ক্যাম্পাস
কোটা সংস্কার আন্দোলনে উত্তাল রাবি ক্যাম্পাস
![রাজশাহী-বিশ্ববিদ্যালয়-ক্যাম্পাস](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%80-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AF%E0%A6%BC-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8.jpg)
প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটাসহ ৫৬ শতাংশ কোটা হাইকোর্ট কর্তৃক পুনর্বহালের আদেশের বিরুদ্ধে ও কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে উত্তাল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাস।
বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সকাল ১০টা থেকে টানা ৩ ঘন্টা এ আন্দোলন করেন শিক্ষার্থীরা।
প্রথমে সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে বিভিন্ন হল থেকে ছোট ছোট মিছিল নিয়ে আন্দোলনে জড়ো হতে দেখা যায় শিক্ষার্থীদের। পরে সকাল সাড়ে ১০ টায় বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেন তারা।
মুষলধারে বৃষ্টি নামলেও তা উপেক্ষা করে ছাতা নিয়ে আন্দোলন চলমান রাখতে দেখা যায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের। এসময় বিভিন্ন স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা- ‘মুক্তিযুদ্ধের মূলকথা, সুযোগের সমতা’, ‘সারা বাংলায় খবর দে, কোটা প্রথার কবর দে’, ‘আঠারোর হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্রসমাজ জেগেছে’, ‘কোটা না মেধা, মেধা মেধা’, ‘মুক্তিযুদ্ধের বাংলায়, বৈষম্যের ঠাই নাই’।
টানা তিন ঘন্টা আন্দোলন শেষে আজকের মতো ইতি টানেন তারা। তবে আগামীকাল শুক্রবার (০৫ জুলাই) আবারও শুরু হবে এ কোটা সংস্কার আন্দোলন এমনটাই জানান শিক্ষার্থীরা।
এসময় ৪ দফা দাবিও জানান তারা। দাবিগুলো হলো- ২০১৮ সালের পরিপত্র বহাল সাপেক্ষে কমিশন গঠন করে সরকারি চাকুরিতে কোটাপদ্ধতি সংস্কার করতে হবে; কোটায় প্রার্থী না পাওয়া গেলে মেধাকোটায় শূন্যপদ পূরণ করতে হবে; ব্যক্তি তার জীবদ্দশায় সব ধরনের সরকারি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় একবার কোটা ব্যবহার করতে পারবে। উল্লেখ্য, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকবে, প্রতি জনশুমারির সাথে অর্থনৈতিক সমীক্ষার মাধ্যমে বিদ্যমান কোটার পুনর্মূল্যায়ন নিশ্চিত করতে হবে, দুর্নীতিমুক্ত, নিরপেক্ষ ও মেধাভিত্তিক আমলাতন্ত্র নিশ্চিত করতে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী নাজনিন ফাতেমা বলেন, আমরা এখানে এসেছি যাতে এই মুক্তিযোদ্ধা কোটা উঠে যায়। আমরা চাইনা কোটা দিয়ে যোগ্যতা সম্পন্ন জায়গায় যাক। এই জায়গায় যাওয়ার অধিকার শুধু মেধাবীদের। আমরা চাই মেধার যথাযথ ব্যবহার হোক। তবে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীদের ব্যাপার আলাদা। তারা কোটার যোগ্য। তবে মুক্তিযোদ্ধারা তো আর পিছিয়ে পড়া জনগন নয়, তাই আমরা চাই এই কোটা ব্যবস্থা পুরোপুরি উঠে যাক।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে যোগ দেয়া ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মুশফিক মঈন বলেন, কোটার মতো একটি চরম বৈষম্য আমাদের ওপর পুনরায় চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। এ বৈষম্য আমাদের পূর্বপুরুষরাও মানে নি, আমরাও মানব না। স্বাধীন দেশে বৈষম্যের শিকার হওয়া কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না। বৈষম্যের শিকারই যদি হব, তাহলে যারা আজ বৈষম্য তৈরি করছে তাদের পিতারাই কেন বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন? ৫৬ শতাংশ কোটা থাকলে মেধাবীদের রিকশা চালানো ছাড়া উপায় থাকবে না। সরকার তাহলে আমাদের রিকশা কিনে দিক, নয়তো কোটা সংস্কার করুক। কোটা সংস্কার না করে আমরা ঘরে ফিরব না।’
আন্দোলরত শিক্ষার্থী আমান উল্লাহ খান বলেন, সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ তৎপর ছিল, আছে এবং থাকবে। একটি দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য সরকারি চাকুরিতে মেধাবীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে, রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের সমান সুযোগ সুবিধা সৃষ্টি করার কোনো বিকল্প নেই। বৈষম্যমূলক কোটাপদ্ধতির সংস্কারের লক্ষ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সর্বদা সোচ্চার রয়েছে।
এসি//
