বাংলাদেশ
নিজ দেশ শ্রীলঙ্কায় ফিরতে চলেছেন রাজাপাকসে
দেশ ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসে। নজিরবিহীন অর্থনৈতিক সংকট ও গণআন্দোলনের মধ্যে রাতের আঁধারে দেশ ছাড়ার পর প্রথমে মালদ্বীপ, সেখান থেকে সিঙ্গাপুর, পরে থাইল্যান্ডে পাড়ি জমান তিনি। তবে এবার তিনি নিজ দেশ শ্রীলঙ্কায় ফিরতে চলেছেন।
গেলো বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) ভারতীয় বার্তাসংস্থা পিটিআই'র এক প্রতিবেদনসহ বেশ কিছু সংবাদমাধ্যম এই সব তথ্য জানায়। গোতাবায়া রাজাপাকসে তার নিজ দেশ শ্রীলঙ্কায় ফিরতে চলেছেন এবং সেটি হতে পারে আসছে শনিবারই (৩ সেপ্টেম্বর)।
গেলো জুলাই মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে রাতের আঁধারে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট পদে থাকা অবস্থায়ই একটি সামরিক বিমানে করে গোতাবায়া রাজাপাকসে মালদ্বীপ পালিয়ে যান। দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পূর্ণ অনুমোদনের পর রাজাপাকসে এবং তার স্ত্রী কাতুনায়েকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে দুই দেহরক্ষীসহ মালদ্বীপে পাড়ি জমান। মূলত বিমান বাহিনীর একটি ফ্লাইটে তাদের দেশত্যাগের সুযোগ দেয়া হয়।
সংবাদমাধ্যম বলছে, শ্রীলঙ্কার কোনো আইনেই ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্টকে গ্রেপ্তারের বিধান নেই। তবে পদত্যাগের পর গ্রেপ্তার হওয়ার হাত থেকে বাঁচতে গোতাবায়া বিদেশে পালিয়ে যান বলে ধারণা করা হয়।
বার্তাসংস্থা পিটিআই বলছে, গোতাবায়া রাজাপাকসে শনিবার দেশে (শ্রীলঙ্কায়) ফিরে আসবেন বলে তার ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র শ্রীলঙ্কান সংবাদমাধ্যম ডেইলি মিররকে জানিয়েছে। একাধিক সংবাদমাধ্যমের রিপোর্টে বলা হচ্ছে, শ্রীলঙ্কার বর্তমান প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে গোতাবায়া রাজাপাকসের ফেরার সকল ব্যবস্থা করেছেন।
মূলত রাজাপাকসাসের নেতৃত্বাধীন দল এসএলপিপি’র অনুরোধ পাওয়ার পরই বিক্রমাসিংহে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেন।
এর আগে গেলো ১৯ আগস্ট এসএলপিপি’র সাধারণ সম্পাদক সাগারা কারিয়াওয়াসাম বলেন, প্রেসিডেন্ট বিক্রমাসিংহের সাথে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই অনুরোধ করা হয়েছিল। সেসময় তিনি আরও বলেন, বৈঠকে তারা প্রেসিডেন্টকে তার (রাজাপাকসের) প্রত্যাবর্তনের সুবিধার্থে এবং নিরাপত্তা ও প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে অনুরোধ করেছেন।
গেলো জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময়ে শ্রীলঙ্কা এয়ারফোর্সের একটি বিমানে মালদ্বীপে পাড়ি জমান গোতাবায়া রাজপাকসে। মালদ্বীপে পৌঁছানোর পর একইদিন রাতে দেশটি ছেড়ে সিঙ্গাপুরে পাড়ি জমাতে চেয়েছিলেন গোতাবায়া। কিন্তু নিরাপত্তাজনিত সমস্যার কারণে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে নির্ধারিত ফ্লাইটে তিনি আরোহণ করেননি।
পরে সৌদি আরবের একটি বিমানে করে মালদ্বীপ ছেড়ে গেলো ১৪ জুলাই সিঙ্গাপুরে পাড়ি জমান ৭৩ বছর বয়সী গোতাবায়া। এরপর সেখান থেকেই পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছিলেন তিনি।
পরে অস্থায়ী আশ্রয়ের সন্ধানে থাইল্যান্ডে যান গোতাবায়া। থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডন প্রমুদউইনাই বলেন, রাজাপাকসে ৯০ দিন দেশে থাকতে পারেন কারণ তিনি এখনও একজন কূটনৈতিক পাসপোর্টধারী।
তবে রাজাপাকসেকে থাইল্যান্ডে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতে দেয়া হবে না। তিনি সেখানকার একটি হোটেলে কার্যত বন্দি অবস্থায় রয়েছেন এবং নিরাপত্তা কর্মীরা সেটি ঘিরে রেখেছেন বলে জানা গেছে।
রাজাপাকসেকে ক্ষমতা ছাড়ার পর শ্রীলঙ্কার পার্লামেন্ট তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট এবং ছয়বারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহেকে নতুন রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে নির্বাচিত করে। ২২৫ সদস্যের পার্লামেন্টের বৃহত্তম দল শ্রীলঙ্কা পোডুজানা পেরামুনার (এসএলপিপি) সমর্থনও ছিল বিক্রমাসিংহের।
উল্লেখ্য, ১৯৪৮ সালে ব্রিটেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের পর সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে শ্রীলঙ্কা। করোনা মহামারি, জাতীয় অর্থনীতি পরিচালনায় সরকারের অদক্ষতা, বিশ্বজুড়ে জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি এবং রাষ্ট্রীয় কোষাগারে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ তলানিতে নেমে যাওয়ায় শ্রীলঙ্কায় বিপর্যয়কর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
