Connect with us

বাংলাদেশ

নুরসহ ৪ জনকে অব্যাহতি, সোহাগ-মামুনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

Published

on

রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ধর্ষণ ও ধর্ষণের সহযোগিতা এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক নাজমুল হাসান সোহাগ ও একই সংগঠনের সাবেক আহ্বায়ক হাসান আল মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেছে পুলিশ।

আজ সোমবার (১৪ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কোতয়ালী থানার ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) মো. ওয়াহিদুজ্জামান।

তবে এ মামলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাবেক সহ-সভাপতি (ভিপি) নুরুল হক নুরসহ চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের অব্যাহতির আবেদন করেছে পুলিশ।

অভিযোগপত্রে অব্যাহতি দেয়া অপর আসামিরা হলেন- বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সাইফুল ইসলাম, ছাত্র অধিকার পরিষদের সহ-সভাপতি মো. নাজমুল হুদা এবং ঢাবি শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ হিল বাকি।

মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘গত ৮ জুন ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে এ অভিযোগপত্র দাখিল করেছি। সোহাগের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও মামুনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে চার্জশিট দাখিল করেছি। ভিপি নুরসহ চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদেরকে মামলার দায় হতে অব্যাহতির আবেদন করেছি।’

Advertisement

২০২০ সালের ২১ সেপ্টেম্বর কোতোয়ালী থানায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নারী শিক্ষার্থী ধর্ষণ ও ধর্ষণের সহযোগিতার অভিযোগে ভিপি নুরসহ ছয় জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুনের সঙ্গে বাদীর পরিচয় হয় এবং তার সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে আসামি হাসান আল মামুন বাদীকে শারীরিক সম্পর্কের ইঙ্গিত দেন। ফলশ্রুতিতে ২০২০ সালের ৩ জানুয়ারি দুপুর আড়াইটার দিকে বাদীকে আসামি হাসান আল মামুন তার বাসা লালবাগে যেতে বলেন। সেখানে বিয়ের প্রলােভন দেখিয়ে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। এ ঘটনার পরদিন বাদী অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরবর্তীতে একই বছরের ১২ জানুয়ারি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আসামি নাজমুল হাসান সােহাগের মাধ্যমে ভর্তি হন।

এরপর থেকে আসামি হাসান আল মামুন আত্মগােপন করে। আসামি নাজমুল হাসান সােহাগ আসামি হাসান আল মামুনের সঙ্গে দেখা করে দেবে বলে গত বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি সকালে নাজমুল হাসান সােহাগ বাদীকে সঙ্গে নিয়া কোতয়ালী থানাধীন ৫৬৩/৫৬৬ মিউনিসিপাল হকার্স মার্কেট এলাকায় সদরঘাট হােটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টে নিয়া যায়। সেখানে বাদীকে নাস্তা করায়। এরপর নাজমুল হাসান সােহাগ বিভিন্ন প্রলােভন দেখিয়ে কৌশলে লঞ্চ যােগে বাদীকে চাঁদপুর নিয়া যায়। চাঁদপুর পৌঁছানাের পর হাসান আল মামুনকে দেখতে না পেয়ে বাদীর সন্দেহ হয়। তখন নাজমুল হাসানকে দ্রুত ঢাকা ফেরার জন্য বলে। নাজমুল তাকে নিয়ে বিকেলে লঞ্চে কেবিনে অবস্থান করে। সেখানে নাজমুল হাসান তাকে ধর্ষণ করে।সেসময় বাদী কান্নাকাটি করলে নাজমুল হাসান সোহাগ তাকে নষ্ট মেয়ে বলে ভয়ভীতি দেখায় এবং কান্না করে লাভ হবে না বলে জানায়।

গত বছরের ২৯ মে আসামি নাজমুল হাসান সােহাগ বাদীকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য Arohi sima, Baishaki Das নামক ফেক আইডি খুলে বিভিন্ন সেক্সুয়াল গ্রুপে বাদীর মােবাইল নাম্বার ছড়িয়ে দেয়। বাদীনি এ বিষয়ে গত বছরের ২০ জুন বিবাদী নুরুল হক নুরকে মৌখিকভাবে বিষয়টি জানান।

পরে নুরুল হক নুরু বাদীকে তার সঙ্গে কথা বলে সুব্যবস্থা করে দেবেন বলে আশ্বস্ত করেন। পরে একই বছরের ২৪ জুন আসামী নুরুল হক নুরু বাদীনিকে নীলক্ষেত দেখা করার জন্য বলে। সেখানে আসামি নুরুল হক নুর তাকে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেন এবং বাড়াবাড়ি করলে তার ভক্তদের দিয়ে তার নামে উল্টাপাল্টা পােস্ট এবং বাদী পতিতা বলে প্রচারের হুমকি দেন।

