Connect with us

চট্টগ্রাম

‘চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনে দক্ষ জনবলের অভাব’

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনে দক্ষ জনবলের অভাব আছে বলে জানিয়েছেন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সদ্য বিদায়ী প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন।

Published

on

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনে দক্ষ জনবলের অভাব আছে বলে জানিয়েছেন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সদ্য বিদায়ী প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন।

আজ বৃহস্পতিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে চট্টগ্রামের জামালখানে সিনিয়র ক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে মত বিনিময়সভায় তিনি এ কথা বলেন। 

এসময় তিনি বলেন, সাধারণ মানুষকে কষ্ট দিয়ে, কর বাড়িয়ে চট্টগ্রামের উন্নয়ন সম্ভব নয়। করপোরেশনের আয় বাড়াতে হলে কর পদ্ধতি সহজ করতে হবে।  তার মতে, যেসব সংস্থা চট্টগ্রামের সুবিধা বেশি ভোগ করে, তাদের উপর সার্ভিস চার্জ বাড়াতে হবে। 

শেখ সোহান

অপরাধ

কক্সবাজারে থেকে দেশীয় অস্ত্রসহ ৫ জন আটক

Published

on

কক্সবাজার সৈকতের কবিতা চত্বর সংলগ্ন ঝাউবাগানে অভিযান চালিয়ে দেশীয় অস্ত্রসহ ৫ ডাকাতকে আটক করেছে র‌্যাব। এ সময় দুটি ধামা (কাটারি), ১টি সেলাই রেঞ্জ, ১টি ডুয়েল এলইডি টর্চ লাইট, ১টি বড় ছুরি, ২টি মোটর সাইকেল উদ্ধার করা হয়।

সোমবার (৩ জুন) রাত আড়াইটার দিকে এ অভিযান চালানো হয়। র‌্যাব ১৫ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (আইন ও গণমাধ্যম) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আবু সালাম চৌধুরি এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, আটকরা চিহ্নিত ডাকাত এবং ডাকাতির প্রস্তুতিকালে তাদেরকে আটক করা হয়।

আটকরা হলেন, কক্সবাজার সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নের হাজিপাড়া এলাকার মৃত ইদ্রিসের ছেলে মো. ফেরদৌস, কক্সবাজার পৌরসভার কলাতলী এলাকার মৃত শামসুল আলমের ছেলে মিজানুর রহমান, মধ্যম নতুন বাহার ছড়ার মো. আজিজের ছেলে মো. ইসমাইল প্রকাশ শতাব্দী, দক্ষিণ ঘোনার পাড়ার মৃত আবুল কালামের ছেলে মো. সোলাইমান বাচ্চু ও লাইট হাউজ এলাকার আবদুর রহিমের ছেলে মো. ফয়সাল।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু সালাম চৌধুরি আরও জানান, ডাকাতির প্রস্তুতির খবর পেয়ে এ অভিযান চালানো হয়। আটকরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে চক্রটি কক্সবাজারের বিভিন্ন পয়েন্টে দেশি-বিদেশি পর্যটক ও স্থানীয় জনসাধারণকে অস্ত্রসস্ত্রের ভয়-প্রীতি প্রদর্শন করে ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের মত নানাবিধ অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল।

এ ব্যাপারে মামলা দায়ের করে আটকদের কক্সবাজার সদর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

বিচার নিয়ে শঙ্কায় অবন্তিকার মা

Published

on

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরোজ সাদাত অবন্তিকার আত্মহত্যার মামলার কোনো অগ্রগতি নেই। অভিযুক্ত শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর কাজী দ্বীন ইসলাম জামিনে এসে মামলাকে প্রভাবিত করছেন। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের তদন্ত কমিটির সাত দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দেয়ার কথা থাকলেও আড়াই মাস অতিবাহিত হলেও তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়নি। এই অবস্থায় বিচার নিয়ে শঙ্কায় আছেন অবন্তিকার মা তাহমিনা শবনম।

সোমবার (৩ জুন) সকাল ১০টায় কুমিল্লা নগরীর বাগিচাগাওয়ের বাসভবনে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন অবন্তিকার মা তাহমিনা শবনম।

সংবাদ সম্মেলনে কান্নাজড়িত কণ্ঠে তাহমিনা শবনম বলেন, মামলার তদন্ত কর্মকতাসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন অবন্তিকার আত্মহত্যা মামলার বিষয়ে উদাসীন। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে এ ঘটনার বিচার প্রার্থনা করছি।

সংবাদ সম্মেলনে অবন্তিকার মামলার আইনজীবী মাসুদ সালাউদ্দিন বলেন, আইনের যথাযথ ধারায় মামলাটি রেকর্ড হয়নি। মামলাটি এখন ডিপ ফ্রিজে আছে। আমরা চাই মামলাটি যথাযথ গুরুত্ব সহকারে তদন্ত হোক। এ মামলায় যারা আসামি তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক। মামলার অন্যতম আসামি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম জামিনে এসে মামলাটিতে প্রভাব বিস্তার করছেন।

প্রসঙ্গত, গেলো ১৫ মার্চ রাতে প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও সহপাঠী আম্মানকে দায়ী করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে নিজ বাসায় ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন ফাইরোজ অবন্তিকা।

Advertisement

পরে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে মা তাহমিনা শবনম বাদী হয়ে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলাটি করেন। এতে সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকী ও সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামসহ বেশ কয়েকজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

‘মাদকাসক্ত’ ছেলের দায়ের কোপে মায়ের মৃত্যু

Published

on

মাদকাসক্ত ছেলের দায়ের কোপে নিহত হয়েছেন রিনা আক্তার (৪৭) নামে এক নারী। রোববার (২ জুন) দিবাগত রাত ১১টার দিকে চট্টগ্রাম নগরের পাহাড়তলী থানার ভেলোয়ার দিঘি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনায় ওমর আলীকে (২২) আটক করেছে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে মামলাসহ আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

পুলিশ জানিয়েছে, ভুক্তভোগী নারীর শরীরে অন্তত ১৭ থেকে ২০টি কোপের দাগ রয়েছে। রোববার রাতে অভিযুক্ত ওমর তার মায়ের কাছে টাকা চায়। ওই নারী অপারগতা প্রকাশ করলে তাকে একটি দা দিয়ে উপর্যুপরি আঘাত করে ওমর। এতে ঘটনাস্থলে ভুক্তভোগী নারী মারা যান। পরে স্থানীয়রা জড়ো হয়ে অভিযুক্ত ওমরকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে।

চট্টগ্রাম নগর পুলিশ পশ্চিম জোনের উপ-কমিশনার (ডিসি) নিহাত আদনান তাইয়ান বলেন, কয়েক বছর আগে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে অভিযুক্ত ওমর। প্রায়ই সময় বাড়িতে এসে টাকা চাইত সে। না পেলে ভাঙচুর করত। একপর্যায়ে রোববার রাতে মাকেই খুন করে ফেলে সে। ঘটনার পরপরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করেছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version