আইন-বিচার
বাবুল আক্তার আগেও তার স্ত্রীকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন: পিবিআই
মিতু হত্যাকাণ্ডের বাদী থেকে আসামি হওয়া বাবুল আক্তার এর আগেও তার স্ত্রীকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন বলে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) একাধিক কর্মকর্তা।
সোমবার (১৭ মে) রিমান্ড শেষে চট্টগ্রামের আদালতে হাজির করা হলে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার জাহান তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
বাবুল আক্তারের আইনজীবী আরিফুর রহমান বলেন, পিবিআই রিমান্ডের কোনো আবেদন না করায় আদালত তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন। তবে আদালতে বাবুল আক্তার জবানবন্দি দিয়েছেন কি-না তা জানাতে পারেননি তিনি।
পিবিআই জানায়, বাবুল আক্তার এর আগেও তার স্ত্রীকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন। তবে সে সময় তিনি চীনে অবস্থান করায় সে পরিকল্পনা সফল হয়নি। গত ১২ মে স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুকে হত্যার অভিযোগে বাবুল আক্তারকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ।
জানা গেছে, রিমান্ড শুরুর প্রথম ৩ দিন একদমই চুপ ছিলেন বাবুল আক্তার। তবে দু-একটি কথার উত্তর দিয়েছেন তিনি। নিজের সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত বলে পিবিআইকে জানিয়েছেন বাবুল। মিতু হত্যা প্রসঙ্গে বারবার প্রশ্ন করা হলেও তেমন একটা কথা বলেননি। শুধু বলেছেন, সবই তো আপনারা জানেন। আমি আর কি বলব?
এদিকে মিতু হত্যাকাণ্ডের কিলিং মিশনের প্রধান মুসাকে নিয়েই এখন রহস্য সৃষ্টি হয়েছে। সাবেক এসপি বাবুল আকতারের সোর্স মুসাকে দিয়েই স্ত্রী মিতুকে হত্যা করিয়েছে তথ্য নিশ্চিত করেছে পিবিআই।
মুসার স্ত্রীর দাবি, ২০১৬ সালেই মুসাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আর পুলিশ বলছে, মুসাকে তুলে নেয়া বা তাদের হেফাজতে রাখার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তাই মিতু হত্যার পুরো জট খুলতে পিবিআই এখন মুসাকে খুঁজছে।
২০১৬ সালের ৫ জুন ভোর সাড়ে ৫টা থেকে ৬টার মধ্যে জিইসি মোড়ের হোটেল নিরিবিলিতে দু’দফায় চা পান করেন বাবুল আকতারের সোর্স মুসা। ৬টা ৩২ মিনিটে মিতুকে হত্যা করেই আরো দুই সহযোগীকে নিয়ে মুসা মোটরসাইকেলযোগে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। আর সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়া মুসার অবস্থানেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিশ্চিত এই কিলিং মিশন মুসার পরিকল্পনায় হয়েছে। কিন্তু ঘটনার পর থেকে এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মুসার কোনো হদিস দিতে পারেনি।
মুসার স্ত্রী পান্না আক্তার বলেন, বাবুল আকতারকে যেহেতু গ্রেপ্তার করা হয়েছে, আশা করি আমার স্বামীকেও আদালতে হাজির করা হবে। আমিও চাই যদি আমার স্বামী এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকে, নিজে বা অন্যের নির্দেশে এটা করে থাকে তাহলে অবশ্যই তার শাস্তি হোক।
পান্না আক্তার জানান, ২০১৬ সালের ২২ জুন তার সামনে থেকে চট্টগ্রামের কাঠগড় তিন রাস্তার মোড় থেকে মুসাকে গ্রেপ্তার করা হয়। নেজাম উদ্দিন (বর্তমান কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) মুসাকে হাতকড়া পরিয়ে পিকআপে তুলেছিলে বলেও জানান পান্না আক্তার।
মূলত পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে চট্টগ্রামে অবস্থানের সময় মুসা ছিল বাবুল আকতারের বিশ্বস্ত সোর্স। বাবুল আকতারের বাসায় বাজারও করে দিত মুসা। এমনকি পিবিআইয়ের তদন্ত উঠে এসেছে কিলিং মিশনের ৩ লাখ টাকা সাইফুল নামে এক বন্ধুর মাধ্যমে মুসার কাছে পৌঁছে দিয়েছিল বাবুল আকতার। তবে পুলিশ কর্মকর্তারা মুসা গ্রেপ্তার বা তুলে আনার বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ নেজাম উদ্দিন বলেন, তখন (২০১৬ সালে) কোনো থানায় বা ডিবিতে আমার পোস্টিং ছিল না। এই মামলায় তারা তদন্ত করেছে সেখানে আমি তদন্তকারী কর্মকর্তাও না বা কোনো সাক্ষীও না। আমি মুসাকে চিনিও না জানিও না। এ সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না।
