Connect with us

চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে করোনায় দু’জনের মৃত্যু

Published

on

চট্টগ্রামে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৬৯ জন। করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন আরও দুইজন।  

বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

জেলা সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি বলেন, চট্টগ্রামের ৯টি ও কক্সবাজারের ১টি ল্যাবে ১ হাজার ১৭০ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১৬৯ জনের করোনা শনাক্ত হয়। শনাক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে চট্টগ্রাম নগরের ১১৭ জন এবং বিভিন্ন উপজেলার ৫২ জন রয়েছেন।

উপজেলায় করোনা আক্রান্তদের মধ্যে বাঁশখালীর ২ জন, পটিয়ায় ১, রাঙ্গুনিয়ার ১ জন, রাউজানের ৯ জন, বোয়ালখালীর ৮ জন, ফটিকছড়ির ৫ জন, হাটহাজারীর ১১ জন,  সীতাকুণ্ডের ১০ জন ও মিরসরাইয়ে ৫ জন রয়েছেন।

চট্টগ্রামে এ পর্যন্ত মোট করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫৫ হাজার ৪৬৬ জন। মোট শনাক্তদের মধ্যে চট্টগ্রাম নগরীর ৪৩ হাজার ৮০৮ জন। আর জেলার বিভিন্ন উপজেলার ১১ হাজার ৬৫৮ জন রয়েছেন।

Advertisement

গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্ত হয়ে যে দুইজন মারা গেছেন তাদের মধ্যে একজন নগরের বাসিন্দা ও বাকি একজন নগরীর বাইরের বাসিন্দা। করোনা আক্রান্ত হয়ে চট্টগ্রামে এ পর্যন্ত মোট ৬৫০ জনের মৃত্যু হয়েছে। মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৪৫৫ জন চট্টগ্রাম নগরের। আর বিভিন্ন উপজেলায় মারা গেছেন ১৯৫ জন।

চট্টগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপলো রাঙ্গামাটি

Published

on

রাঙ্গামাটিতে রিখটার স্কেলে ৫ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। এর কেন্দ্রস্থল ছিল পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমার।

রোববার (২ জুন) দুপুর ৩টার দিকে এর স্থায়ীত্বকাল ছিলো ৩ সেকেন্ড। জানিয়েছেন ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের সহকারী আবহাওয়াবিদ ফারজানা সুলতানা।

 

তিনি জানান, মিয়ানমারে ৫ মাত্রার একটি ভূমিকম্প আঘাত করেছে, যা অনুভূত হয়েছে বাংলাদেশের রাঙামাটি জেলাতেও। ঢাকা থেকে ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ৪৪২ কিলোমিটার দূরে।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

দুই লাখ ইয়াবা নিয়ে রোহিঙ্গা যুবক আটক

Published

on

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে অভিযান চালিয়ে দুই লাখ ইয়াবাসহ এক রোহিঙ্গা যুবককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

রোববার (২ জুন) সকালে বিজিবি কক্সবাজার ৩৪ ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন অভিযানের বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে, শনিবার (১ জুন) রাত সোয়া ৯টায় নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম কাস্টমস মোড় নামক এলাকায় অভিযান চালানো হয়।

আটক জিয়াবুল আলম (৩৮) উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের বালুখালী ১০ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মো. জমির হোসেনের ছেলে বলে জানান তিনি।

মেজর আনোয়ার বলেন, রাতে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমার থেকে মাদকের বড় একটি চালান পাচারের খবর পায় বিজিবি। পরে বিজিবির একটি দল ঘুমধুম কাস্টমস মোড় এলাকায় অভিযান চালায়। একপর্যায়ে সীমান্তের দিক থেকে একটি ছোট বস্তা কাধে সন্দেহজনক ৩-৪ জন লোক আসতে দেখে বিজিবির সদস্যরা। প্রথমে তাদের থামার জন্য নির্দেশ দেন।

Advertisement

এতে বিজিবির সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে লোকগুলোর সাথে থাকা বস্তাটি ফেলে দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা চালায়। এ সময় ধাওয়া দিয়ে একজনকে আটক করতে সক্ষম হলেও অন্যরা পালিয়ে যান।

পরে ঘটনাস্থল তল্লাশি করে পাচারকারিদের ফেলে যাওয়া বস্তাটি উদ্ধার করা হয়। বস্তাটি খুলে পাওয়া যায় ২ লাখ ইয়াবা। আটক রোহিঙ্গা যুবকের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে উখিয়া থানায় মামলা করা হয়েছে বলে জানান বিজিবির ভারপ্রাপ্ত এ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

ক্যাম্পে পুলিশের ওপর হামলা, ৫ রোহিঙ্গা গ্রেপ্তার

Published

on

কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এক পুলিশ সদস্যকে হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করার ঘটনায় ৫ রোহিঙ্গাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গেলো শুক্রবার (৩১ মে) রাত ৯টার দিকে শফিউল্যাহ কাটা পুলিশ ক্যাম্পে অভিযানে গেলে এ অতর্কিত হামলার ঘটনা ঘটে।

শনিবার (১ জুন) পৃথক অভিযানে উপর্যুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়।

আটককৃতরা হলেন- নাজির হোসেন, মো. সাকের, নুর ইসলাম, সৈয়দ আলম ও আমেনা খাতুন। এরা সবাই উখিয়ার ১৬ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-৫ ব্লকের বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

শফি উল্লাহ কাটা পুলিশ ক্যাম্পের দায়িত্বরত সহকারী পুলিশ সুপার মো. সাইদুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের উখিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

এ বিষয়ে ৮ এপিবিএন অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. আমির জাফর বলেন, পুলিশ ক্যাম্পের টহলদল বের হলে মাঠের উত্তর পাশে ৫ থেকে ৭ জন রোহিঙ্গা বসেছিল। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে একজনের হাতে একটি ওয়ান শুটারগান দেখতে পেয়ে তাকে আটক ও অস্ত্র উদ্ধারের চেষ্টা করেন। একই সময় রোহিঙ্গারাও পুলিশের অস্ত্র কেড়ে নেয়ার চেষ্টা করেন।

Advertisement

এ ঘটনায় উভয়ের মধ্যে ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে অস্ত্রধারী রোহিঙ্গা উখিয়ার ১৬ নম্বর ক্যাম্পের বি/৫ ব্লকের বাসিন্দা সাবেক রোহিঙ্গা নেতা কালুর ছেলে মো. আমিন (২০) চিৎকার দেয়। তার চিৎকারে আশপাশের শেড থেকে শতাধিক রোহিঙ্গা দা-লাঠি নিয়ে ঘটনাস্থলে আসে।

কালুর স্ত্রী সেতারা বেগম তার হাতে থাকা দা দিয়ে টহল দলের এপিবিএন কনস্টেবল শাখাওয়াত হোসেনের মাথায় কোপ মারে। এতে মাথার বাম পাশে রক্তাক্ত জখমপ্রাপ্ত হলে তাৎক্ষণিক আহত কনস্টেবল শাখাওয়াতকে উখিয়ার জামতলী এমএসএফ হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version