Connect with us

বাংলাদেশ

কম বয়সে মৃত্যু হয়েছে যে অভিনেতাদের

Published

on

ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে খুব অল্প বয়সেই না ফেরার দেশে চলে গেছেন অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। অভিনয় জীবনে অনেক নাম, যশ, খ্যাতি, অর্থ উপার্জনের পরও তাদের জীবনটাও সাধারণ মানুষের মতোই। ফলে পর্দার বাইরে তাদের সম্পর্কে অনেক কিছুই অজানা রয়ে যায়। খ্যাতির মধ্যগগনে থাকাকালীন অল্প বয়সেই মৃত্যু হয়েছে একাধিক টলিউড অভিনেতার। তবে তারা তাদের ছাপ রেখে গেছেন টেলিভিশন কিংবা বড়পর্দায়-

ঐন্দ্রিলা শর্মা

ঐন্দ্রিলা শর্মা- মাত্র ২৪ বছর বয়সে প্রয়াত অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা শর্মা। দুবার ক্যানসারকে জয় করেছেন। ১ নভম্বর ২০২২ আচমকা হৃদরোগে আক্রান্ত হন। পক্ষাঘাত দেখা দেয় শরীরে। এরপর টানা ২০ দিনের লড়াই। একাধিক মাইল্ড কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের পর ২৪ বছরেই থেমে গেল তার জীবনঘড়ি। ‘ঝুমুর’  নামক একটি সিরিয়াল দিয়ে অভিনয় জগতে পা রাখেন ঐন্দ্রিলা। ‘জিয়ন কাঠি’, ‘জীবন জ্যোতি’-র মতো ধারাবাহিকে লিড চরিত্রে অভিনয় করেছেন।

পায়েল চক্রবর্তী

পায়েল চক্রবর্তী- টলি ইন্ডাস্ট্রির পায়েল চক্রবর্তী ছিল খুব জনপ্রিয় একটি মুখ। ‘চোখের তারা তুই’, ‘জড়োয়ার ঝুমকো’ এবং ‘গোয়েন্দা গিন্নি’র মত জনপ্রিয় একাধিক ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন। দেব-রুক্মিণী অভিনীত জনপ্রিয় ছবি ককপিটেও অভিনয় করেছিলেন তিনি। ২০১৮ সালে হঠাৎই শিলিগুড়ির এক হোটেল রুম থেকে উদ্ধার হয় পায়েলের মৃতদেহ। জানা যায় নিজের অভিনয় জীবন এবং সংসার দুটো একসঙ্গে সামাল দিতে না পারায় ২০১৫ সালে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। সেই সময় তার ৯ বছরের এক পুত্র সন্তান ছিল। সেই সন্তান তার বাবার সঙ্গেই থাকতো। ছেলেকে কাছে না পাওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন অভিনেত্রী। এরপরই আত্মহননের পথ বেছে নেন পায়েল।

পল্লবী দে

পল্লবী দে- ২০২২ সালে মে মাসের এক রবিবারের সকালে গড়ফার আবাসন থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হয় পল্লবীর দেহ। সম্পর্কের টানাপোড়েনেই নাকি মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন অভিনেত্রী। ২৫ বছর বয়সে মৃত্যু হয় ‘মন মানে না’  ধারাবাহিক খ্যাত এই অভিনেত্রীর।

দিশা গঙ্গোপাধ্যায়

দিশা গঙ্গোপাধ্যায়- ‘বউ কথা কও’, কনকাঞ্জলির মতো একাধিক ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন। ২০১৫ সালে হঠাৎই আত্মহননের পথ বেছে নেন অভিনেত্রী। দক্ষিণ কলকাতার পর্ণশ্রীর এক ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয় দিশার মৃতদেহ। শোনা যায় সম্পর্কে টানাপোড়নের কারণেই নাকি তিনি আত্মহত্যার পথ বেছে নেন।

