Connect with us

আওয়ামী লীগ

আগামী ১১ নভেম্বর থেকে যুবলীগের দখলে থাকবে রাজপথ : পরশ

Published

on

আগামী ১১ নভেম্বর থেকে যুবলীগের দখলে থাকবে রাজপথ। যুবলীগের প্রতিষ্ঠার ৫০ বছরে মহাসমাবেশ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান জনসমুদ্রে পরিণত হবে। আন্দোলন-সংগ্রামের নামে বিএনপি-জামায়াত যদি এদেশের সাধারণ জনগণের জানমালের ক্ষতি করার চেষ্টা করে তাহলে রাজপথেই তাদের সমুচিত জবাব দিবে যুবলীগ। বললেন আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ।

আজ বুধবার (৯ নভেম্বর) রাজধানীর বঙ্গবন্ধুর এভিনিউয়ে আওয়ামী যুবলীগ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

শেখ ফজলে শামস বলেন, আওয়ামী যুবলীগের দীর্ঘ ৫০ বছরের পথ-পরিক্রমায় সকল সংকট-সংগ্রামে যুবলীগের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। যে মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আমরা যুবলীগের নেতা-কর্মীরা আনন্দ, উচ্ছ্বাস ও উদ্দীপনা নিয়ে সুবর্ণজয়ন্তী পালন করছি। সেই মুহূর্তে বাংলাদেশ বিরোধী বিএনপি-জামাত স্থিতিশীল বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করছে। ‘চারিদিকে নাগিনীরা ফেলিতেছে বিষাক্ত নিঃশ্বাস। সেই প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে আমাদের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন এবং ১১ নভেম্বর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিতব্য যুব মহাসমাবেশ। এই মহাসমাবেশের মধ্য দিয়ে রচিত হবে স্বাধীনতাবিরোধীদের জন্য ইস্পাত-কঠিন ভিত্তি।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনার সরকারের উন্নয়নের ধারা, গণতন্ত্রের ধারা এবং এদেশের মানুষের মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার জন্য তথা বাংলাদেশের অদম্য অগ্রগতির ধারা রক্ষায় সর্বশক্তি দিয়ে অতন্দ্র প্রহরীর মত রাজপথে অবস্থান করবে যুবলীগ। কেননা, যুবলীগ বিশ্বাস করে-মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হেরে গেলে, হেরে যাবে বাংলাদেশ। এজন্য বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় যুবলীগ ভ্যানগার্ডের দায়িত্ব পালন করতে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ।

তিনি আরও বলেন,  ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্ববর্তী ও পরবর্তী বিএনপি-জামায়াত সৃষ্ট দুঃসহ দিনগুলোর কথা নিশ্চয়ই আপনারা ভুলে যাননি। ৯২ দিনের অবরোধ। জীবন্ত দেড় শতাধিক মানুষকে পুড়িয়ে মারা। কোমলমতি শিশু-কিশোরদের প্রাণের ৫৬০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পুড়িয়ে দেয়া। গোটা বাংলাদেশকেই সেদিন ওরা বার্ন ইউনিটে পরিণত করেছিল। আজকের বাংলাদেশ বিএনপি-জামাতের সেই লেলিহান শিখায় পুড়তে চায় না। শেখ হাসিনার বিশ্বসভায় সমাদৃত বাংলাদেশকে আবারও ওরা ওদের পরাজিত অস্ত্র অগ্নিসন্ত্রাস এর মাধ্যমে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করতে চায়। ওদের সেই খায়েশ যুবলীগের একজন নেতা-কর্মী বেঁচে থাকতে পূরণ হবে না।

Advertisement

পরশ বলেন, রাজনীতিতে পরাভূত হয়ে ওরা এখন সাম্রাজ্যবাদী প্রভুদের পদলেহন করছে। দেশকে বিকিয়ে দেবার ষড়যন্ত্রে ওরা ব্যস্ত। সমাবেশের নামে ওরা আবারও জনগণের জানমালের ওপর আঘাত হানছে। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর সন্ত্রাসী হামলা চালাচ্ছে। সাংবাদিক বন্ধুরাও তাদের রোষানল থেকে রেহায় পাচ্ছে না। ওদেরকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করা এখন সময়ের দাবি। এতিমের টাকা আত্মসাৎ করা দণ্ডপ্রাপ্ত আসামী, রক্তাক্ত গ্রেনেড হামলার আসামী যাদের নেতা; তারা আরও দেশধ্বংসের কাজে লিপ্ত হবে এটিই স্বাভাবিক।

