আন্তর্জাতিক
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্পে মৃত্যু বেড়ে ২৬৮
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় ভূমিকম্পে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ২৬৮। আটকে পড়া লোকদের খুঁজে বের করার জন্য কাজ করছে উদ্ধারকারীরা।
বুধাবর (২৩ নভেম্বর) আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম বিবিসির দেয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
কর্মকর্তারা জানান, ভূমিকম্পে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ২৬৮। নিহতদের মধ্যে বহু শিশু রয়েছে। এছাড়া ১৫১ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছে এবং ১ হাজার জনেরও বেশি আহত হয়েছে।
ভূমিকম্পে রাস্তাঘাট এবং বিশাল এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ভুক্তভোগীদের শনাক্ত এবং তাদের সহায়তা করা কঠিন হয়ে উঠেছে।
ভূমিকম্পের সময় এপ্রিজাল মুলিয়াদি নামে একজন স্কুলের একটি কক্ষ ধসে পড়ার পরে আটকা পড়েছিলেন৷
১৪ বছর বয়সী ওই কিশোর বলেন, তার পা ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছিল। কিন্তু তাকে তার বন্ধু জুলফিকার নিরাপদে টেনে নিয়ে বের করেছিল। পরে জুলফিকার নিজে আটকা পড়ে মারা গেছে।
ন্যাশনাল ডিজাস্টার মিটিগেশন এজেন্সি জানায়, ২২ হাজার ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ৫৮ হাজারের বেশি মানুষ এই অঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নিয়েছে।
সোমবার একটি পার্বত্য অঞ্চলে ৫ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে, এতে সৃষ্ট ভূমিধসের ফলে পশ্চিম জাভা শহর সিয়ানজুরের কাছের গ্রামগুলো চাপা পড়ে।
দেয়াল ও ছাদ ভেঙে পড়ায় ভিকটিমরা পিষ্ট বা আটকা পড়ে। বার্তা সংস্থা এএফপিকে এপ্রিজাল বলেন, এটা খুব দ্রুত ঘটে গেছে।
ন্যাশনাল সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ এজেন্সির একজন প্রতিনিধিও নিশ্চিত করেছেন যে নিহতদের মধ্যে অনেকেই কম বয়সী।
হেনরি আলফিয়ান্দি বলেন, হতাহতদের বেশিরভাগই শিশু। কারণ দুপুর ১টা পর্যন্ত তারা স্কুলে ছিল।
ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কি.মি গভীরে সৃষ্ট এই ভূমিকম্পের পরে কয়েক ডজন আফটারশক হয়েছিল, যাতে ঝুঁকিপূর্ণভাবে নির্মিত বাড়িগুলো ভেঙে পড়ে। এতে ক্ষয়ক্ষতি বেশি হয়েছে।
দেশটির প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো মঙ্গলবার দুর্গম দুর্যোগ কবলিত অঞ্চল পরিদর্শন করেছেন। তিনি বলেন, আমার নির্দেশনা হলো ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়াদের সরিয়ে নেওয়ার বিষয়টি অগ্রাধিকার দেয়া।
শত শত পুলিশ ও অন্যান্য উদ্ধারকারী দলের সদস্য উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছেন।
সেভ দ্য চিলড্রেন জানায়, কমপক্ষে ৮০টি স্কুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ায় প্রায়ই ভূমিকম্প আঘাত হানে। দেশটিতে বিধ্বংসী ভূমিকম্প ও সুনামির ইতিহাস রয়েছে। সেখানে ২০১৮ সালের সুলাওয়েসি দ্বীপে ভূমিকম্পে ২ হাজার জনেরও বেশি নিহত হয়েছে।
আন্তর্জাতিক
যে ট্রেনে প্রাইভেট কার, ট্রাকসহ যানবাহন নিয়ে ভ্রমণ করা যায়
