Connect with us

ক্রিকেট

গুরু ধোনিকে হারিয়ে দিলেন শিষ্য ঋষভ পান্ত

Published

on

ধোনির অবসরের পর কে ধরবেন ভারতের গ্লাভসের হাল এ নিয়ে অনেকেরই ভেবে পাচ্ছিল না। ধোনির অবর্তমানে তার অভাব কোনভাবেই অনুভবই হতে দেন না ঋষভ পান্ত। আইপিএলে এবার শ্রেয়ার আয়ারের পরিবর্তে দিল্লির অধিনায়কের দায়িত্ব পান পান্ত। আর অধিনায়কত্বের অভিষেক ম্যাচেই গুরু-শিষ্যের লড়াই দেখতে মুখিয়ে ছিলেন অনেকেই। স্বয়ং ভারতীয় কোচও জানিয়েছিলেন সেই কথা। রোমাঞ্চকর এই লড়াইয়ে অধিনায়কত্বের অভিষেকে গুরুকে হারিয়ে দিয়েছেন পান্ত।

শনিবার দিবাগত রাতে আইপিএলের ১৪তম আসরের দ্বিতীয় ম্যাচে আগে ব্যাট করতে নেমে ৭ উইকেটে ১৮৮ রান সংগ্রহ করে চেন্নাই। জবাবে ৭ উইকেট ও ৮ বল হাতে রেখেই জয় তুলে নেয় দিল্লি ক্যাপিটালস। চেন্নাইয়ের বিপক্ষে এটি নিজেদের সর্বোচ্চ আর যে কোন দলের তৃতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়ার রেকর্ড।

১৮৯ রানের চ্যালেঞ্জিং টার্গেটে দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে ওপেন করতে নেমে দারুণ সূচনা করেন শেখর ধাওয়ান ও পৃথ্বী শ। ৩৮ ও ৪৭ রানে দুইবার জীবন পান পৃথ্বী। দুইবারই বোলার ছিলেন মঈন আলী। সুযোগ কাজে লাগিয়ে ২৭ বলে ফিফটি পূর্ণ করেন শ, ৩৫ বলে ফিফটি স্পর্শ করেন শেখর ধাওয়ানও। তৃতীয় বারের চেষ্টায় ৩৮ বলে ৯ চার ও ৩ ছক্কায় ৭২ রান করা পৃথ্বীকে ফেরানো গেলেও ততক্ষণে ওপেনিং জুটিতে ১৩৮ রান তুলে জয় অনেকটাই নিশ্চিত করে দিল্লি ক্যাপিটালস। চেন্নাইয়ের বিপক্ষে এটি কোন দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ওপেনিং জুটিতে রানের রেকর্ড, এর আগে সর্বোচ্চ ১৪৪ রানের ওপেনিং জুটি গড়েছিলো শেন ওয়াটসন ও আজিঙ্কা রাহানে।

শেখর ধাওয়ান ৫৪ বলে ৮৫ রান করে শারদুল ঠাকুরের বলে এলবির শিকার হয়ে যখন ফিরে যাচ্ছিলেন দিল্লির জয় থেকে সে সময় ২১ বলে ২২ রান দূরে দাঁড়িয়ে। ১৪ রান করে মারকুস স্টয়নিস ফিরলেও সহজ এই সমীকরণ খুব সহজেই মিলিয়েছেন অধিনায়ক ঋষভ পান্ত। উইকেটের পেছনে থাকা গুরুর সামনেই অসাধারণ এক বাউন্ডারিতে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন তিনি।

এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা মোটেও ভালো হয়নি চেন্নাই সুপার কিংসের। শূন্য হাতেই ফিরেন দলটির ওপেনার ফাফ ডু প্লেসিস। ঋতুরাজ গায়কোয়াদ ৬ রান করে ফিরলে ৭ রানেই ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে চেন্নাই। সেখান থেকে দলকে চাপ মুক্ত করেন মঈন আলী ও সুরেশ রায়না।

Advertisement

তৃতীয় উইকেটে ৫৩ রান যোগ করেন মঈন-রায়না জুটি, ৩৬ রান করেন মঈন আলী। তবে চেন্নাই সুরেশ রায়না ও আম্বাতি রাইডুর ৬৩ রানের জুটিতে বড় সংগ্রহের ভিত্তি পায়। 

