অন্যান্য
বিশ্বে করোনায় প্রাণহানি ছাড়াল ৩৮ লাখ ২৭ হাজার
প্রাণঘাতী করোনায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে বিশ্বের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। প্রতিদিনই বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। মহামারি এ ভাইরাসের নতুন নতুন ধরন।
প্রাণঘাতী করোনায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে বিশ্বের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। প্রতিদিনই বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। মহামারি এ ভাইরাসের নতুন নতুন ধরন মানুষের মনে আতঙ্ক বাড়িয়ে দিয়েছে। ভাইরাসটির দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় সংক্রমণ ও প্রাণহানির সংখ্যা বাড়লেও গত দু-তিন দিন যাবৎ কিছুটা নিম্নমুখী। হ্রাস পেয়েছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা।
গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত নতুন রোগীর সংখ্যা ছিল ৩ লাখ ২৫৫ জন, যা আগের দিন ছিল ৩ লাখ ৭২ হাজার ৫৯৬ জন। একই সময়ে ভাইরসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৬ হাজার ৬৭১ জন, যা আগের দিন ছিল ৮ হাজার ৫৬০ জন।
মঙ্গলবার (১৫ জুন) সকালে করোনাভাইরাসের পরিসংখ্যান দেয়া ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৭ কোটি ৭০ লাখ ২৭ হাজার ৬৫৪ জন। মৃত্যুবরণ করেছেন ৩৮ লাখ ২৭ হাজার ৬৪৮ জন। এ ছাড়া সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৬ কোটি ১২ লাখ ৮ হাজার ৪১০ জন।
মহামারিতে বিশ্বব্যাপী দৈনিক আক্রান্ত ও মৃত্যুর হিসাবে সোমবার শীর্ষে ছিল ভারত ও ব্রাজিল। ভারতে এদিন করোনায় নতুন আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছিল ৬২ হাজার ৫৯৭ জন এবং মারা গেছেন ১ হাজার ৪৫২ জন। একই সময়ে ব্রাজিলে করোনায় আক্রান্ত নতুন রোগীর সংখ্যা ছিল ৪০ হাজার ৮৬৫ এবং মারা গেছেন ৯২৮ জন।
করোনায় দৈনিক আক্রান্ত ও মৃতের তালিকায় থাকা তৃতীয় ও চতুর্থ দক্ষিণ আমেরিকার দুই দেশ আর্জেন্টিনা ও কলম্বিয়া। আর্জেন্টিনায় সোমবার করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২১ হাজার ২৯২ জন এবং মারা গেছেন ৬৮৬ জন। কলম্বিয়ায় এদিন আক্রান্ত হয়েছেন ২৪ হাজার ৩৭৬ জন এবং মারা গেছেন ৫৮৮ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও যেসব দেশে করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের উচ্চহার দেখা গেছে সেগুলো হলো- রাশিয়ায় আক্রান্ত ১৩ হাজার ৭২১, মৃত্যু ৩৭১ জন। ইরানে আক্রান্ত ১০ হাজার ৭১৫, মৃ্ত্যু ১১৯ জন। যুক্তরাষ্ট্রে আক্রান্ত ৯ হাজার ৯১৮, মৃ্ত্যু ২০৪ জন। ইন্দোনেশিয়ায় আক্রান্ত ৮ হাজার ১৮৯, মৃত্যু ২৩৭ জন। চিলিতে আক্রান্ত ৬ হাজার ১৯০, মৃত্যু ৯৭ জন। ফিলিপাইনে আক্রান্ত ৬ হাজার ৪২৬, মৃত্যু ৫৭ জন। তুরস্কে আক্রান্ত ৫ হাজার ৬২৬, মৃত্যু ৭৪ জন।
চীনের উহানে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম সার্স-কোভ-২ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। পরে ভাইরাসটি পরিচিতি পায় নতুন বা নভেল করোনাভাইরাস নামে। করোনায় প্রথম মৃত্যুর ঘটনাটিও ঘটেছে সেখানেই। চীনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে তখন জানানো হয়েছিল, ‘অপরিচিত ধরনের নিউমোনিয়ায়’ আক্রান্ত হয়ে ওই ব্যক্তি মারা গেছেন।
এরপর খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই ভাইরাসের উপস্থিতি দেখা যাওয়ায় ২০২০ সালের জানুয়ারিতে বিশ্বজুড়ে জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। কিন্তু তাতেও কাজ না হওয়ায় অবশেষে ওই বছর ১১ মার্চ করোনাকে মহামারি ঘোষণা ডব্লিউএইচও।
