Connect with us

বাংলাদেশ

ভারতে করোনার ভয়াবহ পরিস্থিতির কারণ

Published

on

অতিমারি করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে দিশেহারা ভারত। প্রশ্ন উঠছে ভারতে কেন এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হলো এবং করোনা আরও বাড়বে কিনা সেটা নিয়ে জনমনেও ঘুরপাক খাচ্ছে নানান প্রশ্ন।

ভারতের কোভিড-১৯ ট্রেন্ড ও পরিসংখ্যান বিষয়ক গবেষক ভ্রমর মুখার্জির জানান, প্রথম দিকে অনুমান করা যায়নি। ফেব্রুয়ারি মাঝখান থেকে একটি ট্রেন্ড দেখা দিতে শুরু করে। সেসময় ভ্যাকসিন না নেয়ার এই পরিস্থিতি এখন দাঁড়িয়েছে।

কোভিড-১৯ ট্রেন্ড ও পরিসংখ্যান বিষয়ক গবেষক ভ্রমর মুখার্জি বলেন, বছরের শুরুর দিকে অনুমান করা যায়নি। ফেব্রুয়ারি-মার্চ থেকে একটা ট্রেন্ড দেখা দেয়। তখন আমি আমার মা-বাবাকে বলি ভ্যাকসিন নেয়ার জন্য। কিন্তু তারা বলে আরও কয়েকদিন পরে নেবে।

তিনি আরও বলেন, দেশের অনেক লোক তখন মনে করেছেন করোনাভাইরাস চলে গেছে। এখনই ভ্যাকসিন নেয়ার দরকার নেই। কয়েকদিন পরে নেয়া যাবে। আরও একটু অপেক্ষা করি।

তারপর অনেকে ধরে নিয়েছিলো ভারতে অনেকটাই করোনা জয় করে ফেলেছে। কিন্তু সেটা ভুল ধারণা ছিলো। আমরা ফেব্রুয়ারি থেকে দেখছিলাম পরিস্থিতি ভালো হচ্ছে না। তখনই আমরা বলেছিলাম ভ্যাকসিনেশন বাড়ানোর জন্য। তখন যদি ভ্যাকসিনের প্রয়োগ বাড়ানো যেত তাহলে এমন পরিস্থিতি হতো না। আর ভ্যাকসিনকে ফোকাস করে ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা দিয়ে আজকের এমন পরিস্থিতি থামানো যেত।

Advertisement

ভারত প্রতিদিনই রেকর্ড ভাঙছে উল্লেখ করে ভ্রমর মুখার্জি বলেন, প্রতিদিন শনাক্ত হচ্ছে তিন লাখের ওপরে। তারমধ্যে অনেক অশনাক্তও থেকে যাচ্ছে। যেভাবে সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়ছে সেটা মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত থাকবে। এরপর আস্তে আস্তে কমে আসবে। শনাক্ত যদি বেশি হয় তাহলে সেটা নামতে তো একটু সময় লাগবেই।

তিনি বলেন, বিভিন্ন মডেল নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। মে মাসের শুরুতে ৫ লাখ ছাড়াবে। এরপর দ্বিতীয় সপ্তাহে সেটা একটু কমবে। তবে ৮/১০ লাখ টেস্ট হবে। যদি আমরা এখন কিছু না করি তাহলে আক্রান্তের সংখ্যাটা কতদূর হবে সেটা জানা যাবে।

শনাক্ত কম বা বেশি হোক আমাদের সকল ধরনের স্বাস্থ্যবিধি অনেকদিন ধরে মানতে হবে।

অনেক মৃত্যুর আসলেই হিসেব নেই সে প্রশ্নের জবাবে ভ্রমর মুখার্জি বলেন, আমরা ধরে নিয়েছি অনেক রোগীর করোনা শনাক্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছে কিন্তু সেগুলো কোনো হিসেবে আসে নাই। আবার অনেকের অনেক ধরনের রোগ ছিলো তার মধ্যে করোনার সংক্রমণ দেখা দিয়ে সে মারা গিয়েছে সেগুলোর হিসেব নেই।

