Connect with us

বাংলাদেশ

অন্তঃসত্ত্বা নারীদের পোশাক বিক্রি করবেন আলিয়া

Published

on

অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় হবু মায়ের শরীরে আমূল পরিবর্তন আসে। তাই এই সময় কী পরবেন? কীভাবে নিজেকে আরোও সুন্দর করে তুলে ধরবেন তা নিয়ে চিন্তিত থাকেন বহু মেয়েই। তবে অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের জন্য নতুন ফ্যাশান ট্রেন্ড আনতে নিজের মেটারনিটি ওয়্যার ব্র্যান্ড আনছেন বলিউডের অভিনেত্রী হবু মা আলিয়া ভাট। নিজের এই পোশাক ব্র্যান্ডের নাম রেখেছেন 'এডা মাম্মা'। ইতিমধ্যেই নিজের মেটারনিটি ওয়্যার ব্র্যান্ডের জন্য ফটোশ্যুট করে ফেলেছেন আলিয়া। 

নিজের মেটারনিটি ওয়্যার ব্র্যান্ডের জন্য ফটোশ্যুটের ভিডিয়ো পোস্ট করে আলিয়া লিখেছেন, 'নতুন মা দের জন্য অনেক ভালোবাসা নিয়ে ১৪ অক্টোবর আসছে এডা মাম্মা মেটারনিটি ওয়্যার।' ভিডিয়োতে অলিভ গ্রিন, কালো, হলুদ, আকাশি সহ বিভিন্ন রঙের মেটারনিটি পোশাকে দেখা গিয়েছে আলিয়াকে। কখনও বেবি বাম্পে হাত দিয়ে পোজ দিয়েছেন, কখনও আবার যোগাসন করতে দেখা গিয়েছে অভিনেত্রীকে। আলিয়ার পোস্ট করা এই ভিডিয়োর নিচে কমেন্ট করেছেন শ্বেতা বচ্চন সহ আরও অনেক তারকা ব্যক্তিত্ব। কমেন্ট করেছেন নেটনাগরিকরাও।

আলিয়া ভাটের এই 'এডা মাম্মা' ব্র্যান্ডটির উদ্বোধন হয়েছিল দু'বছর আগেই। শিশুদের জন্য 'এডা মাম্মা' ব্র্যান্ডের পোশাক এনেছিলেন রণবীরঘরণী। আলিয়ার কথায়, 'দুবছর আগে আমি যখন বাচ্চাদের জন্য পোশাক এনেছিলাম, তখন অনেকেই আমায় প্রশ্ন করেছিলেন, আমার বাচ্চা নেই তবুও কেন আমি শিশুদের জন্য পোশাক আনছি। আর এখন আমি অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের জন্য পোশাক আনছি, আশাকরি এবার এটা নিয়ে কেউ প্রশ্ন করবেন না।’

আলিয়ার কথায়, 'এমনটা নয় যে আমি আগে মাতৃত্বকালীন পরার জন্য কোনও পোশাক কিনেছি। কিন্তু আমি যখন অন্তঃসত্ত্বা হলাম, তখন আমি অভিভূত হয়ে গেলাম। এই সময়টা আপনি নিজেও বুঝতে পারবেন না, আগামী কয়েকমাসে আপনাকে ঠিক কেমন দেখতে লাগবে। আসল কথা হল, এই সময়টা পরার জন্য সঠিক পোশাকটা খুঁজে নেওয়া সত্যিই চাপের। এই সময়টা আমার বিভিন্ন কথা মনে হচ্ছিল, একবার ভাবছিলাম আমি যে ব্র্যান্ডের পোশাক পরি তারই কি বড় সাইজের পোশাক কিনব, নাকি রণবীর ওয়ারড্রবে হাতড়াচ্ছিলাম। আর শুধুমাত্র এই সময় শরীর বদলে গিয়েছে তাই স্টাইল করব না তা তো নয়! সেব ভেবেই অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের জন্য এই পোশাক ব্র্যান্ড আনতে চলেছি।'

প্রসঙ্গত গত এপ্রিলে রণবীর কাপুরের সঙ্গে সাতপাকে বাঁধা পড়ার পর জুন মাসে মা হতে চলার সুখবর জানান আলিয়া।

Advertisement

অনন্যা চৈতি

জাতীয়

৯৯৯-এ মিলবে নির্বাচন সংক্রান্ত সেবা

Published

on

চলমান ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের আগের দুদিন, নির্বাচনের দিন ও পরের দিন নির্বাচন সংক্রান্ত যে কোনো সহায়তার জন্য জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ যোগাযোগ করার জন্য সর্বসাধারণকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। জাতীয় জরুরি সেবার মাধ্যমে প্রাপ্ত নির্বাচন সংক্রান্ত যে কোনো তথ্য ও অভিযোগ সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার বা সংস্থাকে অবহিত করা হবে এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

শনিবার (১৮ মে) সরকারি এক তথ্য-বিবরণী থেকে বিষয়টি জানা গেছে।

এতে বলা হয়, চলমান ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ৪টি ধাপে সম্পন্ন করা হবে। প্রতি ধাপে নির্বাচনের আগের দুদিন, নির্বাচনের দিন ও পরের দিন নির্বাচন সংক্রান্ত যে কোনো সহায়তার জন্য জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ যোগাযোগ করার জন্য সবাইকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বাংলাদেশ

