Connect with us

আওয়ামী লীগ

চট্টগ্রামে সন্ত্রাসীদের এনে সমাবেশ করেছে বিএনপি : তথ্যমন্ত্রী

Published

on

চট্টগ্রামের সমাবেশে বিএনপি নানা ধরনের আপত্তিকর বক্তব্য দিয়েছে। শুধু তাই নয় সেই সমাবেশে চট্টগ্রাম অঞ্চলের বিভিন্ন জায়গা থেকে সন্ত্রাসীদের সমাবেশ ঘটিয়েছে। চট্টগ্রামসহ সমগ্র দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির একটি ছক এঁকেছে। বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

শনিবার (১৫ অক্টোবর) সকালে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ এবং বিভিন্ন আসনের সংসদ সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মন্ত্রী।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জনগণকে নিয়ে রাজনীতি করে। জনগণকে নিয়েই তারা আগামী মাসে গণসমাবেশ ও মিছিল করবেন চট্টগ্রামের প্রত্যেকটি উপজেলা ও থানায়। তারপরে চট্টগ্রাম শহরে জেলা সমাবেশ করবেন।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, চট্টগ্রামের সমাবেশে বিএনপি নানা ধরনের আপত্তিকর বক্তব্য দেয়া ছাড়াও ঐ অঞ্চলের বিভিন্ন জায়গা থেকে সন্ত্রাসীদের সমাবেশ ঘটিয়েছে সেখোনে। চট্টগ্রামসহ সমগ্র দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির একটি ছক এঁকেছে। সেই প্রেক্ষাপটে রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে আওয়ামী লীগের করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করার জন্য আজকে তারা বসেছেন।

তিনি বলেন, এই সমাবেশের প্রস্তুতি বিএনপি দীর্ঘ তিনমাস ধরে নিয়েছে। প্রস্তুতি নিয়ে তারা বলেছিল, ১৫ লাখ মানুষের সমাগম হবে। এখান থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ১৮০ কিলোমিটার, টেকনাফের দূরত্ব ২৫০ কিলোমিটার, সেখান থেকেও মানুষ এনেছে। তারা পলোগ্রাউন্ড মাঠের চল্লিশ শতাংশ পেছনে রেখে মঞ্চ করেছে। আর সামনের যেই অংশ তার অর্ধেকও পূর্ণ হয়নি। অর্থাৎ পলোগ্রাউন্ড মাঠের একতৃতীয়াংশও ঠিকমত পূর্ণ হয়নি। চট্টগ্রামে জব্বারের বলি খেলায় যত মানুষ হয়, তারচেয়েও অনেক কম মানুষ হয়েছে। বাস্তবতা হচ্ছে, জব্বারের বলিখেলায় অনেক বেশি মানুষ হয়। বিএনপি হাঁকডাক করেও মহাসমাবেশ নাম দিয়ে একটি ফ্লপ সমাবেশ করেছে।

Advertisement

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, বিএনপি গত ১৪ বছর ধরেই আন্দোলনের মধ্যে রয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের দুয়েকমাস পর থেকেই তারা সরকারকে বিদায় দেয়ার আন্দোলনের মধ্যে আছে। আন্দোলন করতে করতে দেখা গেল তারা জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তাদের আন্দোলনের মধ্যেই জনগণ পরপর তিনবার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব আওয়ামী লীগকে দিয়েছে। তিনি আশা করেন আগামী নির্বাচনে ভোট তাদের আরও বাড়বে।

তিনি বলেন, বিএনপি সন্ত্রাস নৈরাজ্যের পথেই হাঁটছে, তারা যাতে কোনো সংঘাত সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য সতর্ক দৃষ্টি রাখার জন্য আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের অনুরোধ জানিয়েছেন।

সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ শামসুল হক চৌধুরী, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী, রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী, সংসদ সদস্য মোসলেম উদ্দিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, মাহফুজুর রহমান মিতা, আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী, দিদারুল আলম, খাদিজাতুল আনোয়ার সনি, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহাতাব উদ্দিন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন, উত্তর জেলার সভাপতি এম এ সালাম, সাধারণ সম্পাদক শেখ আতাউর রহমান, দক্ষিণ জেলার সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান প্রমুখ।

