Connect with us

রাজশাহী

শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, সহযোগী অধ্যাপক গ্রেপ্তার

Published

on

বগুড়ায় কলেজ শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের মামলায় গৃহশিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় শহরের চকসূত্রাপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার শিক্ষক জিন্নাতুল ইসলাম প্রামানিক (৫৩) সরকারি আজিজুল হক কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক।

বুধবার (২ নভেম্বর) সকালে বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম সিদ্দিকী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে মঙ্গলবার ভুক্তেভোগী ছাত্রীর করা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

মামলা সুত্রে জানা যায়, গত ৩-৪ বছর আগে প্রাইভেট পড়ার মাধ্যমে শিক্ষক জিন্নাতুলের সাথে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর পরিচয় হয়। পরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এক পর্যায়ে ওই মেয়েকে প্রতারণামূলকভাবে শারীরিক সম্পর্ক করতে বাধ্য করে জিন্নাতুল।

এছাড়া শিক্ষক জিন্নাতুল ওই শিক্ষার্থীর নগ্ন ছবি ও ভিডিও তুলে শারীরিক, মানসিক নির্যাতন এবং ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি প্রদান করে আরও একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক করতে বাধ্য করে।

গেলো ১০ অক্টোবর নিজ বাড়িতে ওই শিক্ষক সর্বশেষ ধর্ষণ করে। এতে ওই শিক্ষার্থী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে গেলো ৩১ অক্টোবর স্থানীয় একটি রেস্টুরেন্টে বসে সন্তান নষ্টের জন্য হুমকি দেয় এবং মারপিট করে।

Advertisement

পরে ওই শিক্ষার্থী মঙ্গলবার সকালে নিজে বাদী হয়ে শিক্ষক জিন্নাতুন ইসলামকে আসামি করে বগুড়া সদর থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। সেই সন্ধ্যায় শিক্ষক জিন্নাতুলকে পুলিশ গ্রেফতার করা হয়েছে।

বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নুরে আলম বলেন, শিক্ষার্থী নিজে বাদী হয়ে থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন। সেই মামলায় আসামি জিন্নাতুনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে বুধবার কারাগারে পাঠানো হবে। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীকে শারীরিক পরিক্ষার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে পাঠানো হবে।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

রাজশাহী

পাবনায় ৭ বছরের শিশু কন্যা ধর্ষণের শিকার

Published

on

পাবনার ঈশ্বরদীতে মোছাঃ শিলা আক্তার (ছদ্মনাম) (৭) নামের এক শিশুকন্যা ধর্ষণের শিকার হয়েছে।

বুধবার ( ২৯ মে ) দুপুরে ঈশ্বরদীর ছলিমপুর ইউনিয়নের চরমিরকামারী শাকরিগাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।

ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে চরমিরকামারী সাকরেগাড়ী এলাকার মৃত মনসুর আলী মোল্লার ছেলে মোঃ সিরাজুল ইসলাম মোল্লা ওরফে বাবু (৪২) মোল্লার বিরুদ্ধে।

ঈশ্বরদী থানায় ভুক্তভোগীর মা আবেদা খাতুন (ছদ্মনাম) ৫ জুন এর দায়ের করা এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী কন্যার মা  চরমিরকামারী (সাকরেগাড়ী) এলকায় অবস্থিত প্রাণ কোম্পানীতে রান্নার কাজ করতেন এবং স্থানীয় আসাদুল মোল্লার বাড়ীতে ভাড়া থাকতেন। ঘটনার দিন কুলসুম (৬), মীম (৫), আয়েশা (৩), নাদিয়া (৪) ও শিলা আক্তার (ছদ্মনাম) (৭) বাড়ীর নিকটবর্তী রাস্তার পাশে ধানের খোলায় খেলা করতেছিল। ঐসময় টাইলস দিয়ে বানানো ফোন দিয়ে সিরাজুলের ছবি তোলে ভিকটীম শিলা। এক পর্যায়ে খেলা থেকে সবাই চলে গেলেও শিলা ও কুলসুমকে ফুসলিয়ে সলিমপুর ইউনিয়নের সাকরেগাড়ী গ্রামের স্যান্ডেল ফ্যাক্টরীর পাশে নিজবাড়িতে টিনসেড ঘরে ডেকে নিয়ে যায় অভিযুক্ত সিরাজুল। তখন বাড়িতে কোন লোক ছিল না। কুলসুম ঘরের ভিতর থেকে চলে গেলে জোড়পূর্বক শিলাকে ধর্ষণ করে সিরাজুল।

ঘটনার দিন সন্ধ্যায় ভুক্তভোগীর মা ফিরে আসলে ভুক্তভোগী শিশু কন্যার থেকে ঘটনা জানতে পারেন। তখন সে বাড়িওয়ালা সিরাজুলের বড় ভাই আসাদুল মোল্লার নিকট এ বিষয়ে অভিযোগ দেন। তখন আসাদুল ও তার স্ত্রী ভুক্তভোগীর মাকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে ঐ রাতেই বাড়ি থেকে বের করে দেন।