তবে প্রথম ওয়েভ নিয়ে আলোচনা করেছি। সেগুলো সরকারি ডাটার নিয়ম মেনে কাজ করেছি। দ্বিতীয় ওয়েভ নিয়েও যে কাজ করেছে সেটাও সরকারি হিসেব নিয়ে কাজ করেছি। এটাও সত্যি সারা বিশ্বে অনেক কেইসকে আমরা ধরতে পারি না।

Advertisement

পাশের দেশগুলো যেমন বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, পাকিস্তানে সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী না, ভারতে এতো বেশি কেন? তাদের সাথে তো ভারতের ভৌগোলিক, আর্থ সামাজিক এবং পরিবেশগত অনেক মিল রয়েছে তাহলে এখানে এতো বেশি কেন? সে প্রশ্নের জবাবে ভ্রমর মুখার্জি বলেন, ভারতে বেশ কিছু শহর আছে। যেখানে বহু লোক একসাথে বসবাস করে। যেখানে জনসংখ্যার ঘনত্বটাও বেশি। আবার কয়েকদিন আগে আমাদের দেশে নির্বাচন হয়েছে। অনেক ধরনের অনুষ্ঠান হয়েছে। সেগুলোও একটা কারণ হতে পারে। এখন দিল্লি, মহারাষ্ট্রে অনেক বেশি হচ্ছে সংক্রমণ ও মৃত্যু। এরপর দেখা যাবে অন্য কোনো জেলায় বা অন্য রাজ্যে।

ভারতের এমন অবস্থা দেখে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় অনেক বেশি সর্তক হবে। এছাড়া এই করোনাকে নিয়ে মানবজাতির অনেক দিন থাকতে হবে।

শুভ মাহফুজ

জাতীয়

সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজারের বেশি হজযাত্রী, আরও একজনের মৃত্যু

Published

on

চলতি বছর পবিত্র হজ পালনের জন্য বাংলাদেশ থেকে এ পর্যন্ত ২৮ হাজার ৭৬০ যাত্রী সৌদি আরব পৌঁছেছেন। অন্যদিকে এখনও ভিসা হয়নি ৩ হাজার ৩৯৫ জন হজযাত্রীর।

রোববার (১৯ মে) রাত ২টার হজ পোর্টালে আইটি হেল্প ডেস্কের প্রতিদিনের বুলেটিন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এদিকে হজ করতে গিয়ে সৌদি আরবে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা গেছেন। গতকাল ১৮ মে মো. মোস্তফা নামের এ হজযাত্রী মক্কায় মারা যান। তার পাসপোর্ট নম্বর-ইজি ০৭৪০৮৪৭। এর আগে, গেলো ১৫ মে চলতি হজ মৌসুমে সৌদি আরবে প্রথম বাংলাদেশি একজন হজযাত্রী মারা যান। ওইদিন মো. আসাদুজ্জামান মদিনায় মারা যান।

হজ ফ্লাইট শুরু হওয়ার পর গত রাত ২টা পর্যন্ত ২৮ হাজার ৭৬০ জন হজযাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রী ৩ হাজার ৭৪৭ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রী ২৫ হাজার ১৩ জন। এখন পর্যন্ত সৌদি আরব যাওয়ার ফ্লাইট পরিচালিত হয়েছে ৭২টি। এরমধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ২৫টি, সৌদি এয়ারলাইনসের ২৩টি ও ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস পরিচালিত ফ্লাইট সংখ্যা ২০টি।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৬ জুন এবারের হজ অনুষ্ঠিত হবে। হজযাত্রীদের সৌদি আরবে যাওয়ার ফ্লাইট গত ৯ মে শুরু হয়। আগামী ১০ জুন পর্যন্ত যাওয়ার ফ্লাইট চলবে। হজ শেষে ২০ জুন ফিরতি ফ্লাইট শুরু হবে। দেশে ফেরার ফ্লাইট শেষ হবে আগামী ২২ জুলাই।