আওয়ামী লীগ

প্রধানমন্ত্রীর কাছে সব খবর আছে : ওবায়দুল কাদের

Published

on

দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকার নির্বিকার নয়। আমি মন্ত্রী, আমি যদি কোনো দুর্নীতি করি সেটা কি বিনা বিচারে শেষ হয়ে যাবে? প্রধানমন্ত্রীর কাছে সব খবর আছে। শাস্তি দিয়েছিল? তখন প্রধানমন্ত্রীর অফিস ছিল দুর্নীতি আখড়া। প্রধানমন্ত্রী অফিসের কিছু লোককেও শাস্তি দিয়েছেন। খালেদা জিয়ার আমলে তারা কি কাউকে শাস্তি দিয়েছিল? তখন প্রধানমন্ত্রীর অফিস ছিল দুর্নীতি আখড়া। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

আজ (শুক্রবার) সকালে ধানমন্ডিকে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

কাদের বলেন, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে বিদেশে পালিয়ে গেছেন কি না তা জানা নেই। যারা দুর্নীতি করেছে সবার তথ্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে আছে। দুর্নীতিবাজরা বিচারের আওতায় আসছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি দুর্নীতিবাজদের তালিকা করলে প্রথমেই আসবে তাদের নেতাদের নাম। কারণ তাদের অধিকাংশ নেতাই দুর্নীতিবাজ। দেশের টাকা বিদেশে পাচার করেছে, হাওয়া ভবন তৈরি করেছে, বিদ্যুতের খাম্বা লাগিয়ে বিদ্যুৎ দেয়নি। সব টাকা দুর্নীতের মাধ্যমে নিজেদের পকেটে ভরেছে।

তিনি বলেন, আজকে গণতন্ত্রের জন্য কঙ্গো, হেইতি, রোয়ান্ডাকে জবাবদিহি করতে হয় না, প্রশ্ন করে না। আমরা নির্বাচন নিয়মিত করে আসছি। পার্ফেক্ট ডেমোক্রেসি কোথাও নাই। তবে পার্ফেক্ট হওয়ার কাছাকাছি। এব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী আন্তরিক, এটা আমরা প্রমাণ করেছি।

Advertisement

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি গণতন্ত্রের নামে কারফিউ গণতন্ত্র চালু করেছিল।

তিনি বলেছেন, বহুদলীয় গণতন্ত্রের কথা যারা বলে তাদের গণতন্ত্র ছিল হ্যাঁ/না ভোট। গণতন্ত্রকে তারা ধ্বংসের দিকে নিয়ে গিয়েছিল। তাদের মুখে গণতন্ত্রের বুলি ভুতের মুখে রাম রাম।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন— আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন্নাহার চাপা, উপ দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী, আনিসুল ইসলামসহ আরও অনেকে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

নির্বাচনের তৃতীয় ধাপও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে : কাদের

Published

on

তৃতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে ভোটাররা অবাধ ও সুষ্ঠু পরিবেশে ভোট প্রয়োগ করেছেন। ভোটারের উপস্থিতি ৩৫ শতাংশের কিছু বেশি ছিল। নির্বাচন সুষ্ঠু শান্তিপূর্ণ করতে নির্বাচন কমিশন অনেক তৎপর ছিল। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ, উৎসবমুখর ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

আজ বুধবার (২৯ মে) বিকেলে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ছোটখাটো ঘটনা ঘটলেও এ নির্বাচনে কোন প্রাণহানি হয়নি। নির্বাচন ফেয়ার করতে কিছু কঠিন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। দেশে দুর্যোগের পরেও ভোটার উপস্থিত ছিল সন্তোষজনক। অবাধ ও সুষ্ঠু পরিবেশে ভোটাররা নির্বিঘ্নে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।

তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে ভোটার উপস্থিতি ৩৫ শতাংশের কিছু বেশি। আগামীকাল চূড়ান্ত পরিসংখ্যান জানা যাবে। এই নির্বাচনে দুই-একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ব্যতীত উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোন প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি। মোটামুটি শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নির্বাচন কমিশন সহ নির্বাচনের দায়িত্বপ্রাপ্ত সকলকে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা তো ভেবেছিলাম ভোটার উপস্থিতি কম হবে। প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ে অনেক জায়গায় রাস্তাঘাট নষ্ট হয়ে গেছে। অনেক জায়গায় কিছু কিছু ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। যদিও ধান কাটা অনেক আগেই শেষ হয়েছে। এর মধ্যে ভোটার উপস্থিতি ৩৫ শতাংশ বা তার বেশি মোটামুটি সন্তোষজনক।