মনে করুন, আপনি দূরের কোনো এলাকায় কাজে বা বেড়াতে যাচ্ছেন। আর গন্তব্যস্থানে পৌঁছতে আপনি ট্রেন ভ্রমনকে বেছে নেবেন।পরবর্তীতে আপনার মনে হলো-ট্রেনে যদি মাইক্রোবাস বা প্রাইভেট কার বা মোটরবাইক অথবা অন্য কোনো যানবাহন আপনি নিতে পারতেন। তাহলে কী মজাই না হতো।
হ্যা, বর্তমান আধুনিক সভ্যতার যুগে এটাও সম্ভব হয়েছে। সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এমনই ট্রেন চালু হয়েছে। এটি যুক্তরাষ্ট্রের একমাত্র ট্রেন যাতে ভ্রমণ করার পাশাপাশি আপনার প্রিয় গাড়ি বা অন্য কোনো যানবাহনকে সঙ্গে নিতে পারবেন। এই বিশেষ ট্রেনকে বলা হয় অটো ট্রেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল রেলরোড প্যাসেঞ্জার করপোরেশন-আমট্রাক পরিচালিত এই ট্রেনে আপনার সঙ্গে থাকা যানবাহনটিকে নিয়ে আপনি নিশ্চিন্তে ভ্রমণ করতে পারবেন।
এই ট্রেনের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো- বাইরে থেকে কোনো ব্যক্তি বুঝতেই পারবেন না যে ট্রেনের ভেতরে যাত্রীদের গাড়ি আছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসি টু অরল্যান্ডো রুটে এই অটোট্রেন চলাচল করছে। বিরামহীন যাত্রায় এই অটোট্রেনটির ওয়াশিংটন থেকে অরল্যান্ডো পৌঁছতে সময় লাগে প্রায় ১৭ ঘণ্টা।
কয়েক বছর ধরে অটো ট্রেনের চাহিদা বাড়লেও যুক্তরাষ্ট্রে এই ধরণের রুট মাত্র একটি। ১৯৭১ সালের আগে এই অটো ট্রেনের অস্তিত্ব ছিল না। ওই বছরই মার্কিন বিজ্ঞানী ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর দ্য সায়েন্টিফিক ইনফরমেশনের প্রতিষ্ঠাতা ইউজেন গারফিল্ড যুক্তরাষ্ট্রে এই বিশেষ ট্রেন আবিষ্কার ও চালু করেন।
ওইসময় ওয়াশিংটন ডিসির লরটন থেকে অরল্যান্ডো রাজ্যের সানফোর্ডে দৈনিক এই অটোট্রেন ব্যবস্থা চালু ছিলো। গারফিল্ডের অটো-ট্রেন এতটাই জনপ্রিয় ছিল লুইসভিল থেকে সানফোর্ড পর্যন্ত দ্বিতীয় লাইনের পরিষেবা শুরু করে। তবে ১৯৮১ সালের মধ্যে ওই রুটে অটো-ট্রেন কর্পোরেশনের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।
স্লিপিং কোচ, ডাইনিংসহ অত্যাধুণিক ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে এই ধরণের ট্রেনের একটি মাত্র রুট থাকায় যাত্রীদের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না। বছরে মাত্র ২ লাখ ২০ হাজার যাত্রী এই ট্রেন সেবা নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশ হলেও রেল যোগাযোগ ব্যবস্থায় বেশ পিছিয়ে রয়েছে দেশটি। চীন যেখানে ২০০৮ সাল থেকে প্রায় ৪২ হাজার কিলোমিটার উচ্চগতির ট্রেন চলাচলের জন্য রেললাইন নির্মাণ করেছে, সেখানে যুক্তরাষ্ট্র অনেক পিছিয়ে। ১০০ মাইলের বেশি গতিতে চলাচলের মতো তাদের মাত্র ৩৭৫ মাইল দীর্ঘ রেল লাইন রয়েছে।
১৯৭০–এর দশকে নিউইয়র্ক সেন্ট্রালের মতো বিখ্যাত রেল পরিবহন দেউলিয়া হয়ে যায়। ফলে ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত জাতীয় যাত্রীবাহী ট্রেন পরিচালনাকারী সংস্থা আমট্রাকের কাছে এই প্রতিষ্ঠানটিকে হস্তান্তর করা হয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রেলপথ উন্নয়নে ১ দশমিক ২ ট্রিলিয়ন ডলার বা এক লাখ ২০ হাজা্র কোটি ডলার বরাদ্দ দিয়েছেন। এর মধ্যে বোস্টন, নিউইয়র্ক ও ওয়াশিংটনের মধ্যে সংযোগকারী অটো ট্রেনের রুট তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে। পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে যুক্তরাষ্ট্রের রেল খাতে যুগান্তকারী উন্নয়ন ঘটবে।
