আন্তর্জাতিক
বেঁধে দেয়া তেলের দাম ‘মানবে না’ রাশিয়া
Published
1 year agoon
By
বায়ান্ন আন্তর্জাতিক ডেস্কপশ্চিমাদের বেঁধে দেয়া তেলের দাম না মানার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। কীভাবে এর জবাব দেয়া যায় সেই উপায় খোঁজা হচ্ছে বলে জানিয়েছে ক্রেমলিন। এর আগে রাশিয়া থেকে আমদানি করা অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম প্রতি ব্যারেল ৬০ ডলার বেঁধে দেয় জি-সেভেনভুক্ত দেশগুলো।
শনিবার (৩ ডিসেম্বর) বার্তাসংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। এরপর থেকেই দেশটির বিরুদ্ধে একের পর এক পদক্ষেপ নেয় পশ্চিমা বিশ্ব। রাশিয়াকে বিশ্ব অথর্নীতি থেকে বিচ্ছিন্ন করতে দেশটির প্রধান রপ্তানি পণ্য জ্বালানি তেল ক্রয়ের ওপর দেয়া হয় কঠোর নিষেধাজ্ঞা। তেল বিক্রি করে পুতিন যেন ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যয় মেটাতে না পারেন, সে লক্ষ্যেই এমন সিদ্ধান্ত নেয় পশ্চিমা দেশগুলো।
তবে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বিশ্ববাজারে টিকে থাকে রাশিয়া। দাম কমিয়ে চীন ও ভারতসহ অনেক দেশের কাছেই তেল বিক্রি করে দেশটি। অন্যান্য দেশও নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে রাশিয়ার জ্বালানি তেলের দাম বেঁধে দেয়ার আহ্বান জানায়।
দীর্ঘ তর্ক-বিতর্কের পর অবশেষে সেই আহ্বানে সাড়া মিলেছে। রাশিয়ার সমুদ্রপথে রফতানি হওয়া জ্বালানি তেলের দাম প্রতি ব্যারেল ৬০ ডলার বেঁধে দেয়া হয়েছে। কম দামে রাশিয়ার তেল কেনার মূল প্রস্তাব শীর্ষ সাত অর্থনীতির জোট জি-৭-এর। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও অস্ট্রেলিয়াও এ সিদ্ধান্তে ঐকমত্যে পৌঁছেছে। আগামী ৫ ডিসেম্বর থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
এখন থেকে পশ্চিমাদের বেঁধে দেয়া দামের সঙ্গে একমত দেশগুলোকে সমুদ্রপথে রাশিয়ার তেল কেনার ক্ষেত্রে প্রতি ব্যারেল ৬০ ডলার বা এর কম দাম পরিশোধ করতে হবে। অন্যদিকে যেসব দেশ এ প্রস্তাব মানবে না, সেসব দেশে রুশ তেল সরবরাহকারী জাহাজগুলোকে বিমা সুবিধা দেবে না ইউক্রেনের মিত্র পশ্চিমা দেশগুলো। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, এ পদক্ষেপের ফলে রাশিয়ার আয় কমে যাবে। ফলে অচিরেই বড় ধাক্কা খাবে পুতিন প্রশাসন।
এর আগে গত সেপ্টেম্বরে এ প্রস্তাব দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও জাপান নিয়ে গঠিত জোট জি-৭ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন। আর জি-৭, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও অস্ট্রেলিয়ার এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তেল বিক্রির আয় দিয়ে ইউক্রেনে যুদ্ধ করছেন পুতিন। সেই পথ এবার অনেকটা বন্ধ হবে। তবে পশ্চিমাদের বেঁধে দেয়া তেলের দাম রাশিয়া ‘মানবে না’ বলে জানিয়ে দিয়েছে। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, পশ্চিমাদের কীভাবে এর জবাব দেয়া যায় সেই উপায় খোঁজা হচ্ছে।
