Connect with us

লাইফস্টাইল

গরমেও পায়ের গোড়ালি ফেটে চৌচির? জেনে নিন মুক্তির উপায়

Published

on

গোড়ালি

শীতকালে পা কমবেশি ফাটে তবে গরমেও পা ফাটার সমস্যা দেখা যায় অনেকেরই। পায়ের যত্নের অভাব এবং কম পুষ্টির কারণে এই সমস্যা হয়। খালি পায়ে হাঁটতে হলে বা জুতো খুলে বসার সময়ে লজ্জায় পরতে হয়। ত্বক চিকিৎসকেরা বলছেন, গরমে শুষ্কতার কারণে পায়ের গোড়ালি ফাটারও সমস্যা দেখা যায়। অনেক সময় রাসায়নিক দ্রব্য বা অত্যধিক সাবান ব্যবহারের ফলেও কিন্তু হাত বা পায়ের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। তা ছাড়া কেমন জুতো পরছেন, সেটাও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ।

আমরা মুখের বা চুলের যতটা যত্ন নিই, পায়ের ততটা নিই না। ফলে পা অবহেলিতই থেকে যায়। জেনে নিন, ঘরোয়া উপায়ে পায়ের যত্ন কী ভাবে নেবেন।

১) নারকেল তেল

ঘুমোতে যাওয়ার আগে ভাল করে পায়ের পাতায়, গোড়ালিতে নারকেল তেল ম্যাসাজ করুন। সকালে উঠে দেখবেন পা অনেক নরম হয়েছে।

২) পেট্রোলিয়াম জেলি খুব কার্যকরী

Advertisement

উষ্ণ গরম পানিতে পায়ের পাতা ভিজিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। তার পরে পা শুকনো করে মুছে ভাল করে পেট্রোলিয়াম জেলি লাগিয়ে নিন। রাতে ঘুমনোর আগে পায়ে পেট্রোলিয়াম জেলি লাগিয়ে নিলে, সকালে দেখবেন পায়ের ত্বক অনেক নরম হয়েছে।

৩) নিয়মিত স্ক্রাব করুন

গোড়ালি থেকে ময়লা পরিষ্কার করা খুব জরুরি। এই জন্য রোজ স্নানের সময় ‘স্ক্রাবার’ দিয়ে গোড়ালি ঘষে পরিষ্কার করুন। এতে গোড়ালি ফাটার সমস্যা কমবে।

৪) কলার মাস্ক

বাড়িতে পাকা কলা, মধু আর এক চামচ ওট্‌স মিশিয়ে মাস্ক বানিয়েও লাগাতে পারেন। এতে যেমন গোড়ালি কোমল হবে, তেমনই পায়ের ব্যথাও দূর হয়ে যাবে। এই মাস্ক লাগিয়ে ১০ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এতে পায়ে রক্ত সঞ্চালন ভাল হবে। তবে এই মাস্ক কিন্তু ১৫ মিনিট রাখার পর ধুয়ে ফেলতে ভুলবেন না।

Advertisement

৫) অ্যালো ভেরা জেল

অ্যালো ভেরা জেল ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। ফাটা গোড়ালিতে নিয়ম করে অ্যালো ভেরা জেল লাগালে খুব দ্রুত পা ফাটার সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন। অ্যালো ভেরা জেল ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে এর সঙ্গে মধু মিশিয়েও লাগাতে পারেন। তবে তার আগে পা উষ্ণ গরম পানি দিয়ে ধুয়ে, শুকনো করে মুছে নেবেন।

৬) ভিনিগার

অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ত্বকের জন্য খুবই ভাল। হাফ বালতি জলে দু’চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে, সেই বালতিতে পা ডুবিয়ে রাখুন মিনিট ২০। উপকার পাবেন খুব তাড়াতাড়ি।

কেএস/

Advertisement

রূপচর্চা

ওয়েডিং গেস্ট মেকআপ লুক ক্রিয়েট করবেন যেভাবে

Published

on

বিয়ে কিংবা রিসেপশনের প্রোগ্রামগুলোতে স্বাভাবিকভাবেই আমরা চাই নিজেকে একটু গ্ল্যামারাসভাবে প্রেজেন্ট করতে। তবে অনেকেই মনে করেন, বিউটি স্যালুনে বা পার্লারে না গেলে পারফেক্ট গ্ল্যাম মেকআপ লুক ক্রিয়েট করা যায় না। তবে রাইট প্রসেস জানা থাকলে ঘরে বসেই ওয়েডিং গেস্ট গ্ল্যাম মেকআপ লুক ক্রিয়েট করা যায়। চলুন দেখে নেয়া যাক।

