আইন-বিচার
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলার আপিল শুনানি ৩ জানুয়ারি
আলোচিত বিএনপি জোট সরকারের আমলে ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের আপিল শুনানিতে ৩ মাস সময় চাইলো রাষ্ট্রপক্ষ।
মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) সব শুনে বিচারপতি সহিদুল করিমের হাইকোর্ট বেঞ্চ ৩ জানুয়ারি ২০২৩ এটির শুনানি পিছিয়ে দেন।
২০০৪ সালের ১ এপ্রিল সিইউএফএল ঘাট থেকে ১০ ট্রাকভর্তি অস্ত্রের চালান আটক করা হয়। এ নিয়ে কর্ণফুলী থানায় ১৮৭৮ সালের অস্ত্র আইন ও ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে চোরাচালানের অভিযোগে দুটি মামলা হয়।
মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও জামাতের সাবেক আমির মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবর, ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফার সামরিক কমান্ডার পরেশ বড়ুয়া, দুটি গোয়েন্দা সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১৪ জনকে ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়। মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেক আসামিকে পাঁচ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়। ইতিমধ্যে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় দণ্ডিত হয়ে নিজামীর ফাঁসি কার্যকর হয়েছে।
আইন-বিচার
গৃহবধূকে ধর্ষণ, আত্মহত্যায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনার নির্দেশ মানবাধিকার কমিশনের
কুড়িগ্রামে ধারের টাকা পরিশোধ করতে না পারায় দিনের পর দিন গৃহবধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণ ও পরে আত্মহত্যার ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। ধর্ষণসহ উল্লিখিত সব অভিযোগকে অত্যন্ত মর্মান্তিক ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন বলে উল্লেখ করে এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার নির্দেশ দিয়েছেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন আহমেদ।
রোববার (২ জুন) জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
কুড়িগ্রামের রাজীবপুরে ধারের ২০ হাজার টাকা সময়মতো পরিশোধ করতে না পারায় এক গৃহবধূকে দুই মাস ধরে দলবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। পরে পুলিশের বাধার কারণে থানায় মামলা করতে পারেননি ওই গৃহবধূ। স্থানীয় ইউপি সদস্য চিকিৎসার খরচের জন্য এক লাখ টাকা দাবি করে ফাঁকা স্ট্যাম্পে সই নিয়েছেন। বিষপানের পর গৃহবধূ মারা গেছেন।
গত ৩১ মে গণমাধ্যমে প্রকাশিত ‘পাওনা টাকার জন্য গৃহবধূকে দিনের পর দিন ধর্ষণ, বিষপানে “আত্মহত্যা”’ শীর্ষক প্রতিবেদনটি জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের নজরে আসে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মামলা করতে না পারা এবং চিকিৎসার খরচের জন্য এক লাখ টাকা দাবি করে ফাঁকা স্ট্যাম্পে সই নেওয়া–সংক্রান্ত অভিযোগগুলো তদন্তে একজন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই কমিটির পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত প্রতিবেদন মানবাধিকার কমিশনে পাঠাতে কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া এই ঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্ত নিবিড় পর্যবেক্ষণ করে জরুরি ভিত্তিতে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে জানাতে কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৬ জুলাই প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য করা হয়েছে।
কমিশনের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এ ঘটনার সর্বশেষ অগ্রগতি জানতে মানবাধিকার কমিশনের পক্ষ থেকে কুড়িগ্রামের রাজীবপুর থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলা হয়। তিনি জানিয়েছেন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০–এর আওতায় নিয়মিত মামলা হয়েছে। মামলায় প্রধান আসামি জয়নালসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এএম/
আইন-বিচার
ভুক্তভোগীরা বেনজীরের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারবেন: দুদক আইনজীবী
