Connect with us

ময়মনসিংহ

ছোট বোনের প্রেমিকের হাতে বড় বোনের প্রেমিক খুন

Published

on

ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায় ছুরিকাঘাতে এক যুবক খুন হয়েছে। এই ঘটনায় শাকিল মিয়া(২২) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

নিহত যুবক মামুন হাসান (২১)  উপজেলার আছিম ইউনিয়নের হুরবাড়ি গ্রামের আব্দুল হাই’র ছেলে। গ্রেপ্তারকৃত শাকিল মিয়া একই উপজেলার এনায়েতপুর ইউনিয়নের ফুলতলা গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে।

শনিবার (২৯ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে উপজেলার আছিম ইউনিয়নের হুরবাড়ি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ফুলবাড়িয়ার থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. হানিফ মিয়া।

তিনি বলেন, একই উপজেলার কালাদহ ইউনিয়নের দুই বোনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল নিহত মামুন হাসান ও গ্রেপ্তারকৃত শাকিল মিয়ার সাথে। মামুনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল বড় বোনের সঙ্গে ও শাকিলের প্রেমের সম্পর্ক ছিল ছোট বোনে সঙ্গে। এসব নিয়ে মামুন ও শাকিলের বিরোধ লেগেই থাকত।

ঘটনার দিন রাতে হুরবাড়ি গ্রামে মামুন ও শাকিলের দেখা হয়। এসময় কথা কাটাকাটি হলে শাকিল ছুরিকাঘাত করে মামুনকে। পরে স্থানীয়রা মামুনের চিৎকারে এসে শাকিলকে আটক করে। তবে,  অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই মামুন ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন।

Advertisement

এসআই মো. হানিফ মিয়া বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মামুনের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়। রোববার (৩০ অক্টোবর) সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হবে। গ্রেপ্তারকৃত শাকিলকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন আছে বলেও জানান তিনি।

দুর্ঘটনা

পরিবারের সঙ্গে ঘুরতে এসে লাশ হয়ে ফিরলেন সুমন

Published

on

গাজীপুর থেকে পরিবারের সঙ্গে নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার বিজয়পুর সাদামাটির পাহাড়ে বেড়াতে এসেছিলেন সুমন মিয়া নামে এক যুবক। সবার সঙ্গে সেখানে নীল পানির লেকে গোসল করতে নামেন তিনি। গোসল শেষে সবাই তীরে উঠে এলেও নিখোঁজ থাকেন সুমন। প্রায় আধা ঘণ্টা খোঁজাখুঁজির পর সুমনের নিথর দেহের সন্ধান মেলে।

রোববার (২ জুন) নীল পানির লেকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

সুমন মিয়া (২১) গাজীপুরের শ্রীপুর থানার গরগরিয়া গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী।

জানা গেছে, গাজীপুর থেকে পরিবারের সঙ্গে পর্যটন এলাকা দুর্গাপুরের সাদামাটির পাহাড়ে ঘুরতে আসেন সুমন মিয়া। তার সঙ্গে ২৫ জনের মতো লোক ছিল। রোববার দুপুরের দিকে বিজয়পুর সাদামাটির পাহাড়ের নীল পানির লেকে গোসল করতে নামেন তাদের কয়েকজন। সাঁতার না জানায় গোসলের এক পর্যায়ে পানিতে তলিয়ে যান সুমন। তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।

সুমনের কাকা শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সবার সঙ্গেই সুমন পানিতে নেমেছিল। পরে শুধু দুইটা হাত আঙ্গিয়ে ডুবে যায় আমার ভাতিজা।’

Advertisement

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. ফারহানা ইসলাম গণমাধ্যমে জানান, পরিবারের লোকজন হাসপাতালে নিয়ে এলে তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।

দুর্গাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আতিকুজ্জামান বলেন, হাসপাতালে লাশের সুরতহাল তৈরি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ময়মনসিংহ

নদীতে ভাসছিলো ট্রলি ব্যাগ, মিললো পা-মাথা বিচ্ছিন্ন লাশ

Published

on

ময়মনসিংহে সেতুর নিচ থেকে অজ্ঞাত পরিচয় একটি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। লাশের দুই পা ও মাথা শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন ছিলো। তবে এখন পর্যন্ত লাশের পরিচয় শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ।

রোববার (২ জুন) সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলার মনতলা এলাকায় সেতুর নিচ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।

ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুক হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, সকালে স্থানীয়দের কাছে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে।

ফারুক হোসেন আরও জানান, কালো রঙের ট্রিল ব্যাগের ভেতরে মাথা ও দুই পা বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আলাদা পলিথিনে মোড়ানো ছিল লাশটি। এখন পর্যন্ত লাশটির পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।

Advertisement

ওসি আরও জানান, উদ্ধার হওয়া লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। এছাড়া এ বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়ে গেছে।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ময়মনসিংহ

পরিচয় মিলেছে গর্তে পাওয়া সেই তিন মরদেহের

Published

on

ময়মনসিংহের ত্রিশালে মাটি খুঁড়ে উদ্ধার হওয়া নারী ও শিশুদের মরদেহের পরিচয় মিলেছে।

তারা হলেন- আমেনা বেগম (২৫) এবং তার দুই ছেলে আবু বক্কর (৪) ও আনাস (২)।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাতে ত্রিশাল থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলমগীর এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এ ঘটনায় রাতেই আমেনা খাতুনের মা হাসিনা খাতুন বাদী হয়ে ত্রিশাল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।

এএসআই জানায়, ৬ বছর আগে মামাতো ভাই আলী হোসেনের সঙ্গে বিয়ে হয় আমেনার। আলী হোসেন উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের কাকচর নয়াপাড়া গ্রামের মো. আবদুল হামিদের ছেলে।

Advertisement

আলী হোসেন অলস প্রকৃতির। যে কারণে কোনো কাজ না করে বেকার থাকতেন। তার স্ত্রী আমেনা মানুষের বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করে সংসার চালাতেন। সম্প্রতি এনজিও থেকে টাকা তুলেন আমেনা। এনজিওর কিস্তি দেয়া নিয়ে প্রায়ই তাদের মধ্যে ঝগড়া হতো।

গেলো ১৬ মে এনজিওর কিস্তি নিয়ে তাদের ঝগড়া হয়। পরে ওই দিনই স্ত্রী আমেনাকে ঢাকায় কাজে নেয়ার কথা বলে দুই ছেলেসহ বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান আলী হোসেন। এরপর থেকে আলী হোসেন ও আমেনার ফোন বন্ধ ছিল।

পুলিশের ধারণা, ঢাকায় নেয়ার কথা বলে আলী হোসেন তার স্ত্রী-সন্তানদের পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী হত্য করে বাড়ির পাশে নির্জনস্থানে মাটির গর্তে পুঁতে রাখেন।

ত্রিশাল থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলমগীর বলেন, ঘটনার পর থেকে আলী হোসেন পলাতক। তাকে গ্রেপ্তারের অভিযান চলছে।

মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের কাকচর নয়াপাড়া গ্রামে এক নির্জন স্থানে শিয়ালের টানাহেচড়ায় এক নারী ও দুই শিশুকে মাটিতে পুঁতে রাখার সন্ধান পায় এলাকাবাসী। খবর পেয়ে এসব মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version