মারকুস স্টয়নিসের বলে ছক্কা হাঁকিয়ে সুরেশ রায়না ফিফটি পূর্ণ করে ৩৬ বলে ৫৪ রান করে রান আউটে কাটা পড়েন। এবারের আইপিএলেও ব্যাট হাতে শুরুটা ভালো হয়নি চেন্নাই অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির। ২ বল থেকে কোন রান না করে ফিরেন ধোনি। তবে শেষদিকে স্যাম কারানের ছোট ক্যামিওতে ২০ ওভারে ১৮৮ রানের লড়াইয়ের পুঁজি পায় চেন্নাই সুপার কিংস।

এএ

ক্রিকেট

টাইগারদের হারিয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল জিম্বাবুয়ে

Published

on

জিম্বাবুয়ের সামনে টার্গেট ছিল ১৫৮ রানের। হোয়াইটওয়াশের সম্ভাবনাটা উজ্জ্বল মনে করেছিলেন অনেকে। কিন্তু বাংলাদেশ পারল না। তাদের দেয়া লক্ষ্য হেসেখেলে উতরে গিয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়িয়েছে সিকান্দার রাজা বাহিনী।

রোববার (১২ মে) পঞ্চম ও সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে ৯ বল হাতে রেখে ৮ উইকেটে জিতেছে জিম্বাবুয়ে। জয়ের পথে রাজা ৭২ ও ব্রায়ান বেনেত ৭০ রান করেন।

রান তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ছিলেন ব্রায়ান বেনেত। পাওয়ারপ্লেতেই একা স্কোরবোর্ডে ৩৭ রান যোগ করেন তিনি। এরইমধ্যে অবশ্য সাকিব আল হাসানের কিপটে ওভারে বিদায় নেন আরেক ওপেনার মারুমানি, ৭ বলে ১ রান করেন তিনি। সাকিব ওই স্পেলে ২ ওভারে দেন ২ রান। এরপর বেনেতের জুটি হয় সিকান্দার রাজার সঙ্গে।

৩৬ বলে ফিফটি পূর্ণ করেন বেনেত। ধীরগতিতে খেললেও অন্যপ্রান্তে তাকে ভালো সঙ্গ দেন রাজা। দলীয় ১১৩ রানে বেনেত আউট হন ৪৯ বলে ৭০ রান করে। তার ইনিংসে ছিল ৫টি করে চার ও ছয়ের মার। ৭৫ রানের জুটিতে জয়ের কাছেই চলে যায় জিম্বাবুয়ে। বাকি কাজটা দৃঢ় হাতে শেষ করেন রাজা ও জনাথন ক্যাম্পবেল। ৪৬ বলের ইনিংসে ৬টি চার ও ৪টি ছয় হাঁকিয়ে অপরাজিত থাকেন রাজা। ক্যাম্পবেল অপরাজিত থাকেন ৮ রান করে। ৪ ওভারে ৫৫ রান খরচ করে ১ উইকেট নেন সাইফউদ্দিন।

এর আগে ৬ উইকেটে ১৫৭ রান করে বাংলাদেশ। তানজিদ তামিম ও সৌম্য সরকার মিলে চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে ১০১ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েছিলেন। পঞ্চম টি-টোয়েন্টিতে দুজনের কেউই দাঁড়াতে পারেননি। তামিমের পর ফিরে যান সৌম্যও। ব্লেজিং মুজারাবানি বল হাতে নিয়ে ফিরিয়েছিলেন তামিমকে। নিজের দ্বিতীয় ওভারে শর্ট লেন্থের বলে তামিমকে ওয়েলিংটন মাসাকাদজার ক্যাচ বানান তিনি। ৫ বলে মাত্র ২ রান করেন বাংলাদেশি ওপেনার। আগের ম্যাচে ১৪৩ রানের মধ্যে তামিম একাই করেছিলেন ৫২ রান।

