Connect with us

বাংলাদেশ

এশিয়া কাপে শাস্তি পেলো ভারত-পাকিস্তান

Published

on

নিয়ম ভঙ্গের দায়ে শাস্তি পেলো দুই মহারথি ভারত এবং পাকিস্তান। এশিয়া কাপে দুই দলের মহারণে আইসিসির নতুন একটি বিধি মানতে অসমর্থ হওয়াতেই এই শাস্তি পেলো দুই দল।

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের জন্য একটি নতুন আইন প্রণয়ন করে আইসিসি। নিয়ম অনুযায়ী ইনিংসের প্রথম বল থেকে পরবর্তী ৮৫ মিনিটের মধ্যে ২০ ওভার সম্পন্ন করতে বলা হয়। এই নিয়ম মানতে ব্যর্থ হলে ম্যাচ চলাকালেই নির্ধারিত সময় পেরিয়ে যাওয়ার পর বাকি ওভারগুলোতে বৃত্তের মধ্যে পাঁচজনকে রেখে ফিল্ডার সাজাতে হবে বোলিং দলের অধিনায়ককে। নতুন আইনে এটাকে ‘ইন ম্যাচ পেনাল্টি’ বলা হয়েছে।

কিন্তু ভারত-পাকিস্তান তা মানতে না পারায় উভয় দলকেই মাঠেরে বাইরে ও ভেতরে শাস্তি পেতে হয়েছে। ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে দুই দলেরই নির্ধারিত সময়ের পর দুটি করে ওভার বাকি ছিল।

তবে আইসিসির নতুন নিয়মানুযায়ী, শুধু মাঠের শাস্তিই নয়, ম্যাচের পর মন্থর ওভাররেটের জন্য আর্থিক শাস্তিরও সম্মুখীন হতে হবে দলগুলোকে। নির্ধারিত সময়ের পর প্রতিটি ওভারের জন্য খেলোয়াড়দের ২০ শতাংশ ম্যাচ ফি কর্তনের বিধান রয়েছে। ভারত এবং পাকিস্তানের দুই দলেরই দুটি করে ওভার বাকি থাকায় দল দুটির সব খেলোয়াড়ের ৪০ ভাগ ম্যাচ ফি কেটে নিয়েছে আইসিসি।

জাতীয়

স্থগিত ২৩ উপজেলায় ভোট কবে, জানালো ইসি

Published

on

ঘূর্ণিঝড় ও মামলাজনিত কারণে স্থগিত ২৩টি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের নতুন তারিখ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তিন উপজেলায় ভোট হবে ৫ জুন। আর বাকি ২০ উপজেলায় ভোট হবে ৯ জুন।

বুধবার (২৯ মে) নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ১৮টি উপকূলীয় জেলা ও একটি পার্বত্য উপজেলার ভোট স্থগিত করেছিলাম। পরবর্তী সময়ে বিদ্যুৎ সমস্যার কারণে চাঁদপুরের দুটি উপজেলা এবং সড়ক যোগাযোগ সমস্যার কারণে খালিয়াজুড়ীতে স্থগিত করেছিলাম।

মোট দুই দফায় ২২টি উপজেলা স্থগিত করা হয়েছিল। এছাড়া মামলাজনিত কারণে চান্দিনার ভোট স্থগিত করা হয়েছিল।

ইসি সচিব বলেন, আজকের তফসিল অনুযায়ী চান্দিনা উপজেলা পরিষদের ভোট হবে ৫ জুন। এছাড়া চাঁদপুরের কচুয়া ও ফরিদগঞ্জের ভোটও ৫ জুন হবে। বাকি ২০টি উপজেলার ভোট হবে ৯ জুন, রোববার।

Advertisement

বাকি ২০টি উপজেলা হলো বাগেরহাট জেলার শরণখোলা, মোরেলগঞ্জ, মোংলা; খুলনা জেলার কয়রা, পাইকগাছা, ডুমুরিয়া; বরিশালের গৌরনদী, আগৈলঝাড়া; পটুয়াখালী জেলার সদর, মির্জাগঞ্জ, দুমকী; পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া; ভোলার লালমোহন, তজুমদ্দিন; ঝালকাঠির রাজাপুর, কাঠালিয়া; বরগুনার বামনা, পাথরঘাটা, রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি ও নেত্রকোনার খালিয়াজুরী।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

‘শাহিনকে ফেরাতে কূটনৈতিকভাবে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে’

Published

on

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে কলকাতার সঞ্জীবা গার্ডেনে হত্যার ঘটনায় মূল মাস্টারমাইন্ড বাংলাদেশি আমেরিকান আখতারুজ্জামান শাহিনকে সনাক্ত করা হয়েছে। অভিযুক্ত শাহিন আমেরিকায় পলাতক। আমেরিকার সঙ্গে বাংলাদেশের বন্দি বিনিময় চুক্তি নেই। কিন্তু সংসদ সদস্য আনার হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত শাহিনকে ফেরাতে কূটনৈতিকভাবে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে। জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান।

বুধবার (২৯ মে) ডিএমপি সদরদপ্তরে আয়োজিত ‘ডাটাবেজ এন্ড এনালাইসিস অফ রোড ক্র‍্যাশ (DARC) সফটওয়্যার’ প্রশিক্ষণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যার মূল মাস্টারমাইন্ড বাংলাদেশি আমেরিকান আখতারুজ্জামান শাহিনকে সনাক্ত করা হয়েছে। তার নির্দেশে হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় বেশ কয়েকজন। তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত চারজন গ্রেপ্তার হলেও এখনো পলাতক চারজন। হত্যাকাণ্ডের পর পালিয়ে যাওয়া মূল পরিকল্পনাকারী আমেরিকায় আখতারুজ্জামান শাহিন ও সহযোগী সিয়াম নেপালে পালিয়ে গেছেন। তদন্তের স্বার্থে ডিবি পুলিশের আবেদনের প্রেক্ষিতে তাদের ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের সহায়তায় সংশ্লিষ্ট দেশ দুটির এনসিবির কাছে সহায়তা চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশের ন্যাশনাল সেন্টার ব্যুরো (এনসিবি)।