এমআর//
আন্তর্জাতিক
বাইডেনের হুমকি সত্ত্বেও অস্ত্র পাবে ইসরাইল
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের হুমকি সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে বিলিয়ন ডলার মূল্যের অস্ত্র বরাদ্দ পাচ্ছে ইসরাইল। একজন উচ্চপদস্থ মার্কিন কর্মকর্তা এই সপ্তাহে জানায়, ইসরাইলের কাছে হস্তান্তর করা হবে এমন একটি অস্ত্রের চালান যা দিয়ে রাফায় হামলা চালানো হতে পারে- তা যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন গভীরভাবে খতিয়ে দেখেছে। আর এরই পরিপ্রেক্ষিতে ইসরাইলি অভিমুখী অস্ত্রের একটি চালান আটকে দেয় বাইডেন প্রশাসন। খবর- ডেইলি সাবাহ
ওয়াশিংটন অনেকদিন ধরে নেতানিয়াহু সরকারকে বলছে, ইসরাইল যেন সাধারণ নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ছাড়া রাফায় হামলা না চালায়।
তবে মার্কিন এই অস্ত্রের চালান সরবরাহ স্থগিত হলেও কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেটের বৈদেশিক সম্পর্ক কমিটির শীর্ষ রিপাবলিকান সদস্য সেন জিম রিশ বলেছেন ভিন্ন কথা। তিনি বলেন, বিভিন্ন ধরনের মার্কিন অস্ত্র ইসরাইলে সরবরাহ করার কথা রয়েছে। এদের মধ্যে রয়েছে যৌথ প্রত্যক্ষ আক্রমণ যুদ্ধাস্ত্র, ট্যাংক রাউন্ড, মর্টার ও সাঁজোয়া যান। এসব অস্ত্রের অর্থমূল্য শত শত কোটি মার্কিন ডলার।
রাফায় ভয়াবহ হামলা শুরু করেছে ইসরাইল। দখল করেছে সেখানে থাকা একটি সীমান্ত ক্রসিং। শহর ছেড়ে পালাতে শুরু করেছে অনেক ফিলিস্তিনি।
গেলো বছরের ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামলা চালায় হামাস। হামলার প্রতিশোধ নিতে ইসরাইল গাজায় শুরু করে পালটা হামলা। হামলায় এখন পর্যন্ত নারী ও শিশুসহ নিহত হয়েছে প্রায় ৩৫ হাজারের মতো ফিলিস্তিনি।
এনএস/
আন্তর্জাতিক
প্রেমিকাকে খুন করেই দৌড়ে বাড়ি গেলেন প্রেমিক, অতঃপর…
দুপুরের খাবার খেয়েই মোটরবাইক নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান মিঠু শেখ। কিন্তু ঘণ্টাখানেক বাদে হন্তদন্ত হয়ে মাকে জড়িয়ে ধরলেন। ছেলেকে যেনো চিনতেই পারছিলেন না মা মজিদা বিবি। মিঠু বারবার বলছিলো, ‘আমি ওকে শেষ করেছি।’’’
কী হয়েছে, কী কাণ্ড ঘটিয়ে এসেছেন পুত্র, তা তখনও বুঝতে পারেননি মজিদা। তবে ছেলের কান্না দেখে তিনিও কাঁদতে থাকেন। একটু পরে তার কাছে স্পষ্ট হল ব্যাপারটা, যখন ছেলে নিজেই পুলিশকে ফোন করলেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই পুলিশ এসে গ্রেপ্তার করে মিঠুকে। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের দৌলতাবাদের হাজারিপাড়ায়।
শনিবার (১১ মে) ভারতীয় সংবাদ সংস্থা আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। জানা গেছে এক সহপাঠিনীকে খুনের অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছে মিঠু শেখ।
