Connect with us

বাংলাদেশ

সরকার চায় না কেউ গুম হোক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

সরকার কোনও বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটায় না। সরকার চায় না কেউ গুম হোক। এ ধরণের কোনও ঘটনা ঘটলে শেখ হাসিনার সরকার দায়ীদের শক্ত হাতে দমন করছে। বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন।

আজ শনিবার (৮ অক্টোবর) দুপুরে সিলেটে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি। 

মন্ত্রী বলেন, যারা (বিদেশিরা) মাতব্বরি করে, তাদের দেশেই অহরহ বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হচ্ছে, মানুষ ন্যায় বিচার পাচ্ছে না। সেসব দেশের রাষ্ট্রদূতের কাছে তাদের দেশের মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে জিজ্ঞেস করেন।

আবদুল মোমেন বলেন, এখন দেশ যখন ভালো অবস্থানে এসেছে, অর্থনীতি যখন ঘুরে দাঁড়িয়েছে, তার জন্য বিদেশিদের মাতব্বরি বেড়েছে। আর এটার জন্য মিডিয়া বহুলাংশে দায়ী।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের নানা বিষয় নিয়ে বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের কাছে অযথাই মিডিয়ার লোকজন ছুটে যায়। অথচ বাংলাদেশ সম্পর্কে তাদের ধারণা খুবই সামান্য।

Advertisement

মন্ত্রী বলেন, আমরা অতো পরামর্শ চাই না, আমাদের হৃদয়টা স্বচ্ছ। যতগুলো নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিয়েছে, সবগুলো স্বচ্ছ হয়েছে। ১৯৭১ সালে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ৩০ লাখ লোক জীবন দিয়েছেন, ওই সময় তাদের মানবাধিকার কোথায় ছিল?

জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে আরও জনশক্তি নেবে সৌদি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

দুই দেশের সম্পর্ক জোরদারে বন্ধুত্বসুলভ আলোচনা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে সৌদিতে ৩০ লাখ প্রবাসী কর্মী আছেন, আরও জনশক্তি নেবে দেশটি। জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

রোববার (১২ মে) হোটেল লা মেরিডিয়ানে সৌদি আরবের উপ-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আয়োজিত দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৬৯ হাজার রোহিঙ্গা সৌদি আরবে গেছেন। সৌদির নিয়ম অনুযায়ী পাসপোর্ট না থাকলে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হবে। কিন্তু পরে কথা হয়েছে যে তাদের ফেরত পাঠানো হবে না, পাসপোর্ট রিনিউ করে দেয়া হবে।

তিনি বলেন, বিজিবি-পুলিশের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আলোচনা হয়েছে। দুই দেশের বন্দিবিনিময় চুক্তি, সেদেশে আনসার প্রেরণের বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে।

আসাদুজ্জামান খান কামাল আরও বলেন, হজ নিয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। ইমিগ্রেশন ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে, ফলে দ্রুত সময় হাজিরা গাড়িতে চড়তে পারবেন। এছাড়া রুট টু মক্কা নামে একটি সার্ভিস চালু করেছে, যাতে হাজিদের ব্যাগ-লাগেজ এয়ারপোর্ট থেকে তাদের ঠিকানায় পাঠানো হবে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দুর্ঘটনা

এপ্রিলে সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতি ২ হাজার কোটি টাকা

Published

on

ফাইল ছবি

সড়ক দুর্ঘটনায় এপ্রিল মাসে দুই হাজার ১১৯ কোটি ১১ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এসময় সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৬৭২টি। এতে প্রাণ হারিয়েছেন ৬৭৯ জন আর আহত হয়েছেন ৯৩৪ জন। নিহতদের মধ্যে নারী ৯৩ জন এবং শিশু ১০৮।

রোববার (১২ মে)  এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, এপ্রিলে ৩১৬টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২৫৯ জন নিহত হন, যা মোট প্রাণহানির ৩৮ দশমিক ১৪ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৪৭ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ১১৩ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট প্রাণহানির ১৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৯৬ জন, যা মোট মৃত্যুর ১৪ দশমিক ১৩ শতাংশ।

