Connect with us

ক্রিকেট

ব্লাক-ক্যাপসদের বিপক্ষে জয়ের বিকল্প নেই টাইগারদের

Published

on

আগামীকাল রোববার (৯ অক্টোবর) ক্রাইস্টচার্চে ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ডের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ। ত্রিদেশীয় সিরিজে টিকে থাকার মিশনে এ ম্যাচে জয়ের বিকল্প নেই টাইগারদের। পাশাপাশি এমন ম্যাচে নিজেদের উন্নতিও ফুটিয়ে তুলতে মরিয়া বাংলাদেশ।

বাংলাদেশ সময় দুপুর ১২টায় শুরু হওয়া ম্যাচটি টি স্পোর্টস চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।

প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানের কাছে ২১ রানের হার দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করে টাইগাররা। এমন হার মোটেও গ্রহণযোগ্য ছিলো না। ম্যাচে ভালো অবস্থায় থেকেও ইনিংসে মাঝের ওভারে বেশক’টি উইকেট হারিয়ে লড়াই থেকে ছিটকে পড়ে বাংলাদেশ।

বাঁ-হাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান ছাড়া বাংলাদেশের বোলিং বেশ ভালোই হয়েছিলো। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম ফরম্যাটের দুর্বল হবার পরও ত্রিদেশীয় সিরিজের ম্যাচে প্রতিপক্ষের সাথে তাল মিলিয়ে লড়াই করার চেষ্টা করেছিলো বাংলাদেশ।

ডেথ ওভারে মুস্তাফিজের বাজে বোলিং বাংলাদেশের হারের কারণ হিসেবেও ধরা হয়। চার ওভারে ৪৮ রান দেন তিনি। তবে ১৮তম ও ১৯তম ওভারে ফিজের চেয়েও কম রান দেন অন্য দুই পেসার তাসকিন আহমেদ এবং তরুণ হাসান মাহমুদ।

Advertisement

কিন্তু তারপরও ব্যাটিংয়ে লিটন দাস-আফিফ হোসেনের কল্যাণে দারুণভাবে ম্যাচে ছিল বাংলাদেশ। ৩৮ বলে ৫০ রানের জুটি গড়ে বাংলাদেশকে ১৩তম ওভার শেষে ২ উইকেটে ৮৭ রানে নিয়ে যান তারা। এরপর ব্যাটিং ধসে মাত্র ১৪ রানে চার উইকেট হারিয়ে লড়াই থেকে ছিটকে পড়ে বাংলাদেশ। আর সেখানেই ম্যাচ হার অনেকাংশে নিশ্চিত হয় টাইগারদের। শেষ পর্যন্ত ৮ উইকেটে ১৪৬ রান করে বাংলাদেশ।

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে মাঠে ফিরতে প্রস্তুত প্রথম ম্যাচে বিশ্রাম নেয়া নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। সাকিবের ফিরে আসাটা উজ্জীবিত করবে বাংলাদেশকে।

কিন্তু নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ইতিহাস ও রেকর্ড মোটেও ভালো নয় বাংলাদেশের। পরিসংখ্যান বলছে, এই ফরম্যাটে ব্লাক-ক্যাপসদের বিপক্ষে ১৫টি ম্যাচে মুখোমুখি হয়ে মাত্র তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। আর নিউজিল্যান্ডের মাটিতে সাতটি টি-টোয়েন্টির সবক’টিতেই হেরেছে টাইগাররা।

সব মিলিয়ে ১৩৬ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় আছে ৪৭টিতে। হার ৮৬টিতে। বাকি তিনটি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়।

এদিকে, নিজেদের প্রথম খেলায় পাকিস্তানের কাছে ৬ উইকেটে হারে নিউজিল্যান্ড। তাই বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে ঘুড়ে দাঁড়াতে মাঠে নামবে কিউইরাও।