এএ
অন্যান্য
শচীনের ব্যক্তিগত নিরাপত্তারক্ষীর আত্মহত্যা
ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকারের নিরাপত্তারক্ষী আত্মহত্যা করেছেন। দেশটিতে ভিভিআইপিদের জন্য যে নির্দিষ্ট নিরাপত্তারক্ষীরা দায়িত্ব পালন করে থাকে, সেই দলের অংশ ছিলেন তিনি। নিজের সার্ভিস রিভলবার গলায় ঠেকিয়ে আত্মহত্যা করেন এই জওয়ান।
নিরাপত্তারক্ষী এই জওয়ানের নাম প্রকাশ কাপড়ে। ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন তিনি। মঙ্গলবার রাতে নিজের কাছে থাকা রিভলবারটি দিয়ে গুলি চালিয়ে দেন প্রকাশ। তার পরিবারে বাবা-মা, স্ত্রী, দুই সন্তান, ভাই রয়েছেন।
ভারতের মহারাষ্ট্রের জামনের নামক জায়গায় এই ঘটনাটি ঘটে। রাজ্য পুলিশ ফোর্সের একজন সদস্য ছিলেন প্রকাশ। জামনের থানায় দায়িত্বরত থাকা পুলিশ জানিয়েছে, মঙ্গলবার রাত দেড়টার দিকে ঘটনাটি সংঘঠিত হয়েছে। তবে আত্মহত্যার সঠিক কারণ সম্পর্কে জানা যায়নি। তবে প্রাথমিক তদন্তের মাধ্যমে জানা যায়, ব্যক্তিগত কারণে প্রকাশ এই কাজ করে থাকতে পারেন।
এম/এইচ
অন্যান্য
ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ দেয়ার প্রস্তাব সাধারণ পরিষদে পাস
ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ দেয়ার প্রস্তাব পাস হয়েছে সাধারণ পরিষদে। প্রস্তাবে ফিলিস্তিনকে সদস্যপদ দেয়ার বিষয়টি ইতিবাচকভাবে পুনর্বিবেচনার জন্য নিরাপত্তা পরিষদের প্রতি সুপারিশ করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার (১০ মে) সাধারণ পরিষদে এই প্রস্তাবের ওপর ভোটাভুটি হয়। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ১৯৩টি সদস্যদেশ রয়েছে। এর মধ্যে ১৪৩টি দেশ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়। আর বিপক্ষে ভোট দেয় যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েলসহ ৯টি দেশ। ভোটদানে বিরত ছিল ২৫টি দেশ।
২০১২ সাল থেকে জাতিসংঘে পর্যবেক্ষক (সদস্য নয়) হিসেবে মর্যাদা পাচ্ছে ফিলিস্তিন। জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদের জন্য আবেদন প্রথমে সংস্থাটির ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদে পাস হতে হয়। এর পর সেটি সাধারণ পরিষদে পাস হবে। এই প্রস্তাব আবার নিরাপত্তা পরিষদে তোলা হলে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো ক্ষমতা প্রয়োগে সেটি আবার আটকে যেতে পারে।
এবার বিপুল ভোটে প্রস্তাব পাস হওয়ায় ফিলিস্তিনের জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার দাবি আরও জোড়ালো হলো। বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য এখন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে পাঠানো হবে বলে জানানো হয়েছে।এর আগে গেলো মাসে ১৫ সদস্যের জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ফিলিস্তিনের সদস্যপদ দেয়ার প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। এরপরই সেই আবেদন নবায়ন করে পুনরায় জমা দেয় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ। সেই প্রস্তাবের প্রেক্ষিতেই আজ ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সাধারণ পরিষদে প্রস্তাব হওয়ায় ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে কিছু অতিরিক্ত অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবে ফিলিস্তিন। যেমন, সাধারণ পরিষদের অ্যাসেম্বলি হলে জাতিসংঘের অন্য সদস্যদের মতো একটি আসন পাবে তারা। তবে ভোট প্রয়োগের কোনো ক্ষমতা তাদের হাতে থাকবে না।ফিলিস্তিন বর্তমানে একটি নন-সদস্য পর্যবেক্ষক রাষ্ট্র।
জেএইচ
অন্যান্য
বৃষ্টির সঙ্গে পড়লো অজস্র জীবন্ত মাছ, কেন এমন হয়?