দুর্ঘটনায়  নিহতের পরিসংখ্যানে দেখা যায়- মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী ২৫৯ জন (৩৮.১৪ শতাংশ), বাসের যাত্রী ৩৪ জন (৫ শতাংশ), ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর-ট্রলি-ডাম্প ট্রাক আরোহী ৬৫ জন (৯.৫৭ শতাংশ), প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস-পাজেরো জিপ আরোহী ৪৫ জন (৬.৬২ শতাংশ), থ্রি-হুইলার যাত্রী (ইজিবাইক-সিএনজি-অটোরিকশা-অটোভ্যান) ১৩১ জন (১৯.২৯ শতাংশ), স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-ভটভটি-মাহিন্দ্র-পাওয়ারটিলার) ২২ জন (৩.২৪ শতাংশ) এবং বাইসাইকেল-প্যাডেল রিকশা আরোহী ১০ জন (১.৪৭ শতাংশ) নিহত হয়েছেন।

প্রসঙ্গত, সংঠনটি নয়টি জাতীয় দৈনিক, সাতটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দুর্ঘটনা

এপ্রিলে সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতি ২ হাজার কোটি টাকা

Published

on

সড়ক দুর্ঘটনায় এপ্রিল মাসে দুই হাজার ১১৯ কোটি ১১ লাখ টাকার ক্ষতি হয়। জানিয়েছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।

রোববার (১২ মে) সংগঠনটি থেকে দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

গেলো এপ্রিল মাসে সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৬৭২টি। এতে প্রাণ হারিয়েছেন ৬৭৯ জন আর আহত হয়েছেন ৯৩৪ জন। নিহতদের মধ্যে নারী ৯৩ জন এবং শিশু ১০৮।

সংগঠনটি বলেছে, বিদায়ী মাসটিতে ৩১৬টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২৫৯ জন নিহত হন, যা মোট প্রাণহানির ৩৮ দশমিক ১৪ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৪৭ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ১১৩ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট প্রাণহানির ১৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৯৬ জন, যা মোট মৃত্যুর ১৪ দশমিক ১৩ শতাংশ।

এই সময়ে সাতটি নৌ-দুর্ঘটনায় ৯ জন নিহত, ৬৮ জন আহত হয়েছেন (একটি লঞ্চে আগুন ধরলে তাড়াহুড়ো করে নামতে গিয়ে ৬০ জন আহত হয়েছেন)। ৩৮টি রেল দুর্ঘটনায় ৪৫ জন নিহত এবং ২৪ জন আহত হয়েছেন।

Advertisement

রোড সেফটি ফাউন্ডেশন নয়টি জাতীয় দৈনিক, সাতটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।

দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের পরিসংখ্যানে দেখা যায়- মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী ২৫৯ জন (৩৮.১৪ শতাংশ), বাসের যাত্রী ৩৪ জন (৫ শতাংশ), ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর-ট্রলি-ডাম্প ট্রাক আরোহী ৬৫ জন (৯.৫৭ শতাংশ), প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস-পাজেরো জিপ আরোহী ৪৫ জন (৬.৬২ শতাংশ), থ্রি-হুইলার যাত্রী (ইজিবাইক-সিএনজি-অটোরিকশা-অটোভ্যান) ১৩১ জন (১৯.২৯ শতাংশ), স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-ভটভটি-মাহিন্দ্র-পাওয়ারটিলার) ২২ জন (৩.২৪ শতাংশ) এবং বাইসাইকেল-প্যাডেল রিকশা আরোহী ১০ জন (১.৪৭ শতাংশ) নিহত হয়েছেন।

রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ২৩৫টি (৩৪.৯৭ শতাংশ) জাতীয় মহাসড়কে, ২৬৬টি (৩৯.৫৮ শতাংশ) আঞ্চলিক সড়কে, ৮৭টি (১২.৯৪ শতাংশ) গ্রামীণ সড়কে, ৭৯টি (১১.৭৫ শতাংশ) শহরের সড়কে এবং ৫টি (০.৭৪ শতাংশ) অন্যান্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।

দুর্ঘটনাসমূহের ১৭৪টি (২৫.৮৯ শতাংশ) মুখোমুখি সংঘর্ষ, ২৬২টি (৩৯ শতাংশ) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ১২০টি (১৭.৮৫ শতাংশ) পথচারীকে চাপা/ধাক্কা দেওয়া, ৯৭টি (১৪.৪৩ শতাংশ) যানবাহনের পেছনে আঘাত করা এবং ১৯টি (২.৮২ শতাংশ) অন্যান্য কারণে ঘটেছে।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version