ওয়েডিং গেস্ট মেকআপ লুক কেমন হওয়া উচিত

কয়েক বছর আগে ওয়েডিং গেস্ট মেকআপ হিসেবে হেভি গ্ল্যামারাস লুককেই প্রাধান্য দেয়া হতো। কয়েক লেয়ার ফাউন্ডেশনের হেভি বেইজ মেকআপ, কাটক্রিজ আইলুক, থিক উইং লাইনার, ভারি আইল্যাশ, ডার্ক লিপস্টিক- এগুলোই ছিলো সবার চয়েজ। তবে এখন কিন্তু মেকআপ ট্রেন্ডে অনেকটা পরিবর্তন এসেছে। বর্তমানে হেভি মেকআপের বদলে জায়গা করে নিয়েছে “সিম্পলের মধ্যে গর্জিয়াস” – অর্থাৎ সফট গ্ল্যাম লুক। এখন আমরা এমন মেকআপ লুক প্রেফার করি, যেটার মাধ্যমে ফেইসের বেস্ট ফিচারগুলো হাইলাইট যায়, ন্যাচারাল দেখায়।

ওয়েডিং গেস্ট গ্ল্যাম মেকআপ লুক

অনেকেই কমপ্লেইন করেন, মেকআপ করলে নাকি দেখতে ফ্ললেস লাগে না। আসলে আপনার মেকআপ লুক পারফেক্ট হবে কিনা সেটা দু’টো বিষয়ের উপর ডিপেন্ড করে। প্রথমটি হলো মেকআপের আগে সঠিকভাবে স্কিন প্রেপ করা হয়েছে কিনা, আর দ্বিতীয়টি হলো আপনি সঠিক মেকআপ স্টেপস ফলো করেছেন কিনা।

Advertisement

মেকআপের আগে স্কিন প্রিপেয়ার করবেন যেভাবে 

মেকআপ প্রোডাক্টস স্কিনে প্রোপারলি ব্লেন্ড করতে এবং একইসঙ্গে মেকআপ লং লাস্টিং করে তুলতে মেকআপের আগে একটু স্কিনকেয়ার করতেই হবে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হয় যদি ফেইস ওয়াশ দিয়ে ভালোভাবে ফেইস ক্লিন করে স্কিনটাইপ বুঝে যেকোনো একটি শিট মাস্ক অ্যাপ্লাই করতে পারেন। এতে লং টাইম স্কিন নারিশড থাকবে এবং মেকআপ প্রোডাক্টস ব্লেন্ড করতে স্ট্রাগল করতে হবে না। আর যদি হাতের কাছে শিট মাস্ক না থাকে, তাহলে পাতলা কাপড়ে আইস কিউব নিয়ে ফেইসে রাব করে নিন। তারপর নিজের পছন্দের ময়েশ্চারাইজার অ্যাপ্লাই করুন।

চলুন এবার মেকআপের স্টেপগুলো জেনে নেয়া যাক

বেইজ মেকআপ

১. বেইজ মেকআপের জন্য শুরুতেই পোর মিনিমাইজিং প্রাইমার অ্যাপ্লাই করুন, এতে বেইজ মেকআপ বেশ স্মুথ হবে।

Advertisement

২. কালার কারেক্টিং কনসিলার ব্যবহার করে ফেইসের ডিসকালারেশন ইভেন আউট করে নিন। কালার কারেক্টিং কনসিলার ইউজ করলে খুব বেশি ফাউন্ডেশন অ্যাপ্লাই করতে হয় না, এতে বেইজ মেকআপ অনেক লাইটওয়েট হয়।