Advertisement

বাংলাদেশ দল : সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), নুরুল হাসান (উইকেটরক্ষক), নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, ইয়াসির আলী, লিটন দাস (উইকেটরক্ষক), মেহেদি হাসান মিরাজ, আফিফ হোসেন, এবাদত হোসেন, মোসাদ্দেক হোসেন, হাসান মাহমুদ, মুস্তাফিজুর রহমান, সাব্বির রহমান, মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন, নাজমুল হোসেন শান্ত।

নিউজিল্যান্ড দল : কেন উইলিয়ামসন (অধিনায়ক), ফিন অ্যালেন, মার্টিন গাপটিল, মার্ক চাম্পম্যান, ডেন ক্লিভার, মাইকেল ব্রেসওয়েল, ডেভন কনওয়ে, গ্লেন ফিলিপস, জেমস নিশাম, ইশ সোধি, ব্লেয়ার টিকনার, টিম সাউদি, ট্রেন্ট বোল্ট, এডাম মিলনে।

ক্রিকেট

বেঙ্গালুরুর মাঠে কোহলির নতুন রেকর্ড

Published

on

ভিরাট কোহলি মানেই যেন রেকর্ডের ছড়াছড়ি। তার খেলা যেকোনো বাউন্ডারি বা ওভার বাউন্ডারি জবাব দিতে থাকে- এই বুঝি কোনো রেকর্ড লেখা হলো কোহলির নামে। আজ (শনিবার) চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে তুষার দেশপান্ডের এক ডেলিভারিতে বিশাল ছক্কা হাঁকিয়ে বসেন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর এই ব্যাটার। তাতেই নাম লিখিয়েছেন নতুন এক রেকর্ডে।

জিততেই হবে এমন এক ম্যাচ। আরসিবির জন্য অবশ্য শুধু জয় দিয়েও চলবে না। যেতে হবে আরো কিছু সমীকরণের মধ্য দিয়ে। অন্যদিকে প্রতিপক্ষ চেন্নাই জিতলে সরাসরি প্লে-অফ খেলবে তারা। ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে বেঙ্গালুরুর ঘরের মাঠ এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে।

ম্যাচের তৃতীয় ওভারে দেশপান্ডের প্রথম ও তৃতীয় ডেলিভারিতে ছক্কা হাঁকিয়ে বসেন কোহলি। দ্বিতীয় ছক্কাটি ৯৮ মিটার দেখাচ্ছিল বড় স্ক্রিনে। এই ছক্কার সাথে নির্দিষ্ট কোনো ভেন্যুতে ৩ হাজার আইপিএল রান করার গৌরব অর্জন করেছেন কোহলি। আর কোনো ব্যাটারের ঝুলিতে এক ভেন্যুতে এত রান নেই।

বেঙ্গালুরুর এই মাঠে আরসিবির হয়ে ৮৯ ম্যাচ খেলেছেন কোহলি। আইপিএলে নির্দিষ্ট ভেন্যুতে সবচেয়ে বেশি রান করার খেতাব এতদিন ছিল রোহিত শর্মার কাছে। মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ৮০ ম্যাচ খেলে ভারতীয় অধিনায়ক করেছেন ২২৯৫ রান। এই তালিকায় আরও আছেন এবি ডি ভিলিয়ার্স, ডেভিড ওয়ার্নার ও ক্রিস গেইল।

কোহলি এখন পর্যন্ত শীর্ষ রান সংগ্রাহকের তালিকায় আছেন আইপিএলের চলতি মৌসুমে।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

যদি বেশি চিন্তা করি, ভালো খেলতে পারবো না: রোহিত

Published

on

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) ভালো সময় যায়নি মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের। ভালো যায়নি দলটির সাবেক অধিনায়ক রোহিত শর্মার। গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে ৩৮ বলে ৬৮ রানের ইনিংস খেলেন রোহিত। মুম্বাই অবশ্য নিজেদের দশম পরাজয় বরণ করেছে একইদিনে। টেবিলের শেষ দল হিসেবে চলতি আসর শেষ করলো দলটি।

