Connect with us

আওয়ামী লীগ

বিএনপি প্রতিশোধের নেশায় সন্ত্রাসের উত্তাপ ছড়িয়েছে: ওবায়দুল কাদের

Published

on

বিএনপি বিভিন্ন সময় প্রতিশোধের নেশায় সন্ত্রাসের উত্তাপ ছড়িয়েছে। ক্ষমতায় এসে অবৈধভাবে তা দখল করে রাখতে দেশের জনগণের ওপর সীমাহীন অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়েছে। বলেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

আজ বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন তিনি।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নিজেই বলেছেন, তাদের সমাবেশ শান্তিপূর্ণ হয়েছে। অর্থাৎ এই সমাবেশে সরকার বাধা দেয়নি। সরকার শুধু সতর্ক ছিল এই সুযোগে বিএনপি যেন কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড না করতে পারে। বিএনপি বিভিন্ন সময়ে ক্ষমতায় এসে অবৈধভাবে তা দখল করে রাখতে দেশের জনগণের ওপর সীমাহীন অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়েছে।’

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘২০০১-৬ সালে তারা আওয়ামী লীগের ২১ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করেছে। একুশে আগস্টের মতো নারকীয় গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে গণহত্যা সংঘটিত করেছে। অথচ আজ তারা মিথ্যা তথ্য-উপাত্ত দিয়ে গুমের বানোয়াট ও মনগড়া পরিসংখ্যান উপস্থাপন করছে। তাদের মনে রাখা উচিত, অতীতের নেতিবাচক কর্মকাণ্ডের জন্যই তারা ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে জনগণ দ্বারা মারাত্মকভাবে প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। এরপরও তারা ২০১৪ জাতীয় নির্বাচন প্রতিহত করার অপচেষ্টায় সারাদেশে নারকীয় ধ্বংসযজ্ঞ ও অগ্নিসন্ত্রাস চালায়।’

ওবায়দুল কাদের আরো বলেন, ‘দেশের জনগণ ভালো করেই জানে তারা কোথায় আছে। আর বিএনপির আমলে কোথায় ছিল? গত এক যুগেরও বেশি সময় ধরে শেখ হাসিনার সময়োপযোগী সিদ্ধান্তে আর্থ-সামাজিক সকল ক্ষেত্রেই বাংলাদেশ আজ এক মজবুত ভীতের ওপর দাঁড়িয়েছে।’

Advertisement

তিনি বলেন, ‘বিশ্বসভায় আত্মমর্যাদাশীল জাতি রাষ্ট্র হিসেবে অনন্য মর্যাদায় অভিষিক্ত হয়েছে। তাই দেশের জনগণ নিশ্চিতভাবে বিএনপির সেই অনুর্বর, উষর, অন্ধকারময় সময়ে ফিরে যেতে চায় না। জনগণ বিএনপিকে ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। আর জনগণ দ্বারা প্রত্যাখ্যাত বিএনপি প্রতিশোধের নেশায় বিভিন্ন সময়ে সন্ত্রাসের উত্তাপ ছড়িয়েছে। আমরা সেই সন্ত্রাসের উত্তাপ থেকে জনগণকে নিরাপত্তা দেওয়ার চেষ্টা করেছি, দূরে রাখার চেষ্টা করেছি।’

ওবায়দু কাদের বলেন, ‘আমরা জানি, এরপরই বিএনপি এই ব্যর্থতা ঘুচাতে তাদের স্বভাবজাত সন্ত্রাসের পথে ফিরে যাবে। তবে আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই, যেকোনো পরিস্থিতিতে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার বদ্ধপরিকর।’

সংকটকালে বিএনপি ধ্বংসাত্মক পথ বেছে নিয়েছে অভিযোগ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘এই মানবিক সংকটে যখন বিশ্বব্যাপী সকল রাজনৈতিক-সামাজিক সংগঠন সমন্বিত প্রয়াস চালাচ্ছে, তখন বিরোধী দল হিসেবে বিএনপি ধ্বংসাত্মক রাজনীতির পথ বেছে নিয়েছে। তাদের নেতারা নৈরাজ্য সৃষ্টির জন্য উসকানি দিচ্ছে। এতেও তারা জনগণের কাছ থেকে সাড়া না পেয়ে দিগভ্রান্ত হয়ে বিভ্রান্তিকর মন্তব্য করছে।’

 

 

Advertisement

আওয়ামী লীগ

বিএনপি ডোনাল্ড লুকে নিয়ে উদ্ভট চিন্তা করছে : কাদের

Published

on

বিএনপি উদ্ভট চিন্তা করছে। ভাবছে আবার নিষেধাজ্ঞা দেবে। মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নেয়ার জন্যই আসবেন। বললেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রোববার (১২ মে) রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।