Advertisement

সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ৮১ হাজার ৮৬২ জন হজযাত্রীর ভিসা হয়েছে। এবার বছর সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনা মিলিয়ে মোট ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজ করতে যাবেন। সেই হিসাবে এখনো ৩ হাজার ৩৯৫ জন হজযাত্রীর ভিসা হয়নি।

এবার বাংলাদেশ থেকে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪ হাজার ৫৬২ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় এজেন্সির মাধ্যমে ৮০ হাজার ৬৯৫ জন হজ করতে যাবেন।

 

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করেছেন বাবর আলী

Published

on

পঞ্চমবারের মতো এবার বিশ্বের উচ্চতম শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টে লাল-সবুজের পতাকা উড়িয়েছেন বাবর আলী। ১১ বছর পর ভয়ংকর এ যাত্রায় সফল হলেন আরেক বাংলাদেশি। রোববার (১৯ মে) বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে এভারেস্টের চূড়ায় পৌঁছান তিনি।

বেসক্যাম্প টিমের বরাতে অভিযানের প্রধান সমন্বয়ক ফরহান জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আমাদের স্বপ্নসারথি বাবর আলী আজ সকাল স্থানীয় সময় সাড়ে ৮টা এবং বাংলাদেশ সময় ৮টা ৪৫ মিনিটে এভারেস্টের উচ্চতম চূড়া ছুঁয়েছেন। ক্ষণিকের জন্য প্রকৃতি মাতা তাকে উচ্চতম চূড়ায় অবস্থান করার সুযোগ দিয়েছেন।

ফরহান জামান জানিয়েছেন, বাবর আলী এখন ক্যাম্প-৪-এ নামার পথে রয়েছেন। এটা ডেথ জোন বলা চলে। সেখানে তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না। এজন্য ছবি পেতে আরও কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে আমাদের।

বাবর এভারেস্ট জয় করেই ক্ষ্যান্ত নন জানিয়ে অভিযানের এ প্রধান সমন্বয়ক আরও জানান, এভারেস্টের চূড়ায় পৌঁছানোয় আমরা ভীষণ আনন্দিত। কিন্তু বাবর আলীর লক্ষ্য শুধু এভারেস্ট নয়। তিনি একই সঙ্গে বিশ্বের চতুর্থ উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ লোৎসেও জয় করতে চান। রোববার ক্যাম্প-৪-এ নেমে মাঝরাতে আবারও পর্বতারোহণ শুরু করবেন বাবর। সবকিছু ঠিক থাকলে সোমবার (২০ মে) ভোরে লোৎসেও জয় করবেন তিনি।

ফরহান জামানের দেয়া তথ্যমতে, এর আগে কোনো বাংলাদেশি লোৎসে পর্বতশৃঙ্গে সামিট করেননি। আবার একই অভিযানে দুটি আট হাজারী শৃঙ্গে চড়েননি। লক্ষ্য পূরণ হলে পর্বতারোহণে বাবর আলী বাংলাদেশের হয়ে ইতিহাসের নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা করবেন।

Advertisement

জানা গেছে, গেলো ১ এপ্রিল নেপালের উদ্দেশে দেশ ছাড়েন বাবর আলী। সেখানে পর্বতারোহণের প্রয়োজনীয় অনুমতি ও নানা সরঞ্জাম কেনার কাজ শেষে কাঠমান্ডু থেকে লুকলার উদ্দেশ্যে রওনা করেন। প্রায় এক সপ্তাহ ট্র্যাকিং শেষে পৌঁছান এভারেস্টের বেসক্যাম্পে। সেখান থেকেই শুরু করেন মূল অভিযান।

বাবর আলীর আগে ২০১৩ সালের ২০ মে এভারেস্ট জয় করেন মুন্সিগঞ্জের খালেদ হোসাইন (সজল খালেদ)। অর্থাৎ দীর্ঘ ১১ বছর বিরতির পর বাংলাদেশি হিসেবে পৃথিবীর উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ জয় করলেন বাবর।

