Connect with us

বিএনপি

পয়সা নেই তো ৪২ বিলিয়ন রিজার্ভ কোথায়: ফখরুল

Published

on

বলা হচ্ছে দেশ নাকি বিদ্যুৎ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ। তাদের নাকি এখন পয়সা নেই। তো ৪২ বিলিয়ন রিজার্ভ গেলো কোথায়? আসলে তারা দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কাঠামো ধ্বংস করেছে। এভাবে গোটা দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে গেছে। বললেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

সোমবার (২৪ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন,  আওয়ামী লীগ বারবার দেশের ধ্বংস ও ক্ষতি করেছে।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, জিয়াউর রহমান এমন সময় দেশে আবির্ভূত হয়েছিলেন যখন যুদ্ধের দামামা চলছিল। কেউ নেতৃত্বে নেই। তখন একজন অখ্যাত মেজর জিয়াউর রহমানের কণ্ঠে ভেসে আসে স্বাধীনতার ঘোষণা, যা দেশবাসীকে উজ্জীবিত ও উদ্বেলিত করে তুলেছিল। তিনি সবাইকে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেন। দীর্ঘ নয়মাস যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীনের পর তিনি আবারো সেনাবাহিনীতে ফিরে যান। আবারো ৭ নভেম্বর দেশের সংকটকালে তিনি নেতৃত্ব দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আজকে আওয়ামী লীগ জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করে। কারণ তিনি তো আওয়ামী লীগের ব্যর্থতা থেকে দেশকে উদ্ধার করেছিলেন। সেজন্য মার্কিন কূটনীতিক উইলিয়াম মাইলাম বলেছেন যদি জিয়াউর রহমান মে মাসের আগে মারা যেতেন তাহলে আরো কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হতো। হেনরি কিসিঞ্জার বলেছিলেন বাংলাদেশ তলাবিহীন ঝুড়ি। কিন্তু জিয়াউর রহমান সেখান থেকে দেশকে স্বয়ংসম্পন্ন করে বিদেশে খাদ্য রফতানি করেছিলেন। তিনি নতুন প্রজন্মকে স্বপ্ন দেখিয়েছন। আশা জাগিয়েছেন। পথে পথে ঘুরে জনগণকে জাগিয়ে তুলেছেন।

Advertisement

মির্জা ফখরুল বলেন, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান হাতে কলমে কাজ করেছেন। তারই উত্তরসূরি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। যিনি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের পতাকা তুলে ধরে সারাবাংলা ঘুরে বেরিয়েছেন। নয় বছর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। এখনো তিনি গৃহবন্দি। পতাকা কিন্তু থেমে নেই। আজকে সেই পতাকা তুলে নিয়েছেন তাদেরই সন্তান তারেক রহমান। তিনি আট হাজার মাইল দূরে থেকেও নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তার নেতৃত্বে দেশের জনগণ জেগে উঠেছে।

জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের (জেডআরএফ) ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এই আলোচনা সভা হয়। ১৯৯৯ সালের ১৮ অক্টোবর জেডআরএফ প্রতিষ্ঠিত হয়। এই সংগঠনের প্রেসিডেন্ট তারেক রহমান সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে জেডআরএফ প্রতিষ্ঠার পর থেকে যেসব মানবসেবামূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছে তার একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।

 

 

Advertisement

বিএনপি

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাচ্ছেন খালেদা জিয়া

Published

on

ফাইল ছবি

চিকিৎসার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ড প্রতিদিন বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করছেন। সবশেষ গেলো ১ মে রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে শারীরিক পরীক্ষার জন্য নেয়া হয়। সেখানে তিনি একদিনের জন্য ভর্তিও থাকেন।

গেলো বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাতে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার সর্বশেষ তথ্য গণমাধ্যমকে জানান বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও  খালেদা জিয়ার  ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন।

জাহিদ হোসেন জানান, মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে বাসায় চিকিৎসাধীন আছেন খালেদা জিয়া। কখনো কখনো বাসায় সম্ভব না হলে উনাকে হাসপাতালে নেয়া হয়। তার শারীরিক অবস্থা সুবিধাজনক নয়। তাঁরা বারবার বলছেন খালেদা জিয়া যে সমস্যায় ভুগছেন তার পরিপূর্ণ চিকিৎসা বাংলাদেশে সম্ভব নয়। কখন তিনি বাইরে যেতে পারবেন তা আল্লাহই জানেন।

বিএনপি চেয়ারপার্সনের একান্ত সচিব এবিএম আব্দুস সাত্তার জানান, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। সাতদিন পরপরই তাকে হাসপাতালে নিতে হচ্ছে। তিনি জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে আছেন।