ওবায়দুল কাদের জানান, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়ে পাঠানো মার্কিন প্রেসিডেন্টের  চিঠির ফলোআপ করতে ডোনাল্ড লু বাংলাদেশে আসছেন।

কাদের বলেন, সরকার পরিচালনা করছে জনগণের সরকার। অদৃশ্য শক্তি দ্বারা সরকার পরিচালনা বিএনপির চরিত্র। বিএনপির সময় হাওয়া ভবন থেকে সরকার পরিচালনা হতো। দুর্নীতির বরপুত্র তারেক রহমানের অনুমোদন ছাড়া কিছু হতো না। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ষড়যন্ত্র হাওয়া ভবন থেকে হয়। অদৃশ্য শক্তির মানসিক ট্রমায় ভুগছে বিএনপি।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা নির্বাচনের আগেই বলেছেন দেশে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টির পাঁয়তারা চলছে। নেতাকর্মীদের তিনি এ ব্যাপারে সতর্ক করে দেন। শেখ হাসিনা কিন্তু বলেননি নির্বাচন হলেই সংকট কেটে যাবে। তিনি বলেছেন দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি হতে পারে। সে চেষ্টা অনেকেই করছেন আন্তর্জাতিকভাবে ও দেশের অভ্যন্তরে।

Advertisement

তিনি বলেন, বিএনপি এমন একটা নির্বাচন কমিশন চায়, যে নির্বাচনে বিএনপিকে জিতার গ্যারান্টি দেবে। বিজয় লাভের নিশ্চয়তা ছাড়া এই দল নির্বাচনে অংশ নিতে চায় না।

প্রসঙ্গত, এসময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দীন নাছিম, মাহবুব উল আলম হানিফসহ দলটির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

‘বিএনপি ভারতের সঙ্গে শত্রুতা করে অবিশ্বাস সৃষ্টি করেছিল’

Published

on

ভারত আমাদের বন্ধু। আমরা কারো দাসত্ব করি না। ভারতের সঙ্গে ২১ বছর শত্রুতা করে আমাদের লাভ হয়নি। বিএনপি শত্রুতা করে সংশয়, অবিশ্বাস সৃষ্টি করেছিল। সে কারণে সম্পর্কের উন্নতি হয়নি। শেখ হাসিনা সে অবিশ্বাসের দেয়াল ভেঙে দিয়েছেন। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১১ মে) মোহাম্মদপুরের গজনবী রোডে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের শক্তির উৎস এদেশের মানুষ, জনগণ। ভারতের কাছে আমরা বন্ধুত্ব চাই। কারণ এটা আমাদের স্বার্থেই দরকার। শত্রুতা করে আমাদের ক্ষতি হয়েছে ২১ বছর। আমরা সে অবস্থায় ফিরে যেতে চাই না।

ভারতের সঙ্গে করা বিভিন্ন চুক্তির কথা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা বলতে চাই, গঙ্গার পানি শেখ হাসিনাই এনেছেন। পানি চুক্তি কে করেছেন? শেখ হাসিনা। সীমান্ত সমস্যার চুক্তি কে করেছেন? শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশের মতো আরেকটি বাংলাদেশ আমরা সমুদ্র পেয়েছি আদালতের মাধ্যমে।

বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সমালোচনা করে তিনি বলেন, গতকাল পল্টনে গয়েশ্বর চন্দ্র এক পসরা মিথ্যাচার করে গেছেন। গয়েশ্বর বাবু কোথায় ছিলেন এতদিন? কোথা থেকে এলেন? কোথায় পালিয়ে ছিলেন? ভারতে? মাথায় উঠেছে গান্ধী টুপি। এখন ভণ্ডামি শুরু করেছে। গয়েশ্বর কালকে পল্টনে দাঁড়িয়ে আমাদের বলে ভারতের দালাল। এই অপবাদ তো আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া দিয়েছে। ভারতে গিয়ে গঙ্গার পানির কথা ভুলে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া, সাংবাদিকরা জিজ্ঞেস করল, আপনি ভারত সফর করলেন গঙ্গার পানির কি হলো? তিনি বললেন আমি তো ভুলে গেছি। দালাল কারা?

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ বিকেলে

Published

on

বিকেলে রাজধানীতে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।

শনিবার (১১ মে) বিকেল সাড়ে তিনটায় মোহাম্মদপুর আড়ংয়ের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক যৌথ সভার শুরুতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই কথা জানান দলের সাধারণ সম্পাদক।

তিনি বলেন, ‘অনেকে বলে আমরা পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করছি, আসলে আমরা কোনো সমাবেশ করছি না। আজ আমরা এখানে যৌথসভা করছি। শনিবার আমাদের মন্ত্রিসভার সদস্য, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের সংসদীয় এলাকায় আমরা একটি শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করব। সেখানে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।’

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version