। টাকার জন্য মিথিলা-তাহসান একসঙ্গে কাজ করল, অথচ বাচ্চার জন্য একসঙ্গে থাকতে পারল না! লোকে তো জানেই না আমাদের পারস্পরিক সম্পর্কের কথা। আমরা খুব ভালো আছি। দর্শক ভাবছে ২০১৬-এর পরে ২০২৪-এ মিথিলা আর তাহসানের দেখা হল। এটা তো নয়, আমাদের তো প্রতিদিন কথা হয়। ব্যাপারটা ও রকম নয় যে বহু বছর পরে দুজনের দেখা।’

সাক্ষাৎকারে মিথিলা আরও জানান, বিচ্ছেদ হলেও তাহসানের সঙ্গে এখনও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে তাঁর। মিথিলার ভাষ্য, ‘সব সম্পর্কে বন্ধুত্ব না-ও থাকতে পারে। কিন্তু সন্তান থাকলে তার স্বার্থ আগে দেখতে হবে। সন্তানের মানসিক স্বাস্থ্য আমার কাছে সবচেয়ে আগে। এটাই উচিত। আমি আয়রাকে দেখতে পেলাম না। আমি আর তাহসান লড়াই করলাম, এই ইগোর যুদ্ধে তো বাচ্চার ক্ষতি হবে। এছাড়াও আমি আর তাহসান চোদ্দো বছর একসঙ্গে থেকেছি। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমাদের আলাপ। দুজন দুজনকে ভালো করে জানি। তবে, আয়রা সৃজিতকে ‘আব্বু বলে, তাহসানকে ‘বাবা’, এই দুইয়ের কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে আমি’।

`বাজি’ সিরিজের প্রেস কনফারেন্সেও দুজন দুজনের বেশ প্রশংসাও করেন। এ তারকারা প্রমাণ করলেন স্বামী-স্ত্রী আলাদা হলেও বাবা-মা কখনই আলাদা হয় না। এ বন্ধন সারা জীবনের।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version