Connect with us

দুর্ঘটনা

গ্যাস লাইনে বিস্ফোরণে দগ্ধ ৫

Published

on

ঢাকার শ্যামপুরের জুরাইন কবরস্থান রোডে তিতাস গ্যাসের লাইনে কাজ করার সময় বিস্ফোরণে পাঁচ শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন।

দগ্ধরা হলেন— মো. সিরাজ (২০), মো. খলিলুর রহমান (৪৫), মো. জুম্মান (১৯), মো. আজিজুল (৭০) ও মো. আব্দুর রহমান (৬০)।

শুক্রবার (১৪ অক্টোবর) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে তাদের উদ্ধার করে রাত সোয়া ১টার দিকে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নেয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. এস এম আইউব হোসেন।

তিনি বলেন, মধ্যরাতে জুরাইন থেকে দগ্ধ অবস্থায় পাঁচ জনকে জরুরি বিভাগে আনা হয়েছে। তাদের মধ্যে দুই জনকে ভর্তি করা হয়েছে। বাকি তিন জনকে অবজারভেশনে রাখা হয়েছে।

উদ্ধার করে নিয়ে আসা সেলিম বলেন, আমরা তিতাস গ্যাসে কেউ চাকরি করি না। তবে তাদের সঙ্গে আমরা ১২ মাস কাজ করি। রাতে একটি লাইনে কাজ করার সময় হঠাৎ বিস্ফোরণে আমাদের পাঁচ জন শ্রমিক দগ্ধ হয়। সঙ্গে সঙ্গে তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসি। চিকিৎসক দুজনকে ভর্তি দিয়েছেন। বাকি তিন জনকে অবজারভেশনে রেখেছেন চিকিৎসক। তাদের বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি।

Advertisement

দুর্ঘটনা

ট্রেনের ধাক্কায় রেলসেতু থেকে পড়ে ২ বৃদ্ধ নিহত

Published

on

গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার কাওরাইদ রেলস্টেশনে রেলসেতু পার হওয়ার সময় মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসের  ধাক্কায় পড়ে গিয়ে দুই নিহত হয়েছেন। তাৎক্ষণিক তাদের পরিচয় জানা যায়নি।

রোববার (১২ মে) বিকেলে উপজেলার সুতিয়া নদীর ওপর রেলসেতুতে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন কাওরাইদ রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার আল আমিন।

রেলসেতুর কাছের দোকানি কবির হোসেন জানান, ময়মনসিংহগামী  ট্রেন আসতে দেখে আশপাশের লোকজন ডাক চিৎকার শুরু করলেও তারা দুজন তাড়াহুড়ো করে ব্রিজ পার হওয়ার চেষ্টা করেও শেষ রক্ষা করতে পারেনি। এ সময় চলন্ত ট্রেনের ধাক্কায় ব্রিজ থেকে দুজন ছিটকে নিচে পড়েন। ঘটনাস্থলেই দুজন মারা যান।

ইয়াসিন আরাফাত নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, ট্রেনের ধাক্কায় দুজনেই ক্ষতবিক্ষত হয়ে নিচে পড়ে যান। তাঁরা সেতুর প্রায় শেষ সীমানায় পৌঁছে গিয়েছিলেন। কিন্তু দ্রুত গতির ট্রেন নিমেষেই তাদের দুজনকেই ধাক্কা দেয়। একজনের মাথা ক্ষতবিক্ষত হয়ে মারা যায়। অপরজনের শরীরে প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়ে মারা যান।

আই/এ

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দুর্ঘটনা

ক্লাস চলাকালীন বিদ্যালয়ে আগুন, দুই শ্রেণিকক্ষ পুড়ে ছাই

Published

on

লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলা সদরের কেবি বালিকা বিদ্যালয়ে ক্লাস চলাকালীন অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে ষষ্ঠ শ্রেণির দুটি শ্রেণিকক্ষ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এসময় আতঙ্কিত হয়ে পড়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

রোববার (১২ মে) দুপুরে উপজেলা সদরের কান্তেশ্বর বর্মন (কেবি) বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে এ ঘটনা ঘটে। তবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার দুপুরে টিফিন শুরুর সময়ে আকস্মিকভাবে ৬ষ্ঠ শ্রেণির দুটি শ্রেণি কক্ষে হঠাৎ আগুন দেখা যায়। মুহূর্তে শিক্ষার্থীরা আতঙ্কিত হয়ে শ্রেণি কক্ষ থেকে দ্রুত বেড়িয়ে আসায় হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। পরে খবর পেয়ে আদিতমারী ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। এ সময় শ্রেণি কক্ষ দুটিতে থাকা ১০টি ফ্যান, দরজা জানালাসহ আসবাবপত্র পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

কেবি বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক জহুরুল ইসলাম গণমাধ্যমে জানান, শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষ দুটির সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

আদিতমারী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মফিজুল ইসলাম গণমাধ্যমে বলেন, বিষয়টি জানার পর প্রতিষ্ঠান প্রধানকে ক্ষয়ক্ষতির তালিকা করে জমা দেয়ার জন্য বলা হয়েছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দুর্ঘটনা

জিপিএ-৫ না পাওয়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

Published

on

নীলফামারীর সৈয়দপুরে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ না পাওয়ায় এলিম (১৬) নামে এক স্কুলশিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন। ফলাফল প্রকাশ পর এ প্লাস না পাওয়াতে নিজের ঘরের তীরের সঙ্গে গলায় দড়ি পেঁচিয়ে ফাঁস দেন ওই শিক্ষার্থী।

রোববার (১২ মে) দুপুরে বিষয়টি গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম। এর আগে শহরের পৌরসভার বাঙালিপুরে এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত এমিল ওই এলাকার আব্দুর রহিমের ছেলে।

নিহতের স্বজন ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিহত শিক্ষার্থী এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলেন । আজ সকালে ফলাফল প্রকাশ হয় এতে এ প্লাস না পাওয়ায় নিজের ঘরের তীরের সঙ্গে গলায় দড়ি পেঁচিয়ে ফাঁস দেন। এসময় স্বজনরা তাকে ঘরের তীরের সাথে ঝুলতে দেখে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি আরও বলেন, এ বিষয়ে আইনী কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version