হাবিবুর রহমান বলেন, সংসদ সদস্যকে কি কারণে হত্যা করা হয়েছে অর্থাৎ হত্যার মোটিভ কি? এটি এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ পুলিশ কিংবা ভারতীয় পুলিশ কেউই উদ্ধার করতে পারেনি। এটার যিনি ষড়যন্ত্রকারী, পরিকল্পনাকারী তিনি এখন দেশের বাইরে রয়েছেন তাকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। তাই হত্যার কারণ এখনো কিছুই উদ্ধার করা যায়নি। তাকে গ্রেপ্তার করলেই কেবল এই হত্যার মোটিভ জানা যাবে।

শাহিনকে ফেরানোর ক্ষেত্রে কি ধরণের পদ্ধতি অবলম্বন করা হবে জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার বলেন, এক্ষেত্রে পুলিশের পক্ষ থেকে যে ধরনের প্রচেষ্টা করা দরকার সেটির সর্বোত্তম চেষ্টা করা হবে। যেহেতু তিনি (আনার) সংসদ সদস্য ছিলেন সুতরাং বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে। যদিও আমেরিকার সঙ্গে আমাদের সেই ধরণের চুক্তি নেই। তাই অন্য যে কোনো মাধ্যম বা কূটনৈতিক চ্যানেলে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে।

Advertisement

এক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গে বন্দি বিনিময় চুক্তি কাজে লাগানো হবে কি না, জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, এ ঘটনাটি বাংলাদেশের আইনে বিচার হতে পারে এবং ভারতে যেহেতু ঘটনা ঘটেছে সেখানেও বিচার হতে পারে। সুতরাং এটি আমাদের পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হতে পারে।

কলকাতা পুলিশ ও ঢাকা মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সংসদ সদস্য আনার হত্যাকাণ্ডে যে কয়েকজনের নাম এসেছে তাদের মধ্যে গ্রেপ্তার চারজন ছাড়াও এখনো পলাতক চারজন। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে তিনজন এবং ভারতের কলকাতায় একজন গ্রেপ্তার হয়েছেন।

ঢাকা মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হাতে গ্রেপ্তাররা হন- আমানুল্লাহ আমান ওরফে শিমুল ভূঁইয়া, তানভীর ও সিলিস্তি রহমান। অন্যদিকে কলকাতা পুলিশ জিহাদ হাওলাদার নামে একজন কসাইকে গ্রেপ্তার করে। হত্যার দুই মাস আগে মুম্বাইয়ের অবৈধ অভিবাসী জিহাদকে পাঠানো হয়েছিল। তার বাড়ি বাংলাদেশের খুলনায়।

সংসদ সদস্য আনার খুনের বিভিন্ন পর্যায়ে জড়িত আরও কমপক্ষে চারজনের নাম পেয়েছে দুদেশের পুলিশ। তাদের মধ্যে আখতারুজ্জামান, সিয়ামসহ চারজন এখনো ধরা পড়েননি। বাকি দুজন হলেন ফয়সাল আলী সাজী ও মো. মুস্তাফিজুর রহমান ফকির। দুজনই খুলনার ফুলতলার বাসিন্দা। ঢাকা ডিবির হাতে গ্রেপ্তার শিমুল ভূঁইয়ার ঘনিষ্ঠজন হিসেবে এলাকায় পরিচিত তারা। দুজন বাংলাদেশে আছেন বলে পুলিশের কাছে তথ্য রয়েছে।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সরকার কোনো রকম প্রটেকশন কাউকে দেবে না: সালমান এফ রহমান

Published

on

‘আমাদের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের স্পষ্টভাবে বলেছেন, কেউ যদি আইন ভঙ্গ করে তাহলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। এখানে সরকারের কোনো এম্বারাসমেন্ট (বিব্রত অবস্থা) হবে বলে আমি বিশ্বাস করি না। আইন নিজের গতিতে চলবে। উনি যেটা বলেছেন লোকটা যতই ইনফ্লুয়েন্সিয়াল (প্রভাবশালী) হোক না কেন, সরকার কোনো রকম প্রটেকশন কাউকে দেবে না। আইন অনুযায়ী আইন নিজের গতিতে চলবে।’ বললেন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।

বুধবার (২৯ মে) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

সালমান এফ রহমান বলেন, সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ এবং পুলিশ প্রধান বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়ে সরকার কোনো রকম প্রটেকশন কাউকে দেবে না।

ভারতে বাংলাদেশের একজন সংসদ সদস্য খুন হওয়ার বিষয় দৃষ্টি আকর্ষণ করলে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা সবাই কিন্তু এটা নিয়ে খুবই শকটড হয়েছি। আপনারা জানেন ঘটনাটি তদন্তাধীন। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমার মনে হয় এটার ওপরে কমেন্ট করা ঠিক হবে না।’

প্রধানমন্ত্রীর এ উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘এটা তো হাইপোথেটিক্যাল কোশ্চেন। বাজেট কী হবে, বাজেটের পরে কী হবে, আমরা সুস্থ থাকবো নাকি অসুস্থ থাকবো, সেটা তো বাজেট দেখার পর উত্তর দিতে পারবো।’

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version