৩. নিজের স্কিন শেইডের ফাউন্ডেশন ও কনসিলার অ্যাপ্লাই করে ড্যাম্প বিউটি স্পঞ্জ অথবা ব্রাশ দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। জেনে রাখা ভালো, ব্রাশের সাহায্যে ব্লেন্ড করলে প্রোডাক্টের কভারেজ কিছুটা বেশি পাওয়া যায়। এবার একটি ছোট্ট টিপস দেই। ফাউন্ডেশন ইউজ করার করার আগে পুরো ফেইসে ভালোভাবে সেটিং স্প্রে অ্যাপ্লাই করে নিলে বেইজ মেকআপ অনেকটা লং লাস্টিং হয়।

৪. নিজের স্কিনটোনের চেয়ে এক শেইড ব্রাইট কনসিলার পিক করুন এবং সেটা চোখের নিচে অ্যাপ্লাই করুন৷

৫. ওয়েডিং গেস্ট মেকআপ লুকের জন্য ক্রিম কনট্যুর বেশ ভালো অপশন। তাই ফেইসকে একটু ডিফাইনড করতে ক্রিম কনট্যুর ইউজ করতে পারেন।

৬. এবার ট্রান্সলুসেন্ট বা বানানা পাউডার দিয়ে ভালোমতো সেট করে নিন। এক্ষেত্রে পাউডারের সাথে থাকা পাফের বদলে যদি ড্যাম্প বিউটি স্পঞ্জের সাহায্যে পাউডার অ্যাপ্লাই করেন, তাহলে মেকআপ বেকিং ইজিলি করা যায়।

Advertisement

৭. তারপর ফেইসে একটু ভাইব্রেন্ট টাচ আনতে নিজের ফেভারিট ব্লাশ ইউজ করুন। পিচ, পিংক, মভ, কোরাল যেকোনো কালার চুজ করতে পারেন, তবে সেটি যেন আপনার স্কিনটোনকে কমপ্লিমেন্ট করে।

৮. গ্লো ছাড়া কি ওয়েডিং গেস্ট গ্ল্যাম মেকআপ লুক কমপ্লিট হয়? একদমই না! তাই ফ্যান ব্রাশের সাহায্যে ফেইসের হাই পয়েন্টগুলোতে শ্যাম্পেইন বা গোল্ডেন টোনের হাইলাইটার অ্যাপ্লাই করুন। তবে খুব হেভি হ্যান্ডেড হওয়া যাবে না, বরং আস্তে আস্তে অ্যাপ্লাই করুন, তাতে করে আপনার ফেইস ন্যাচারালি গ্লোয়িং মনে হবে।

আই মেকআপ

ওয়েডিং গেস্টদের আই মেকআপ হিসেবে গ্লিটারি আইলুক এখন বেশ ট্রেন্ডি। দিন ও রাত দু’সময়েই এই আইলুক পারফেক্টলি মানিয়ে যায়। গ্লিটারি আইলুক ক্রিয়েট করা কিন্তু খুবই সিম্পল। চলুন কীভাবে এই আইলুক ক্রিয়েট করা যেতে পারে তা জেনে নেওয়া যাক-

১. প্রথমে আইলিডে কনসিলার অ্যাপ্লাই করে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিন এবং পাউডারের সাহায্যে সেট করে নিন।

Advertisement

২. একটি ফ্লাফি ব্লেন্ডিং ব্রাশে আপনার আউটফিটের কালারের সঙ্গে কমপ্লিমেন্ট করে এমন হালকা কালারের আইশ্যাডো নিয়ে পুরো আইলিডে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিন, যেন কোনো হার্শ লাইন না থাকে।

৩. এবার চোখের পুরো ক্রিজ এরিয়াতে লিকুইড গ্লিটার অ্যাপ্লাই করুন। লিকুইড গ্লিটার ইউজ করার সুবিধা হচ্ছে এটা ইউজ করা খুবই ইজি এবং খুব অল্প এফোর্টেই গর্জিয়াস আইলুক ক্রিয়েট করা যায়। তবে লিকুইড গ্লিটার অ্যাপ্লাই করার পর তা ড্রাই হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে, তা না হলে গ্লিটার স্ম্যাজ হয়ে যেতে পারে।

৪. এরপর একটি চিকন ব্রাশে আইলিডে যে কালারের শ্যাডো অ্যাপ্লাই করেছেন তারচেয়ে একটু ডার্ক কালারের শ্যাডো নিন এবং চোখের কর্নারের দিকে অ্যাপ্লাই করুন। এই ছোট্ট স্টেপ ফলো করলে চোখ দেখতে অনেক বেশি ডিফাইনড মনে হবে।

