জাতীয়
মুজিববর্ষে ১,৮৫,১২৯ ভূমিহীন পরিবার ঘর পেয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
মুজিববর্ষে সরকার এক লাখ ৮৫ হাজার ১২৯টি ভূমিহীন পরিবারকে ঘর নির্মাণ করে দিয়েছে। এছাড়া, দেশের নগর অঞ্চলে জনসাধারণের আবাসন সুবিধার সম্প্রসারণে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (৩ অক্টোবর) ‘বিশ্ব বসতি’ দিবস। এ উপলক্ষে দেয়া বাণীতে তিনি বলেন এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘বৈষম্য হ্রাসের অঙ্গীকার করি, সবার জন্য টেকসই নগর গড়ি’ বর্তমান বিশ্ব প্রেক্ষাপটে সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের আপামর জনসাধারণের সার্বিক উন্নয়নে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করেন, যাতে দেশের সকল মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত হয় এবং একইসঙ্গে নগর ও গ্রামাঞ্চলের সুষম উন্নয়ন হয়। তার দূরদর্শী ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে গৃহীত কার্যক্রমের ধারবাহিকতায় আওয়ামী লীগ সরকার দেশের সামগ্রিক উন্নয়নকে সার্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে। আমাদের সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকার ‘আমার গ্রাম-আমার শহর’ তারই বাস্তবমুখী বহিঃপ্রকাশ। দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে নতুন গতি সঞ্চারের জন্য আমরা বিভিন্ন মেগা প্রকল্প গ্রহণ করেছি, যা দেশের পশ্চাৎপদ অঞ্চলসমূহকে দেশের উন্নয়নের মূল ধারার সাথে সম্পৃক্ত করবে। নিজস্ব অর্থায়নে আমাদের সরকার ইতোমধ্যে পদ্মা সেতু তৈরি করেছে।
তিনি বলেন, কোভিড-১৯ বিশ্বের সামগ্রিক উন্নয়নের ধারাকে মন্থর করে দিলেও আওয়ামী লীগ সরকার এ অতিমারী মোকাবিলায় অসামান্য সাফল্য দেখিয়েছে, যা আজ বিশ্বে একটি দৃষ্টান্ত রূপে প্রতিষ্ঠিত। দেশের প্রায় তিন-চতুর্থাংশ লোককে কোভিড ভ্যাক্সিনেশনের আওতায় আনা হয়েছে, পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ৬ শতাংশের উপরে রাখা সম্ভব হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ নিম্ন কার্বণ নিঃসরণকারী দেশ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। আওয়ামী লীগ সরকারের পরিবেশবান্ধব নগর ব্যবস্থাপনা ও এর জন্য গৃহীত কর্মসূচি জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় কার্যকর ভূমিকা পালন করবে। এছাড়া বর্তমান বিশ্বের সামগ্রিক সংঘাতের ফলে যে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে- আমাদের সরকার অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে তা সফলভাবে মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সকলের সার্বিক সহযোগিতায় দেশে সুপরিকল্পিত নগরায়নসহ সুষম ও সামগ্রিক উন্নয়ন সাধিত হবে এবং জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ‘সোনার বাংলাদেশ’ গড়ে তুলবো- এ আশাবাদ ব্যক্ত করছি।
তিনি ‘বিশ্ব বসতি দিবস ২০২২’ এর সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
জাতীয়
পেনশন স্কিমে যোগ দিলে ভাতার আশায় বসে থাকতে হবে না : প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতায় আসার পর থেকেই প্রচেষ্টা ছিলো দেশের মানুষ ক্ষুদা ও দারিদ্রমুক্ত হবে। পেনশন স্কিমে যোগ দিলে দেশের মানুষকে আর ভাতার আশায় বসে থাকতে হবে না। সারা দেশে সমবায়ের ধারণা ছড়িয়ে দিতে হবে। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সারাদেশে সমবায় ছড়িয়ে দিতে হবে, খাদ্যের নিশ্চয়তা ও আর্থসামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। সরকারে আসার পর থেকেই প্রচেষ্টা ছিল দেশের মানুষ ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি না রাখা যাবে না। সারা বাংলাদেশের মানুষকে নিয়ে যৌথভাবে উৎপাদন বৃদ্ধি করতে চাই। দেশটাকে স্বাবলম্বী করতে চাই। যুব সমাজ যেন চাকরির পেছনে না ছুটে ব্যবসা করতে পারে সেজন্য বিনা জামানতে ঋণের ব্যবস্থা করেছে সরকার।