ভারী বর্ষণের পাশাপাশি আকাশ থেকে পড়ছে মাছ। বাতাসের সঙ্গে উড়ে এসে আছড়ে পড়ছে মাটিতে। মাটিতে পড়েই ছটফট করছে।আকাশ থেকে তুলার মতো বরফ পড়ার ঘটনা ঘটেছে। শিলাবৃষ্টির সঙ্গে ‘উল্কাবৃষ্টি’ দেখেছে বিশ্ববাসী। বিরল হলেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বৃষ্টির সঙ্গে আকাশ থেকে মাছ পড়ার একাধিক ঘটনা ঘটেছে। সম্প্রতি ইরানের দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ কোগিলওয়ে-বোয়ের আহমাদ প্রদেশে ঘটেছে এই ঘটনা।
ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সোমবার(৬ মে) ইরানের ইয়াসুজ অঞ্চলের বাসিন্দারা অবাক করা এ ঘটনার সাক্ষী হয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, বৃষ্টির সঙ্গে রাস্তায় পড়া মাছগুলো কুড়িয়ে নিচ্ছেন স্থানীয় লোকজন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ১২ সেকেন্ডের ওই ‘মাছবৃষ্টির’ ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। স্থানীয় পৌর প্লাজার কাছ থেকে এক ব্যক্তির করা ওই ভিডিওতে দেখা যায়-রাস্তায় ছড়িয়ে রয়েছে বেশ কিছু মাছ। এর মধ্যেই উপর থেকে পড়ছে আরও। ভিডিওকারী ব্যক্তি নিজেই মাটি থেকে একটি মাছ তুলেছেন, সেটি নড়াচড়া করছে। প্রতিটি জীবন্ত মাছের গড় আকৃতি ৬ থেকে ৮ ইঞ্চি। ইরানে হওয়া এই মাছবৃষ্টির ঘটনায় অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।
ইরানের এই মাছবৃষ্টির ঘটনা বিশ্বে প্রথম নয়। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের টেক্সারকানা শহরে মাছবৃষ্টির এমন ঘটনা ঘটে। ওই শহরের বাসিন্দারা ঝড়বৃষ্টি চলাকালীন বাইরে বের হয়ে দেখেন, আকাশ থেকে শত শত মাছ পড়ছে। শুধু মাছ নয়, মাছের সঙ্গে আছে ছোট ব্যাঙ ও ছোট ছোট কাঁকড়াও।
এরও আগে, ২০১৭ সালে মাছবৃষ্টির ঘটনা প্রত্যক্ষ করেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার অরভিলের জনগণ।
যে কারণে ঘটে ‘মাছবৃষ্টি’
