Connect with us

আবহাওয়া

পাঁচ বিভাগে কালবৈশাখীর আশঙ্কা

Published

on

আজ দেশের দুই অঞ্চল ও পাঁচ বিভাগের ওপর দিয়ে কালবৈশাখী ঝড়সহ শিলাবৃষ্টি বয়ে যাতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আজ সকালে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এমনটাই জানিয়েছে সংস্থাটি। 

আবহাওয়াবিদ শাহীনুর ইসলাম জানান, আজ দেশের ছয় অঞ্চল ও এক বিভাগের ওপর দিয়ে তাপপ্রবাহ প্রবাহিত হচ্ছে। তবে দেশে তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে। কালবৈশাখী ঝড় হলে সাধারণত তাপমাত্রা কমে যায়।

আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানিয়েছে, এছাড়া ঢাকাসহ দেশের ছয় বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হতে পারে। পাশাপাশি কোন কোন জায়গায় শিলাবৃষ্টিও হতে পারে।

পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, রাজশাহী, পাবনা, মাদারীপুর, রাঙ্গামাটি, ফেনী ও মৌলভীবাজার অঞ্চলসহ খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু তাপদাহ বয়ে যাচ্ছে । সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে। এছাড়া রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

Advertisement

মুনিয়া

আবহাওয়া

১০ মাস ধরে নষ্ট পূর্বাভাসে ব্যবহৃত রাডার

Published

on

কক্সবাজারের একমাত্র ঝড় সতর্কীকরণ রাডার স্টেশনটি ১০ মাস ধরে নষ্ট রয়েছে। ফলে  দুর্যোগকালীন সময়ে জরুরী আবহাওয়া বার্তা পাচ্ছেন না সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া জেলে সম্প্রদায় এবং উপকূলীয় লোকজন। বৈরী আবহাওয়ার সময় তাদের সময় কাটে আতঙ্কে।

রোববার ( ২জুন) বিষয়টি বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেন আবহাওয়া অধিদপ্তর কক্সবাজার কেন্দ্রের সহকারী আবহাওয়াবিদ মো: আবদুল হান্নান

জানা যায়,২০০৭ সালে কক্সবাজারের একমাত্র ঝড় সতর্কীকরণ রাডার স্টেশনটি স্থাপন করা হয়েছিলো । মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে এটি অচল হয়ে পড়ে। সেই থেকে প্রায় এক বছরেও সংস্কারের কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি রাডার স্টেশনটি।

এ বিষয়ে এমভি সাইফুল ফিশিং বোটের মালিক মোহাম্মদ আরমান জানান, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়সহ নানা দুর্যোগের আগাম বার্তা সংগ্রহে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা কক্সবাজার ‘রাডার স্টেশন’। কিন্তু গেলো ১০ মাস ধরে মেয়াদত্তীর্ণ হয়ে অকেজো অবস্থায় পড়ে রয়েছে রাডার স্টেশনটি।

সহকারী আবহাওয়াবিদ মো: আবদুল হান্নান জানান,  তিনি রাডারের বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জানিয়েছেন। এ স্টেশন থেকে ৪০০ কিলোমিটার দূরবর্তী সমুদ্র এলাকার আবহাওয়ার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হয়ে থাকে। কিন্তু এটি অচল থাকায় আবহাওয়ার সার্বিক তথ্যাদি যথাযথ সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না। তারপরও দেশের অন্য রাডার স্টেশনগুলো সচল থাকায় আবহাওয়ার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে প্রকৃত তথ্যাদি পাওয়া যাচ্ছে। কক্সবাজারের রাডারটি সচল থাকলে আরও প্রকৃত তথ্যাদি সরবরাহ করা সম্ভব হতো।

Advertisement

এ বিষয়ে স্থানীয় প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম জানান, ভীর সমুদ্রে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়সহ নানা দুর্যোগের আগাম বার্তা সংগ্রহে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা কক্সবাজারের রাডার স্টেশনটি অচল রয়েছে। দীর্ঘদিনের এই দুরবস্থায় চলছে কক্সবাজার আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ বিষয়ে তিনি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

উল্লেখ্য, জেলার একমাত্র রাডার স্টেশনটি দ্রুত সময়ের মধ্যে পুনরায় চালু করার দাবি জানিয়েছেন পর্যটকসহ স্থানীয়রা। তাহলে আবহাওয়া বার্তাও সঠিক সময়ে পাওয়া যাবে। এমনটি প্রত্যাশা জেলে সম্প্রদায় ও উপকূলবাসী

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

জুন মাসে ভারী বৃষ্টি ও বন্যার আভাস দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

Published

on

চলতি জুন মাসে দেশে ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে আভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এই ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে স্বল্পমেয়াদি বন্যাও হতে পারে। এ মাসের প্রথম সপ্তাহের প্রথমার্ধে সারাদেশে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু (বর্ষাকাল) বিস্তার লাভ করতে পারে এবং এক থেকে দুটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যার মধ্যে একটি মৌসুমি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

রোববার (২ জুন) আবহাওয়া অধিদপ্তরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে সংস্থাটির পরিচালক মো. আজিজুর রহমান এ তথ্য জানান।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ভারী বৃষ্টির কারণে দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল, দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি স্থানে স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। এ মাসে দেশে চার থেকে ছয়দিন হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বজ্রঝড় হতে পারে।

পূর্বাভাসে জানানো হয়,এ মাসে দেশে এক থেকে দুটি বিচ্ছিন্নভাবে মৃদু (৩৬-৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) থেকে মাঝারি (৩৮-৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস) ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। চলতি মাসে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা কিছুটা বেশি থাকতে পারে।

উল্লেখ্য, জুন মাসে সামগ্রিকভাবে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। এই মাসের প্রথম সপ্তাহের প্রথমার্ধে সারাদেশে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু (বর্ষাকাল) বিস্তার লাভ করতে পারে। এ মাসে দেশে ৪ থেকে ৬ দিন হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বজ্রঝড় হতে পারে। এছাড়া জুন মাসে দেশে দৈনিক গড়ে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা উজ্জ্বল সূর্যকিরণ থাকতে পারে।

Advertisement

এএম/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

তাপপ্রবাহের মধ্যেও বৃষ্টি হবে যেসব জায়গায়

Published

on

দেশের ১৬ জেলায় মৃদু তাপপ্রবাহের পাশাপাশি তিন অঞ্চলে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

রোববার (২ জুন) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া এক পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

পূর্বাভাসে বলা হয়ে হয়, রংপুর, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ সময় বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ, রংপুর এবং রাজশাহী বিভাগ পর্যন্ত অগ্রসর হয়েছে। এটি আরও অগ্রসর হওয়ার জন্য পরিস্থিতি অনুকূল রয়েছে।

এ অবস্থায় সন্ধ্যা পর্যন্ত দেশের সব বিভাগে অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। সেইসঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।

Advertisement

এ সময় সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সে. হ্রাস পেতে পারে।

এদিকে সোমবার (৩ জুন) সন্ধ্যা ৬টা থেকে রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি-বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version