Advertisement

শুভ মাহফুজ

অপরাধ

অন্তঃসত্ত্বাকে স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা, স্বামী গ্রেপ্তার

Published

on

চাঁদপুরে যৌতুক না দেয়ায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় জড়িত প্রধান আসামি নিহতের ঘাতক স্বামী ইব্রাহিম প্রধানিয়াকে (৩৮) যশোরের বেনাপোল থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। গেলো বৃহস্পতিবার (৯ মে) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বেনাপোল ডিগ্রি কলেজ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ঘটনাটি স্পর্শকাতর ও হৃদয়বিদারক হওয়ায় সারা দেশে আলোড়ন সৃষ্টি হয়।

ইব্রাহিম প্রধানিয়া চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলার বকচর এলাকার আব্দুল মোতালেবের ছেলে। স্ত্রীকে হত্যার পর গ্রেপ্তার এড়াতে তিনি বেনাপোল এলাকায় আত্মগোপনে ছিলেন।

র‌্যাব-৬ যশোর ক্যাম্পের অধিনায়ক মেজর মো. সাকিব হোসেন গণমাধ্যমে জানান, গেলো ১০ এপ্রিল চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ এলাকায় স্বামী কর্তৃক স্ত্রী খাদিজা আক্তারকে (২৩) শারীরিক নির্যাতনপূর্বক শরীরে ডিজেল ঢেলে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়। চাঞ্চল্যকর ও স্পর্শকাতর এই হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে নিহত গৃহবধূর বাবা বাদী হয়ে মতলব দক্ষিণ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত গৃহবধূর শাশুড়িকে মামলা রুজুর পরপরই গ্রেপ্তার করা হলেও মূল অপরাধী ঘাতক স্বামী নিজেকে আত্মগোপন করেন। তবে আলোচিত হত্যাকাণ্ডের মূল অপরাধী ঘাতক স্বামীকে গ্রেপ্তারের জন্য মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা র‌্যাব-৬ যশোর ক্যাম্পের সহযোগিতা চান। এরপর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার মধ্যরাত দেড়টার দিকে বেনাপোল ডিগ্রি কলেজ এলাকায় অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামি ঘাতক স্বামী ইব্রাহিম প্রধানিয়াকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় র‌্যাব।

অধিনায়ক আরও জানান, মামলা সূত্রে জানা যায় যে হত্যাকাণ্ডের শিকার গৃহবধূ খাদিজা আক্তারের সঙ্গে ইব্রাহিম প্রধানিয়ার পারিবারিকভাবে গত চার বছর পূর্বে বিয়ে হয় এবং তাদের পরিবারে দুইটি ছেলে সন্তান আছে। গেলো এক বছর যাবৎ স্ত্রীকে তার বাবার বাড়ি থেকে যৌতুক হিসেবে ফার্নিচার নিয়ে আসার জন্য তার স্বামী ও শাশুড়ি বিভিন্নভাবে চাপ প্রয়োগ করতেন এবং মাঝেমধ্যে শারীরিক নির্যাতন করতেন। কিন্তু গৃহবধূর বাবা হতদরিদ্র হওয়ায় ভুক্তভোগীর শ্বশুরবাড়িতে তাদের দাবিকৃত ফার্নিচার দিতে না পারায় গৃহবধূকে শারীরিক নির্যাতন করার ফলে এলাকায় স্থানীয় মেম্বার ও মুরব্বিদের নিয়ে একাধিকবার সালিশি বৈঠক করা হয়।

সালিশি বৈঠকে ওই গৃহবধূর স্বামী ও শাশুড়ি গৃহবধূর সঙ্গে ভালো ব্যবহার করার অঙ্গীকার করলেও পরবর্তীতে তারা আবারও বিভিন্ন অজুহাতে তাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতেন। গেলো ঈদুল ফিতরের রাতে ঈদ উপলক্ষ্যে বাড়িতে কোনো ধরনের বাজার না করার বিষয়কে কেন্দ্র করে গৃহবধূকে তার স্বামী ও শাশুড়ি মিলে নির্যাতন করেন এবং একপর্যায়ে বাড়িতে থাকা ডিজেল ওই গৃহবধূর শরীরে ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। এ সময় গৃহবধূর ডাক-চিৎকারে প্রতিবেশীরা এসে আগুন নেভায়। কিন্তু ততক্ষণে তার প্রায় সম্পূর্ণ শরীর পুড়ে যায়। পরবর্তীতে অগ্নিদগ্ধ গৃহবধূকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হলে চিকিৎসারত অবস্থায় ১২ এপ্রিল মধ্যরাতে গৃহবধূ মারা যান।

