Connect with us

আমদানি-রপ্তানি

রপ্তানি আয় কমেছে ৭ দশমিক ৮৫ শতাংশ

Published

on

গত বছরের অক্টোবরের তুলনায় চলতি বছরের অক্টোবরে দেশে রপ্তানি আয় ৭ দশমিক ৮৫ শতাংশ কমেছে।

আজ বুধবার (২ নভেম্বর) রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) সূত্রেএই তথ্য জানা গেছে ।

ইপিবির সূত্র জানিয়েছে, চলতি বছরেরে অক্টোবরে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি করেছে ৪৩৫ কোটি ৬৬ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলারের পণ্য। যা গত বছরের অক্টোবরে ছিল ৪৭২ কোটি ৭৫ লাখ ৩ হাজার মার্কিন ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, গত অক্টোবরে প্রবাসীরা ১৫২ কোটি মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা দেশে পাঠিয়েছেন, যা গত আট মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন।

এছাড়া জানা গেছে, ২০২২ সালের অক্টোবরে সরকারের লক্ষ্যমাত্রার থেকেও আয় কমেছে ১২ দশমিক ৮৭ শতাংশ। এ মাসে রপ্তানি আয় খাতে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার। সেখানে ৪৩৫ কোটি ৬৬ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলারের রপ্তানি হয়েছে। অর্থাৎ, ৬৪ কোটি ৩৩ লাখ ৮ হাজার ডলার কম হয়েছে।

Advertisement

এ দিকে ২০২১-২২ অর্থবছরে ৫ হাজার ২০৮ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল। চলতি অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা ৫ হাজার ৮০০ কোটি ডলার। তার মধ্যে প্রথম চার মাসে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ৭৪২ কোটি ডলার। আয় হয়েছে তার চেয়ে ৩ দশমিক ২৫ শতাংশ কম।

অর্থনীতি

দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশি পোশাকের রপ্তানি বাড়ায় ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আপত্তি

Published

on

ইউরোপসহ নানা দেশে রপ্তানির জন্য দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশ থেকে আসা তৈরি পোশাকের পরিমাণ এতটাই বেড়ে গেছে যে, ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা বাড়তি মূল্য দিয়ে তাঁদের রপ্তানি পণ্যের জন্য জায়গা নিতে বাধ্য হচ্ছেন। এমন পরিস্থিতে ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা চাইছেন তাদের পণ্যকে অগ্রাধিকার দেয়া হোক।

রোববার (৫ মে) এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বৃটিশ বার্তা সংস্থা বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বিষয়টি নিয়ে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রীর সঙ্গে ইতোমধ্যেই দুদফায় আলোচনা করেছেন ভারতীয় রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠনগুলি।

এদিকে বাংলাদেশে পোশাক রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমই এ জানায়, ভারতীয় রপ্তানিকারকদের দাবি খুবই অযৌক্তিক। কারণ বাংলাদেশের গার্মেন্টস রপ্তানির সামান্য একটা অংশই ভারতের মাধ্যমে যায়। ফলে তাদের পণ্যের কারণে দিল্লি বিমানবন্দরে ‘মালামালের জট’ লাগার কথা না।

প্রসঙ্গত, গেলো ২০২৩ সাল থেকে কলকাতা বিমানবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি গার্মেন্টস রপ্তানি বন্ধ হয়ে এটি দিল্লিতে স্থানান্তরিত হয়।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

দেশে টানা সপ্তম দফায় কমলো স্বর্ণের দাম

Published

on

২৪ ঘন্টার ব্যবধানে  টানা সপ্তম দফায় কমলো স্বর্ণের দাম। এ দফায় ৪২০ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের একভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১১ হাজার ৪১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ নিয়ে  স্বর্ণের দাম কমানো হয়েছে মোট ৮ হাজার ৩৮৭ টাকা।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) বিষয়য়ি নিশ্চিত করে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১১ হাজার ৪১ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬ হাজার ২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯০ হাজার ৮৬৩ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ৫৫৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের প্রথম ৪ মাসে দেশের বাজারে ১৭ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৭ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ১০ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিলো ২৯ বার।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

টানা ৬ষ্ঠ দফায় কমলো স্বর্ণের দাম

Published

on

চব্বিশ ঘণ্টার ব্যবধানে দেশের বাজারে ৬ষ্ঠ  দফায় কমেছে স্বর্ণের দাম। ভরিতে ১ হাজার ১৫৫ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১১ হাজার ৪৬১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ নিয়ে টানা ৬ দফায় স্বর্ণের দাম কমানো হয়েছে মোট ৭ হাজার ৯৬৭ টাকা।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকেল ৪টা থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স এ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১১ হাজার ৪৬১ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬ হাজার ৩৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯১ হাজার ২০১ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ৮৩৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত,  চলতি বছরের প্রথম ৪ মাসে দেশের বাজারে ১৬ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৭ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ৯ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিলো ২৯ বার।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version