Connect with us

ঢালিউড

মিস ইউনিভার্স থেকে সরিয়ে দেয়া হলো মিথিলাকে

Published

on

কয়েকদিন আগেই ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০২০’ প্রতিযোগিতার সেরা হয়েছেন তানজিয়া জামান মিথিলা। ‘মিস ইউনিভার্স ২০২০’ প্রতিযোগিতার ৬৯তম আসরে বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করার কথাও ছিল তার। সে অনুযায়ী মিস ইউনিভার্সের ওয়েবসাইটে মিথিলার নাম উঠেছিল। শুরু হয়েছিল ভোট প্রদান পর্ব। কিন্তু ১৯ এপ্রিল ওই ওয়েবসাইট ঘুরে কোথাও মিথিলার নাম খুঁজে পাওয়া যায়নি। সেখান থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে মিথিলার নাম। 

এর কারণ খুঁজতে গিয়ে তিনটি স্ক্রিনশট পাওয়া যায়। এর একটি ‘সাশ ফ্যাক্টর’ নামের অনলাইন ম্যাগাজিনের। যারা মূলত বিউটি পেজেন্টদের নিয়ে কাজ করে। আরেকটি ‘মিস ইউনিভার্স আপডেট’ নামের একটি গ্রুপের এবং তৃতীয়টি ‘পেজেন্ট ফেনাটিক’ নামের একটি পেজের।

‘সাশ ফ্যাক্টর’-এর পোস্টে মিথিলার বয়স লুকোচুরি এবং যৌন হয়রানির বিষয়টিও তুলে ধরা হয়েছে। পোস্টে জানানো হয়, ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০২০ তানজিয়া জামান মিথিলাকে ঘিরে অনেক বিতর্ক দেখা যাচ্ছে। অনেক বাংলাদেশি মিথিলাকে নিয়ে হতাশা ব্যক্ত করেছেন এবং তাকে মূল প্রতিযোগিতার জন্য সাপোর্ট করছেন না।

‘মিস ইউনিভার্স আপডেট’ নামের স্ক্রিনশটে লেখা আছে, ‘মিস ইউনিভার্সের অ্যাপ থেকে মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে।’
‘পেজেন্ট ফেনাটিক’-এর পোস্টে লেখা হয়, ‘মিস ইউনিভার্সের ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ থেকে মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০২০ তানজিয়া জামান মিথিলার ছবি এবং প্রোফাইল সরিয়ে দেয়া হয়েছে। কিছু প্রতিবেদন অনুযায়ী মিস ইউনিভার্সের প্রতিযোগিতার জন্য তার বয়স বেশি।
 
মিস ইউনিভার্সের ওয়েবসাইট থেকে মিথিলার প্রোফাইল সরিয়ে দেয়া প্রসঙ্গে মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশের পক্ষ থেকে জানানো হয়, লকডাউন ও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার কারণে আমরা প্রস্তুতি শেষ করতে পারিনি। তাই এবারের আসরে আমাদের প্রতিযোগী অংশ নিতে পারছে না। বিষয়টি মূল আয়োজকদের এই সপ্তাহে জানানো হয়েছে। এ কারণেই মিথিলার নাম সরিয়ে নিয়েছে মিস ইউনিভার্স কর্তৃপক্ষ। 

এএ

Advertisement

ঢালিউড

সঙ্কটজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রাখি সাওয়ান্ত

Published

on

হৃদরোগ সংক্রান্ত জটিল সমস্যার  কারণে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বলিউডের আলোচিত মডেল ও অভিনেত্রী রাখি সাওয়ান্ত। বর্তমানে ভারতের মুম্বাইয়ের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে  রাখি সাওয়ান্ত বলেন, ‘আমার হার্টে সমস্যা দেখা দিয়েছে। আমি এখন কথা বলার অবস্থায় নেই। আগামী ৫-৬ দিন আমাকে বিশ্রামে থাকতে হবে।’

তবে রাখি কোন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন কিংবা তাঁর শারীরিক অবস্থা কি তা নিয়ে কোনো তথ্য দেননি। গেল বছর রাখির মা ব্রেন টিউমার ও ক্যানসারে ভুগে মারা যান। এরপর থেকে মানসিকভাবে প্রচণ্ড ভেঙ্গে পড়েন রাখি।

হাতে উল্লেখযোগ্য কোন কাজ না থাকলেও ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় সব সময় আলোচনায় থাকেন রাখি সাওয়ান্ত।  সম্প্রতি তার প্রাক্তন স্বামীর দায়ের করা মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরওয়ানা জারি করেন আদালত।  ওই সময়ে রাখি দুবাই ছিলেন। সেখান  থেকে মুম্বাই  ফিরতে না ফিরতেই অসুস্থ হয়ে পড়লেন এই বলিউডের এই আইটেম গার্ল।

এমআর//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

মিশা-ডিপজলের বিরুদ্ধে আদালতে নিপুণ, যা বললেন রিটে

Published

on

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে রিট করেছেন ওই নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে হেরে যাওয়া প্রার্থী চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। একই সঙ্গে ওই রিটে মিশা-ডিপজলের নেতৃত্বাধীন কমিটির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে।