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমদ গত ৬ মাসে তার একাউন্ট থেকে কত টাকা তুলেছেন, সেই টাকা কোথায় নিয়েছে সে বিষয়ে খোঁজ চলছে। ভুক্তভোগীরা চাইলে তার বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ এবং থানায় মামলা করতে পারবেন। বললেন দুদক আইনজীবী অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান।
রোববার (২ জুন) গণমাধ্যমকে এসব কথা বলেন তিনি।
অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম বলেন, আগামী ৬ জুন তাকে (বেনজীর আহমদ) দুদক কার্যালয়ে ডাকা হয়েছে। এর আগে কিছুই বলা যাচ্ছে না। দুদক তাকে সুযোগ দিয়েছে এখন এটি তার বিষয় সেটি তিনি গ্রহণ করবেন কিনা।
এর আগে গত ২৬ মে বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী জিশান মির্জা, বড় মেয়ে ফারহিন রিস্তা বিনতে বেনজীর এবং ছোট মেয়ে তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীরের নামে বিভিন্ন সম্পত্তির দলিল, ঢাকায় ফ্ল্যাট ও কোম্পানির আংশিক শেয়ারসহ ১১৯টি স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত।
ক্রোকের নির্দেশ পাওয়া সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে ১১৯টি দলিল। যার মধ্যে ঢাকায় ৪টি ফ্ল্যাট। এর মধ্যে ২০৪২ স্কয়ার ফিট ২টি এবং ২০৫৩ স্কয়ার ফিট ২টি। ৪টি নিজ নামীয় কোম্পানি, ৪টি বিও অ্যাকাউন্ট। ১৫টি আংশিক মালিকানাধীন কোম্পানির শেয়ার।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি দেশের এক জাতীয় দৈনিকে দাবি করা হয়, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদের বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের খোঁজ মিলেছে। এরপর থেকেই বেশ আলোচনায় পুলিশের সাবেক এই আইজিপি। জাতীয় ওই দৈনিকে ‘বেনজীরের ঘরে আলাদীনের চেরাগ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়, যেখানে তার নানা অর্থ-সম্পদের বিবরণ তুলে ধরা হয়। এছাড়াও তার স্ত্রী ও দুই মেয়ের নামে দেশের বিভিন্ন এলাকায় অন্তত ছয়টি কোম্পানির খোঁজ পাওয়া গেছে। পাঁচটি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের পরিমাণ ৫০০ কোটি টাকার বেশি হতে পারে।
অথচ, ৩৪ বছর সাত মাসের দীর্ঘ চাকরিজীবনে বেনজীর আহমেদ বেতন-ভাতা বাবদ মোট আয় এক কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার ২০০ টাকার মতো হওয়ার কথা।
এএম/
আইন-বিচার
ড. ইউনূস বিচার চলবে কি না, জানা যাবে ১২ জুন
শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন শুনানি শেষ হয়েছে। শুনানি শেষ হলেও আদালত বিচার শুরু বা আসামিদের অব্যাহতি দেয়ার বিষয়ে আদেশের জন্য আগামী ১২ জুন দিন ধার্য করেন।
রোববার (২ জুন) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ সৈয়দ আরাফাত হোসেনের আদালতে দুদক ও আসামিপক্ষ শুনানি করেন।
গেলো ২ এপ্রিল ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ করেন ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আস সামছ জগলুল হোসেন। তিনি পরবর্তী বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ মামলাটি বদলির আদেশ দেন।
চার্জশিটভুক্ত ১৪ আসামি হলেন— গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম ও পরিচালক এস. এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলী, অ্যাডভোকেট জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের দপ্তর সম্পাদক কামরুল হাসান ও প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম।
গেলো ১ ফেব্রুয়ারি আদালতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান।
দুদকের অনুমোদিত চার্জশিটে আসামি ছিল ১৩ জন। নতুন করে একজন আসামি যুক্ত হয়েছে। তিনি হলেন গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের দপ্তর সম্পাদক কামরুল হাসান।
গেলো বছরের (২০২৩) ৩০ মে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে দুদক। সংস্থার উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল ইসলামসহ বোর্ডের সদস্যদের উপস্থিতিতে ২০২২ সালের ৯ মে অনুষ্ঠিত ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় হিসাব খোলা হয়। গ্রামীণ টেলিকমের কর্মচারীদের পাওনা লভ্যাংশ বিতরণের জন্য গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন এবং গ্রামীণ টেলিকমের সঙ্গে সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্ট চুক্তি হয় ওই বছরের ২৭ এপ্রিল।
গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভার হিসাব খোলার সিদ্ধান্ত ৯ মে হলেও হিসাব খোলা হয় একদিন আগে ৮ মে। সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টেও ৮ মে ব্যাংক হিসাব দেখানো আছে, যা বাস্তবে অসম্ভব। এরকম ভুয়া সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টের শর্ত অনুযায়ী ও ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২০২২ সালের ১০ মে গ্রামীণ টেলিকমের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের মিরপুর শাখা থেকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় ৪৩৭ কোটি ১ লাখ ১২ হাজার ৬২১ টাকা স্থানান্তর করা হয়।
পরবর্তী সময়ে ২২ জুন অনুষ্ঠিত গ্রামীণ টেলিকমের ১০৯তম বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অ্যাডভোকেট ফি হিসেবে অতিরিক্ত ১ কোটি ৬৩ লাখ ৯১ হাজার ৩৮৯ টাকা প্রদানের বিষয়টি অনুমোদন দেওয়া হয়। অন্যদিকে, ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাব থেকে গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন নামীয় ডাচ-বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিসের হিসাব থেকে তিন দফায় মোট ২৬ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা স্থানান্তর করা হয়।
কিন্তু কর্মচারীদের লভ্যাংশ বিতরণের আগেই তাদের প্রাপ্য অর্থ তাদের না জানিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে ২০২২ সালের মে ও জুন মাসের বিভিন্ন সময়ে সিবিএ নেতা মো. কামরুজ্জামানের ডাচ-বাংলা ব্যাংকের মিরপুর শাখার হিসাবে মোট ৩ কোটি টাকা, সিবিএ নেতা মাইনুল ইসলামের হিসাবে ৩ কোটি ও সিবিএ নেতা ফিরোজ মাহমুদ হাসানের ডাচ-বাংলা ব্যাংক মিরপুর শাখার হিসাবে ৩ কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়।
একইভাবে অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলীর কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলনের ধানমন্ডি শাখার হিসাবে ৪ কোটি টাকা ও দ্য সিটি ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাবে ৫ কোটি টাকা এবং অ্যাড. জাফরুল হাসান শরীফ ও অ্যাড. মো. ইউসুফ আলীর স্ট্যান্ডার্ড টাচার্ড ব্যাংকের গুলশান নর্থ শাখায় যৌথ হিসাবে ৬ কোটি স্থানান্তর করা হয়, যা তাদের প্রাপ্য ছিল না।
দুদকের রেকর্ডপত্র অনুযায়ী, অ্যাডভোকেট ফি হিসেবে প্রকৃতপক্ষে হস্তান্তরিত হয়েছে মাত্র ১ কোটি টাকা। বাকি ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বোর্ড সদস্যদের সহায়তায় গ্রামীণ টেলিকমের সিবিএ নেতা এবং অ্যাডভোকেটসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা অসৎ উদ্দেশ্যে সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টের শর্ত লঙ্ঘন করে জালিয়াতির আশ্রয়ে গ্রামীণ টেলিকম থেকে ওই অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। যা দণ্ডবিধি ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের সংশ্লিষ্ট ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের উপ-মহাপরিদর্শক গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বিরুদ্ধে কিছু অভিযোগ সংবলিত একটি প্রতিবেদন দুদকে পাঠানো হয়। ওই প্রতিবেদনের সূত্র ধরে ২০২২ সালের ২৮ জুলাই অনুসন্ধান শুরু।
অভিযোগগুলো ছিল— অনিয়মের মাধ্যমে শ্রমিক-কর্মচারীদের মধ্যে বণ্টনের জন্য সংরক্ষিত লভ্যাংশের ৫ শতাংশ অর্থ লোপাট, শ্রমিক-কর্মচারীদের পাওনা পরিশোধকালে অবৈধভাবে অ্যাডভোকেট ফি ও অন্যান্য ফির নামে ৬ শতাংশ অর্থ কর্তন, শ্রমিক কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলে বরাদ্দ করা সুদসহ ৪৫ কোটি ৫২ লাখ ১৩ হাজার ৬৪৩ টাকা বিতরণ না করে আত্মসাৎ। এছাড়া কোম্পানি থেকে ২ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তরের মাধ্যমে আত্মসাৎ।
টিআর/
-
বলিউড4 days ago
রাফা হামলার প্রতিবাদ করায় কটাক্ষের শিকার মাধুরী
-
ঢালিউড4 days ago
উপস্থাপিকা মৌসুমী মৌর করা যৌতুক মামলায় স্বামীর জামিন
-
বাংলাদেশ5 days ago
জবির মসজিদে মধ্যরাতে ছাত্রী, ইমামকে অব্যাহতি
-
ঢালিউড7 days ago
গোপনে রাজ-বুবলীর বিয়ে!
-
বলিউড7 days ago
আব্রামের যোগাযোগ বাড়াতে করিনাকে অভিনব প্রস্তাব শাহরুখের
-
বলিউড7 days ago
কপিল শর্মা শো’তে কাজ দেওয়ার প্রলোভনে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১
-
আবহাওয়া6 days ago
‘রেমাল’ শেষে আবারও দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
-
ঢালিউড2 days ago
বিয়ের খবর লুকালো আমাকে আর ছেলেকে দিয়ে: পরীমণি
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন