Connect with us

ঢাকা

গাজীপুরে দেশীয় অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাংয়ের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার

Published

on

গাজীপুরে দেশীয় অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাংয়ের ৫ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

শনিবার রাতে গাজীপুরের দক্ষিণ ছায়াবিথী এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।

গ্রেপ্তারকৃতরা হল, মো. সাব্বির, ইমতিয়াজ আহমেদ, হৃদয় ও সাজেদুল করিম চৌধুরী।

এসময় তাদের কাছ থেকে রাউডি, সামুরাই ও রামদা উদ্ধার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার জাকির হাসান।

Advertisement

তিনি জানান, রোববার গ্রেপ্তারকৃত ওই পাঁচ কিশোরকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

মুনিয়া

জাতীয়

সামনের সময় আরও চ্যালেঞ্জের : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

Published

on

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে ঐক্যের বিকল্প নেই। অনেকের মধ্যে কিছু ক্ষত থাকে। এগুলো সহ্য করে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। দল হলো আমার প্রধান শক্তি। আমাদের মূল বাধা অতিক্রম করতে হলে দলকে আরও সুসংগঠিত করতে হবে। সামনের সময় আরও চ্যালেঞ্জের। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্ত বন্ধ হয়নি। দেশের অর্থনীতি চাপের মধ্যে আছে, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা প্রয়োজন। বললেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

শুক্রবার (৩১ মে) দুপুরে টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারের নিজ বাসভবনে দেলদুয়ার উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

দেলদুয়ার নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের উদ্দেশে আহসান ইসলাম টিটু বলেন, সামনে বৃষ্টি, বন্যাসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করতে হবে। শেখ হাসিনার নির্দেশ মেলে চলবেন। উন্নয়ন জনগণের কাছে পৌঁছে দিয়ে জনগণের দুর্ভোগ লাঘব করাই আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কাজ। জনগণের কাছে যেতে হবে বারবার, কিন্তু জয় জনগণের ভোটের মাধ্যমেই হয়, জনগণের রায়ে হয়। সেই রায় মেনে আমাদের রাজনীতি করতে হবে, শিক্ষা নিতে হবে এবং এগিয়ে যেতে হবে।

টিটু আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছিল নির্বাচন উৎসবমুখর করার। যারা নেত্রীর কথায় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে, নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে তাদের অভিনন্দন। সামনে অনেক কাজ। যারা জয়ী হয়েছে তাদের এখন দায়িত্ব উপজেলার সব ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের নিয়ে দেলদুয়ারকে একটা উন্নয়নের রোল মডেল করা। আমার তরফ থেকে সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করব পাশে থাকার। পাথরাইলে আমরা একটা পৌরসভা করব। কাগজপত্র মন্ত্রীর কাছে গেছে। যত দ্রুত সম্ভব পৌরসভার ডিক্লারেশন পাব।

তিনি বলেন, নির্বাচনের সময় কেন্দ্রে ভোটার আনার চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। দুর্বল জায়গাগুলো শক্তিশালী করতে হবে। আমি কোনো প্রতিহিংসা দেখতে চাই না। দলের ও দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করবেন না। মনে রাখতে হবে- আওয়ামী লীগে যারা বঙ্গবন্ধুর সৈনিক, শেখ হাসিনার সৈনিক, তারা বারবার পরীক্ষা দিই। পরীক্ষা দিয়ে পাস না করলেও আবার পরীক্ষা দেয়া লাগে। এই পরীক্ষার মধ্য দিয়েই যেতে হবে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

প্রাণঘাতী রাসেলস ভাইপার আতঙ্কে ধানকাটা বন্ধ

Published

on

ফাইল ছবি

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার চরাঞ্চলে প্রাণঘাতী রাসেলস ভাইপার সাপের উপদ্রব বেড়েছে। এ সাপের কামড়ে গত দেড় মাসে তিন কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে কৃষকরা জমি থেকে ফসল তুলতে ভয় পাচ্ছেন। ফলে মাঠেই পরে আছে পাকা ধান।

শুক্রবার (৩১ মে) এলাকায় বিষাক্ত রাসেলস ভাইপারের উপদ্রব বেড়ে যাওয়ার বিষয় গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র।

স্থানীয়রা জানান, গেলো ৮ এপ্রিল চর মজলিশপুর এলাকায় জমি থেকে ভুট্টা তোলার সময় সাঈদুল শেখ নামের এক কৃষককে সাপে কামড় দেয়। প্রথমে ফরিদপুরের থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক সপ্তাহ পর তিনি মারা যান। এর আগে ২৯ মার্চ চর দেবীপুর মাঠে ময়না বেগম নামের এক কিষানিকে সাপে কামড়ায়। চিকিৎসা নেয়ার প্রায় দুই সপ্তাহ পর নিজ বাড়িতে তিনি মারা যান।