আওয়ামী লীগ

শনিবার রাজধানীতে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ

Published

on

ফাইল ছবি

আসছে শনিবার(১১ মে) রাজধানীতে শান্তি সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ। এদিন, বিকাল ৩টার দিকে রাজধানীর  মোহাম্মদপুরে গজনবী রোড এলাকায় ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের উদ্যেগে এ শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।  বৃহস্পতিবার(৯ মে) দিবাগত রাতে সংগঠনের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম মিজু এবং সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক রানা গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আজিজুল হক রানা গণমাধ্যমকে বলেন, ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এতে সভাপতিত্ব করবেন ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান। সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচির সঞ্চালনায় শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের কেন্দ্র্রীয়  ও নগর আওয়ামী লীগ নেতারা উপস্থিত থাকবেন।

এদিকে,  ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা আওয়ামী লীগ সূত্র জানায়, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শনিবার রাজধানীর মোহাম্মদপুরের গজনবী রোড এলাকায় শান্তি সমাবেশের অনুমতি দিয়েছে। ডিএমপির কাছে শান্তি সমাবেশের অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা আওয়ামী লীগের সহ-দপ্তর সম্পাদক আব্দুল আউয়াল শেখ। তবে ১৮টি শর্তসাপেক্ষে ক্ষমতাসীন দলকে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে বলে  ডিএমপি সূত্রে জানা গেছে।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ছিল সন্তোষজনক : কাদের

Published

on

প্রথম ধাপে উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে এবং এতে ভোটার উপস্থিতি ছিল সন্তোষজনক। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

আজ বুধবার (৮ মে) রাতে রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, উপজেলা নির্বাচন নিয়ে নিন্দুকেরা বিশেষ করেবিরোধীদল যে বক্তব্য রেখেছে তা হাস্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছে।  অনেকের আশঙ্কা ছিল ১৩৯টি উপজেলা নির্বাচন খুনোখুনি, মারামারি, রক্তারক্তি অবস্থায় সমাপ্ত হবে। এই নির্বাচনে প্রথম পর্যায়ে কোথাও ক্যাজুয়্যালিটি নেই, প্রাণহানির ঘটনা নেই।

তিনি বলেন, কিছু জায়গায় বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে, কিছু আহত হয়েছে, কিন্তু প্রাণহানির ঘটনা নেই। নির্বাচন কমিশন বলেছে, ৩০ থেকে ৪০% ভোটার উপস্থিতি। এই পরিস্থিতিতে আমি মনে করি ভোটার উপস্থিতি সন্তোষজনক।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা মনে করি নির্বাচনে ভোটার টার্ন আউট সন্তোষজনক। প্রাণহানি নেই নির্বাচনে- এটাকে শান্তিপূর্ণই বলতে হবে। নির্বাচন কমিশন এবং প্রশাসন খুবই দৃঢ় অবস্থা নিয়েছে। দলের নেতা কর্মীরাও যথাযথ দায়িত্ব পালন করেছে। যে কারণে প্রথম ধাপে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে।

Advertisement

সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম ও আফজাল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

সত্য কথায় যুক্তরাষ্ট্রের আঘাত লাগলে কিছু করার নেই: কাদের

Published

on

আওয়ামী লীগ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো সংঘাতে নেই। তবে সত্য বললে তাদের স্বার্থে আঘাত লাগলে তো কিছু করার নেই। ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবাদ দমনে যে আচরণ করা হয়েছিল, একই রকম নির্মম আচরণ এখন করা হচ্ছে। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রোববার (৫ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের বিরত রাখা আওয়ামী লীগের নীতিগত সিদ্ধান্ত, এখানে আইনগত কোনো বিষয় নেই।

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, প্রতীক ছাড়া নির্বাচন করলে নির্বাচনটি আরও বেশি অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে— এ ভাবনা থেকে আওয়ামী লীগ স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ স্থগিত করেছে। এর মানে এই নয় যে অন্যান্য দলগুলো নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ করতে পারবে না।

তিনি বলেন, বিভিন্ন দেশের কর্তাব্যক্তিরা আমাদের দেশে মানবাধিকার যে চোখে দেখে, নিজের দেশে সেই দৃষ্টিতে দেখবে না কেন?

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version