তিনি বলেন, নতুন আরেকটি আধুনিক স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হবে। আজকের শিশু-কিশোর যুবক তারাই হবে স্মার্ট বাংলাদেশের সৈনিক। জলবায়ু পরিবর্তন থেকে দেশকে বাঁচাতে প্রত্যেকে যেন দুই-তিনটা করে গাছ লাগায়।
আজ শুক্রবার (১০ মে) টুঙ্গিপাড়ায় ‘আমার বাড়ি আমার খামার’ কর্মসূচির আওতায় দাঁড়িয়ারকুল সমবায় সমিতির সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।
এরআগে শুক্রবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশে সড়ক পথে যাত্রা করেন শেখ হাসিনা। সকাল পৌনে ১০টার দিকে গোপালগঞ্জে পৌঁছান তিনি। পরে টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন।
এসময় প্রধানমন্ত্রীর সাথে তার ছোট বোন শেখ রেহানা, ভাই শেখ হেলালসহ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জেএইচ
জাতীয়
বঙ্গবন্ধুর সমাধি সৌধে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এরআগে শুক্রবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশে সড়ক পথে যাত্রা করেন শেখ হাসিনা। সকাল পৌনে ১০টার দিকে গোপালগঞ্জে পৌঁছান তিনি।
এরপর প্রধানমন্ত্রী টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পাশাপাশি ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন।
এসময় প্রধানমন্ত্রীর সাথে তার ছোট বোন শেখ রেহানা, ভাই শেখ হেলালসহ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সফরে তিনি কয়েকটি কর্মসূচিতে অংশ নেবেন বলে জানা গেছে। ‘আমার বাড়ি আমার খামার’ কর্মসূচির আওতায় দাঁড়িয়ারকুল সমবায় সমিতির সদস্যদের মধ্যে ব্যক্তিগত তহবিল থেকে কৃষি উপকরণ ও নগদ সহায়তা দেবেন প্রধানমন্ত্রী।
আওয়ামী লীগ সভাপতি দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গেও মতবিনিময় করবেন। এরপর বিকালে ঢাকায় ফিরে আসবেন শেখ হাসিনা।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে টুঙ্গিপাড়াসহ জেলাজুড়ে নেওয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
জেএইচ
জাতীয়
রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের স্থলাভিষিক্ত হবেন যিনি
বাংলাদেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে ডেভিড স্লেটন মিলকে মনোনীত করেছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সিনেটে এই মনোনয়ন চূড়ান্ত হলে ঢাকাস্থ দূতাবাসে পিটার হাসের স্থলাভিষিক্ত হবেন তিনি। ডেভিড স্লেটন মিল বর্তমানে চীনে মার্কিন দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশনের দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি এর আগে বাংলাদেশে ডেপুটি মিশন প্রধান ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (৯ মে) প্রেসিডেন্ট বাইডেন বাংলাদেশে পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে ডেভিড স্লেটন মিলর নাম ঘোষণা করেন।
জানা যায়, ডেভিড মিল বেইজিংয়ে দায়িত্ব পালনের আগে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের ইকোনমিক ব্যুরোর ট্রেড পলিসি অ্যান্ড নেগোসিয়েশন বিভাগের উপ-সহকারী সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা নীতি ও বাস্তবায়ন বিভাগের পরিচালক ছিলেন তিনি।
প্রসঙ্গত, মিনিস্টার কাউন্সিলর হিসেবে ১৯৯২ সালে ফরেন সার্ভিসে যোগ দেন ডেভিড মিল।
আই/এ
-
জাতীয়4 days ago
১০০ টাকায় সয়াবিন তেল বিক্রি করবে টিসিবি
-
বলিউড5 days ago
সিনেমায় চুমু প্রতি স্ত্রীকে দিতে হতো একটি ব্যাগ: ইমরান হাশমি
-
আন্তর্জাতিক2 days ago
স্বামীর গোপনাঙ্গ পুড়িয়ে নির্যাতন
-
বাংলাদেশ6 days ago
স্কুলে দেরিতে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
-
ঢাকা4 days ago
হেলে পড়েছে ৬ তলা ভবন, দুর্ঘটনার আশঙ্কা
-
জাতীয়6 days ago
তিনদিন ৩ ঘণ্টা করে বন্ধ থাকবে ফ্লাইট ওঠানামা
-
খুলনা7 days ago
রেলক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
-
চট্টগ্রাম1 day ago
বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমানের ১ পাইলট নিহত