জ্বালানি, খাবার এবং ওষুধের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর আমদানি মূল্য পরিশোধ করতে পারছে না শ্রীলঙ্কা। ডিজেলের সরবরাহ অনিয়মিত হয়ে পড়ায় প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারছে না শ্রীলঙ্কার বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলো।
এই পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার শ্রীলঙ্কাকে ২৯০ কোটি মার্কিন ডলার সহায়তার প্রাথমিক এক চুক্তিতে (স্টাফ লেভেল) পৌঁছেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। আগামী চার বছর ধরে এই অর্থ শ্রীলঙ্কাকে দেয়া হবে বলে বৃহস্পতিবার বৈশ্বিক ঋণদাতা সংস্থাটি ঘোষণা দিয়েছে।
কলম্বোতে আইএমএফের প্রতিনিধি দলের টানা ৯ দিনের আলোচনা শেষে দেয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শ্রীলঙ্কার নতুন তহবিল-সমর্থিত কর্মসূচির উদ্দেশ্য হলো সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং ঋণের কাঠামো পুনর্গঠন করা।
সংস্থাটি বলেছে, ঋণের স্থায়িত্ব এবং অর্থায়নের মাঝে যে নিবিড় শূন্যতা তৈরি হয়েছে তা থেকে পরিত্রাণের জন্য পাওনাদারদের কাছ থেকে ঋণ সহায়তা এবং বহুপাক্ষিক অংশীদারদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থায়নের প্রয়োজন হবে শ্রীলঙ্কার।
বিআ
জাতীয়
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় সিক্ত হলেন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ হায়দার আকবর খান
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) উপদেষ্টা বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার আকবর খান রনোকে গার্ড অব অনার দেয়া হয়েছে। এরপর শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য তার মরদেহ রাখা হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। এসময় বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠন ও সবস্তরের মানুষ তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আজ সোমবার (১৩ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে হায়দার আকবর খান রনোকে গার্ড অব অনার দেয়া হয়।
বেলা দেড়টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে হায়দার আকবর খান রনোর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে তাকে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার আকবর খান রনো ৮২ বছর বয়সে শনিবার রাত ২টা ৫ মিনিটে রাজধানীর হেলথ এন্ড হোপ হাসপাতালে মারা যান।
রনো একমাত্র মেয়ে রানা সুলতানাসহ বিপুল সংখ্যক আত্মীয়-স্বজন,গুণগ্রাহী ও শুভাকাঙ্খী রেখে গেছেন।
হায়দার আকবর খান রনো ১৯৪২ সালের ৩১ আগস্ট কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি যখন ১৯৬০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের ছাত্র ছিলেন, তখনই কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন।
১৯৬৩ থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত তিনি পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৬৬ সালে তিনি সরাসরি শ্রমিক আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন।
হায়দার আকবর খান রনো রাজনীতি, অর্থনীতি, দর্শন এমনকী সাহিত্য ও বিজ্ঞানের ওপরও অনেকগুলো বই লিখেছেন। তিনি ২০২২ সালে ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন।
জেএইচ
আইন-বিচার
অভিনেত্রী হিমুর বয়ফ্রেন্ড রাফির বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ১ জুলাই
ছোটপর্দার অভিনেত্রী হোমায়রা হিমুকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার তার বয়ফ্রেন্ড মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন রাফির বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ১ জুলাই দিন ধার্য করেছেন আদালত।
সোমবার (১৩ মে) মামলাটি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ছিল। কিন্তু এদিন পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি। এজন্য ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নুরুল হুদা চৌধুরি আদালতে প্রতিবেদন দাখিলে ১ জুলাই ধার্য করেন।
