Connect with us

আফ্রিকা

ভূমধ্যসাগর থেকে ১৬৪ বাংলাদেশিকে উদ্ধার

Published

on

ভূমধ্যসাগর থেকে ৪৩৯ অভিবাসনপ্রত্যাশীকে উদ্ধার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১৬৪ জন বাংলাদেশি। বৃহস্পতিবার রাত থেকে উদ্ধার অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার করে লিবিয়ার কোস্টগার্ড। রোববার এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছে লিবিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাস।

মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম লিবিয়া অবজারভার জানায়, গেল বৃহস্পতিবার আলাদা দুটি উদ্ধার অভিযান চালায় লিবিয়ার কোস্টগার্ড। এ অভিযানে ৪৩৯ অভিবাসনপ্রত্যাশী উদ্ধার হয়। তারা আফ্রিকা ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশের নাগরিক। সমুদ্রপথে ইউরোপে যাওয়ার চেষ্টা করছিল তারা।

লিবিয়ার নৌবাহিনীর চিফ অব স্টাফের এক মুখপাত্র বলেন, অভিযানে অংশ নেয় দুটি উদ্ধারকারী জাহাজ। রাবারের তৈরি ডিঙিতে ইউরোপ উপকূলে যাওয়ার চেষ্টা করছিল ওই অভিবাসনপ্রত্যাশীরা।

তিনি আরও জানান, ভূমধ্যসাগর থেকে উদ্ধারের পর অভিবাসনপ্রত্যাশীদের লিবিয়ার ত্রিপোলির নৌঘাঁটিতে নেওয়া হয়। পরে লিবিয়ার অবৈধ অভিবাসন প্রতিরোধবিষয়ক কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

লিবিয়া অবজারভার জানায়, সম্প্রতি দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন চলতি বছর সমুদ্র থেকে নয় হাজারের বেশি অভিবাসনপ্রত্যাশীকে উদ্ধার করেছে লিবিয়ার কোস্টগার্ড।

Advertisement

আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)’র তথ্য অনুসারে, চলতি বছরের এক জানুয়ারি থেকে ১২ জুন পর্যন্ত ভূমধ্যসাগরে মারা গেছে ৮১৩ অভিবাসনপ্রত্যাশী।

 

এসএন

আফ্রিকা

মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রে যাত্রীবাহী ফেরিডুবে ৫৮ জনের মৃত্যু

Published

on

আফ্রিকার দেশ মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রে ৩০০ আরোহী নিয়ে ফেরিডুবির ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে ৫৮ জন নিহত হয়েছেন। তাদের প্রায় সবাই অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার অনুষ্ঠানে যাচ্ছিলেন বলে জানা গেছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) রাতে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। ধারণক্ষমতার অতিরিক্তি যাত্রী বহন করায় এই দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়।

এতে বলা হয়, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রে যাত্রীবাহী ফেরি ডুবে যাওয়ার পর কমপক্ষে ৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে দেশটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। নৌযানটিতে থাকা ৩০০ জনের বেশিরভাগই গেলো শুক্রবার একটি অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার অনুষ্ঠানে যাচ্ছিলেন এবং পথিমধ্যে এটি ডুবে যায়।

বিবিসি বলছে, রাজধানী বাঙ্গুইয়ের কাছে এমপোকো নদীতে ফেরিডুবি ও প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া দুর্ঘটনার ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, ফেরিডুবির পর লোকেরা নদীর তীরে পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন বা পানিতে ঝাঁপ দিচ্ছেন।

মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রে নৌকাডুবির জেরে এমন বিপর্যয়ের ঘটনা অস্বাভাবিক নয়।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আফ্রিকা

কলেরা থেকে বাঁচতে গিয়ে নৌকা ডুবে ৯০ জনের মৃত্যু

Published

on

মোজাম্বিকের উত্তর উপকূলে ফেরি ডুবে ৯০ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছে। দেশটির নামপুলা প্রদেশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, জাহাজে থাকা ১৩০ জনের মধ্যে পাঁচজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। বাকিরা নিখোঁজ রয়েছে।