Advertisement

‘বেনজির ও আজিজ আওয়ামী লীগের সৃষ্টি’ বলে উল্লেখ করে বিএনপি নেতাদের বক্তব্যের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক পাল্টা প্রশ্ন রেখে বলেন, আশরাফুল হুদা, রকিবুল হুদা, কোহিনূর – এরা কাদের সৃষ্টি? দুর্নীতি, লুটপাটের ভবন ‘হাওয়া ভবন’কাদের সৃষ্টি? তাদের বিচার কি বিএনপি করেছে? শেখ হাসিনার সৎ সাহস আছে। সে কারণে দুর্নীতির বিরুদ্ধে তার জিরো টলারেন্স। আজকে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বপূর্ণ দুইজনের নিয়োগ বাতিল হয়েছে। তাদের নিশ্চয়ই কর্তব্যে কোন বিচ্যুতি ঘটেছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বেনজিরের যে ক্যারিয়ার ও পারসোনালিটি তাতে তাকে তো বাইরে থেকে কেউ এমনটি ভাবেননি, এখন যা জানছেন। আপনারা (সাংবাদিকরা) ভাবেননি, কেউ ভাবেনি। আজিজ আহমেদ অত্যন্ত বিচক্ষণ ছিলেন, তার এমন ডিগ্রি আছে যা অনেক অফিসারের ছিল না।

তিনি বলেন, আজিজ আহমেদকে তার যোগ্যতার জন্য সেনাপ্রধান করা হয়েছিল। কিন্তু সে দুর্নীতি করলে তো তাকে শাস্তি পেতেই হবে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বেনজীর আহমেদ ও আজিজ আহমেদ এর অপরাধ ব্যক্তিগত। সে অপরাধের জন্য তাদের শাস্তি পেতেই হবে। আওয়ামী লীগ বেনজীর ও আজিজদের বিচারের মুখোমুখি করছে।

সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এসএম কামাল হোসেন ও মির্জা আজম, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, উপ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম, উপ দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

বিএনপির গলাবাজি আগের তুলনায় বেড়ে গেছে : কাদের

Published

on

উপজেলা নির্বাচন সফল করা সত্যিই চ্যালেঞ্জ। এই নির্বাচনকে ঘিরে কত মিথ্যাচার, অপপ্রচার…। বিএনপির গলাবাজি আগের তুলনায় বেড়ে গেছে। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বুধবার (২৯ মে)  আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, উপজেলা নির্বাচন সফল করা সত্যিই চ্যালেঞ্জ। এই নির্বাচনকে ঘিরে কত মিথ্যাচার, অপপ্রচার…। গেলো নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ের পরেও বিএনপি এখন তাদের গলাবাজি আগের তুলনায় বেড়ে গেছে। তারা মাঠের রাজনীতিতে ব্যর্থ। নির্বাচন ঠেকাতে ব্যর্থ। এই ব্যর্থতার কারণে তারা হতাশ।

তিনি বলেন, উপজেলা পরিষদের ভোটারের উপস্থিতি ৩৫ শতাংশের কিছু বেশি। আগামীকাল চূড়ান্তভাবে জানা যাবে। অবাধ ও সুষ্ঠু পরিবেশে ভোটাররা ভোট প্রয়োগ করেছেন। নির্বাচন কমিশন অনেক তৎপর ছিল। মোটামুটি শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ায় আওয়ামী লীগের পক্ষে অভিনন্দন জানাচ্ছি। সারা দেশে দুই-একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি।

সেতুমন্ত্রী বলেন, তাদের (বিএনপি) সবশেষ আন্দোলন দেখলাম লিফলেট বিতরণ। তারা ভেবেছিল জাতীয় নির্বাচনের পর দেশে একটা দুর্ভিক্ষ হবে। মানুষ মারা যাবে। তাদের এই স্বপ্ন কর্পুরের মতো উড়ে গেছে। একটি মানুষও না খেয়ে মারা যায়নি।

Advertisement

এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, উপপ্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল শামীম, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান ও কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version