বুধবার (১৫ মে) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে নিপুণের পক্ষে তাঁর আইনজীবী অ্যাডভোকেট পলাশ চন্দ্র রায় এ রিট আবেদন করেন।

নির্বাচনে ভোট কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ এনে তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশনাসহ নতুন করে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।

আবেদনে সমাজ কল্যাণ সচিব, তথ্য ও সম্প্রচার  সচিব, সংস্কৃতি সচিব, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে বিবাদী করা হয়েছে। বিবাদীর তালিকায় আরো রযেছেন,  ভলান্টারী সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার এজেন্সি,ঢাকার কর্তৃপক্ষ, শিল্পী সমিতি নির্বাচনের আপিল বোর্ড, শিল্পী সমিতির নির্বাচন কমিশন, খল অভিনেতা মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল।

নিপুণের আইনজীবী পলাশ চন্দ্র রায় গণমাধ্যমকে জানান, কিছু অনিয়ম  ও জালিয়াতির অভিযোগ এনে নির্বাচনী আপিল বোর্ডের কাছে আবেদন করেছিলেন নিপুণ আক্তার। কিন্তু তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। তাই তিনি ১৪ মে হাইকোর্টে রিট করেছেন। আবেদনে নির্বাচনের ফলাফল বাতিল, নতুন নির্বাচন, অনিয়মের অনুসন্ধান এবং নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদি নির্বাচনে জয়ী হয় মিশা-ডিপজল প্যানেল। চলতি বছরের ২০ এপ্রিল শিল্পী সমিতি নির্বাচনের ফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার খোরশেদ আলম খসরু।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

ঋণ শোধ না করে আউডি গাড়ি কেনা প্রসঙ্গে যা বললেন রাফসান

Published

on

বিলাসবহুল গাড়ি কিনে বাবা-মাকে চমকে দিয়ে সম্প্রতি আলোচনায় এসেছেন দেশের জনপ্রিয় ফুড ব্লগার ও ইউটিউবার ইফতেখার রাফসান ওরফে রাফসান দ্যা ছোটভাই। প্রায় ৪ বছর আগের পরিকল্পনাকে বাস্তবে পরিণত করতে পেরে নিজের ফ্যানবেজকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন তিনি। তবে এরপরই শুরু হয় নানা সমালোচনা ও বির্তক। যার প্রতিক্রিয়ায় রাফসান তার অনুসারী ও ভক্তদের পরামর্শ দিলেন বাবা-মায়ের জন্য কিছু করে ফেসবুকে পোস্ট না করতে।

বাবা-মায়ের জন্য আউডি গাড়ি কেনার পর সামনে আসে তার বাবা-মায়ের কোম্পানির নামে নেওয়া ঋণের তথ্য। বাবা-মায়ের সে ঋণ শোধ না দিয়ে বিলাসবহুল গাড়ি কেনায় তাকে নিয়ে শুরু হয় তীব্র সমালোচনা। অবশেষে ঋণের টাকা ফেরত না দেয়া নিয়ে মুখ খুললেন এ ইউটিউবার, দিলেন সমালোচনার জবাব।

রাফসানের দাবি, ঋণের টাকা ও বন্ধকী জমি নিয়ে ব্যাংকের সঙ্গে ঝামেলা চলায় বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। আদালতের সিদ্ধান্ত না পাওয়ায় সেই ঋণ এখনো শোধ করা হয়নি।

সেই সঙ্গে সমালোচকদের গল্পের একপাশ শুনে তাকে মূল্যায়ন করার অধিকার নেই বলেও মন্তব্য করেন। দিয়েছেন আইনি ব্যবস্থা নেয়ার হুমকি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত এক ভিডিও বার্তায় নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেন রাফসান দাবি করেন, উপহার দেয়া গাড়িটি দাম ২ কোটির আশপাশেও না। তবে তিনি বাবা-মায়ের লোন নেয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেননি ।

রাফসান জানান, ঋণের বিপরীতে বন্ধক দেয়া জমি নিয়ে ব্যাংকের সঙ্গে কিছু ঝামেলা চলছে। তাই তার পরিবার আদালতের দারস্ত হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে আদালত বিষয়টি স্থগিত রেখেছে বলে দাবি এ ইউটিউবারের। আদালতের সিদ্ধান্ত না পাওয়ায় ঋণ শোধ দেয়া যায়নি বলেও দাবি করেন তিনি।

Advertisement

রাফসান আরও দাবি করেন, টাকা মেরে দেয়ার জন্য ঋণ নেয়া হয়নি, ব্যবসা খারাপ চলায় ঋণ শোধ দেয়া যায়নি। তবে আদালত সিদ্ধান্ত দিলে ঋণের টাকা শোধ করে দেয়া হবে বলেও জানান। শেষ পরামর্শ হিসেবে এই ইনফ্‌লুয়েন্সার বলেন, ‘এই দেশে আপনি যদি আপনার বাবা-মায়ের জন্য কিছু করতে চান সেটা পোস্ট দিয়েন না।’

 

এসআই//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version