Advertisement

বাড়িওয়ালা আসাদুল মোল্লার সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করে তার ভাই সিরাজুল কর্তৃক ধর্ষণের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ধর্ষণের কোন ঘটনা ঘটেনি।

নাম প্রকাশে অনেচ্ছুক, সাকরেগারী এলাকার কয়েকজন জানান, ধর্ষণের বিষয়টি নিয়ে অর্থনৈতিক লেনদেন হওয়ায় এতদিন গোপন ছিল।

এ বিষয়ে রুপপুর ফাঁড়ীর ইনচার্জ কান্তি কুমার মোদক জানান,  ইপিজেড গেট এর রাস্তার সামনে স্থানীয়রা মেয়েটিকে কান্না করা অবস্থায় দেখতে পেয়ে ফাঁড়িতে জমা দেয়। মেয়েটি সাকরেগাড়ী এলাকার বলায় তাকে সেখানে নিয়ে গিয়ে লোকজনকে জিজ্ঞাসা করে তার ভাড়া বাসায় রেখে আসি। এছাড়া আমি কিছু জানিনা।

ঈশ্বরদী থানার ওসি (তদন্ত) মনিরুল ইসলাম জানান, ভুক্তভোগীর মা থানায় অভিযোগ দিয়েছেন। আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ভিকটিম ও তার মাকে আদালতে জবানবন্দী প্রদানের জন্য পাঠানো হয়েছে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রাজশাহী

নির্বাচন অফিসে আইডি কার্ড সংশোধনে ভোগান্তি, টাকা ছাড়া মিলে না সমাধান

পাবনার নির্বাচন অফিসগুলোতে আইডি কার্ড সংশোধনে চরম ভোগান্তি সাধারণ মানুষের। জেলার বিভিন্ন উপজেলা জুড়ে অধিকাংশ মানুষের অভিযোগ ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য নির্বাচন অফিসে গেলে বছরের পর পর ঘুরতে হয়। সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে, সংশোধন আবেদন করলেও অর্থ ছাড়া মিলেনা সেবা। নতুন ভোটার হওয়া, জাতীয় পরিচয়পত্রে ভুল সংশোধন করাসহ সকল কাজেই গুনতে হয় অতিরিক্ত টাকা। টাকা না দিলে সমস্যা সমাধানে ঘুড়তে হয় বছরের পর বছর। আবার টাকা দিলেই মেলে সমাধান।

সম্প্রতি পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাচন অফিসের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে এমনকি পাবনা জেলা নির্বাচন অফিসের বিরুদ্ধে রয়েছে অনিয়মের অভিযোগ।

ভুক্তভোগীরা বলেন, আবেদন প্রক্রিয়া সঠিক থাকলেও বছরের পর বছর  ঘুরতে হয় নির্বাচন অফিসে। এমনকি সরাসরি অর্থের অফার করে অফিসের কর্মচারীরা। অর্থ না দিলেই কোন প্রকার সমাধান মিলেনা।

পাবনার ঈশ্বরদীর মুলাডুলি এলাকার  ভুক্তভোগী রেশমা খাতুন বলেন, এক বছর আগে স্বামীর সঙ্গে তার ডিভোর্স হয়। একারণে নিজের ভোটার আইডি কার্ডে স্বামীর নামের পরিবর্তে বাবার নাম যুক্ত করতে যান ঈশ্বরদী নির্বাচন অফিসে। নাম পরিবর্তন করতে ৫০ হাজার টাকা দাবী করেন সেখানকার অফিস সহায়ক ও নাম জানা অফিসের দুইজন মহিলা কর্মচারী। তিনি আরও জানান, ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে তাকে আরও বলেন, পাবনা জেলা নির্বাচন অফিসে গেলে এর চেয়ে বেশি টাকা লাগবে। টাকা ছাড়া  সংশোধন হবে না।

রিপোন হোসেন নামে একজন জানান,  আইডি কার্ডের বয়স সংশোধনের জন্য ঈশ্বরদী নির্বাচন অফিসের শওকত আলী নামের এক কর্মচারী তার কাছে এক লাখ টাকা দাবি করেন, কিছু টাকা কম নিতে বললে অফিসের কর্মচারী বলেন, উপজেলা নির্বাচন অফিসারকেই সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা দিতে হয়।

Advertisement

ঈশ্বরদী উপজেলার দাশুড়িয়া গ্রামের সুচিত্রা রাণী কুন্ডু বলেন, ২০১৬ সাল থেকে আমি আমার আইডি কার্ডের নাম ভুল থাকার কারণে সংশোধন করার জন্য ৮ বছর ধরে ঘুরছি, ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাচন অফিসে, আইডি কার্ড এর নাম ভুল সংশোধন কোথায়  গেলে হবে পরিষ্কারভাবে তারা কিছু বলেনা। এই অফিসে টাকা ছাড়া কোন কাজ তারা ধরে না।