রনি চক্রবর্তী

রনি চক্রবর্তী- টলিউড ইন্ডাস্ট্রির অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মুখ ছিলেন। ‘বয়েই গেল’, ‘জলনুপুর’ ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন। ২০১৫ সালে বন্ধুদের সঙ্গে সুইমিং পুলে সাঁতার কাটতে গিয়ে হঠাৎ অস্বাভাবিকভাবে মৃত্যু হয় অভিনেতার।

রীতা কায়রাল

রীতা কায়রাল- খলনায়িকার চরিত্রে জনপ্রিয় ছিলেন তিনি। ছোটপর্দা হোক বা বড়পর্দা সব জায়গাতেই দাপিয়ে অভিনয় করেছেন। ‘রাজমহল’, ‘জীবন নিয়ে খেলা’, ‘চিরদিনই তুমি যে আমার’ পাশাপাশি আরো অনেক জনপ্রিয় ছবিতে অভিনয় করেছেন। লিভার ক্যানসার ধরা পড়ার পরই খুব অল্প বয়সে চলে যান রীতা কায়রাল।

পীযূষ গঙ্গোপাধ্যায়

পীযূষ গঙ্গোপাধ্যায়- টলিউড একজন অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং প্রতিভাবান অভিনেতা পীযূষ গঙ্গোপাধ্যায়। ছোটপর্দা এবং বড়পর্দায় চুটিয়ে অভিনয় করেছেন। ২০১৫ সালে এক গাড়ি অ্যাক্সিডেন্টে মারা যান। সাঁতরাগাছি সেতুতে তার গাড়ির সঙ্গে একটি লড়ির ধাক্কা লেগে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

মহুয়া রায়চৌধুরী

মহুয়া রায়চৌধুরী-টালিগঞ্জের জনপ্রিয় অভিনেত্রী। মাত্র ১৩ বছর বয়সে পা রেখেছিলেন অভিনয় জগতে। জনপ্রিয়তাও অর্জন করেছিলেন দ্রুত। কিন্তু মাত্র ২৭ বছর বয়সে এক সন্তানকে রেখেই ইহজগতের মায়া কাটিয়ে চলে যান না ফেরার দেশে। ‘শ্রীমান পৃথ্বীরাজ’, ‘দাদার কীর্তি’, ‘আজ কাল পরশুর গল্প’-এ মহুয়া মন কেড়েছিলেন সকলের।

প্রত্যুষা বন্দ্যোপাধ্যায়

প্রত্যুষা বন্দ্যোপাধ্যায়- ‘বালিকা বধূ’ হিন্দি ধারাবাহিকের মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করতেন প্রত্যুষা। টেলিভিশনের জনপ্রিয় মুখ হয়ে উঠেছিলেন কম সময়ে। কিন্তু মাত্র ২৩ বছর বয়সেই মৃত্যু হয় প্রত্যুষার।

জিয়া খান

জিয়া খান- মাত্র ২৫ বছরেই ফুরিয়ে গিয়েছিল অত্যন্ত সম্ভাবনাময়, রঙিন এক অভিনেত্রীর জীবন। নিঃশব্দে পৃথিবী ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন জিয়া খান। আসল নাম নাফিসা রিজভি খান। অভিনয় জগতে জিয়া খান নামেই বেশি পরিচিত। অমিতাভ বচ্চনের বিপরীতে তার প্রথম ছবি ‘নিঃশব্দ’-এ অভিনয় দেখে মুগ্ধ হয়েছিল দর্শককুল।

দিব্যা ভারতী

দিব্যা ভারতী- ১৯৯৩ সালের ৫ এপ্রিল মৃত্যু হয় তার। তখন মাত্র ১৯ বছর বয়স। মৃত্যুর কারণ আজও রহস্যে মোড়া। তেলুগু ছবি দিয়েই অভিনয় জগতে হাতেখড়ি দিব্যার। প্রথম হিন্দি ছবি ‘বিশ্বাত্মা’। ‘শোলা অউর শবনম’ এবং ‘দিওয়ানা’ ছবিতে অভিনয় কম সময়ে দিব্যাকে সাফল্যের শীর্ষে নিয়ে গিয়েছিল।