সেক্রেটারি অফ স্টেট জেইম নেটো জানান, তারা কলেরা প্রাদুর্ভাব থেকে পালিয়ে যাচ্ছিল। নামপুলা নিহতদের মধ্যে অনেক শিশু রয়েছে। বোটটি লুঙ্গা থেকে মোজাম্বিক দ্বীপে যাচ্ছিল।

তিনি আরও বলেন, অতিরিক্ত যাত্রী তোলার কারণে নৌকাটি ডুবে যায়।

সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিওতে দেখা যায় একটি সৈকতে বেশ কজনের লাশ পড়ে আছে। তবে ওই ভিডিওর সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

গেলো বছরের জানুয়ারি থেকে দক্ষিণ আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে কলেরার প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। এরমধ্যে নামপুলা প্রদেশ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

ইউনিসেফের হিসেবে, চলামন প্রাদুর্ভাব গত ২৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে মোজাম্বিকে অন্তত ১৩ হাজার ৭০০ জন কলেরায় আক্রান্ত হয়েছে। এরমধ্যে ৩০ জন মারা গেছেন।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আফ্রিকা

সেতু থেকে ১৬৫ ফুট নিচে খাদে পড়ে বাসে আগুন, নিহত ৪৫

Published

on

যাত্রীবাহী একটি বাস সেতু থেকে প্রায় ৫০ মিটার (১৬৫ ফুট) নিচে খাদে পড়ে যায় এবং মুর্হূতের মধ্যে এতে আগুন ধরে যায়। এতে চালকসহ বাসের ৪৫ যাত্রীই নিহত হন। তবে গুরুতর আহত অবস্থায় বেঁচে ফেরে ৮ বছর বয়সী একটি শিশু।

তবে ভয়াবহ এই দুর্ঘটনায় অলৌকিকভাবে বেঁচে গেছে শিশুটি। খবর নিউইয়র্ক টাইমস।

স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুর্ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ আফ্রিকায়।

দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলের লিম্পোপো রাজ্যে মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনা ঘটে। দেশটির পরিবহন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেললে বাসটি রেলিংয়ে ধাক্কা খেয়ে সেতু থেকে নিচে পড়ে যায়। এরপর খাদে পড়ে গোটা বাসে আগুন ধরে যায়।

দুর্ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ আফ্রিকার উত্তর-পূর্ব লিম্পোপো প্রদেশে। জোহানেসবার্গের প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ঘটনাস্থলটি। দুর্ঘটনার শিকার সবাই ছিলেন তীর্থযাত্রী এবং তারা বতসোয়ানার রাজধানী গ্যাবোরোন থেকে মোরিয়া শহরে ইস্টার সার্ভিসে যাচ্ছিলেন।

জানা গেছে, বাসটি পথিমধ্যে জোহানেসবার্গের প্রায় ৩০০ কিলোমিটার (১৯০ মাইল) উত্তরে মোকোপানে এবং মার্কেনের মধ্যে অবস্থিত মামামতলাকালা পর্বত গিরিপথের একটি সেতু পার হওয়ার সময় হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারায়। এ অবস্থায় সেতুর ব্যারিয়ারে ধাক্কা দিয়ে ছিটকে ১৬৫ ফুট গভীর খাদে পড়ে যায় যাত্রীবাহী বাসটি। খাদে আছড়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে আগুনও ধরে যায় বাসটিতে।

Advertisement

দেশটির পরিবহনমন্ত্রী সিন্দিসিওয়ে চিকুঙ্গা দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি মর্মান্তিক বাস দুর্ঘটনায় স্বজনহারা পরিবারগুলোর প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানিয়ে বলেন, এই কঠিন সময়ে আপনাদের প্রতি আমাদের প্রার্থনা রয়েছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version