বাবুল নামে এক ভুক্তভোগী জানান, বয়স সংশোধনের জন্য আবেদন করে ঈশ্বরদী  নির্বাচন অফিস এবং পাবনা জেলা নির্বাচন অফিস ঘুরতে ঘুরতে এক বছর হয়ে গেল। ঈশ্বরদী  নির্বাচন অফিসে ২৫ হাজার টাকা  চেয়েছিল কিন্তু আমি দেইনি। এরপর পাবনা জেলা নির্বাচন অফিসের পিয়ন আমার কাছে ১৫ হাজার টাকা দিলে আইডি কার্ড সংশোধন করে দেয়ার কথা বলেন, সেটাও আমি দেইনি। এর জন্য জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার রুমে আমাকে ঢুকতে দেয়নি। একের পর এক ঘুড়িয়েই গেছে।

এসব হয়রানির অভিযোগ এই উপজেলার  শতাধিক মানুষের। টাকা না দিলে কোনো কাজ করেন না ঈশ্বরদী নির্বাচন অফিসের কর্মচারী ও কর্মকর্তা। নতুন ভোটার হওয়া, জাতীয় পরিচয়পত্রে ভুল সংশোধন করাসহ সকল কাজেই গুনতে হয় অতিরিক্ত টাকা। ওই অফিসের অফিস সহায়ক শওকত আলীর হাত দিয়ে নেয়া হয় এসব অতিরিক্ত টাকা। টাকা নিয়ে করে দেয়া হয় সব ধরণের কাজ।

অভিযোগ রয়েছে ঈশ্বরদী নির্বাচন অফিসার আশরাফুল হক প্রতিটি ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে সর্বনিম্ন দশ হাজার টাকা করে গ্রহণ করেন। আর বাকী টাকা ভাগ করে নেন অফিসের অন্যান্য কর্মচারীরা আর ভাগ পান জেলা অফিসের কর্মকর্তারাও।

এ বিষয়ে জানতে চারদিন ধরে ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাচন অফিসার আশরাফুল হকের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাকে অফিসে পাওয়া যায়নি।

Advertisement

ঈশ্বরদী নির্বাচন অফিসের সহকারী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা অঞ্জন কুমার রায় বলেন, অনিয়মের কোন সুযোগ নেই। নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তির নামে যদি অভিযোগ পাওয়া যায় তাহলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ঈশ্বরদী  উপজেলা নির্বাচন অফিসের  অফিস সহায়ক শওকত আলী বলেন, তার বিরুদ্ধে আনিত সকল অভিযোগ মিথ্যা।

এদিকে কোন উপায় না পেয়ে জেলা নির্বাচন অফিসের শীর্ষ কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগীরা। আর দায়সারা জবাব নির্বাচন কর্মকর্তার।

পাবনা জেলা নির্বাচন অফিসের সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার, মো: মাহবুবুর রহমান বলেন, এ সকল অভিযোগ সঠিক নয়, সবকিছু মিথ্যা । তদন্ত করে অভিযোগ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে ভুক্তভোগীদের  লিখিত অভিযোগ গ্রহণ না করার কারণ জানতে চাইলে তিনি এবিষয়ে এড়িয়ে যান।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রাজশাহী

পাবনায় আওয়ামী লীগ কার্যালয় ভাংচুর, আহত ৫

Published

on

নির্বাচনী পরবর্তী সহিংসতায় পাবনার আটঘরিয়ায় পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের হামলায় বিজয়ী প্রার্থীর ৫ সমর্থককে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ উঠেছে। এসময় উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের আসবাবপত্র ও ৩টি মোটরসাইকেল ভাংচুর করা হয়।

সোমবার (৩ জুন) রাত সাড়ে ১১টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন, জিয়া (৩৫), বুলবুল ফকির (৪০), রনি (২৬), জাহিদ (৩০), ভোলা (২২)। এদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় জিয়াকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকীদের আটঘরিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।

আটঘরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান মো: তানভীর ইসলাম ও তার সমর্থকদের অভিযোগ, উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয় থেকে রাত সাড়ে ১১ টার দিকে নেতাকর্মীরা বাড়ি ফেরার পথে ইশারত উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশে পৌঁছালে আগে থেকেই ওত পেতে থাকা অবস্থায় প্রতিপক্ষ চেয়ারম্যান পদে পরাজিত প্রার্থী মো: সাইফুল ইসলাম কামাল সমর্থক জুয়েল, শাহাআলম ও প্রিন্স বাহিনী অতর্কিত কর্মী সমর্থকদের উপর হামলা চালায়। এ সময় ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথারিভাবে কুপিয়ে পাঁচজনকে আহত করে।

পরে তারা উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ঢুকে আসবাবপত্র, টেলিভিশন, বঙ্গবন্ধুর ছবি ও তিনটি মোটরসাইকেল ভাংচুর করে।

Advertisement

এ বিষয়ে পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল ইসলাম কামালের মুঠোফোনে বারবার ফোন করে তাকে পাওয়া যায়নি।

আজ সকালে মঙ্গলবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, ঘটনার সঙ্গে যারাই জড়িত থাকুক না কেন তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তবে এলাকা শান্ত রয়েছে।

আটঘরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাদিউল ইসলাম জানান, অভিযোগ পেলেই মামলা দায়ের করা হবে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version