Advertisement

তামিম যে ওভারে আউট হন, তার পরের ওভারেই বিদায় নেন সৌম্য। ব্রায়ান বেনেতের ওভারে শর্ট ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে শন উইলিয়ামসকে ক্যাচ দেন তিনি। ৭ বলে সৌম্য করেন ৭ রান। তাওহীদ হৃদয়ও বিপদে দলের হাল ধরতে পারেননি। বেনেতের ওভারে ক্লাইভ মাদানদেকে ক্যাচ দেন তিনি। ৩ উইকেট হারানো বাংলাদেশের হাল ধরেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও নাজমুল হোসেন শান্ত। চতুর্থ উইকেটে দুজনে মিলে গড়েন ৬৯ রানের জুটি। বারবার ব্যর্থ হতে থাকা শান্ত এ ম্যাচে ২৮ বলে ৩৬ রান করে আউট হন। মাসাকাদজার ওভারে রায়ান বার্লকে ক্যাচ দেন তিনি।

৩৬ বলে টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের অষ্টম ফিফটি পূর্ণ করেন রিয়াদ। অন্যপ্রান্তে আগ্রাসী হওয়ার চেষ্টা করেন সাকিব আল হাসানও। তবে সেটা আর পারেননি তিনি। লুক জংউইর ওভারে দারুণ এক ক্যাচে তাকে ফেরান জনাথন ক্যাম্পবেল। ১৭ বল ২১ রান করেন বাংলাদেশ অলরাউন্ডার। ৩৫ বলে ফিফটি পূর্ণ করলেও ৪৪ বলে ৫৪ রান করে থামেন রিয়াদ। ইনিংসে ৬টি চার ও ১টি ছয় হাঁকান তিনি। সাকিব আউট হওয়ার পর ক্রিজে আসা অনিক খেলেন ১১ বলে ২৪ রানের ক্যামিও। তাতেই মূলত দেড়শ ছাড়ানো সংগ্রহ পায় টাইগাররা। সাইফউদ্দিন ৪ বলে করেন ৬ রান। জিম্বাবুয়ের হয়ে ২টি করে উইকেট নেন মুজারাবানি ও বেনেতে। ১টি করে উইকেট নেন মাসাকাদজা ও জংউই।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

টস হেরে ব্যাটিংয়ে টাইগাররা

Published

on

পাঁচ ম্যাচ সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়েকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নেমেছে স্বাগতিক বাংলাদেশ।

রোববার (১২ মে) সকালে মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজে টস হেরে ব্যাটিং করবে টাইগাররা।

টানা চারটি জিতে বাংলাদেশ এগিয়ে ৪-০ ব্যবধানে। এবার আজ জিতলেই জিম্বাবুয়েকে হোয়াইটওয়াশের লক্ষ্য পূরণ হবে বাংলাদেশের। তবে জয়-পরাজয় ছাপিয়ে বাংলাদেশের মূল লক্ষ্য বিশ্বকাপের প্রস্তুতি। যেমনটা সিরিজ শুরুর আগে থেকেই জানিয়ে আসছেন ক্রিকেটাররা।

যদিও সেই হিসেবে মাঠে প্রতিফলন হয়নি। বিশ্বকাপের আগে এখনও বাংলাদেশের মাথাব্যথার কারণ ব্যাটিং। শুরুর তিন ম্যাচে ডুবিয়েছেন টপ অর্ডাররা। আরও স্পষ্ট করলে ওপেনিং জুটি। চতুর্থ ম্যাচে ওপেনিং জুটি আশার আলো দেখালেও সেই ঘুরেফিরে ব্যর্থ বাকিরা।

আজ শেষ টি-টোয়েন্টি আরেকটি সুযোগ নিজেদের ঝালিয়ে নেয়ার। অন্তত ব্যাটিং-বোলিং ও ফিল্ডিং তিন বিভাগেই নিজেদের চাঙা করে নেওয়ার। তবেই, টলমলে আত্মবিশ্বাস নিয়ে ওঠা যাবে বিশ্বকাপের বিমানে। কারণ, জিম্বাবুয়ে সিরিজ শেষেই যে শুরু হবে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশন।

Advertisement

আগের ম্যাচে বিশ্রামে থাকা তিন টাইগার ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শেখ মেহেদী হাসান ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনকে এই ম্যাচের একাদশে ফেরানো হয়েছে। তাদের জায়গা করে দিতে বিশ্রাম দেয়া হয়েছে তাসকিন আহমেদ, তানজিম হাসান সাকিব ও তানভীর ইসলামকে।

