Connect with us

দেশজুড়ে

‘জয় বাংলা’ ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দিয়ে সম্মেলনে আসছেন নেতাকর্মীরা

Published

on

নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলন আজ। এতে যোগ দিতে সকাল থেকেই আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সম্মেলনস্থলে আসতে শুরু করেছেন।

সোমবার (৫ ডিসেম্বর) শহীদ ভুলু স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে এ সম্মেলন।

বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে নেতাকর্মীরা জেলা শহর মাইজদী হয়ে সম্মেলনস্থলে যাচ্ছেন। তারা ‘জয় বাংলা’, ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ এবং নেতার নাম ধরে স্লোগান দিচ্ছেন। মঞ্চের সামনের অংশ দখলে নিতে সকাল থেকেই সম্মেলনে এসেছেন তারা।

এদিকে সম্মেলনকে কেন্দ্র করে শহীদ ভুলু স্টেডিয়ামের চারপাশসহ পুরো জেলা শহর ছেয়ে গেছে ব্যানার-ফেস্টুন ও তোরণে। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের স্বাগত ও শুভেচ্ছা জানিয়ে এসব ব্যানার-তোরণ সাঁটিয়েছেন নেতাকর্মীরা। সব মিলে সম্মেলনকে ঘিরে নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছে।

সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। উদ্বোধন করবেন দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি।

Advertisement

এছাড়া আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক বেগম ফরিদুন্নাহার লাইলী, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, সাংগঠনিক সম্পাদক ও জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবউল আলম হানিফ এমপি, সভাপতিমণ্ডলির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রমসহ কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা বক্তব্য দেবেন।

এদিকে সম্মেলনকে ঘিরে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সাড়ে ৫০০ পুলিশ সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও রয়েছেন।

প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ২০ নভেম্বর নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সম্মেলন হয়েছিল। সেসময় সভাপতি হিসেবে এ এইচ এম খায়রুল আনম চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর নাম ঘোষণা করেছিলেন প্রধান অতিথি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

ঢাকা

টাকায় কেনা কারিগরি বোর্ডের সনদের তালিকা প্রস্তুত হচ্ছে : হারুন

Published

on

ফাইল ছবি

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট একেএম শামসুজ্জামানসহ বোর্ডের অন্য কর্মকর্তারা বছরের পর বছর টাকার বিনিময়ে সনদ ও মার্কশিট বিক্রি করেছেন। বিক্রি করা সনদগুলো  শনাক্তে  তথ্য দিয়েছেন শামসুজ্জামান। আমরা সেই তালিকা প্রস্তুত করে বোর্ডের কাছে দেব। তারা সেগুলো বাতিলে ব্যবস্থা নেবে। বললেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা বিভাগ) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

শনিবার (১১ মে) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে  এসব কথা বলেন ডিমপির গোয়েন্দা প্রধান।

হারুন অর রশীদ বলেন, রিমান্ডে টাকার বিনিময়ে বিক্রি করা সনদের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে শামসুজ্জামান। যার মাধ্যমে সনদ শনাক্ত করে বাতিল করা যাবে। এই তথ্য কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সচিব ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জানানো হবে। পাশাপাশি বুয়েটের এক্সপার্টদের যুক্ত করে এই কাজটি কিভাবে করা যায় সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

গোয়েন্দা প্রধান জানান, বিভিন্ন জালিয়াতির অভিযোগে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম এনালিস্ট প্রকৌশলী এ কে এম শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে তিন সদস্যদের তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছিল। উচ্চ পর্যায়ের এই তদন্ত কমিটির কাছে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ ও ডিজিটাল তথ্য থাকার পরেও তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বিলম্ব করে।

তিনি বলেন, বাণিজ্য টিকিয়ে রাখতে কিছু সাংবাদিক, দুদক কর্মকর্তা ও বোর্ডের চেয়ারম্যানের আশপাশে থাকা দালাল শ্রেণির লোকদের টাকা দিতেন শামসুজ্জামান। তিনি গুটি কয়েক সাংবাদিকদের নাম বলেছেন। তারা চাইলে শামসুজ্জামানের কিংবা ডিবির মুখোমুখি হতে পারে। প্রয়োজনে আমরাও তাদের সঙ্গে কথা বলব। সনদ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে এবং তাদের যথাযথ কর্তৃপক্ষকে চিঠি পাঠানো হবে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, শামসুজ্জামানকে গ্রেপ্তারের পর গেলো ২১ এপ্রিল কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান আলী আকবর খানের স্ত্রী সেহেলা পারভীনকে চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়। স্ত্রীর জড়িত থাকার বিষয়টি সামনে আসার পর চেয়ারম্যান আলী আকবরকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