শুক্রবার লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের বিপক্ষে ম্যাচ খেলেছে মুম্বাই। হার্দিক পান্ডিয়া-রোহিতের দল হেরেছে ১৮ রানে। ম্যাচ শেষে জিও সিনেমায় কথা বলেছেন সাবেক মুম্বাই অধিনায়ক। তিনি বলেন, “একজন ব্যাটার হিসেবে, আমি জানি যে স্ট্যান্ডার্ডে থাকার কথা, সেখানে পৌঁছাতে পারিনি। কিন্তু এতগুলো বছর খেলার পর, আমি জানি, যদি বেশি চিন্তা করি, আমি ভালো খেলতে পারবো না।”

তিনি আরও যোগ করেন, “শুধু ভালো মানসিক অবস্থা, সঠিক জোন, অনুশীলন করা এবং খেলার সকল ভুলগুলোর উন্নতি করা, এগুলোই আমি চেষ্টা করে যাই।”

নিজেদের পরিকল্পনা অনুযায়ী মুম্বাই খেলতে পারেনি বলেও মনে করেন রোহিত। অনেক বেশি ভুল করেছে দল, ফলে নিজেদের দোষারোপ করেছেন তিনি। ভারতীয় অধিনায়ক মনে করেন, আইপিএল এমনই। অল্প কিছু সুযোগ আসবে, সেগুলোই আঁকড়ে ধরতে হবে।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

হাথুরুসিংহের চোখে ‘কিংবদন্তি’ সাকিব

Published

on

বাংলাদেশ দল এখন অবস্থান করছে যুক্তরাষ্ট্রে। বিশ্বকাপের দিন ঘনিয়ে আসছে। দলগুলো নিচ্ছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। বিশ্বকাপ শুরুর আগে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ৩ ম্যাচের সিরিজ খেলবে টাইগাররা। বাংলাদেশ দল নিয়ে বিসিবি আজ এক ভিডিও প্রকাশ করেছে। যেখানে স্কোয়াডে থাকা ১৫ জন সদস্য নিয়ে কথা বলেছেন প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে।

বাংলাদেশ দলের নানা পরিবর্তন দেখেছেন হাথুরুসিংহে। সবমিলিয়ে বিসিবি ও সাকিব আল হাসানদের সাথে সম্পর্ক তার কম দিনের নয়। সেই জায়গা আলোকপাত করেছেন খেলোয়াড়দের নিয়ে।

সাকিব আল হাসানের প্রসঙ্গ চলেই আসে। সাকিবকে নিয়ে প্রধান কোচ বলেন, “সাকিব ক্রিকেটের কিংবদন্তি। আমরা জানি সাকিব সবগুলো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলেছে। আশা করছি এটা তার সবচেয়ে বড় বিশ্বকাপ হতে যাচ্ছে। তিন বিভাগেই সে অবদান রাখবে। দারুণ একজন নেতা। খেলোয়াড়দের সাথে ভালোভাবে মিশে যায়, সম্মান দেয় এবং খেলাটা খুব ভালোভাবে বোঝে।”

অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত’র ব্যাপারে হাথুরুসিংহে জানান, “সে কাজের মাধ্যমে নেতৃত্ব দিয়ে থাকে। সামনে থেকে নেতৃত্ব দেয়। ড্রেসিংরুমে সবার সাথে মিশে যায়। মাঠে সে খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ থাকে। এবারের বিশ্বকাপে তার উপর বড় দায়িত্ব। প্রথমবার বিশ্বকাপে অধিনায়কত্বের ‘চ্যালেঞ্জ’ সামলাতে হবে তাকে।”

মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে দলের ‘স্পিরিট’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন বাংলাদেশ কোচ। তার ‘ভয়ডরহীন’ ব্যাটিংয়ের প্রশংসা দেখা গেছে হাথুরুসিংহের কথায়। পাশাপাশি তার চাপ সামলানোর বিষয়টিও সামনে এনেছেন কোচ।

Advertisement

সাকিব, শান্ত, রিয়াদ শুধু নয়। বিশ্বকাপ স্কোয়াডে থাকা প্রতিটি ক্রিকেটারকে নিয়েই প্রকাশিত ভিডিওতে নিজের পর্যালোচনা জানিয়েছেন হাথুরুসিংহে।

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version