এমন পরিস্থিতির মধ্যেই ইউক্রেনের দখলকৃত দনবাস অঞ্চলে সফরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তবে কখন দনবাসে সফরে যাবেন বিষয়ে কিছুই জানানো হয়নি। এদিকে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আলোচনায় সম্মত হলে, রাশিয়ার নিরাপত্তা উদ্বেগ কীভাবে মোকাবিলা করা যায় তা বিবেচনা করা উচিত পশ্চিমাদের।
অন্যরা যা পড়ছেন
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
হাজারো প্রবাসী শ্রমিক-ওমরাহ যাত্রী আটকা পড়েছে শাহজালাল বিমানবন্দরে
পৃথিবীর কাছে আসছে শিংওয়ালা ধূমকেতু- বিরল ঘটনার স্বাক্ষী হচ্ছে বাংলাদেশ
গরমে গর্ভবতীদের পেট ফেঁপে যেতে পারে, যা করনীয়
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
বৈশাখে পুড়ছে দেশ, তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়ালো
ইরানের পারমাণবিক নীতি ও ডকট্রিনে পরিবর্তন এবং এর আগে ঘোষিত এ সংক্রান্ত আপত্তিকে উপেক্ষা করার সম্ভাবনা রয়েছে। জানালেন ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর নিরাপত্তা ও সুরক্ষা বিভাগের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমাদ হাক তালাব।
ইরানের পরমাণু কেন্দ্র ও স্থাপনাগুলোতে হামলার ইসরাইলি হুমকির প্রতিক্রিয়ায় তিনি আজ (বৃহস্পতিবার) এ কথা বলেন।
জেনারেল আহমাদ হাক তালাব আরও বলেছেন, এ ধরণের হুমকি নতুন কিছু নয়। অবৈধ ইহুদিবাদী ইসরাইল বহু বছর ধরেই এ ধরণের হুমকি দিয়ে আসছে। তারা এর আগে ইরানের পারমাণবিক শিল্পের বিরুদ্ধে নাশকতা চালিয়েছে এবং সন্ত্রাসী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
তিনি আরো বলেন, যদিও আন্তর্জাতিক প্রটোকল ও নীতিমালা এবং আন্তর্জাতিক পরমাণু সংস্থার আইন ও বিধি অনুযায়ী বিশ্বের যেকোনো দেশের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা থেকে বিরত থাকার কথা বলা হয়েছে। এরপরও ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান প্রথম থেকেই এসব হুমকি মোকাবেলায় জন্য সব সময় প্রস্তুত ছিল এবং এখনও প্রস্তুত আছে।
জেনারেল হাক তালাব বলেন, সম্প্রতি ইহুদিবাদী শাসক গোষ্ঠী সিরিয়ায় ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের দূতাবাসের কনস্যুলার বিভাগে হামলা চালিয়ে সব ধরণের আন্তর্জাতিক আইন ও নীতিমালা লঙ্ঘন করেছে। এরপর তারা পরমাণু কেন্দ্রে হামলার মতো কোনো পদক্ষেপ নিলে আল্লাহর রহমতে আমরা সর্বোচ্চ নেতা ও সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়কের দিক-নির্দেশনায়, সশস্ত্র বাহিনীর সাহসী সন্তানদের প্রচেষ্টায়, প্যাসিভ ডিফেন্স পরিকল্পনা বাস্তবায়ন এবং অতি উন্নত অস্ত্র ও সরঞ্জাম ব্যবহারের পাশাপশি পারমাণবিক কেন্দ্র ও স্থাপনাগুলোর অবস্থানগত সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে যেকোনো হুমকি মোকাবেলা করব ও আমরা এ জন্য পূর্ণ প্রস্তুত আছি।
শত্রুর যেকোনো আগ্রাসনের জবাব দিতে সশস্ত্র বাহিনী সম্পূর্ণ প্রস্তুত রয়েছে উল্লেখ করে ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলোর নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় নিয়োজিত ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসির এ সংক্রান্ত কমান্ডার জোর দিয়ে বলেছেন, ইসরাইলের পরমাণু কেন্দ্রগুলোকে আমরা চিহ্নিত করে রেখেছি এবং চরম আঘাত হানার জন্য প্রয়োজনীয় সব রকম তথ্য-উপাত্ত আমাদের হাতে রয়েছে। তাই, ইসরাইল যদি ইরানে হামলা চালানোর দুঃসাহস দেখায় তাহলে তাদের নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করার জন্য শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ছোঁড়ার ট্রিগারে আঙ্গুল রাখা আছে।