সিরাজগঞ্জে ফেন্সিডিলসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

Published

on

সিরাজগঞ্জে ২৮৮ বোতল ফেন্সিডিলসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গেলো শুক্রবার (১৭ মে) রাত ৯ টার দিকে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম গোলচত্ত্বর এলাকা থেকে জব্দ করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সকালে জেলা গোয়েন্দা শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ জুলহাজ উদ্দীন প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলো, মানিকগঞ্জ জেলার দেড়গ্রাম ইউপি-জাগির এলাকার মোঃ বাদশা মিয়ার ছেলে মোঃ ছানোয়ার হোসেন সানি (৩৭) ও একই জেলার দক্ষিন বিল ডাউলি গ্রামের মোঃ মন্টু মিয়ার ছেলে মোঃ হৃদয় মিয়া (১৯)।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, শুক্রবার রাত ৯ টার দিকে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম এলাকায় মাদকদ্রব্য উদ্ধার অভিযান ও চেকপোস্ট বসিয়ে একটি হাইচ এ্যাম্বুলেন্সে তল্লাশী চালিয়ে ২৮৮ বোতল ফেন্সিডিলসহ দুই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়।

জানা যায়, মাদক ব্যবসায়ী মোঃ ছানোয়ার হোসেন সানি এর বিরুদ্ধে একটি মাদক মামলা বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন আছে। গ্রেপ্তারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ শেষে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি

Published

on

জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন সে দিকে সরকারের পাশাপাশি নাগরিক সমাজকেও কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির অষ্টম জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির ভাষণে রাষ্ট্রপতি একথা বলেন।

রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, ‘নাগরিকদের প্রতি যে কোনো ধরনের বৈষম্য আইনের শাসনের পরিপন্থী। কাজেই কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন।’

দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব অক্ষুন্ন রেখে উন্নয়ন ও অগ্রগতি অব্যাহত রাখতে এবং সর্বস্তরে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ছড়িয়ে দিতে একাত্তরের পরাজিত শক্তি ঘাতক-দালালদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি। বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যাতে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ হয়ে বেড়ে উঠতে পারে সে লক্ষ্যে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার কথাও বলেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন।

বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেন, ‘এই লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল শক্তির ইস্পাত কঠিন ঐক্যের বিকল্প নেই। ব্যক্তি ও গোষ্ঠী স্বার্থকে উপেক্ষা করে দেশ ও জনগণের স্বার্থে সবাইকে কাজ করতে হবে।’

Advertisement

তরুণদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল মাধ্যমকে ইতিবাচকভাবে ব্যবহার করুন। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস পড়ুন, বঙ্গবন্ধুর জীবনী ও আদর্শ সম্পর্কে জানুন। মননে, বোধে, জীবনাচরণে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে বুকে লালন করে বাঙালির গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরুন। মুক্তিযুদ্ধের ২১ বছর পর ১৯৯২ সালে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে শুরু হয়ে এই আন্দোলনের প্রাজ্ঞ নেতৃবৃন্দ প্রায় ৩৩ বছর ধরে নানা চড়াই-উতরাই, ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে এই সংগঠনকে আজকের জায়গায় নিয়ে এসেছেন। কেবল যুদ্ধাপরাধীদের বিচারই নয়, মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী প্রজন্মের কাছে এই মহাসংগ্রামের প্রকৃত ইতিহাস পৌঁছে দিয়ে তাদের মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে দীক্ষিত করার ক্ষেত্রেও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সহনশীল ও মানবিক সমাজ এবং রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে আগামী দিনগুলোতেও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরেও ঘাতক-দালাল চক্র মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনাসহ আমাদের সাফল্যকে ম্লান করে দিতে অবিরাম অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।’

যুদ্ধাপরাধী বা মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার কাজ সম্পন্ন হলেও ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির কাজ কখনও শেষ হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির ভূমিকা অতীতের মতো ভবিষ্যতে উজ্জ্বলভাবে কার্যকর থাকবে।’

রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, ‘বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের চলমান বিচার আজ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়েরও প্রশংসা অর্জন করেছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ আর্থ-সামাজিক ও তথ্য-প্রযুক্তির নানা সূচকে বিশ্বের দরবারে উজ্জ্বল দৃষ্টান্তে পরিণত হয়েছে।’

প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারের বিভিন্ন সাফল্যের কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের পথে যাত্রা শুরু করেছি আমরা। এই অগ্রযাত্রার পথে সরকারের সামনে সবচেয়ে বড়ো চ্যালেঞ্জ ছিল মৌলবাদ ও আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ। প্রধানমন্ত্রীর সাহসী নেতৃত্ব এবং জঙ্গীবাদের প্রতি তার সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির কারণেই জঙ্গীবাদ দমনে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশ আজ রোল মডেল।’

তিনি ধর্মীয় ও ক্ষুদ্র নৃ-তাত্ত্বিক সম্প্রদায়গুলোর মধ্যে সামাজিক বন্ধন দৃঢ় করার আহ্বান জানান।

Advertisement

 

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version