পিবিআইয়ের তদন্তে উঠে এসেছে, বাবুল আকতারের পরিকল্পনা অনুযায়ী, মুসা এক লাখ ২০ হাজার টাকা দিয়ে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত পিস্তলটি কিনেছিল এহতেশামুল ভোলার কাছ থেকে। আর মোটর সাইকেল সরবরাহ করেছিল মুসার ভাই সাক্কু। পলাতক সাক্কুকে র্যাব বুধবার রাতে রাঙ্গুনীয়া থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে আদালতে তোলা হলে তাকে চার দিনের রিমাণ্ড মঞ্জুর করেন বিচারক।
আইন-বিচার
ভিকারুননিসার ১৬৯ শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল, অনিয়ম তদন্তের নির্দেশ
রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রথম শ্রেণির ১৬৯ ছাত্রীর ভর্তিতে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার (২১ মে) বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
তদন্তের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করে দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে প্রথম শ্রেণির ১৬৯ ছাত্রীর ভর্তি বাতিলই থাকবে বলে আদেশে বলা হয়েছে।
কমিটিতে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের একজন প্রতিনিধি ও বুয়েটের একজন আইটি এক্সপার্টকে রাখতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রথম শ্রেণির ১৬৯ ছাত্রীর ভর্তি বাতিলই থাকবে বলে আদেশে বলা হয়েছে। পাশাপাশি প্রথম শ্রেণিতে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এ বিষয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে মঙ্গলবার বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
আদালত বলেছেন, ১৬৯ শিশুর ভর্তি নিয়ে যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে এক্ষেত্রে অভিভাবকরাও দায় এড়াতে পারেন না।
আদালতে রিট আবেদনকারীদের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান খান, ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন, আইনজীবী শামীম সরদার। ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ রাফিউল ইসলাম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী মাঈনুল হাসান।
এর আগে গেলো ১৯ মে রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রথম শ্রেণির ১৬৯ ছাত্রীর ভর্তি কেন বাতিল হবে না, এই মর্মে জারি করা রুলের শুনানি শেষ হয়। শুনানি শেষে রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করা ছিল।
বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন।
গেলো ২০ মার্চ এ ১৬৯ ছাত্রীর ভর্তি কেন বাতিল হবে না, এই মর্মে জারি করা রুল ২ মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ আদেশ দেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে ১৬৯ ছাত্রীর ভর্তি ওপর স্থিতাবস্থা জারি করেন আদালত।
ভিকারুননিসায় ভর্তি নিয়ে বয়সের নিয়ম না মানার অভিযোগ এনে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তিচ্ছু দুই শিক্ষার্থীর মা গেলো ১৪ জানুয়ারি রিট করেন। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ২৩ জানুয়ারি হাইকোর্ট রুলসহ আদেশ দেন। তারই ধারাবাহিকতায় ২৮ ফেব্রুয়ারি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) একটি স্মারক হাইকোর্টে উপস্থাপন করে।
মাউশির ওই আদেশ মতে, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বয়সের ঊর্ধ্বসীমা অনুসরণ করেনি। ১ জানুয়ারি ২০১৭ সালের আগে জন্মগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের ভর্তি করার প্রক্রিয়া ছিল বিধিবহির্ভূত। এসব ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২০১৫ সালে জন্মগ্রহণকারী ১০ জন ও ২০১৬ সালে জন্মগ্রহণকারী শিক্ষার্থী সংখ্যা ১৫৯ জন। এসব শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করে শিগগিরই মাউশিকে অবহিত করার অনুরোধ করা হলো।
এরপর স্কুল কর্তৃপক্ষ ১৬৯ জনের ভর্তি বাতিল করে। ১৬৯ শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিলের পর এখন অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে এক সপ্তাহের মধ্যে শূন্য আসনে ভর্তি নিতে গেলো ৬ মার্চ নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।
আইন-বিচার
শিশু-শিশু বললেই হবে না, একসময় এরাই হয় কিশোর গ্যাং : প্রধান বিচারপতি