Advertisement

র‌্যাব-৬ যশোর ক্যাম্পের অধিনায়ক মেজর মো. সাকিব হোসেন জানান, গ্রেপ্তারকৃত আসামি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন এবং জানান গ্রেপ্তার এড়ানোর জন্য যশোরের বেনাপোল ডিগ্রি কলেজ এলাকায় বসবাসরত তার আত্মীয়ের বাড়িতে নিজেকে আত্মগোপনে রেখেছিলেন। গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

আইইবির ৬১তম কনভেনশন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

Published

on

প্রকৌশলীদের প্রতিষ্ঠান ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ আইইবি’র ৬১ তম কনভেনশনের উদ্বোধন করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (১১ মে) সকাল ১০টায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ প্রাঙ্গণে উদ্বোধন ঘোষণা করবেন।

শুক্রবার (১০ মে) আইইবির আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান প্রতিষ্ঠানটির প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী মো. আব্দুস সবুর। পরে পাঁচ দিনব্যাপী আয়োজিত এ কনভেনশনের বিস্তারিত কর্মসূচি জানান সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী এস এম মনজুরুল হক মঞ্জু।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, পাঁচ দিনব্যাপী আয়োজিত ৬১ তম কনভেনশনে সমাপনী অনুষ্ঠান, জাতীয় সেমিনারের উদ্বোধনী ও সমাপনী পর্ব, শহীদ প্রকৌশলী পরিবারের সংবর্ধনা, চারটি স্মৃতি বক্তৃতাসহ বিদেশি অতিথিদের সংবর্ধণা এবং বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হবে।

গেলো বৃহস্পতিবার হতে শুরু হওয়া পাঁচ দিনব্যাপী এ আয়োজনের শুরুতেই এদিন বিকাল সাড়ে চারটায় প্রকৌশলী স্মৃতি বক্তৃতা, শুক্রবার বিকাল আড়ায়টাই প্রকৌশলী এম.এ. জব্বার স্মৃতি বক্তৃতা, বিকাল সাড়ে চারটায় শহীদ প্রকৌশলী পরিবারের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ও শনিবার সকাল ১০টায় কনভেনশনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ড. প্রকৌশলী এম.এ. রশীদ স্মৃতি বক্তৃতা, বিকাল সাড়ে চারটায় অধ্যাপক ড. প্রকৌশলী জামিলুর রেজা চৌধুরী স্মৃতি বক্তৃতার আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। সেমিনারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। পরদিন সোমবার দুপুর আড়ায় টায় জাতীয় সেমিনারের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

Advertisement

এছাড়া সোমবার বিকাল সাড়ে তিনটায় কনভেনশনের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা প্রকৌশলী গোলাম মোহাম্মদ কাদের।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

ধান মাড়ায়ের কাজ করার সময় দুই শ্রমিক নিহত

Published

on

নরসিংদীতে বজ্রপাতে ধান মাড়াইয়ের কাজ করার সময় দুই শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এসময় আহত হয়েছেন আরও ২ জন।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) সন্ধ্যা ৬টার দিকে সদর উপজেলার পাঁচদোনা ইউনিয়নের চাকশাল মাঠে এ বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। পাঁচদোনা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহতরা হলেন- সদর উপজেলার পাঁচদোনা ইউনিয়নের ভাটপাড়া এলাকার তাহের আলীর ছেলে বিজয় মিয়া (১৭) ও সুনামগঞ্জ জেলার মধ্যনগর এলাকার কবির মিয়া (২৭)।

স্থানীয়রা জানান, কয়েকজন কৃষক ও কৃষিশ্রমিক চাকশাল মাঠে ধান কাটা শেষে মাড়াইয়ের কাজ করছিলেন। সন্ধ্যায় বৃষ্টি শুরু হলে হঠাৎ বজ্রপাতে কবির মিয়া নামে এক কৃষি শ্রমিকের ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়। এসময় আহত অবস্থায় আরও ৩ জনকে উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেয়া হলে বিজয় মিয়া নামে একজনকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। সিরাজ মিয়া ও সৌরভ নামের আহত দুইজনকে সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

উল্লেখ্য, এছাড়া পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় মো: সজল মিয়া (১৮) নামে শিবপুরের পুটিয়া ইউনিয়নের শানখোলা এলাকার এক অটোচালক বজ্রপাতে আহত হয়েছেন।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version