৫. তারপর আইলাইনার দেয়ার পালা। আমার পার্সোনালি গ্লিটারি আইলুকের সাথে থিন উইংড লাইনার খুবই পছন্দ। তবে আপনারা চাইলে একটু মোটা করেও আইলাইনার দিতে পারেন, বিশেষ করে রাতের দাওয়াতে।

৬. ফলস মিংক আইল্যাশ ওয়েডিং গেস্ট মেকআপ লুককে খুব ভালো কমপ্লিমেন্ট করে। ফেইক আইল্যাশ সিলেক্ট করার সময় আপনার আইশেইপ বুঝে সিলেক্ট করুন।

Advertisement

৭. চোখের লোয়ার ল্যাশ লাইনে চাইলে কাজল দিতে পারেন, আবার চাইলে নিচে যেকোনো ডার্ক কালারের আইশ্যাডোও ব্লেন্ড করে দিতে পারেন। ও হ্যাঁ, চোখের নিচের পাঁপড়িতে মাশকারা ব্যবহার করতে ভুলবেন না।

লিপস

এবার লিপস্টিক অ্যাপ্লাইয়ের পালা। আমি সবসময় সাজেস্ট করি আগে লিপলাইনারের সাহায্যে ঠোঁটের শেইপ ড্র করে নেওয়ার, এতে খুব সুন্দরভাবে লিপস্টিক অ্যাপ্লাই করা পসিবল হয় এবং বিয়ে বাড়ির অনুষ্ঠানে খাওয়া-দাওয়া করলেও লিপস্টিক ছড়িয়ে যায় না। লিপলাইনার দেয়া হয়ে গেলে নিজের পছন্দের ক্রিম বা লিকুইড ফর্মুলার লিপস্টিক অ্যাপ্লাই করুন।

সবশেষে পুরো ফেইসে আরো একবার সেটিং স্প্রে দিয়ে ফুল মেকআপ কমপ্লিট করুন। এভাবেই আপনারা নিজেই ওয়েডিং গেস্ট গ্ল্যাম মেকআপ লুক ক্রিয়েট করতে পারেন।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রেসিপি

চিকেন টিক্কা কাবাব রেসিপি

Published

on

কাবাব খেতে কার না পছন্দ। একটুখানি বিফ কিংবা চিকেন কাবাব খেতে আমরা ছুটে যাই রেস্টুরেন্টে। অথচ খুব সহজেই ঘরে বসে তৈরি করতে পারবেন মজাদার কাবাব। আমরা আপনাদের দেখাবো কিভাবে খুব সহজে ঘরে বসেই তৈরি করবেন মজাদার চিকেন টিক্কা কাবাব। চলুন তাহলে জেনে নেই চিকেন টিক্কা কাবাব তৈরির সহজ উপায়।

চিকেন টিক্কা কাবাব তৈরির পদ্ধতি

উপকরণ

  • হাড় ছাড়া মুরগির মাংস কিউব করে কাটা- ২ কেজি
  • আদা বাটা- ৩ টেবিল চামচ
  • রসুন বাটা- ৩ টেবিল চামচ
  • শুকনা মরিচ- ৩-৪ টি
  • হলুদ গুঁড়া- ১ চা চামচ
  • লেবুর রস- ৪ টেবিল চামচ
  • টকদই- ১.৫ কাপ
  • লবণ– পরিমাণমতো
  • ধনেপাতা কুঁচি- ১.৫ কাপ
  • টমেটো কিউব করে কাটা- ১ কাপ
  • বড় পেঁয়াজ কিউব করে কাটা- ১টি
  • শিক বা সাসলিক কাঠি

প্রস্তুত প্রণালী

১. প্রথমে একটি বাটিতে সব মশলা মিশিয়ে নিন। মেশানো হলে তাতে ধনেপাতা এবং টকদই মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে ফেলুন।

২. এবার মিশ্রণটিতে কেটে রাখা মুরগির মাংসগুলো দিয়ে মেরিনেট করে ২-৩ ঘন্টা ফ্রিজে রেখে দিতে হবে।