স্মিতা পাতিল

স্মিতা পাতিল- দূরদর্শনের পর্দায় সংবাদপাঠিকা থেকে পরিচালক শ্যাম বেনেগালের হাত ধরে বড়পর্দায় আত্মপ্রকাশ। শুধু মুম্বইতেই নয়, স্মিতা কাজ করেছেন বাংলার কালজয়ী দুই পরিচালক সত্যজিৎ রায় এবং মৃণাল সেনের সঙ্গেও। ‘ভূমিকা’, ‘আজ কি আওয়াজ’, ‘মির্চ মশালা’, ‘চক্র’ তার অভিনীত বিখ্যাত চলচ্চিত্র। খ্যাতির মধ্যগগনে যখন, তখনই বিয়ে করেন অভিনেতা রাজ বব্বরকে। সন্তানের জন্ম দিতে গিয়ে মাত্র ৩১ বছর বয়সে মৃত্যু হয় স্মিতার।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

অপরাধ

অর্থ ও ফেনসিডিলসহ রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য আটক

Published

on

পাবনার ঈশ্বরদীতে ২৯৫ বোতল ফেনসিডিল ও ১ লাখ ৩০ হাজার পাঁচশত টাকাসহ বাংলাদেশ রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর এক সিপাহিসহ ২ জনকে আটক করেছে পুলিশ। এসময় মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ঝর্ণা খাতুন (২৮) নামে এক নারীকেও আটক করা হয়।

রোববার (১৯ মে) সকালে পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার ফকিরের বটতলা, পিয়ারাখালী ও স্কুলপাড়া ভাড়া বাসায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা হয়।

আটক মাসুম হাওলাদার পিরোজপুর সদর থানার উদয়কাঠি গজলিয়া এলাকার মতিউর রহমানের ছেলে। অন্যদিকে ঝরনা খাতুন বরিশাল জেলার উজিরপুর থানার ডাকুয়ার বড়াকোঠা গ্রামের হাফিজুল ইসলামের স্ত্রী। মাসুম হাওলাদার ও হাফিজুল ইসলাম রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীতে কর্মরত সিপাহি।

সংবাদ সম্মেলনে ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার গোস্বামী জানান, আটক করার সময় মাসুম হাওলাদারের কাছে ও তার ভাড়া বাসা থেকে ২৩৪ বোতল এবং হাফিজুল ইসলামের ভাড়া বাসা থেকে ৬১ বোতল ফেনসিডিল সহ এক লক্ষ ৩০ হাজার পাঁচশত টাকা উদ্ধার করা হয়।

ঈশ্বরদী থানার অফিসার ইনচার্জ রফিকুল ইসলাম জানান, আটককৃত ২ আসামি সহ পলাতক হাফিজুল ইসলামের বিরুদ্ধে ঈশ্বরদী থানায় নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে।

Advertisement

রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর পাকশী বিভাগীয় সহকারী কমান্ডার শহীদুজ্জামান জানান, দুই সিপাহির বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

এমপি আজিম কলকাতায় গিয়েছেন, এসে পড়বেন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

আমাদের এনএসআই কাজ করছে। ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো হয়েছে। উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই। তিনি পুরনো মানুষ, একজন সংসদ সদস্য, বুঝে শুনেই তো চলেন। পাশের দেশ ভারতে গেছেন। এমন তো না মায়ানমার গেছেন, যে মারামারি লেগেছে। আমার মনে হয় তিনি এসে পড়বেন বলে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

রোববার (১৯ মে) গণমাধ্যমে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।

আসাদুজ্জামান খান বলেন, ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারকে নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। সংসদ সদস্য কলকাতায় গিয়েছেন, এসে পড়বেন।

এদিকে গত ৩ দিন ধরে এমপির সঙ্গে তার পরিবারের যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। সংসদ সদস্যের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) আব্দুর রউফ গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এছাড়া ঘটনাটি তিনি আজ রাজধানীর মিন্টু রোডে ডিবি কার্যালয়ে গিয়েও অভিহিত করেন।

কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. আবু আজিফ গণমাধ্যমে জানান, আমরা মৌখিক ভাবে শুনেছি সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার চকিৎসার জন্য ভারতে গিয়েছেন। তবে এ বিষয়ে তার পরিবারের পক্ষ থেকে কোন লিখিত অভিযোগ করা হয়নি।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ভারতে ‘নিখোঁজ’ এমপি আনারের সর্বশেষ অবস্থান জানালো ডিবি

Published

on

ভারতে চিকিৎসা নিতে যাওয়া ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তার ব্যবহৃত ভারতীয় নম্বরের সর্বশেষ অবস্থান মুজাফফরাবাদ অর্থাৎ উত্তর প্রদেশে। প্রতিনিয়ত ভারতীয় পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। এ বিষয়ে ভারতীয় পুলিশ যথেষ্ট সহযোগিতা করছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়ন্দা পুলিশ (ডিবি)।

রোববার (১৯ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ডিবিপ্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

ডিবিপ্রধান বলেন, ঝিনাইদহ-৪ আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার রোববার (১২ মে) দর্শনার গেদে সীমান্ত দিয়ে কলকাতা যান। কলকাতায় তার পরিচিত গোপাল নামে একজনের বাসায় ওঠেন। পরদিন ১৩ মে সকালে নাস্তা করে ওই বাসা থেকে বেরিয়ে যান। সেদিন সন্ধ্যায় কলকাতায় গোপালের বাসায় যাওয়ার কথা থাকলেও তিনি আর যাননি।

তখন থেকেই তার মেয়ে ও এপিএস আনোয়ারুল আজিমের ব্যবহৃদ ভারতীয় নম্বরে যোগাযোগ করেন। কিন্তু তারা যোগাযোগ করতে ব্যর্থ হন। তার হোয়াটসঅ্যাপে থেকে মেসেজ আসে, ‘তিনি দিল্লিতে আছেন, ওমুক-তমুকের সঙ্গে দেখা হবে।’ কিন্তু এই মেসেজগুলো তার পরিবার বিশ্বাস করছে না।

হারুন অর রশীদ বলেন, আমি বিষয়টি দুদিন আগেই জানতে পারি। ভারতীয় একজন ভদ্রলোক এমপিরও পরিচিত, তিনি আমাকে টেলিফোন করে তাকে না পাওয়ার বিষয়টি জানান। জানার পর ভারতীয় বিশেষ টাস্তফোর্স-এসটিএফ’র সঙ্গে যোগাযোগ করি। ভারতীয় থানা পুলিশসহ ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গেও কথা বলেছি।

Advertisement

ডিবিপ্রধান বলেন,আনোয়ারুল আজিমের একটি বাংলাদেশি ও আরেকটি ভারতীয় নম্বর ছিল। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সকাল ৭টার দিকে তার নম্বর থেকে দুটি কল আসে। একটি আসে তার এপিএসের নম্বরে, আরেকটি ফোনকল আসে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুর নম্বরে। কিন্তু তখন দুজনের কেউই কল ধরতে পারেননি।

‘ভারতীয় পুলিশের সহযোগিতায় জানতে পেরেছি, আনোয়ারুল আজিমের ভারতীয় নম্বরের লোকেশন মুজাফফরাবাদ, অর্থাৎ উত্তর প্রদেশ। সবকিছু মিলিয়ে আমরাও খোঁজখবর রাখছি।’

হারুন অর রশীদ আরও বলেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের মেয়ে আমাদের কাছে এসেছেন। আনোয়ারুল আজিম তার ব্যবহৃত নম্বরটি মাঝে মাঝে খুলছেন আবার মাঝে মাঝে বন্ধ করছেন। কারা কাজটি করছেন, তিনি কোনো ব্ল্যাকমেইলের শিকার হয়েছেন কি না- সবকিছুই গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। জিকেএস

এএম/

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version