বাবর আলী চট্টগ্রামের বাসিন্দা। তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) থেকে এমবিবিএস পাস করেছেন। ৩৩ বছর বয়সী এ যুবক লেখাপড়া শেষে শুরু করেছিলেন চিকিৎসাপেশা। তবে থিতু হননি। চাকরি ছেড়ে দেশ-বিদেশ ঘোরার কর্মযজ্ঞ শুরু করেন।

এভারেস্ট জয়ের আগে বাবর আলী সারগো রি (৪ হাজার ৯৮৪ মিটার), সুরিয়া পিক (৫ হাজার ১৪৫ মিটার), মাউন্ট ইয়ানাম (৬ হাজার ১১৬ মিটার), মাউন্ট ফাবরাং (৬ হাজার ১৭২ মিটার), মাউন্ট চাউ চাউ কাং নিলডা (৬ হাজার ৩০৩ মিটার), মাউন্ট শিবা (৬ হাজার ১৪২ মিটার), মাউন্ট রামজাক (৬ হাজার ৩১৮ মিটার), মাউন্ট আমা দাবলাম (৬ হাজার ৮১২ মিটার) ও চুলু ইস্ট (৬ হাজার ৫৯ মিটার) পর্বতের চূড়ায় উঠেছেন এ তরুণ।

বাবর আলী গেলো বছরের ১৩ এপ্রিল কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর থেকে সাইকেলযাত্রা শুরু করেন। এক মাসের চেষ্টায় প্রায় চার হাজার কিলোমিটার পথ পাড়িয়ে দিয়ে তামিলনাড়ুর কন্যাকুমারী গিয়ে থেমেছিলেন। পথে ভারতের ১৩টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত বিভিন্ন অঞ্চল পাড়ি দেন তিনি।

Advertisement

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করেন মুসা ইব্রাহীম। ২০১০ সালের ২৩ মে এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন তিনি। এরপর ২০১১ সালের ২১ মে মোহাম্মদ আবদুল মুহিত, ২০১২ সালের ১৯ মে নিশাত মজুমদার, ২০১২ সালের ২৬ মে ওয়াসফিয়া নাজরীন এবং ২০ মে সজল খালেদ এভারেস্টের চূড়ায় পা রাখেন। নিশাত মজুমদার প্রথম বাংলাদেশি নারী হিসেবে এভারেস্ট জয় করেন।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মসূচির পর সংঘর্ষ, শিক্ষার্থী নিহত

Published

on

স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মসূচির পর সংঘর্ষের সময় ছুরিকাঘাতে মেহেদী হাসান (১৮) নামে এক কিশোর নিহত হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যা ৬টার দিকে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মেহেদী হাসান বাড্ডার নুরের চালা এলাকার বাসিন্দা। তিনি এ বছর ভাটারার সোলমাইত হাইস্কুল থেকে এসএসসি পাস করেন। তার মা লিপি সিকদার ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৩৯ নম্বর ওয়ার্ড শাখা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।

নিহতের মামা মো. চয়ন গণমাধ্যমে বলেন, আমরা স্বেচ্ছাসেবক লীগের একটি র‍্যালিতে অংশগ্রহণ করি। র‍্যালিটি রমনায় অবস্থিত ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউশন থেকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর পর্যন্ত ছিল। র‍্যালি শেষে হেঁটে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ পার হচ্ছিলাম। এ সময় পিকআপ ভ্যানে চড়ে র‍্যালিতে যোগ দেয়া আরেক দল নেতাকর্মীর সঙ্গে আমাদের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে হাতাহাতিতে রূপ নেয়। এর মধ্যে কেউ একজন মেহেদির বুকে ছুরিকাঘাত করে। তাৎক্ষণিকভাবে তাকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

শেরেবাংলা নগর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সজীব দে গণমাধ্যমে বলেন, একটি রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি শেষে দুই পক্ষের মধ্যে গণ্ডগোল হয়। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, দুই পক্ষের মধ্যে দুই দফায় মারামারি হয়েছে। সেখানে মেহেদী হাসান নামে এক কিশোরকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয়। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version