শনিবার দুপুরে দৌলতাবাদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে খুন হয় সাবিনা খাতুন (১৭)। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, তাকে ফোন করে স্কুলের সামনে ডেকেছিলেন মিঠু। অল্প কিছুক্ষণের কথাবার্তা, তার পরেই কথা কাটাকাটি এবং খুন। পকেট থেকে ছুরি বার করে ‘দীর্ঘ দিনের প্রেমিকা’ সাবিনাকে একের পর এক ছুরির কোপ দিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে যান মিঠু। ছুরির আঘাতে গলার নলি কেটে যায় ওই নাবালিকার। স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ তার দেহ উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। চিকিৎসকেরা জানিয়ে দেন, মৃত্যু হয়েছে নাবালিকার। তার কিছুক্ষণের মধ্যেই গ্রেপ্তার হন অভিযুক্ত।
মিঠুর পরিবার জানায়, খুনের পর বাড়ি থেকে নিজেই পুলিশকে ফোন করেছিলেন তিনি। বাড়ি থেকেই মিঠুকে নিয়ে যায় পুলিশ। সাবিনার সঙ্গে দীর্ঘ দিনের সম্পর্ক ছিল তার। কিন্তু কিছু দিন ধরে দু’জনের মধ্যে অশান্তি চলছিল। মিঠু সন্দেহ করেছিলেন, প্রেমিকার জীবনে অন্য কোনও পুরুষ এসেছেন। অন্য দিকে, সাবিনা চেয়েছিল মিঠুর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে। এ নিয়ে দু’জনের কথা কাটাকাটি হয়। তারপরেই খুনের ঘটনা।
মিঠুর মা জানান, ওই নাবালিকার সঙ্গে একাধিক ‘ছেলে’র সম্পর্ক ছিল। তার ছেলে বার বার নাকি নিষেধ করেন। কিন্তু মেয়েটি শোনেনি। ও তো মরলই। আমার পরিবারটাকেও শেষ করে গেল।
সাবিনার পরিবার থেকে জানা গেছে, তিনি এ বছরই মাধ্যমিক পাশ করে ভর্তি হয়েছিল লালবাগ কলেজে।
মৃতার বড় ভাই সেলিম রেজার অভিযোগ, তার বোনকে খুনের পরিকল্পনা করেই ডেকে নিয়ে গিয়েছিল মিঠু। তিনি বলেন, ‘‘যে ভাবে পরিকল্পনা করে ডেকে নিয়ে গিয়ে আমার বোনকে মিঠু খুন করেছে, তাতে ওর কঠিনতম শাস্তি হোক। রাজনৈতিক কিংবা আর্থিক প্রভাবে ও কোনও ভাবেই যেন ছাড় না পায়।’’
মুর্শিদাবাদ পুলিশ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) মজিদ ইকবাল খান বলেন, ‘‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়েছিল পুলিশ। কিছুক্ষণের মধ্যে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। প্রাথমিক ভাবে প্রণয়ঘটিত সম্পর্ক থেকে খুন বলে মনে করা হচ্ছে। তবে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত এখনই কিছু বলা যাবে না।’
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ২ মে মুর্শিদাবাদের বহরমপুরের গোরাবাজার এলাকায় খুন হন কলেজছাত্রী সুতপা চৌধুরী। খুনের অভিযোগে গ্রেপ্তার হন ‘প্রেমিক’ সুশান্ত চৌধুরী। গেলো বছরই আদালত তাকে ফাঁসির সাজা দেয়া হয়। শনিবার ১১ মে-র এই খুনের ঘটনার সঙ্গে বছর দুই বছর আগের ওই খুনের মামলার তুলনা টানছেন অনেকে।
এসি//
-
এশিয়া6 hours ago
দুর্ঘটনায় উল্টে গেলো গাড়ি, রাস্তায় ছড়িয়ে পড়লো কোটি কোটি টাকা
-
টুকিটাকি10 hours ago
মাকে গুলি, স্ত্রীকে হাতুড়ি আর ৩ সন্তানকে ছাদ থেকে ফেলে খুন
-
জাতীয়5 days ago
১০০ টাকায় সয়াবিন তেল বিক্রি করবে টিসিবি
-
বলিউড6 days ago
সিনেমায় চুমু প্রতি স্ত্রীকে দিতে হতো একটি ব্যাগ: ইমরান হাশমি
-
আন্তর্জাতিক3 days ago
স্বামীর গোপনাঙ্গ পুড়িয়ে নির্যাতন
-
ঢাকা5 days ago
হেলে পড়েছে ৬ তলা ভবন, দুর্ঘটনার আশঙ্কা
-
ঢালিউড2 days ago
মেয়ের মা হলেন পরীমণি
-
চট্টগ্রাম2 days ago
বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমানের ১ পাইলট নিহত
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন