Connect with us

জাতীয়

মঙ্গলবার থেকে চিনির সংকট কেটে যাবে, প্রতিশ্রুতি মিলমালিকদের

Published

on

দেশে অপরিশোধিত চিনির কোনো ঘাটতি নেই। কিন্তু গ্যাস না পাওয়ার কারণে চাহিদামতো চিনি পরিশোধন করতে পারেনি মিলগুলো। যে কারণে বাজারে সংকট তৈরি হয়েছে। তবে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হচ্ছে। আজ রাত থেকেই পরিশোধনকারী মিলগুলো চিনির সরবরাহ স্বাভাবিক করবে। ফলে আসছে মঙ্গলবার থেকেই বাজারে চিনির সংকট কেটে যাবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বেসরকারি চিনি সরবরাহকারী মিলমালিক ও চিনি ব্যবসায়ীরা।

আজ সোমবার (২৪ অক্টোবর) জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে চিনির সরবরাহ এবং মূল্য স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে মিলমালিক, রিফাইনারি, পাইকারি এবং খুচরা ব্যবসায়ীদের মতবিনিময় সভায় তারা এ প্রতিশ্রুতি দেন। অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামানের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভার শুরুতে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। এতে দেখা যায়, দেশে বর্তমানে র-সুগারের (অপরিশোধিত চিনি) কোনো ঘাটতি নেই। যে পরিমান চিনি মজুত রয়েছে, তাতে তিন থেকে চার মাস চাহিদা পূরণ সম্ভব।

কমিশনের উপ-পরিচালক মাহমুদুল হাসান প্রতিবেদনে বলেন, সরকারি নির্দেশনায় গেলো রোববার পর্যন্ত (২৩ অক্টোবর) তথ্য নিয়ে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। সেখানে আমরা দেখেছি, দেশে চিনির চাহিদা ১৮ থেকে ২০ লাখ টন। এর মধ্যে এখন সরকারি মিলে আখ থেকে উৎপাদন হচ্ছে ৩০ থেকে ৩২ হাজার টন। বাকিটা আমদানি করা র-সুগার থেকে পরিশোধ করে বেসরকারি কোম্পানিগুলো সরবরাহ করে। অর্থাৎ চিনির বাজার ৯৫ শতাংশের বেশি তাদের নিয়ন্ত্রণে।

এ প্রতিবেদনের জন্য গতকাল পর্যন্ত বেসরকারি চিনি কারখানাগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সিটি গ্রুপের মিলে এখন পর্যন্ত অপরিশোধিত ৩৮ হাজার টন চিনি মজুত রয়েছে। এছাড়া পাইপলাইনে আছে আরও ৬১ হাজার টন। মেঘনা গ্রুপে ২৩ হাজার টন অপরিশোধিত মজুত ও পাইপলাইনে আছে ৫৫ হাজার টন। একই ভাবে এসআলম গ্রুপের কাছে ৬৬ হাজার টন মজুত এবং ১ লাখ ১০ হাজার টন পাইপলাইনে। আব্দুল মোনেম সুগার রিফাইনারির কাছে মজুত আছে ২২ হাজার টন, আর পাইপলাইনে রয়েছে ৫০ হাজার টন এবং দেশবন্ধুর কাছে ৪ হাজার টন মজুত এবং ৫৫ হাজার টন পাইপলাইনে রয়েছে।

Advertisement

অর্থাৎ দেশে এখন ১ লাখ ৫৪ হাজার টন অপরিশোধিত চিনির মজুত রয়েছে। এছাড়া ২ লাখ ২১ হাজার টনের মতো আমদানির চিনি পাইপলাইনে রয়েছে। অর্থাৎ মজুত চিনি দিয়ে ৩৫ থেকে ৪০ দিন চাহিদা পূরণ সম্ভব। আর পাইপলাইনের চিনি হিসাবে নিলে ৩ মাসের বেশি সময় খাওয়া যাবে।

এ সময় ভোক্তা-অধিকার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান বলেন, এমন পরিস্থিতির পরও চিনি নিয়ে মহাসংকট হয়েছে। এর আগে ভোজ্যতেল নিয়েও এমন করা হয়েছিল। পরে সেখানে কারসাজি ছিল সেটার প্রমাণ পেয়েছি। চিনির ক্ষেত্রেও কিছু সমস্যা হতে পারে। সেটা দেখছি। কিন্তু তার মানে এই নয় যে ৯০ টাকার চিনি রাতারাতি ২০ টাকা বেশি দামে বিক্রি হবে।

তিনি বলেন, আমরা গেলো তিনদিন বাজারে অভিযান পরিচালনা করেছি। খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছি। খচুরা বিক্রেতারা বলছেন, তারা চিনি পাচ্ছেন না। কিন্তু আদতে তারা ঠিকই বেশি দামে বিক্রি করছেন। পাইকারি ব্যবসায়ীরাও বলছেন মিলগুলো তাদের চিনি দেয় না। কিন্তু তারা যে চিনি বিক্রি করছে তাতে তাদের কোনো ভাউচার নেই। তাহলে নিশ্চয়ই অনৈতিকভাবে বেশি দামে কেনাবেচা হচ্ছে।

সফিউজ্জামান বলেন, দেশে প্রতিদিন চিনির চাহিদা ৫ হাজার টন। বড় একটি গ্রুপ একাই প্রতিদিন এ পরিমান চিনি পরিশোধন করতে পারে। এমন ৫টি কোম্পানি রয়েছে চিনির বাজারে। তারপরও তারা কেন পারছেন না? চিনির সংকট কেন হলো?

সফিউজ্জামান বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে আজ সকালে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে, যেকোনো মূল্যে উৎপাদন ঠিক করতে হবে। এজন্য যা যা দরকার সেটা আমরা করবো। সাপ্লাই চেইনের ঘাটতি ঠিক করে ফেলবো।

Advertisement

এ সময় রিফাইনারি মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব এবং দেশবন্ধু সুগার রিফাইনার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম রহমান বলেন, আমরা একে আপরের সঙ্গে ব্লেম গেইম খেলছি। আমার যদি এটাকে বিশ্লেষণ করি, তাহলে সবাইকে দায়ভার নেয়া উচিত।

তিনি বলেন, এ নিয়ে এ পর্যন্ত আমরা সরকারের বিভিন্ন মহলে কথা বলেছি। ফলে আমাদের যেগুলো সমস্যা ছিল, সেটা এখন সমাধান হচ্ছে। রাত থেকে মিলগুলোর সাপ্লাই স্বাভাবিক হয়ে যাবে। তারপর যদি কেউ চিনি না পান তবে আমাদের বলবেন, আমরা ব্যবস্থা করে দেবো। যেখানে চিনি নেই বলবেন, সরকার নির্ধারিত দামে দিয়ে দেবো। সমস্যা আর হবে না।

গোলাম রহমান বলেন, আমাদের গ্যাসের সমস্যা আছে, র-সুগারের দাম এই মুহূর্তে ৫০০ ডলারের ওপরে। আমাদের ডিউটি বেশি, এক কেজিতে ৩১-৩২ টাকা দিতে হয়। এখন ডলারের দাম বেশি, ৮৫ টাকার ডলার কিনছি ১০৫ টাকায়। অ্যাসেসমেন্ট ভ্যালুও বেড়েছে। সেগুলোর দিকে সরকার দৃষ্টি দেবে, সেটা আমাদের জানিয়েছে। সেগুলো সমাধান হলে ভবিষ্যতেও আর সমস্যা হবে না।

এস আলম গ্রুপের সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার কাজী সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, কিছু মিলে সমস্যা হলেও আমাদের তরফ থেকে কিন্তু এতদিন শতভাগে সরবরাহ দিয়েছি। আমরা লাকি যে, চট্টগ্রামে গ্যাস সরবরাহে তেমন সমস্যা হয়নি। সেজন্য আমরা কোনোভাবে সরকার নির্ধারিত দামের বেশি বিক্রি করছি না।

সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা বলেন, আমরা চাই সবাই পর্যাপ্ত পণ্য পাক। সমস্যা হয়েছে, সেটা এখন কথা বলে সমাধান হচ্ছে। ডিইটি কমানো হলে সেটা আরও ভালো হবে। কারণ প্রতিটি ক্রেতাকে ৩২ টাকা চিনিতে ডিউটি দিতে হচ্ছে। এটা চিনির দাম অনেক বাড়িয়ে দিচ্ছে।

Advertisement

সিটি গ্রুপের উপদেষ্টা অমিতাভ চক্রবর্তী বলেন, সব থাকার পরও চিনি নেই। সেটা গ্যাসের সমস্যার কারণে। চিনি পরিশোধনে স্ট্রিম করতে গেলে গ্যাসের চাপ পাচ্ছি না। সিটির দিনে উৎপাদন ক্ষমতা ৫ হাজার টন। কিন্তু চিনি হচ্ছে ১৩০০-১৪০০ টন। মেঘনাসহ সবার এ অবস্থা। এখন গ্যাসের সমস্যা সমাধান হলে বাজারে চিনির অভাব হবে না।

এসব বিষয়ে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান বলেন, গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না তা নয়। আপনাদের যে গ্যাসের চাপ প্রয়োজন সেটা সবসময় নেই। আমারা এ নিয়ে কাজ শুরু করেছি। আর গ্যাস নিয়ে সমস্যা হবে না। আলাদা করেই সরকারের গ্যাস সরবরাহকারীদের সঙ্গে কথা বলবো।

তিনি বলেন, আমরা চিনির সমস্যা সমাধানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে রিপোর্ট দেবো। শুল্ক কমালে সেটা প্রভাব বাজারে পড়বে কি না সেটা দেখতে হবে। এরপরও শুল্কের কথা আমরা এনবিআরকে বলবো। অন্যদিকে ব্যবসায়ীরা বলছি, মিলগেটে চিনির ট্রাক আটকানো হচ্ছে, বসে থাকছে। সেটা ঠিক করতে হবে। সেটা খরচ বাড়াচ্ছে।

এছাড়া পাকা রশিদে আপনাদের লেনদেন ঠিক করতে হবে। রশিদ ছাড়া কোনো লেনদেন হবে না। মিলগুলোকের এসওতে চিনির ইউনিট প্রাইস লেখতে হবে। ডিও ব্যবস্থা সংশোধন করতে হবে। ডিরেক্ট ডিলারের মাধ্যমে চিনি দিন।

তিনি বলেন, মিল মালিকরা এখন প্রতিদিন আমাদের উৎপাদন ও সরবরাহের তথ্য দেবেন।

Advertisement

এসময় পেট্রোবাংলার প্রতিনিধি বলেন, খাদ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের গ্যাসের চাহিদা পূরণে আলাদা নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। কাল-পরশুর মধ্যে সেটা ঠিক হয়ে যাবে।

জাতীয়

আশুলিয়া নয়, নতুন পরিকল্পনায় টঙ্গী যাবে মেট্রোরেল

Published

on

রাজধানী সবচেয়ে দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা মেট্রোরেল বর্তমানে উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত যাত্রী আনা নেয়া করছে। এ রুটের বর্ধিতাংশ গিয়ে ঠেকবে কমলাপুরে। অন্যদিকে উত্তরার দিয়াবাড়ি থেকে একটি পথ সাভারের আশুলিয়া যাওয়ার কথা ছিল। তবে নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী আপাতত টঙ্গী পর্যন্ত বর্ধিত হচ্ছে মেট্রোরেলের ওই লাইন। এ পথ চালু হলে টঙ্গী থেকে কমলাপুর পর্যন্ত যাত্রা পথ হবে ৪৮ মিনিটের।

শুক্রবার (১০ মে) মেট্রোরেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এম এ এন ছিদ্দিক গণমাধ্যমে বলেন, সাভারের আশুলিয়া পর্যন্ত মেট্রোরেল যাওয়ার কথা। কিন্তু নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী টঙ্গী পর্যন্ত বর্ধিত হচ্ছে মেট্রোরেলের লাইন। এমআরটি লাইন-৬ নির্মাণের সময়ই দিয়াবাড়ি থেকে প্রায় এক কিলোমিটার পথ তৈরি করে রাখা হয়েছে ভবিষ্যতের কথা ভেবে। এরই মধ্যে বর্ধিত এ পথের সম্ভাব্যতা যাচাই চলছে। দ্রুতই নকশা চূড়ান্ত করে টেন্ডার প্রক্রিয়া শুরু হবে।