প্রসঙ্গত, খালেদা জিয়া হার্টের সমস্যা, লিভারসিরোসিস ছাড়াও নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। বহু বছর ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, দাঁত ও চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতা রয়েছে তার। কারাগার থেকে বেরোনোর পর চিকিৎসার জন্য কয়েক দফা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন তিনি।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

নয়াপল্টনে দুপুরে বিএনপির সমাবেশ

Published

on

বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা ও নিঃশর্ত মুক্তি এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারসহ কারাবন্দি নেতাদের মুক্তির দাবিতে দুপুরে নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে দলটি।

শুক্রবার (১০ মে) বিকেল ৩টায় রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশে অনুষ্ঠিত হবে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার।

শামসুদ্দিন দিদার জানান, সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। এছাড়া বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন।

তিনি জানান, পুলিশ সমাবেশের অনুমতি দিয়েছে। তাই পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

প্রসঙ্গত, গেলো ৯ মে ১৯টি শর্তে নয়াপল্টনে বিএনপিকে সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

যে ১৯ শর্তে বিএনপিকে সমাবেশের অনুমতি দিয়েছে ডিএমপি

Published

on

শুক্রবার (১০ মে) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপিকে সমাবেশের অনুমতি দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন (ডিএমপি) পুলিশ। তবে এতে ১৯টি শর্তজুড়ে দিয়েছে পুলিশ। ডিএমপির কমিশনারের পক্ষে উপ-পুলিশ কমিশনার (অপারেশনস) মো. আবু ইউসুফের সই করা এক লিখিত স্মারকে এ তথ্য জানানো হয়।

শর্তগুলো হলো-

১. এ অনুমতিপত্র স্থান ব্যবহারের অনুমতি নয়, স্থান ব্যবহারের জন্য অবশ্যই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমোদন নিতে হবে।

২. স্থান ব্যবহারের অনুমতিপত্রে উল্লিখিত শর্তাবলি যথাযথভাবে পালন করতে হবে।

৩. অনুমোদিত স্থানের মধ্যেই সমাবেশের যাবতীয় কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।

Advertisement

৪. নিরাপত্তার জন্য নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পর্যাপ্ত সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবক (দৃশ্যমান আইডি কার্ডসহ) নিয়োগ করতে হবে।

৫. অনুমোদিত স্থানের বাইরে বা সড়কের পাশে মাইক/সাউন্ডবক্স ব্যবহার করা যাবে না।

৬. অনুমোদিত স্থানের বাইরে বা সড়কের পাশে প্রজেক্টর স্থাপন করা যাবে না।

৭. অনুমোদিত স্থানের বাইরে রাস্তায় বা ফুটপাতে কোথাও লোক সমবেত হওয়া যাবে না।

৮. আজান, নামাজ ও অন্যান্য ধর্মীয় সংবেদনশীল সময় মাইক/শব্দযন্ত্র ব্যবহার করা যাবে না।

Advertisement

৯. ধর্মীয় অনুভূতির ওপর আঘাত আনতে পারে এমন কোনো বিষয়ে ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শন বক্তব্য প্রদান বা প্রচার করা যাবে না।

১০. অনুমোদিত স্থানের আশপাশসহ রাস্তায় কোনো অবস্থাতেই সমবেত হওয়াসহ যান ও যান চলাচলে কোনো প্রকার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা যাবে না।

১১. সমাবেশস্থলে পতাকা, ব্যানার, ফেস্টুন বহনের আড়ালে কোনো ধরনের লাঠিসোঁটা, রড ব্যবহার করা যাবে না।

১২. আইনশৃঙ্খলা পরিপন্থি ও জননিরাপত্তা বিঘ্নিত হয় এমন কার্যকলাপ করা যাবে না।

১৩. রাষ্ট্রবিরোধী কোনো কার্যকলাপ ও বক্তব্য দেয়া যাবে না।

Advertisement

১৪. উসকানিমূলক কোনো বক্তব্য প্রদান বা প্রচারপত্র বিলি করা যাবে না।

১৫. জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে মিছিল সহকারে সমাবেশ স্থলে আসা যাবে না।

১৬. পার্কিংয়ের জন্য নির্ধারিতস্থানে গাড়ি পার্কিং করতে হবে, মূল সড়কে কোনো গাড়ি পার্কিং করা যাবে না।

১৭. সমাবেশস্থলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি হলে আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবেন।

১৮. উল্লিখিত শর্তাবলি যথাযথভাবে পালন না করলে তাৎক্ষণিকভাবে এই অনুমতির আদেশ বাতিল বলে গণ্য হবে।

Advertisement

১৯. জনস্বার্থে কর্তৃপক্ষ কোনো কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে এই অনুমতি আদেশ বাতিল করার ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version