অন্যদিকে সফরকারী জিম্বাবুয়ে একাদশে একটি পরিবর্তন এনেছে। রিচার্ড এনগারাভার জায়গায় ফিরেছেন শন উইলিয়ামস। ইতোমধ্যে টানা চার ম্যাচ হেরে চরম বিপর্যস্ত জিম্বাবুয়ে, শেষ ম্যাচে সিকান্দার রাজারা অন্তত সান্ত্বনার জয় পাওয়ার খোঁজে নামবেন। সর্বশেষ ম্যাচে শেষদিকে রোমাঞ্চ ছড়িয়েছিল রোডেশিয়ানরা, কিন্তু সাকিব আল হাসান ও মুস্তাফিজুর রহমানের নৈপুণ্যে বাংলাদেশ জিতে নেয় ৫ রানে।

বাংলাদেশ একাদশ : নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, সৌম্য সরকার, তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শেখ মেহেদী হাসান, জাকের আলী অনিক (উইকেটকিপার), মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, রিশাদ হোসেন ও মোস্তাফিজুর রহমান।

জিম্বাবুয়ে একাদশ : তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ব্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), ক্লাইভ মাদান্দে (উইকেটকিপার), শন উইলিয়ামস, জোনাথন ক্যাম্পবেল, রায়ান বার্ল, লুক জঙ্গুয়ে, ফারাজ আকরাম, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ব্লেসিং মুজারাবানি।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

গিলের ব্যথিত হওয়া উচিত, বললেন রবি শাস্ত্রী

Published

on

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ভারতীয় দলে সুযোগ হয়নি শুবমান গিলের। ইতোমধ্যে ঘোষিত স্কোয়াড গঠন করা নির্বাচকদের জন্য কঠিন ছিল সন্দেহ নেই। চলতি আইপিএলে একাধিক ভারতীয় ক্রিকেটার দারুণ সব পারফর্ম করে যাচ্ছেন। এরমধ্যে গিলের সুযোগ না মেলা নিয়ে কথা বললেন সাবেক ভারতীয় কোচ রবি শাস্ত্রী।

শুক্রবারের ম্যাচে শতক হাঁকিয়েছেন গিল। চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে ৫৫ বলে ১০৪ রান করেন এই ওপেনার। তার সাথে সাই সুদর্শন মিলে উদ্বোধনী জুটিতে তোলেন ২১০ রান। সুদর্শনের ব্যাতে আসে ৫১ বলে ১০৩ রানের ইনিংস। চেন্নাইয়ের সাথে ৩৫ রানে ম্যাচটি জিতে নেয় গুজরাট টাইটান্স।

চলতি আইপিএলে গিলের পারফরম্যান্স কিছুটা নিম্নমুখী। এরমধ্যেও শতক ছাড়া ৭২ ও ৮৯* রানের ইনিংস খেলেছেন তিনি। গুজরাটের অধিনায়ক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করে যেতে হচ্ছে এই মৌসুমে। তবে শেষ পর্যন্ত ভারতের জার্সিতে খেলা হবে না আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। অজিত আগারকারের অধীনে পরিচালিত নির্বাচক প্যানেল রোহিত শর্মার সাথে যশস্বী জয়সওয়ালকে ওপেনার হিসেবে রেখেছে।

চেন্নাইয়ের বিপক্ষে গিলের ইনিংসের পর কথা বলেছেন শাস্ত্রী। ভারতের এই সাবেক কোচ জানান, “সে (গিল) ব্যথিত হতে পারে। তার ব্যথিত হওয়া উচিত। তার এখানে ইতিবাচক হওয়া উচিত এবং আরও ভালো করার চেষ্টা জারি রাখা দরকার।“

“তার মতো ক্যালিবারের খেলোয়াড় যেকোনো দিকে যেতে পারে। কিন্তু ভারতে তার মতো মেধাবী হওয়া সত্ত্বেও, একটা জায়গা করে নিতে পারেনি।“

Advertisement

শাস্ত্রী আরও যোগ করেন, “তার ক্লাস উন্নত হতে থাকবে। সে হয়তো বিশ্বকাপ দলে নেই কিন্তু সে অগ্রসর হতে থাকবে। এটা তাকে আরও ভালো খেলোয়াড় হতে সাহায্য করবে।“

যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের আয়োজনে আগামী জুন মাসের ২ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের বিশ্ব আসর। জুনের ৫ তারিখ আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে ভারতের বিশ্বকাপ যাত্রা।

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version