ক্যাম্পাস
‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচিতে অচল সায়েন্সল্যাব মোড়
পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী রাজধানীর সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ করেছেন ঢাকা কলেজ ও ইডেন মহিলা কলেজের শিক্ষার্থীরা। সরকারি চাকরির নিয়োগে কোটা পদ্ধতি বাতিল এবং ২০১৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে তাদের এ আন্দোলন।
সোমবার (০৮ জুলাই) বিকেলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ করেন।
এর আগে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি ইডেন মহিলা কলেজের সামনে পৌঁছালে তাতে ইডেনের শিক্ষার্থীরাও যোগ দেন। পরে একসঙ্গে তারা সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ করেন।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিতে হবে। দাবি না মানা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। আমরা সরকারি চাকরিতে বৈষম্য চাই না। সাংবিধানিকভাবে সবার সমান অধিকার নিশ্চিত চাই।
এসময় তাদের, ‘চাকরি তার, মেধা যার’, ‘No Quota, No Discrimination’, ‘সংবিধানের মূল কথা, সবার জন্য সমতা’, ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’, ‘সারা বাংলায় খবর দে, কোটা প্রথার কবর দে’, ‘মুক্তিযুদ্ধের হাতিয়ার, গর্জে ওঠো আরেকবার’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্র সমাজ জেগেছে’, ‘সংগ্রাম না রাজপথ, রাজপথ রাজপথ’, এই বাংলায় হবে না, বৈষম্যের ঠিকানা’, ‘আঠারোর হাতিয়ার, গর্জে ওঠো আরেকবার’, ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’, ‘এসো ভাই এসো বোন, গড়ে তুলি আন্দোলন’ সহ বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে শোনা যায়।
এর আগে গতকাল রোববার (০৭ জুলাই) শাহবাগসহ রাজধানীর ব্যস্ততম পয়েন্টে টানা চার ঘণ্টা অবরোধের পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তাতে জানানো হয়, সোমবারও বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি পালন করবেন শিক্ষার্থীরা।
এদিকে, গতকালের মতো আজও কোটাবিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি শুরুর পর সায়েন্সল্যাবসহ আশপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। অবরোধে একই চিত্র দেখা গেছে রাজধানীর অন্য স্পষ্টগুলোতেও। এতে রাজধানীতে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে, ভোগান্তি পোহাচ্ছেন নগরবাসী।
অপরদিকে শিক্ষার্থীদের অবরোধের পর সায়েন্সল্যাব মোড়ে স্থানীয় নিউমার্কেট থানা ও ট্রাফিক বিভাগের পুলিশ কর্মকর্তাদের অবস্থান করতে দেখা গেছে।
এসি//
ক্যাম্পাস
৬ষ্ঠ দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচিতে ঢাবি শিক্ষক সমিতি
সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে আজও সর্বাত্মক কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শিক্ষক সমিতি। সোমবার (০৮ জুলাই) ঢাবির কলা ভবনের সম্মুখ গেটে শিক্ষকরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। এদিন সকাল থেকেই কর্মবিরতির অংশ হিসেবে ৬ষ্ঠ দিনের মতো সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম থেকে বিরতি নেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা।
এর আগে গেলো ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি শুরু করেন ঢাবি শিক্ষকরা। ফলশ্রুতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ধরনের ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। প্রত্যয় স্কিম প্রত্যাহার না হলে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কথাও জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নেতারা।
শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে ৩ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ও কর্মবিরতি করে যাচ্ছি। কিন্তু আমাদের দাবি মানার কোনো অবস্থা আমরা দেখছি না। আমরা আগেও বলেছি এখনো বলছি, আমাদের দাবি আদায়ের আগ পর্যন্ত পিছু হটবো না। বিজয় নিয়েই আমরা ক্লাসরুমে ফেরত যাবো।
শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক নিজামুল হক ভূইয়া বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে এই আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু কারা আমাদের আন্দোলনে নামিয়েছে? আমরা মনে করি তারা রাষ্ট্রের ভেতরে ঘাপটি মেরে থাকা লোক, যারা ২০১৫ সালেও আমাদের বিরুদ্ধে লেগেছিল। সে বছর তারা আমাদের সঙ্গে পেরে ওঠেনি, তাই এ বছরও তারা আমাদের পেছনে লেগেছে। তারা আমাদের সঙ্গে আলোচনা না করেই একটি সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিয়েছে। এটা সম্পূর্ণ অন্যায় ও অন্যায্য।
তিনি বলেন, এ নিয়ে শিক্ষক প্রতিনিধিরা প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা বলেছিলাম এই স্কিম বাতিল করুন নাহলে আমরা কর্মবিরতি শুরু করবো, কিন্তু তারা দাবি মানেনি। ফলে আমরা অর্ধদিবস কর্মবিরতি করেছি, পরে পূর্ণ দিবস করেছি। এরপর আমরা এই সর্বাত্মক কর্মবিরতি শুরু করেছি। যেহেতু আমরা এই আন্দোলন শুরু করেছি সফলতা আসার আগে ক্লাসে ফিরবো না।
উল্লেখ্য, সর্বজনীন পেনশন স্কিম সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন’ প্রত্যাহার এবং পূর্বের পেনশন স্কিম চালু রাখার দাবিতে গত ২০ মে সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন। তার ধারাবাহিকতায় ২৬ মে বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারা দেশের ৩৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে মানববন্ধন করেন শিক্ষকরা। এরপর ২৮ মে দুই ঘণ্টা এবং ২৫-২৭ জুন তিনদিন সারাদেশে অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করা হয়। পরবর্তী সময়ে ৩০ জুন পূর্ণ কর্মবিরতি পালন করা হয় এবং ১ জুলাই থেকে থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি শুরু হয়।
এসি//
ক্যাম্পাস
এবার রেলপথ অবরোধ রাবির কোটাবিরোধী শিক্ষার্থীদের
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল ও মেধাভিত্তিক নিয়োগের পরিপত্র বহাল রাখাসহ চার দাবিতে এবার রেলপথ অবরোধ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা।
সোমবার (০৮ জুলাই) দুপুর ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা সংলগ্ন ফ্লাইওভারের নিচের রেলপথে অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন শুরু করেন। এ সময় রাজশাহীর সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ ছিল।
এর আগে, বেলা ১১টার দিকে সকল হল থেকে প্যারিস রোডে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। পরে এক বিশাল মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন, একাডেমিক ভবন, মেয়েদের হল ও ছেলেদের হল হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে এখানে এসে সমাবেশ শুরু করেন তারা। এসময় রাজশাহী শহরের ভদ্রা থেকে খড়খড়ি বাইপাসের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় প্রায় দুই হাজার শিক্ষার্থী সেখানে অবস্থান নেন।
এ সময় বিভিন্ন স্লোগান দেন- ‘মুক্তিযুদ্ধের মূলকথা, সুযোগের সমতা’, ‘সারা বাংলায় খবর দে, কোটা প্রথার কবর দে’, ‘আঠারোর হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্রসমাজ জেগেছে’, ‘কোটা না মেধা, মেধা মেধা’, ‘মুক্তিযুদ্ধের বাংলায়, বৈষম্যের ঠাই নাই’।
তাদের দাবিগুলো হলো- ২০১৮ সালের পরিপত্র বহাল সাপেক্ষে কমিশন গঠন করে সরকারি চাকরিতে কোটাপদ্ধতি সংস্কার করতে হবে; কোটায় প্রার্থী না পাওয়া গেলে মেধাকোটায় শূন্যপদ পূরণ করতে হবে; ব্যক্তি তার জীবদ্দশায় সব ধরনের সরকারি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় একবার কোটা ব্যবহার করতে পারবে।
উল্লেখ্য, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকবে, প্রতি জনশুমারির সঙ্গে অর্থনৈতিক সমীক্ষার মাধ্যমে বিদ্যমান কোটার পুনর্মূল্যায়ন নিশ্চিত করতে হবে, দুর্নীতিমুক্ত, নিরপেক্ষ ও মেধাভিত্তিক আমলাতন্ত্র নিশ্চিত করতে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
এসি//
-
ঢাকা6 days ago
গোপালগঞ্জে শিক্ষকের মাথায় পচা ডিম ভাঙ্গলো ছাত্ররা!
-
ঢালিউড6 days ago
দীঘির বিয়ে? যা বললেন অভিনেত্রীর বাবা সুব্রত
-
অন্যান্য6 days ago
এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা
-
ফুটবল5 days ago
নির্ধারিত হলো কোপার কোয়ার্টার ফাইনালের দল ও সময়
-
ফুটবল1 day ago
দেখে নিন ইউরোর সেরা ৪ দলের ম্যাচ সূচি
-
অপরাধ6 days ago
মেয়ের পরিকল্পনায় খুন হন সাবেক এমপির স্ত্রী: পিবিআই
-
বাংলাদেশ2 days ago
চাঁদ দেখা যায়নি, পবিত্র আশুরা যেদিন
-
ক্রিকেট5 days ago
বিসিবির কোচ হিসেবে নিয়োগ পেলেন তিন সাবেক ক্রিকেটার