মজলিশপুর এলাকার মাতুব্বর আজিজুল মোল্লা জানান,গেলো ২৭ মে দুপুরে মাঠে কাজ করার সময় কৃষক শামীম শেখসহ কয়েকজন পদ্মা নদী থেকে একটি নৌকা টেনে তীরে তোলার সময়, নৌকার নিচে থাকা রাসেলস ভাইপার সাপ শামীমের পায়ে কামড় দেয়। লোকজন সাপটি মেরে তাকে ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। পরদিন বিকেলে শামীম মারা যান।

উজানচর ইউপি চেয়ারম্যান মো গোলজার হোসেন মৃধা জানান, কৃষকরা মাঠে কাজ করতে গিয়ে রাসেলস ভাইপার সাপের আক্রমণের শিকার হচ্ছে। ইতোমধ্যে তিনজন কৃষক মারা গেছেন। এখন ভয়ে কেউ জমিতে যেতে চাচ্ছে না। এ কারণে মাঠে এখনো ধান ও ভুট্টা পড়ে আছে। এতে কৃষকদের অনেক ক্ষতি হচ্ছে।

Advertisement

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ফারসিম তারান্নুম হক জানান, গত মার্চ মাসে একজন, এপ্রিলে একজন ও মে মাসে দুজন সাপে কাটা রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়। মাঝেমধ্যে সাপে কাটা রোগী হাসপাতালে আসছে। এখন পর্যন্ত হাসপাতালে কেউ মারা যায়নি। তাছাড়া  হাসপাতালে সাপে কাটা রোগীদের অ্যান্টিভেনম ইনজেকশন রয়েছে।

ইউএনও জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র  জানান, সাম্প্রতিক সময়ে রাসেলস ভাইপারের মতো বিষধর সাপের উপদ্রব বাড়ায় তারা চিন্তিত। উপজেলা পরিষদ থেকে প্রথম অবস্থায় চরাঞ্চলের ১০০ জন কৃষককে গামবুট জুতা দেয়া হবে। প্রয়োজনে শ্রমিকদের মধ্যেও বিতরণ করা হবে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে বন কর্মচারীদের ওপর হামলার অভিযোগ, আহত ৮

Published

on

গাজীপুরে অবৈধ স্থাপনা ভেঙে দেয়ার জেরে বন বিভাগের ৮ কর্মচারীদের ওপর অতর্কিত হামলার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। এতে ৮ জন কর্মচারী আহত হন। এর মধ্যে ৩ জনকে গুরুতর অবস্থায় কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।

বৃহস্পতিবার (৩০ মে) দুপুরে জেলার কালিয়াকৈর পৌরসভার কালামপুর খাজার টেক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, কালিয়াকৈরে রেঞ্জের চন্দ্রা বিটের আওতাধীন কালামপুর খাজার টেক এলাকায় নির্মিত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চালায় বন বিভাগ। এসময় কালিয়াকৈর পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আবুল কাশেম লোকজন নিয়ে এসে হঠাৎ বন বিভাগের কর্মচারীদের ওপর হামলা চালায়।

কাউন্সিলর আবুল কাশেম বলেন, আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে সম্পূর্ণ মিথ্যা। বন বিভাগের লোকজন দোকানপাট ভাঙচুর করছে এ কথা জানতে পেরে ঘটনাস্থলে যাই। সেখানে গিয়ে দেখি বন বিভাগের লোকজনের উপর জনগণ হামলা করেছে। এ অবস্থা দেখে বন বিভাগের লোকদের সেভ করার চেষ্টা করি।

আপনার লোকজন তাদের ওপর হামলা করেছে কিনা এরকম প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, হ্যাঁ এই ওয়ার্ডের সবাই তো আমার লোক, সে হিসাবে আমার লোকজন হামলা করেছে।

Advertisement

বন বিভাগের চন্দ্রা বিট কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান বলেন, অবৈধ স্থাপনা ভেঙে দেয়ার জের ধরে কাউন্সিলর আবুল কাশেমের নেতৃত্বে তার লোকজন হঠাৎ আক্রমণ করেন। আমরা কোন রকম ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে নিজেদের রক্ষা করি। তবে আমাদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা গুরুতর। তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার জন্য থানায় যাচ্ছি।

কালিয়াকৈর রেঞ্জের কর্মকর্তা মনিরুল করিম বলেন, স্থানীয় কাউন্সিলর আবুল কাশেম তার দলবল নিয়ে আমাদের কর্মচারীদের ওপর হালমা চালিয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version