Advertisement

৩. এখন শিক বা সাসলিক কাঠিতে প্রথমে মেরিনেট করা মুরগি তারপর টমেটো তারপর পেঁয়াজ কিউব দিয়ে সাজিয়ে নিতে হবে। চুলায় কিংবা ওভেনে দুই ভাবেই এই কাবাব তৈরি করতে পারেন।

৪. চুলায় করতে চাইলে একটি গ্রিল ফ্রাইং প্যানে তেল কিংবা ঘি ব্রাশ করে তাতে শিক বা সাসলিক কাঠি রেখে অল্প আঁচে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে প্রতি পাশ ভালো করে রান্না করতে হবে।

৫. ওভেনে করতে চাইলে আগে থেকে ২০০ ডিগ্রীতে ওভেন হিট দিয়ে রাখতে হবে। হিট হয়ে এলে তাতে শিক বা সাসলিক কাঠি দিয়ে যতক্ষণ না সবদিক নরম হয় এবং সোনালী রঙ এর হয় ততোক্ষন রাখুন।

৬. হয়ে গেলে নামিয়ে উপরে লেবুর রস এবং ধনেপাতা কুঁচি দিয়ে পরিবেশন করুন।

দেখলেন তো কিভাবে খুব সহজেই তৈরি হয়ে গেলো মজাদার চিকেন টিক্কা কাবাব। রুটি, নান কিংবা পরোটার সঙ্গে খেতে খুবই সুস্বাদু এই মজাদার কাবাবটি।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

প্রতিদিন পর্যাপ্ত না ঘুমোলে যে বড় ক্ষতি হতে পারে আপনারও

Published

on

বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রতিদিন অন্তত ৬ ঘণ্টার কম ঘুমোলে বড় ক্ষতির মুখে পড়তে পারেন যে কেউ। কী কী অসুবিধা হতে পারে? দেখুন-

নানা কারণে আজকাল বেশিরভাগ মানুষের ঘুম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেশিরভাগ মানুষকেই অনিদ্রার সমস্যায় পড়তে হয়। অনিদ্রা এমন একটি অবস্থা যখন একজন ব্যক্তি স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম ঘুমান বা একেবারেই ঘুমান না। বিশেষজ্ঞদের মতে, একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দৈনিক ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।

কম ঘুমের অসুবিধা

একজন মানুষ দীর্ঘ সময় ধরে ৬ ঘণ্টার কম ঘুমোলে তার শরীরে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। জেনে নিন কম ঘুমের কারণে স্বাস্থ্যের কী কী ক্ষতি হয়।

মস্তিষ্কের উপর প্রভাব: বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে ঘুমের অভাব আপনার মস্তিষ্কের কাজ করার ক্ষমতা হ্রাস করে। আপনি হ্যালুসিনেশনের মতো সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন।

Advertisement

কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা: ঘুমের অভাব পরিপাকতন্ত্রেও প্রভাব ফেলে। যাদের ঘুমের সমস্যা হয়, তাদের প্রায়ই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকে।

একটি দুর্ঘটনা ঘটতে পারে: আপনি যদি প্রতিদিন কম ঘুমোন, তবে কখনও কখনও আপনি হঠাৎ ঘুমিয়ে যেতে পারেন। গাড়ি চালানোর সময় বা অন্যান্য বিপজ্জনক কাজ করার সময় যদি এই ঘুম চলে আসে, তবে আপনার সঙ্গে ঘটতে পারে বড় দুর্ঘটনা।

চোখ দুর্বল হয়ে যেতে পারে: স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, আপনি যদি দীর্ঘ সময় ধরে ৬ ঘণ্টার কম ঘুমোন। তবে সাবধান, কারণ এটি আপনার চোখের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। কম ঘুমালে চোখের সমস্যা হতে পারে।

মানসিক চাপ এবং বিষণ্ণতা: স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে বেশিরভাগ মানসিক সমস্যা ঘুমের অভাবের সঙ্গে সম্পর্কিত। আপনি যদি খুব কম পরিমাণে ঘুমোন তবে আপনাকে মানসিক চাপ এবং বিষণ্ণতার মতো সমস্যায় পড়তে হতে পারে।

এইসব মারাত্মক রোগের ঝুঁকি থাকে: গবেষণা অনুসারে, যারা প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমোন না, তাদের ক্যানসার, হার্ট স্ট্রোক এবং ডায়াবেটিসের মতো গুরুতর রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version