তিনি আরো বলেছেন, ইসরাইল যদি আমাদের পারমাণবিক স্থাপনায় কোনো ধরনের হামলা চালায় তাহলে তাদের জেনে রাখা উচিত যে, আমাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে ইসরাইলের পরমাণু স্থাপনাগুলোতে বড় ধরনের হামলা চালানো হবে। তিনি এও বলেন, ইসরাইল যদি পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলার হুমকিকে ইরানের ওপর চাপ সৃষ্টির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে চায়, তাহলে পরমাণু ইস্যুতে ইরানের নীতিতে পরিবর্তন আসতে পারে এবং পূর্ব ঘোষণা থেকে সরে আসা অসম্ভব কিছু নয়। ‘আঘাত করে পার পাওয়ার যুগ শেষ হয়ে গেছে’ সর্বোচ্চ নেতার এই বক্তব্যকে তুলে ধরে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হাক তালাব বলেছেন, ইসরাইল যদি ইরানের বিরুদ্ধে কোনো আগ্রাসন চালায়, তাহলে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী এর উপযুক্ত জবাব দেবে। এ ব্যাপারে তারা নিশ্চিত থাকতে পারে যে, ‘সত্য প্রতিশ্রুতি’ সামরিক অভিযানের মতো আমাদের সশস্ত্র বাহিনী এবারও তাদের ওপর এমন আঘাত হানবে যা ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
তিনি তার বক্তব্যের শেষ অংশে বলেছেন, আমরা ইরানের প্রিয় ও সম্মানিত জনগণকে এ নিশ্চয়তা দিচ্ছি যে, আইআরজিসিতে নিয়োজিত আপনাদের বিপ্লবী সন্তানেরা, আপনাদের সেনাবাহিনী, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা বিভাগ উন্নত প্যাসিভ ডিফেন্স পরিকল্পনা এবং অত্যাধুনিক সুরক্ষা সরঞ্জাম ব্যবহার করে পরমাণু কেন্দ্রগুলো রক্ষায় তৎপর রয়েছে। তাই আমাদের দেশের পারমাণবিক কেন্দ্রগুলো সম্পূর্ণ নিরাপদ রয়েছে।
আন্তর্জাতিক
ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু
Published
49 mins agoon
এপ্রিল ১৯, ২০২৪By
Anik Mahmudভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। প্রথম দফায় ১০২ আসনে ভোটগ্রহণ হবে। এর মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের তিন আসন— জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহার লোকসভা কেন্দ্র।
স্থানীয় সময় (শুক্রবার) দেশটির নির্বাচন কমিশন জানায় সকাল ৭টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে, চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
ভোট শুরুর ঠিক আগে এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে পোস্ট করে দেশবাসীকে রেকর্ড সংখ্যক ভোটগ্রহণের আবেদন জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ইংরেজি, হিন্দি, তামিল, মারাঠি, বাংলা এবং অসমিয়া— মোট ছয় ভাষায় পোস্ট করেন তিনি।
মোদী তার পোস্টে বলেন, ভোটারদের প্রতি তাঁর আবেদন রেকর্ড সংখ্যক ভোটদানের জন্য। বিশেষ করে তরুণ ও প্রথমবারের ভোটদাতাদের তিনি বিপুল সংখ্যায় ভোটদানের আহ্বান জানান। সর্বোপরি, প্রত্যেকটি ভোটের গুরুত্ব আছে, আর প্রতিটি কণ্ঠস্বরই গুরুত্বপূর্ণ!