এর আগে ২০২৩ সালের ২ নভেম্বর রাতে হিমুকে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে তার মামা নাহিদ আক্তার উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি মামলা করেন। মামলায় হিমুর ‘বয়ফ্রেন্ড’ জিয়াউদ্দিন রাফিকে আসামি করা হয়। এরপর তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ৪ নভেম্বর তাকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমান তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
২২ নভেম্বর মামলার সুষ্ঠু-তদন্তের জন্য তাকে পাঁচদিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকী আল ফারাবী তার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলায় নাহিদ আক্তার অভিযোগ করেন, হিমুর বয়ফ্রেন্ড রাফি। ছয় মাস আগে থেকে তিনি নিয়মিত হিমুর বাসায় যাতায়াত এবং মাঝে-মধ্যে রাতযাপন করতেন। ১ নভেম্বর রাফির মোবাইল নম্বর ও ভিগো আইডি ব্লক করেন হিমু। বিষয়টি নিয়ে উভয়ের মধ্যে ঝামেলা হয়।
এছাড়া ২০২৩ সালের ২ নভেম্বর বিকেল ৩টার দিকে রাফি বাসায় এসে কলিংবেল দেন। ওই বাসায় থাকা মেকআপম্যান মিহির দরজা খুলে দিলে তিনি ভেতরে প্রবেশ করেন। মিহির তার রুমে চলে যান। ৫টার দিকে রাফি মিহিরের রুমে গিয়ে চিৎকার করতে করতে বলেন, হিমু আত্মহত্যা করেছেন। তখন মিহির তাকে জিজ্ঞাসা করেন, আপনিতো রুমেই ছিলেন। তখন তিনি বাথরুমে ছিলেন বলে জানান।
মিহির সঙ্গে সঙ্গে রুমে গিয়ে হিমুকে ফাঁস দেওয়া অবস্থায় দেখতে পান। রুমে থাকা দুটি কাচের গ্লাস ভাঙা অবস্থায় দেখতে পান। তাৎক্ষণিকভাবে তারা দুজন হিমুকে উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তখন রাফি হিমুর ব্যবহৃত মোবাইল দুটি কৌশলে নিয়ে চলে যান। মামলার পর জিয়াউদ্দিন রাফিকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তিনি উচ্চ আদালত থেকে জামিন পান।
এসি//
আইন-বিচার
মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্তের আগে কনডেম সেলে রাখার বৈধতা নিয়ে রায় আজ
মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে রাখার বিষয়ে আজ সোমবার (১৩ মে) রায় ঘোষণা করবেন হাইকোর্ট। বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো.বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করবেন।
২০২১ সালের ২ সেপ্টেম্বর মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে রাখার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন তিন কয়েদি। ওই রিট শুনানি করে ২০২২ সালের ৫ এপ্রিল রুল জারি করেন হাইকোর্ট।
রিট আবেদনকারী হলেন চট্টগ্রাম কারাগারের কনডেম সেলে থাকা সাতকানিয়ার জিল্লুর রহমান, সিলেট কারাগারে থাকা সুনামগঞ্জের আব্দুর বশির ও কুমিল্লা কারাগারে থাকা খাগড়াছড়ির শাহ আলম।
এরপর গেলো বছরের ৫ এপ্রিল মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা কেন বেআইনি হবে না এবং কেন জেলকোডের ৯৮০ বিধি অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই বছরের ১২ ডিসেম্বর এই মর্মে জারি করা রুলের শুনানি শেষ হয়।
রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির জানান, বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক সাজা কার্যকর করার আইনগত বিধান নেই। এ জন্য ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারা অনুযায়ী হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন নিতে হয়।
তিনি আরও বলেন, সংবিধানের ১০৫ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী আপিলের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদনের সুযোগ রয়েছে। এসব প্রক্রিয়া শেষ করতে ১০ থেকে ১২ বছর পার হয়ে যায়। কিন্তু বাংলাদেশে বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণার পরই সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে নির্জন কনডেম সেলে বন্দী রাখা হয়। অথচ অনেকের পরবর্তীতে সাজা কমে। অনেকে খালাসও পান।
এসি//
-
এশিয়া2 days ago
দুর্ঘটনায় উল্টে গেলো গাড়ি, রাস্তায় ছড়িয়ে পড়লো কোটি কোটি টাকা
-
টুকিটাকি2 days ago
মাকে গুলি, স্ত্রীকে হাতুড়ি আর ৩ সন্তানকে ছাদ থেকে ফেলে খুন
-
জাতীয়7 days ago
১০০ টাকায় সয়াবিন তেল বিক্রি করবে টিসিবি
-
আন্তর্জাতিক5 days ago
স্বামীর গোপনাঙ্গ পুড়িয়ে নির্যাতন
-
বলিউড7 days ago
ভাই-বোনেরা গাঁজা একদম ছুবে না: হানি সিং
-
ঢাকা7 days ago
হেলে পড়েছে ৬ তলা ভবন, দুর্ঘটনার আশঙ্কা
-
বলিউড2 days ago
আরবাজ-সোহেলের পর বিয়ে ভাঙছে সালমানের বোন অর্পিতার?
-
ঢালিউড4 days ago
মেয়ের মা হলেন পরীমণি