Connect with us

এশিয়া

ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল; তিন প্রার্থীর প্রার্থীতা প্রত্যাহার

Published

on

ইরানের ১৩তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ আগামীকাল। প্রার্থী তালিকায় শেষ মুহুর্তে নাটকীয়তার পর টিকে রয়েছে মাত্র চারজন। ভোটে রক্ষণশীল প্রার্থী ইব্রাহিম রঈসি সহজ জয় পাবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তার মূল লড়াই হবে উদারপন্থী শিবিরের আব্দুল নাসের হিম্মতির মধ্যে। অবশ্য, এবারের নির্বাচন নিয়ে আগ্রহ নেই টানা আন্তর্জাতিক চাপ আর নিষেধাজ্ঞায় বিরক্ত অনেক ইরানির।

প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জনগণকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। তিনি বলেছেন, যারা জনগণকে ভোটদানে বিরত থাকার আহ্বান জানায় তারা দেশের কল্যাণ চায় না।

জনগণকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, যারা বলে বেড়ায় ভোট দিয়ে লাভ নেই তাদের কথা শুনবেন না।

ইরানে এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হওয়াটাই বড় চ্যালেঞ্জ। এই নির্বাচনে প্রায় চার শ’ জন আগ্রহী প্রার্থী ছিলেন। মনোনয়ন বাছাই প্রক্রিয়াতে বাদ পড়ে হেভিওয়েট অনেক প্রার্থী। চূড়ান্ত লড়াইয়ে ছিল সাতজন। বুধবার প্রচারণার শেষ দিনে সরে দাঁড়িয়েছে তাদেরও তিনজন। ফলে শুক্রবার ব্যালটের লড়াই হবে মাত্র চারজনের মধ্যে।

বুধবার সন্ধ্যায় ইরানের জনগণের উদ্দেশ লেখা এক বিবৃতিতে ইব্রাহিম রঈসীর প্রতি সমর্থন জানিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন সাঈদ জালিলি।

Advertisement

তিনি বলেন, দেশের বেশিরভাগ মানুষ সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রঈসীর প্রতি সমর্থন দেওয়ায় আমি তার সমর্থনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আশা করছি বিপ্লব ও ইসলামি শাসনব্যবস্থাকে সমর্থনকারী দেশের প্রতিটি জনগণ রঈসীকে ভোট দিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করবে।

এর আগে বুধবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন থেকে সরে আসার ঘোষণা দেন অপর দুই প্রার্থী মোহসেন মেহের আলীজাদে ও আলীরেজা যাকানি।

রাজধানী তেহরানে প্রচার-প্রচারণায় স্পষ্টভাবে প্রাধান্য পেয়েছেন ইব্রাহিম রঈসী। জনমত জরিপেও এগিয়ে দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির ঘনিষ্ঠ এই নেতা। কট্টরপন্থী শিবিরের পুরো সমর্থন প্রধান বিচারপতির দায়িত্বে থাকা রঈসীর দিকে।

৬৪ বছর বয়সী আব্দুল নাসের হিম্মতিকে রঈসীর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দেখা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক এই প্রধান উদারপন্থীদের মুখপাত্র হিসেবে নিজেকে দাঁড় করিয়েছেন। পশ্চিমের সঙ্গে সম্পুরক বা পরমাণু কর্মসূচি নিয়েও ভিন্নমুখী অবস্থান প্রধান দুই প্রার্থীর।

প্রেসিডেন্ট প্রার্থী আব্দুল নাসের হিম্মতি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র আস্থার সম্পর্ক তৈরি করতে সক্ষম হলে এবং প্রমাণ করতে পারে যে, এ অঞ্চলের নিরাপত্তা বিঘ্ন করার পরিকল্পনা তাদের নেই, তাহলে আলোচনায় কোনো সমস্যা দেখি না। তবে এর আগে মার্কিন নীতিতে অবশ্যই পরিবর্তন আসতে হবে।

Advertisement

আরেক প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ইব্রাহিম রঈসী বলেন, বর্তমান সরকারের ট্র্যাক রেকর্ড খুবই দুর্বল। কারণ বারবার বিদেশিদের সঙ্গে আলোচনা ও সমঝোতার ওপরই গুরুত্ব দিয়েছে তারা। চাইলেই আপনি কোনো চুক্তি করতে পারেন কিন্তু সাফল্য নির্ভর করে চুক্তি বাস্তবায়নের দক্ষতা ও সক্ষমতার ওপর।

ইব্রাহিম রঈসীকে ইরানের ভবিষ্যৎ সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা মনে করেন অনেকেই। তাকে বিজয়ী করাকে দেশটির ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকা রক্ষণশীলদের জন্য প্রেস্টিজ ইস্যু হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিপরীতে, উদারপন্থী হিম্মতি জয়ী হলে কিছুটা হলেও আন্তর্জাতিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে। অবশ্য, অনেকটা একতরফা নির্বাচন নিয়ে খুব বেশি আগ্রহ নেই অনেক ইরানির।