চাকরিতে ৩৫ প্রত্যাশী আন্দোলনকারীদের পুলিশের লাঠিচার্জ, আটক ১৩

Published

on

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধকারীদের লাঠিচার্জ করে সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ। এ সময় ১৩ জন আন্দোলনকারীকে আটক করা হয়।

শনিবার (১১ মে) বিকেলে শাহবাগ অবরোধ করে যান চলাচল বন্ধ করলে তাঁদের লাঠিচার্জ করে সরিয়ে দেয়া হয় বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) শাহ আলম মো. আখতারুল ইসলাম।

এডিসি আখতারুল ইসলাম জানান, চাকরিপ্রত্যাশীরা বিচ্ছিন্নভাবে শাহবাগ অবরোধ করেন এবং কেরোসিন ঢেলে রাস্তায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করেন। পুলিশ তাদের রাস্তা থেকে সরিয়ে দেয়। এরই মধ্যে তাঁরা কয়েকজনকে আটক করেছেন। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানান তিনি।

জানা যায়, এ ঘটনার পরে শাহবাগ থেকে ফিরে গিয়ে আবারও রাজু ভাস্কর্যের সামনে অবস্থান নেন চাকরিপ্রত্যাশীরা। পরে পুলিশ সেখান থেকে রিমা আক্তার, আজম মোহাম্মদ, মানিক দাস, হুমায়ুন কবির, শারমিন আক্তার, রাসেল আহমেদসহ কমপক্ষে ১৩ জনকে আটক করেছে বলে দাবি করেন আন্দোলনকারীরা।

প্রসঙ্গত, পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে দুপুর ১টার দিকে চাকরির বয়স ৩৫ করার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে একটি সমাবেশ করেন চাকরিপ্রত্যাশীরা।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

ছয় মাস ধরে নিখোঁজ যুবক মিললো মিল্টন সমাদ্দারের আশ্রমে, পেটে কাটা দাগ

Published

on

রাজধানীর মিরপুরে মিল্টন সমাদ্দারের ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রয়কেন্দ্র থেকে প্রায় ছয় মাস আগে নিখোঁজ হন মানসিক ভারসাম্যহীন মো. সেলিমকে উদ্ধার করেছেন পরিবারের সদস্যরা। সেলিমের পরনের শার্ট খুলে দেখা যায়, সেলিমের পেটে ডান পাশে বড় অস্ত্রোপচারের দাগ। দাগের বিষয়ে সেলিম কোনো উত্তর দেননি। শুধু ফ্যালফ্যাল দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকেন। এলাকাবাসী ভিড় করে তাকে দেখতে এসে কেউ কেউ বলছেন, অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে সেলিমের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গহানি করা হয়েছে।

সেলিম (৪০) ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বৃ-পাঁচাশি গ্রামের মো. হাসিম উদ্দিনের ছেলে।

স্বজনেরা জানান, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইউটিউবে প্রচারিত ভিডিও দেখে তারা সেলিমকে চিনতে পারেন। পরে ঈশ্বরগঞ্জ থেকে স্বজনেরা ঢাকায় গিয়ে মিল্টন সমাদ্দারের ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রয়কেন্দ্র থেকে গেলো বৃহস্পতিবার (৯ মে) তাকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসেন।

গেলো শুক্রবার সেলিমের ছোট বোন ফারজানা আক্তার জানান, চার ভাইয়ের মধ্যে সেলিম সবার বড়। তার সংসারে দুটি মেয়ে আছে। সেলিম এলাকায় কাজকর্ম করে পরিবারের ভরণপোষণ করতেন। বছরখানেক আগে ভাইয়ের মানসিক সমস্যা দেখা দেয়। মানসিক সমস্যার কারণে মাঝেমধ্যে বাড়িতে তাকে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা হতো। সেলিম শিকল খুলে বিভিন্ন জায়গায় চলে যেতেন। আবার কয়েক দিন পর ফিরে আসতেন। কিন্তু এবার তাকে খোঁজ করেও পাওয়া যাচ্ছিল না।

সেলিমের স্ত্রী ফাতেমা গণমাধ্যমে বলেন, তার স্বামীর মানসিক সমস্যা থাকলেও কোনো শারীরিক সমস্যা ছিল না। পেটে এত বড় অপারেশনের দাগ কিসের, জানতে চান তিনি। মিল্টন সমাদ্দারের কেয়ারে স্বামীর কোনো অঙ্গহানি হলে দায়ী ব্যক্তিদের কঠোর শাস্তি দাবি করেন তিনি।

Advertisement

ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ মাজেদুর রহমান গণমাধ্যমে বলেন, মিল্টন সমাদ্দারের আশ্রম থেকে সেলিম নামের এক ব্যক্তিকে উদ্ধারের ঘটনাটি জানার পর থানা থেকে একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে তার বাড়িতে পাঠানো হয়েছিল। তবে সেলিমের পরিবার থানায় কোনো অভিযোগ করেননি।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version