অপরাধ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির উন্নয়ন করতে হবে বলেছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। তিনি বলেন, ‘সমাজে অপরাধের ধরন পাল্টেছে। এখন আগের সেই সামাজিক অবস্থা নেই। তাই অপরাধ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির উন্নয়ন (ক্রাইম কন্ট্রোল ম্যাকানিজম ডেভেলপ) করতে হবে।
মঙ্গলবার (২১ মে) আলোচিত এক হত্যা মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতি এ কথা বলেন।
এসময় কিশোর গ্যাং প্রসঙ্গ টেনে প্রধান বিচারপতি বলেন, সমাজে বেপরোয়া ‘কিশোর গ্যাং’ নিয়ে খবর হয়েছে। এক্ষেত্রে শিশু-শিশু বললেই হবে না। একসময় এরাই অপরাধে জড়ায়।
সম্প্রতি ছিনতাই, চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসা, জমি দখল, নারীদের উত্ত্যক্ত করা- দেশের যেকোনো এলাকায় এখন এ ধরনের অপরাধ ঘটলে ‘কিশোর গ্যাং’-এর নাম আসছে। এর পরিপ্রেক্ষিতেই এ কথা বলেন প্রধান বিচারপতি।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমাকৃত এক প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী এখন সারা দেশে ২৩৭টির মতো ‘কিশোর গ্যাং’ রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঢাকা শহরে, ১২৭টি। এসব গ্যাংয়ের (অপরাধী দল) সদস্য ১ হাজার ৩৮২ জন। ঢাকার পর চট্টগ্রামে রয়েছে ৫৭টি। এসব দলের সঙ্গে জড়িত ৩১৬ জন।
এসি//
আইন-বিচার
ডাটাবেজ প্রজেক্টের নামে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ নিষ্পত্তির নির্দেশ
দরিদ্র জনগোষ্ঠীর তথ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্যে ন্যাশনাল হাউজ হোল্ড ডাটাবেজ (এনএইচডি) প্রজেক্টের নামে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর কর্মকর্তাদের অনিয়ম, দুর্নীতি, ঘুষ বাণিজ্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে করা আবেদন ছয় মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
সোমবার (২০ মে) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে রিটকারিদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আবু জাফর শেখ মানিক। দুদকের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।
পরে আইনজীবী আবু জাফর শেখ মানিক বলেন, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর তথ্য সংগ্রহের জন্য পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীন ন্যাশনাল হাউজ হোল্ড ডাটাবেজ (এনএইচডি) প্রকল্পে (জুলাই ২০১৩, ডিসেম্বর ২০২০) পরিসংখ্যান ব্যুরোর কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগে দুদকে দায়ের করা আবেদন আগামী ছয় মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে অনিয়মের অভিযোগের সত্যতা পেলে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
পাশাপাশি অনিয়মের অভিযোগের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের কেন নির্দেশ দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে দুদকের চেয়ারম্যান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পরে ভুক্তভোগী ৭৩ জন প্রতিকার চেয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করেন। এছাড়া, অনিয়মের অভিযোগের বিষয়ে ব্যবস্থা চেয়ে দুদকের কাছে আবেদন করেন। ওই আবেদনে দুদকের সাড়া না পেয়ে ১৩ মে হাইকোর্টের রিট দায়ের করেন ৭৩ জন। সেই রিটের শুনানি নিয়ে আজ এ আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
এএম/
-
ক্রিকেট6 days ago
যে বোলারকে খেলতে সবচেয়ে কঠিন লাগতো রোহিতের
-
জাতীয়6 days ago
ঢাকার ২ সিটিতে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ
-
বলিউড4 days ago
জরায়ুতে কত বড় টিউমার ধরা পড়েছে জানালেন রাখি
-
বলিউড4 days ago
অর্থাভাবে চড়া দামে ফ্ল্যাট ভাড়া দিলেন মালাইকা অরোরা
-
আইন-বিচার5 days ago
ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস এসএমসি প্লাসকে ১৬ লাখ টাকা জরিমানা
-
আইন-বিচার6 days ago
তনির কাছে পাকিস্তানি ড্রেস বিক্রি করেনি লাখানি কালেকশন
-
ঢাকা3 days ago
এ যেনো আরেক ছুটির ঘণ্টা!
-
আইন-বিচার7 days ago
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নতুন নির্বাচন দাবি করে নিপুণের রিট