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এর আগে ‘মাছবৃষ্টির’ ঘটনা ঘটেছে। এটি অনেকের কাছে অস্বাভাবিক মনে হলেও প্রকৃতিতে এটা স্বাভাবিক নিয়মেই ঘটে থাকে। বিজ্ঞানীরা বোলছেন, প্রচুর মাছ থাকা কোনো কম গভীরতার জলাশয়ের ওপর দিয়ে ঘূর্ণিঝড়ের ঘূর্ণিবায়ুর কেন্দ্র বয়ে যাওয়ার সময় ওই জলাশয়ে থাকা ছোট ছোট মাছ, ব্যাঙসহ আকাশে উঠে ঝড়ের সঙ্গে কয়েক মাইল পর্যন্ত যেতে পারে। ঘূর্ণিঝড় থেমে গেলেও মেঘের স্তরের কারণে এরা কিছু সময়ের জন্য আটকে থাকে। ঘূর্ণিঝড় থেমে গেলে বৃষ্টির সঙ্গে ঝরে পড়ে ওই মাছ, ব্যাঙসহ জলজ প্রাণীগুলো।
‘মাছবৃষ্টি’ নিয়ে হন্ডুরাসে প্রচলিত মিথ”
মধ্য আমেরিকার দেশ হন্ডুরাসে ‘মাছবৃষ্টি’ নিয়ে একটি মিথ প্রচলিত আছে। প্রতি বছরের মে থেকে জুলাই মাসের মধ্যে দেশটির বিভিন্ন এলাকায় ‘মাছবৃষ্টি’ হয় বলে দাবি দেশটির অধিবাসীদের।এসময় আকাশ থেকে বৃষ্টিরে সঙ্গে পড়ে মাছ, স্কুইড, ব্যাঙ ইত্যাদি জলজ প্রাণী। স্প্যানিশ ভাষায় এই মাছবৃষ্টিকে বলা হয় ‘জুভিয়া দে পেতেস’।
এক সময় হন্ডুরাসের বেশিরভাগ মানুষ বিশ্বাস করতেন হোসে সুবিরানা নামে এক খ্রিষ্টান ধর্মযাজকের আশির্বাদেই দেশটিতে মাছবৃষ্টি হয়ে থাকে। ১৮৫৬ সাল থেকে ওই ধর্মযাজক হন্ডুরাসে অসেন এবং ১৮৬৪ সাল পর্যন্ত দেশটিতে থাকেন। ওইসময় হন্ডরাসের লোকজন দারিদ্র্যের মধ্যে দিন কাটাতেন। তাঁদের দুর্দশা দূর করতে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেন ওই ধর্মযাজক। হোসে সুবিরানার প্রার্থনার পরই শুরু হয় মাছবৃষ্টি। এ ঘটনায় ঈশ্বর আকাশ থেকে ‘বৃষ্টির সঙ্গে মাছ’ উপহার দিয়েছেন বলে বিশ্বাস করতে শুরু করেন হন্ডুরাসের বেশিরভাগ মানুষ।
এমআর//
-
আইন-বিচার3 days ago
৫ ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
-
এশিয়া6 days ago
দুর্ঘটনায় উল্টে গেলো গাড়ি, রাস্তায় ছড়িয়ে পড়লো কোটি কোটি টাকা
-
টুকিটাকি6 days ago
মাকে গুলি, স্ত্রীকে হাতুড়ি আর ৩ সন্তানকে ছাদ থেকে ফেলে খুন
-
বলিউড6 days ago
আরবাজ-সোহেলের পর বিয়ে ভাঙছে সালমানের বোন অর্পিতার?
-
অপরাধ3 days ago
অনলাইনে পাকিস্তানি ড্রেস দেখায়, ডেলিভারি দেয় দেশি ড্রেস
-
খুলনা4 days ago
এসএসসি পাশের আনন্দ কেড়ে নিলো ট্রাক
-
ক্রিকেট2 days ago
যে বোলারকে খেলতে সবচেয়ে কঠিন লাগতো রোহিতের
-
শিক্ষা5 days ago
রাতে মোবাইল ঘাটাঘাটির কারণে ফল খারাপ হয়েছে: অধ্যক্ষ ভিকারুননিসা