শুক্রবার স্থানীয় সকাল সাতটায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলবে টানা ১৭ ঘণ্টা। এবার সাড়ে আট কোটি মানুষের দেশটিতে ভোটার রয়েছে প্রায় ছয় কোটি। ৪০ শতাংশের মতো ভোট পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর আহবান জানিয়েছে সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা।

দেশটিতে সব ব্যালট হাতে গণনা হবে। তাই চূড়ান্ত ফলাফল পেতে তিন দিন লেগে যাবে। নির্বাচনে কোনো প্রার্থী নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে শীর্ষ দুই প্রার্থীর মধ্যে দ্বিতীয় দফায় ভোট হবে।

সাম্প্রতিক দুটি জরিপ বলছে, এবার ভোট দেওয়ার হার খুবই কম হবে। এর মধ্যে রাষ্ট্র-নিয়ন্ত্রিত ইসলামিক রিপাবলিক অব ইরান ব্রডকাস্টিংয়ের জরিপ বলছে, ভোটার উপস্থিতি ৫০ শতাংশেরও কম হতে পারে। আর হার্ডলাইনার হিসেবে পরিচিত ফার্স নিউজ এজেন্সির জরিপ বলছে, এ নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে ৫৩ শতাংশ ভোটার।

Advertisement

এদিকে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে যুক্তরাষ্ট্রে ২৭টি ভোটকেন্দ্র খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইরান। যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ইরানি নাগরিকদের সহজেই ভোটদানের লক্ষ্যে এ ব্যবস্থা করা হচ্ছে। মঙ্গলবার এ তথ্য জানিয়েছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানের স্থায়ী প্রতিনিধি মাজিদ তাখতে রাভানচি।

ইরানি সংবাদ মাধ্যম পার্স টুডে জানায়, ওয়াশিংটন ডিসির পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের ১৮টি অঙ্গরাজ্যে ভোট প্রয়োগের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কোনো কোনো রাজ্যে একাধিক ভোটকেন্দ্র খোলা হচ্ছে। ক্যালিফোর্নিয়ায় থাকবে তিনটি ভোটকেন্দ্র।

 

এসএন

Advertisement

এশিয়া

ভারতীয় মশলা বিক্রি নিষিদ্ধ করলো নেপাল

Published

on

ভারতীয় কোম্পানি এমডিএইচ ও এভারেস্ট স্পাইসেসের গুঁড়া মশলায় উচ্চ মাত্রার ইথিলিন অক্সাইড থাকায় এই দুই ব্র্যান্ডের মশলা আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে নেপাল। এর আগে ক্যান্সার সৃষ্টির উপাদান ও ইথিলিন অক্সাইড থাকায় একই সিদ্ধান্ত নেয় হংকং ও সিঙ্গাপুর।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাতে  ভারতীয় বার্তাসংস্থা এএনআইয়ের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

প্রতিবেদনে বলা হয়,  এভারেস্ট এবং এমডিএইচ-এর মশলা আমদানি, ব্যবহার এবং বিক্রয় নিষিদ্ধ করেছে নেপালের খাদ্য প্রযুক্তি ও গুণমান নিয়ন্ত্রণ বিভাগ। ভারতীয় এই দুই কোম্পানির মশলায় ক্যানসার-সৃষ্টিকারী উপাদান ইথিলিন অক্সাইডের মাত্রার স্তরও নেপাল পরীক্ষা করছে বলে দেশটির এক কর্মকর্তা  নিশ্চিত করেছেন।

নেপালের খাদ্য প্রযুক্তি ও মান নিয়ন্ত্রণ বিভাগের মুখপাত্র মোহন কৃষ্ণ মহারজান জানান, মূলত এই দুটি ব্র্যান্ডের পণ্যগুলোতে উচ্চ মাত্রার ইথিলিন অক্সাইড পাওয়ার খবরে নেপাল এটিকে নিষিদ্ধ করে। এক সপ্তাহ আগেই আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল এবং এখন  বাজারে এই মশলার বিক্রিও নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, এ দুটি বিশেষ ব্র্যান্ডের মশলায় রাসায়নিকের উপস্থিতি কতটা তা জানতে পরীক্ষা চলছে। চূড়ান্ত প্রতিবেদন না আসা পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে। হংকং এবং সিঙ্গাপুর ইতোমধ্যেই এটি নিষিদ্ধ করেছে, তাদের পদক্ষেপের পর এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, ভারতে এই দুই কোম্পানির গুঁড়া মশলা ব্যাপক জনপ্রিয় এবং ইউরোপ,এশিয়া ও উত্তর আমেরিকাতেও রপ্তানি করা হয়। ভারতের মশলার বাজারের অন্যতম বৃহৎ দুই কোম্পানি এমডিএইচ ও এভারেস্ট স্পাইসেস।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৩৯ জন নিহত