জানা যায়, অরুণাচল প্রদেশ, মণিপুর এবং মেঘালয়ের দু’টি করে আসনে ভোটগ্রহণ হচ্ছে। একটি করে আসনে ভোটগ্রহণ হবে ছত্রিশগড়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, সিকিম, ত্রিপুরা, উত্তরাখণ্ড, আন্দামান ও নিকোবর, জম্মু ও কাশ্মির, লাক্ষাদ্বীপ এবং পন্ডিচেরিতে। বিহারের চার আসনেও শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ।
এছাড়া মণিপুরে মোট দু’টি লোকসভা আসন। ইনার মণিপুর এবং আউটার মণিপুর। তবে নির্বাচন কমিশন আউটার মণিপুরকে ভাগ করে দু’দফায় ভোট করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শুক্রবার তাই আউটার মণিপুরের একাংশে ভোটগ্রহণ হচ্ছে। বাকি অংশে ভোটগ্রহণ হবে ২৬ এপ্রিল।
প্রসঙ্গত, প্রথম দফার ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি মন্ত্রিসভার আট মন্ত্রী। বেশ কয়েক জন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীও রয়েছেন ভোটযুদ্ধে। ২০১৯ সালে উত্তরবঙ্গের তিন কেন্দ্রসহ ১০২টি আসনের মধ্যে মোট ৪৫টিতে জিতেছিল বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের আটটি রাজ্যে বিপুল জয় পেয়েছিল তারা। এ বার কয়েকটি আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে।
এশিয়া
জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের সদস্যপদ আটকে দিল যুক্তরাষ্ট্র
Published
53 mins agoon
এপ্রিল ১৯, ২০২৪By
জাকির হোসাইনজাতিসংঘে রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার পথ আটকে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা পরিষদে এ–সংক্রান্ত প্রস্তাবের ওপর ভোটাভুটিতে ভেটো দিয়েছে দেশটি।
খসড়া প্রস্তাবটিতে ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে ১৯৩ সদস্যের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রতি সুপারিশ করা হয়েছিল।
নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের ১২টি এ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছিল। ভোটদানে বিরত ছিল যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ড। ভেটো প্রদান করে ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্র।
ভেটো না পড়লে প্রস্তাবটি পাস হতে ৯ ভোটের প্রয়োজন ছিল। কিন্তু নিরাপত্তা পরিষদের কোনো প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, রাশিয়া ও চীন— এ স্থায়ী পাঁচ সদস্যের কোনো একটি দেশ বিপক্ষে ভোট দিলে ওই প্রস্তাব আর গৃহীত হয় না।
এদিকে, জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার জন্য ফিলিস্তিনের আবেদন প্রত্যাখ্যান করায় যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া।
জাতিসংঘে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত ভ্যাসিলি নেবেনজিয়া বলেন, ভেটো প্রয়োগ করে যুক্তরাষ্ট্র দেখিয়েছে, ফিলিস্তিনিদের সম্পর্কে তারা আসলে কী ভাবে।
ফিলিস্তিন এমন সময় জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য হওয়ার চেষ্টা করছে, যখন ছয় মাস ধরে গাজায় হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। একই সঙ্গে দখলকৃত পশ্চিম তীরে বসতিস্থাপন বিস্তৃত করছে দেশটি।
জাতিসংঘের পর্যবেক্ষক সদস্য হিসেবে রয়েছে ফিলিস্তিন। ২০১২ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে কার্যত রাষ্ট্রের স্বীকৃতি পেয়েছিল ফিলিস্তিন। তবে পূর্ণ সদস্যপদ পেতে নিরাপত্তা পরিষদ এবং সাধারণ পরিষদের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের অনুমোদন প্রয়োজন। অবশ্য সাধারণ পরিষদের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্য ইতোমধ্যে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র বলে আসছে, ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের মধ্যে সরাসরি আলোচনার মাধ্যমে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হওয়া উচিত, জাতিসংঘের মাধ্যমে নয়। যদিও কয়েক বছর ধরে ফিলিস্তিনের সঙ্গে শান্তি আলোচনা বন্ধ রেখেছে ইসরায়েল।
এমন সময় জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য হওয়ার চেষ্টা করছে ফিলিস্তিন, যখন ছয় মাস ধরে গাজায় হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। একই সঙ্গে দখলকৃত পশ্চিম তীরে বসতিস্থাপন বিস্তৃত করছে দেশটি।
জাতীয়
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই সহকারী অধ্যাপক রিমান্ডে
যৌন হয়রানির অভিযোগে এক শিক্ষিকার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া বেসরকারি শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক রশিদ কামালের (৪০) চারদিনের রিমান্ড...
ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, হচ্ছে ১০ চুক্তি ও সমঝোতা
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সফরে আসছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। আসছে সোমবার( ২২ এপ্রিল) তিনি ঢাকায় পৌঁছবেন...
আজ যারা বন্ধু, কাল তারা বন্ধু থাকবেন এমন নয়: সেনাপ্রধান
‘মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে যা করা প্রয়োজন, তা অবশ্যই করা হবে। তবে দেশটির সামরিক নেতাদের সঙ্গে সখ্য ঝুঁকিপূর্ণ।...
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
বাংলাদেশে আবারও আসছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর দ্বিতীয় বারের মতো বাইডেন সরকারের উচ্চ পর্যায়ের...
সড়কে শৃঙ্খলা জোরদারে নতুন সিদ্ধান্ত বিআরটিএ’র
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সব মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনার পর নড়েচড়ে বসেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে ও সড়কে...
আসছেন না ভারতের পররাষ্ট্র সচিব, যেকারণে স্থগিত হলো ঢাকা সফর
আসছে শনিবার (২০ এপ্রিল) ঢাকা সফরে আসছেন না ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। এক দিনের সফরে ঢাকায় এসে প্রধানমন্ত্রী...
‘চিকিৎসক ও রোগীদের সুরক্ষায় আইন পাস করা হবে’
আমি যেমন চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করবো তেমনি রোগীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করাও আমার দায়িত্ব। আমি চিকিৎসকেরও মন্ত্রী, রোগীদেরও মন্ত্রী। দুজনের সুরক্ষা...
৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো: রেহমান সোবহান
‘স্বাধীনতার পর ৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো।এই সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে আর্থ-সামাজিক উত্তরণ ঘটেছে।’ বললেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা...
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
নিজ বাহিনী বাংলাদেশ নৌ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। এখনো মঈনের স্থলাভিষিক্ত...
কুকি চিনের ৫৩ সদস্যের রিমান্ড মঞ্জুর
বান্দরবানের রুমা ও থানচি উপজেলায় ব্যাংক ডাকাতি, টাকা ও অস্ত্র লুটের ঘটনার করা মামলায় আটক কেএনএফের ৫৭ জনকে বান্দরবান চিফ...
শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু
পরমাণু নীতিতে পরিবর্তন আসতে পারে: ইরান
ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু
জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের সদস্যপদ আটকে দিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া-ইরাকেও বিস্ফোরণ
ইরানে ক্ষেপনাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই সহকারী অধ্যাপক রিমান্ডে
ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, হচ্ছে ১০ চুক্তি ও সমঝোতা
আজ যারা বন্ধু, কাল তারা বন্ধু থাকবেন এমন নয়: সেনাপ্রধান
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
যুবকের পায়ুপথ থেকে বের করা হলো ৬ ইঞ্চি ডাব
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- আন্তর্জাতিক2 days ago
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
- আইন-বিচার4 days ago
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- আন্তর্জাতিক2 days ago
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- ইসলাম3 days ago
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
- টুকিটাকি4 days ago
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
- বাংলাদেশ6 days ago
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
- জাতীয়7 days ago
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
- বাংলাদেশ4 days ago
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন