Connect with us

ক্রিকেট

টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

Published

on

সুপার এইটের ম্যাচে অ্যান্টিগার স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারত। ভারতের বিপক্ষে টসে জিতে ফিল্ডিং করতে নামবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ একাদশে এসেছে এক পরিবর্তন। তাসকিন আহমেদের জায়গায় ফিরেছেন জাকের আলী অনিক। অন্যদিকে সর্বশেষ ম্যাচের একাদশ নিয়েই নেমেছে ভারত।

নিজেদের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ হেরেছে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। অন্যদিকে আফগানিস্তানের বিপক্ষে জয় দিয়ে এই পর্ব শুরু করেছে ভারত। আজকের ম্যাচ দুই দলের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের জন্য হয়ে দাঁড়িয়েছে টিকে থাকার লড়াই। আর ভারতের সামনে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করার। এই ম্যাচের আবহাওয়া নিয়েও কিছুটা শঙ্কা আছে। অর্থাৎ ভারী বৃষ্টিতে ম্যাচ ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে।

বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান, লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ, রিশাদ হোসেন, মেহেদী হাসান, জাকের আলী, মোস্তাফিজুর রহমান, তানজিম হাসান।

ভারত একাদশ: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), ভিরাট কোহলি, সূর্যকুমার যাদব, রিশাব পান্ট, শিভাম দুবে, হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, জাসপ্রীত বুমরাহ, অর্শদ্বীপ সিং।

ক্রিকেট

পিচের মাটি খেয়ে রোহিত শর্মার উদযাপন

Published

on

জয় নিশ্চিত হবার পর ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা ছুটে যান বার্বাডোজে ২২ গজের পিচে।  পিচের কাছে গিয়ে শান্ত হয়ে বসে আঙুল দিয়ে খুঁচিয়ে পিচের ছোট্ট একটু মাটি তুলেন তিনি।  আঙুল দিয়ে সেই মাটি একটু নাড়িয়ে মুখে দেন। এরপর আরেকটু মাটি তুলে আবারও মুখে দেন রোহিত।

কিছুক্ষণ আগেই এই পিচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হবার গৌরব অর্জন করে ভারত।  তাই পিচের মাটি মুখে নিয়ে রোহিতের এমন উদযাপন।  ম্যাচ শেষে ভারতীয় অধিনায়কের সেই উদযাপনের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করেছে আইসিসি।

কেনসিংটন ওভালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ রানে হারিয়ে ১৭ বছর পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয় ভারত।

প্রথমে ব্যাট করতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১৭৭ রানের লক্ষ্যমাত্রা দেয় বিরাট কোহলিরা।  রান তাড়ায় নেমে নিজেদের বাগে খেলা নিয়ে এলেও, শেষে এসে ফসকে যায় প্রোটিয়াদের হাত থেকে।  শেষ পর্যন্ত ৭ রানের জয় লাভ করে ভারত।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

এগারো বছরের ট্রফি খরা ঘুচলো ভারতের

Published

on

ভারত সবশেষ আইসিসি ট্রফি জেতে ২০১৩ সালে। একবার মাত্র টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতে, সেটা ২০০৭ সালে। এবার ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ রানে হারিয়ে সংক্ষিপ্ত সংস্করণের বিশ্বকাপে দ্বিতীয় শিরোপা ঘরে তুললো উপমহাদেশের এই দেশটি।

পুরো ম্যাচটি অনেকরকম পরিস্থিতির জন্ম দিল। দক্ষিণ আফ্রিকা নিজেদের বাগে খেলা নিয়ে এলেও, শেষে এসে তা ফসকে যায়। ডেভিড মিলার ও হেনরিখ ক্লাসেনের মারমুখী জুটি বলে দিচ্ছিল প্রোটিয়াদের ক্ষুধা। তবে মিলারকে একা করে ২৭ বলে ৫২ রানে যখন ক্লাসেন ফিরলেন, সেসময় আশার পালে যেন বিপরীত হাওয়া এসে লাগল।

সেই হাওয়ায় শেষ পর্যন্ত আর উঠে দাঁড়ানো হয়নি প্রথমবারের মতো আইসিসি ফাইনাল খেলা দলটির। তবুও মিলার ছিলেন। ম্যাচের শেষ ওভারে যখন ১৬ রান দরকার, তখন হার্দিক পান্ডিয়ার প্রথম বলেই ছক্কা মারতে গিয়ে ক্যাচ হলেন মিলার, ১৭ বলে ২১ রানে তার এই বিদায়েই উদযাপনের উপলক্ষ পেয়ে যায় ভারত। পুরো ওভারে একটি মাত্র বাউন্ডারি আসে, এছাড়াও আরও একটি উইকেট হারায় প্রোটিয়ারা।

বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভালে টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নামে ভারত। ভিরাট কোহলির ৫৯ বলে ৭৬ রানের ইনিংসটি ছিল সবচেয়ে কার্যকরী। এছাড়াও অক্ষর প্যাটেলের ব্যাটে ৩১ বলে ৪৬ রান, শিভাম দুবের ১৬ বলে ২৭ রানের ইনিংস ভারতকে অনেকটুকু এগিয়ে দেয়। প্রোটিয়াদের পক্ষে বল হাতে কেশব মহারাজ ও এনরিখ নরকিয়া ২ টি করে উইকেট নেন।

দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৭৭ রানের। দলটি দলীয় ১২ রানের মাথায় রিজা হেনড্রিকস ও এইডেন মার্করামের উইকেট হারায়। কুইন্টন ডি কক ও ট্রিস্টান স্টাবসের জুটিতে সেই ঝাপটা কাটিয়ে ওঠে তারা। স্টাবস ফিরেছেন ২১ বলে ৩১ রান করে অক্ষরের শিকার হয়ে। আর ডি ককের ইনিংস থেমেছে ৩১ বলে ৩৯ রানে আর্শদ্বীপের ডেলিভারিতে। ডি কক যখন ফেরেন, প্রোটিয়াদের সংগ্রহ তখন ৪ উইকেট হারিয়ে ১০৬ রান।

Advertisement

এরপর মিলার ও ক্লাসেন মিলে দুর্দান্ত এক জুটি গড়ে তোলেন। আর সেই জুটিতে বল আর রানের সমীকরণ সমান করে ফেলেন দুই ব্যাটার। তাদের ২২ বলে ৪৫ রানের জুটিতে ভাঙ্গন ধরে ক্লাসেনের উইকেট পতনে। হার্দিক পান্ডিয়ার শিকার হয়ে ১৭তম ওভারের প্রথম বলে ফেরেন এই ব্যাটার। এতেই দক্ষিণ আফ্রিকার ফানুস একেবারেই মিইয়ে যায়। পরের ব্যাটাররা আর কার্যকরী কোনো ভূমিকা রাখতে পারেনি ভারতীয় ডেথ বোলারদের সামনে। পরাজয়কেই সঙ্গী করতে হয় মার্করামের দলকে।

ভারতের পক্ষে বল হাতে হার্দিক পান্ডিয়া ৩ টি উইকেট সংগ্রহ করেছেন। জাসপ্রীত বুমরাহ ও আর্শদ্বীপ সিং নিয়েছেন ২ টি করে উইকেট।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

কোহলির পঞ্চাশোর্ধ ইনিংসে ১৭৬ রানে থামলো ভারত

Published

on

শেষ হলো বিশ্বকাপ ফাইনালের প্রথম ইনিংস। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। ভালো শুরুর পর কিছুটা চাপে পড়েও তা কাটিয়ে ওঠে দলটি। ভিরাট কোহলি ভারতীয় ব্যাটিংয়ের একপ্রান্ত ধরে ছিলেন। মূলত তার ব্যাটে চড়েই পুরো ২০ ওভার খেলে ভারত থামে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৭৬ রানে।

রোহিত শর্মা ও ভিরাট কোহলি ব্যাট হাতে নেমেই উড়ন্ত শুরু করেন। মার্কো জানসেনের প্রথম ওভারেই আসে ১৫ টি রান। যা যেকোনো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালের প্রথম ওভারের জন্য সর্বোচ্চ রান। পরের ওভারে এসেই অবশ্য কেশব মহারাজ পেয়ে যান কাঙ্ক্ষিত দুইটি উইকেট।

ভারত রোহিত, রিশাব পান্ট ও সূর্যকুমার যাদবের উইকেট হারায় পাওয়ারপ্লেতে। কিছুটা চাপ তখন ছিল। তবে এই সময় অক্ষর প্যাটেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ভারতের ‘গিয়ার’ চেপে ধরেন। ওভার বাউন্ডারি নিয়ে আসেন, রান বের করার চেষ্টা করেন নিশ্চিত সব শটে।

কোহলির সাথে ৫৪ বলে ৭২ রানের জুটি গড়েন অক্ষর। সেই জুটি ভাঙে দুর্ভাগ্যজনক রান আউটের মাধ্যমে। যেখানে অক্ষরকে ফিরতে হয় ৩১ বলে ৪৭ রানে। পরের ব্যাটার দুবের সাথে আবারও জুটি গড়েন কোহলি।

এরমধ্যে চলতি টুর্নামেন্টে নিজের প্রথম ফিফটি পেয়ে যান কোহলি। একটি রেকর্ডও গড়েন তিনি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালে একাধিক ফিফটি করার রেকর্ড এই ভারতীয় ব্যাটারের হয়ে থাকলো। যেখানে তিনি কুমার সাঙ্গাকারা ও মারলন স্যামুয়েলসের সাথে যোগ দিয়েছেন।

Advertisement

১৯তম ওভারে বল করতে আসেন জানসেন। সেই ওভারের দ্বিতীয় বলে বাউন্ডারি, চতুর্থ বলে ওভার বাউন্ডারি হাঁকান কোহলি। তবে পঞ্চম বলটিতে বড় শট খেলতে গিয়ে লং অনে ক্যাচ হয়ে ফেরেন এই ব্যাটার। যার ইনিংসে ছিল ২ টি ছক্কা এবং ৬ টি চার। ব্যাটে আসে ৫৯ বলে ৭৬ রান।

শেষ ওভারে আনরিখ নরকিয়ার শিকার হয়ে একটি বাউন্ডারির পর ১৬ বলে ২৭ রান করে ফেরেন দুবে। নতুন ব্যাটার জাদেজার উইকেটও পড়ে যায় শেষ বলে। পান্ডিয়া অপরাজিত ছিলেন ২ বলে ৫ রান করে।

দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে কেশব মহারাজ ও আনরিখ নরকিয়া ২ টি করে উইকেট নিয়েছেন।

 

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version