Published

on

ফিলিস্তিনের গাজায় থেমে নেই ইসরায়েলি বর্বরতা। ইসরায়েলের হাময়ায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে গেলো ৭ অক্টোবর থেকে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনে  নিহতের মোট সংখ্যা পৌঁছেছে প্রায় ৩৫ হাজার ৩৫২৭২ জনে।

গেলো বৃহস্পতিবার (১৬ মে) এক প্রতিবেদনে দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে তুরস্কের বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গেলো ২৪ ঘণ্টায় গাজায় পরিবারগুলোর বিরুদ্ধে ইসরায়েল চারটি ‘গণহত্যা’ চালিয়েছে এবং এতে অন্তত ৩৯ জন নিহত ও আরও ৬৪ জন আহত হয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্ত অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন এবং উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

এদিকে জাতিসংঘ জানিয়েছে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

প্রসঙ্গত, গেলো ৭ অক্টোবর থেকে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনে  অন্তত ৭৯ হাজার ২০৫ জন ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন।

Advertisement

আই/এ

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

গাজায় নিহত বেড়ে ৩৫ হাজার ছাড়ালো

Published

on

গাজার ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে ইসরায়েলি বাহিনীর তীব্র লড়াই চলছে। ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীগুলো রকেট এবং উন্নত বিস্ফোরক ডিভাইস দিয়ে অতর্কিত আক্রমণ চালাচ্ছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এখন পর্যন্ত সেখানে ৩৫ হাজার ২৩৩ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। এছাড়া আহত হয়েছে আরও ৭৯ হাজার ১৪১ জন।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) আল জাজিরার দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

ইন্টারন্যাশনাল রেসকিউ কমিটি (আইআরসি) জানিয়েছে, দক্ষিণ গাজার রাফা শহরে ইসরায়েলি বাহিনীর স্থল অভিযানের কারণে খাদ্য এবং পানির সংকট তীব্র হয়ে উঠেছে। এছাড়া সেখানে পর্যাপ্ত স্যানিটেশনের অভাবও দেখা দিয়েছে।

যুদ্ধ-পরবর্তী গাজা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর অনির্দিষ্ট পরিকল্পনাকে চ্যালেঞ্জ করেছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট। ফলে ইসরায়েলের যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভার মধ্যে যে বড় ধরনের ফাটল ধরেছে তা আর গোপন রাখা গেল না।

মিশর ও ইসরায়েলের মধ্যেও উত্তেজনা ক্রমাগত বাড়তে শুরু করেছে। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাফায় হামলার কারণে কায়রো তেল আবিবের সঙ্গে সম্পর্ক কমিয়ে আনার বিষয়ে ভাবছে।

Advertisement

এদিকে চলতি মাসেই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে আয়ারল্যান্ড। বুধবার (১৫ মে) দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ তথ্য জানিয়েছেন। তবে কোনো নির্দিষ্ট তারিখের কথা জানানো হয়নি।

আয়ারল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মিশেল মার্টিন জানিয়েছেন, মে মাস শেষ হওয়ার আগেই আমরা ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবো। চলতি বছরের মার্চ মাসে স্পেন, আয়ারল্যান্ড, স্লোভেনিয়া ও মাল্টা এক যৌথ বিবৃতিতে জানায়, ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে তারা প্রস্তুত।

গেলো ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরপরেই গাজায় পাল্টা আক্রমণ চালায় ইসরায়েল। তারপর থেকে প্রতিদিনই নিরীহ ফিলিস্তিনিদের ওপর বর্বর হামলা অব্যাহত রয়েছে।

অপরদিকে ইসরায়েলকে আরও অস্ত্র দিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। হোয়াইট হাউজ কংগ্রেসকে জানিয়েছে, তারা ইসরায়েলে ১০০ কোটি ডলারের বেশি অস্ত্র পাঠাতে চায়। সাম্প্রতিক সময়ে ইসরায়েল গাজার রাফা শহরে হামলা অব্যাহত রাখায় আন্তর্জাতিক চাপ থাকার পরেও দেশটিকে অস্ত্র দিয়ে সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, নতুন এই প্যাকেজের মধ্যে ট্যাঙ্ক রাউন্ড, মর্টার এবং কৌশলগত সাঁজোয়া যান অন্তর্ভুক্ত থাকবে। যুক্তরাষ্ট্রে বিবিসির অংশীদার সিবিএস নিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন কংগ্রেসের এক সদস্য। তবে এক্ষেত্রে আইন প্রণেতাদের অনুমোদনের প্রয়োজন হবে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version