পরিকল্পনা ছিল পথটি আশুলিয়া পর্যন্ত নেয়ার। তবে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কারণে নতুন এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এটি টঙ্গী রেলস্টেশন পর্যন্ত এই যুক্ত করা হবে বলে জানান মেট্রোরেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

তিনি বলেন, মূলত টঙ্গী রেলস্টেশন এবং সড়ক জংশনকে সংযুক্ত করতে পারলে ওই অঞ্চলের মানুষের সুবিধা বাড়বে। এরই মধ্যে ফিজিবিলিটি স্ট্যাডি শুরু হয়েছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

আজও করোনা শনাক্ত ২২ জন

Published

on

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২২ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫০ হাজার ১৩৪ জনে। এ সময়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি। ফলে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৯ হাজার ৪৯৪ জনে অবস্থান করছে।

শুক্রবার (১০ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১০ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৭ হাজার ৬০৭ জন।

উল্লেখ্য, গত ২৪ ঘণ্টায় পরীক্ষা করা হয় ৫৯৬ জনের নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৩ দশমিক ৬৯ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৬ শতাংশ।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

প্রত্যেক মানুষকে আর্থিকভাবে স্বচ্ছল করতে কাজ করছি : প্রধানমন্ত্রী

Published

on

সরকার সকল দেশবাসীকে অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল করতে বহুমাত্রিক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। আমরা বহুমাত্রিক কর্মসূচি হাতে নিয়ে প্রত্যেক মানুষকে আর্থিকভাবে স্বচ্ছল করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ শুক্রবার (১০ মে) টুঙ্গিপাড়ায় ‘আমার বাড়ি আমার খামার’ কর্মসূচির আওতায় দাঁড়িয়ারকুল সমবায় সমিতির সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সারাদেশে সমবায় ছড়িয়ে দিতে হবে, খাদ্যের নিশ্চয়তা ও আর্থসামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। সরকারে আসার পর থেকেই প্রচেষ্টা ছিল দেশের মানুষ ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত হবে। আমরা দারিদ্র্য বিমোচনের মাধ্যমে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে অনেক উদ্যোগ নিয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের নেয়া কর্মসূচিগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হলে দেশে কেউ গরীব থাকবে না। প্রতিটি এলাকায় সমবায় সমিতি গঠন করে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, ক্ষুদ্র সঞ্চয়ের মাধ্যমে দারিদ্র্য দূরীকরণে আওয়ামী লীগ নেতাদের আন্তরিক হতে হবে। সবাই যাতে নিজের পাঁয়ে দাঁড়াতে পারে, সে জন্য আমরা কাজ করছি।

পরে প্রধানমন্ত্রী টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় চত্বরে দরিদ্রদের মাঝে রিপার মেশিন, সার, ল্যাপটপ, ১০টি সাইকেল, ১০টি রিকশা ভ্যান, ৩০টি সেলাই মেশিন এবং ৩৮ জনকে ৪০ হাজার টাকার আর্থিক অনুদান, ১০ জোড়া কবুতর এবং ৩৮ জন শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করেন।

Advertisement

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাতির পিতার কনিষ্ঠ কন্যা ও প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা।

তিনি বলেন, সমবায় ব্যবস্থায় জমির মালিকানা পরিবর্তন হবে না এবং ফসলকে তিন ভাগে ভাগ করা হবে। প্রতিটি ফসলের একটি অংশ মালিক, কৃষকরা একটি অংশ এবং সমবায়ের কাছে একটি অংশ যায়।

সরকার প্রধান বলেন, আমরা শুধুমাত্র বর্তমানের জন্য নয়, ভবিষ্যতের জন্যও কাজ করছি। সর্বজনীন পেনশন স্কীমের সুবিধাভোগীদের ভবিষ্যত জীবন সুরক্ষিত করবে।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version