Connect with us

আমদানি-রপ্তানি

সিল্ক-শতরঞ্জিসহ আরও ৬ পণ্য পেল জিআই সনদ

Published

on

জিআই সনদ

ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (জিআই) হিসেবে ঢাকাই মসলিন, রংপুরের শতরঞ্জি, রাজশাহীর সিল্ক, বিজয়পুরের সাদামাটি, দিনাজপুরের কাটারিভোগ ও কালিজিরা চাল সনদপত্র পেয়েছে। ১৭ জুন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন পণ্যগুলোর সংশ্লিষ্টদের হাতে জিআই সনদ তুলে দেন।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদফতরের (ডিপিডিটি) উদ্যোগে আয়োজিত ‘জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নে মেধাসম্পদ’ শীর্ষক সেমিনার এবং ‘বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস-২০২১’ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ সনদ প্রদান করা হয়।

এ সময় ঢাকাই মসলিনের জন্য বাংলাদেশ তাঁত বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. শাহ আলম, রংপুরের শতরঞ্জির জন্য বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) চেয়ারম্যান মোশতাক হাসান, রাজশাহী সিল্কের জন্য বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক আবদুল হাকিম, বিজয়পুরের সাদামাটির জন্য নেত্রকোণা জেলা প্রশাসক কাজী মো. আবদুর রহমান এবং দিনাজপুরের কাটারিভোগ ও কালিজিরা চালের জন্য বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউশনের (ব্রি) মহাপরিচালক ড. মো. শাহজাহান কবীরের হাতে এই সনদপত্র তুলে দেয়া হয়।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি। এতে সভাপতিত্ব করেন শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা।

এদিকে, একই অনুষ্ঠানে ‘পেটেন্ট’-এর জন্য বিজয় ডিজিটালের মোস্তফা জাব্বার ও হিসাব লিমিটেডকে সনদ দেয়া হয়। এছাড়া ‘ডিজাইন’-এর জন্য বিডি ফুড লিমিটেড, জিহান প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ ও আমান প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজকে সনদ দেয়া হয়।

Advertisement

এছাড়া ‘ট্রেডমার্কস’ হিসেবে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ, মোহনা টেলিভিশন লিমিটেড, একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রোগ্রাম, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, গোল্ডেন ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল বিডি এবং ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডকে সনদ প্রদান করা হয়।

ডিপিডিটি-এর রেজিস্ট্রার আবদুস সাত্তার বলেন, ‘পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদফতর স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে ছয় হাজার ২১টি পেটেন্ট সনদ, ১৮ হাজার ৪৯৮টি ডিজাইন সনদ এবং ৬২ হাজার ৬০৯টি ট্রেডমার্কস নিবন্ধন সনদ প্রদান করেছে। আর জিআই সনদ প্রদান করেছি ৯টি পণ্যের। সেগুলো হলো- ইলিশ, জামদানি, ঢাকাই মসলিন, খিরসাপাত আম, কালিজির গুড়া চাল, কাটারিভোগ চাল, শতরঞ্জি, রাজশাহী সিল্ক ও বিজয়পুরের সাদামাটি।’

এস

আমদানি-রপ্তানি

বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

Published

on

লোকসভার নির্বাচনের কারণে বেনাপোল-পেট্রাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ভ্রমণে তিনদিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ভারত। তবে মেডিকেল ভিসা ও পচনশীল পণ্য আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা থাকছে না।

শনিবার (১৮ মে) সকালে ভারতীয় ইমিগ্রেশনের বরাত দিয়ে বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আযহারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

ভারতীয় ইমিগ্রেশন জানায়, ১৮ মে সকাল থেকে লোকসভা নির্বাচনের দিন ২০ মে পর্যন্ত ভ্রমণ ভিসার পাসপোর্টধারী যাত্রীদের ভারতে প্রবেশ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তবে জরুরি চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী রোগীরা মেডিকেল ভিসায় ভারতে প্রবেশ করতে পারবেন। তবে পচনশীল পণ্যবাহী যানবাহনকে এ বিধিনিষেধের বাইরে রাখা হয়েছে। তবে ২১ মে সকাল থেকে দুই দেশের মধ্যে যাত্রী পারাপার আবারও স্বাভাবিক হবে।

বেনাপোল বন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম জানান, বেনাপোল বন্দর দিয়ে শনিবার থেকে বুধবার পর্যন্ত আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকবে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আমদানি-রপ্তানি

হিলি বন্দর হয়ে এলো ভারতীয় পেঁয়াজ

Published

on

দীর্ঘ সাড়ে পাঁচমাস পর হিলি বন্দর দিয়ে আবারও শুরু হয়েছে পেঁয়াজ আমদানি। প্রথমদিন এসেছে ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ। ভারতীয় এ পেঁয়াজে টনপ্রতি খরচ পড়েছে ৫৫০ ডলার।

মঙ্গলবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় ভারতীয় পেঁয়াজ বোঝাই একটি ট্রাক হিলি বন্দরে প্রবেশে করে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন স্থলবন্দরের (উদ্ভিদ সংগনিরোধ) উপ-সহকারী ইউসুফ আলী।

ইউসুফ আলী জানান, আর এসবি নামের একটি প্রতিষ্ঠান এসব পেঁয়াজ আমদানি করেছে।

এর আগে, ভারত পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পর গেলো ৫ মে কৃষি মন্ত্রণালয়ের খামারবাড়িতে ইমপোর্ট পারমিটের (আইপি) জন্য আবেদন করেন ব্যবসায়ীরা। আবেদনের পর ২৫ আমদানিকারককে প্রায় ২৫ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয় সরকার।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশি পোশাকের রপ্তানি বাড়ায় ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আপত্তি

Published

on

ইউরোপসহ নানা দেশে রপ্তানির জন্য দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশ থেকে আসা তৈরি পোশাকের পরিমাণ এতটাই বেড়ে গেছে যে, ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা বাড়তি মূল্য দিয়ে তাঁদের রপ্তানি পণ্যের জন্য জায়গা নিতে বাধ্য হচ্ছেন। এমন পরিস্থিতে ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা চাইছেন তাদের পণ্যকে অগ্রাধিকার দেয়া হোক।

রোববার (৫ মে) এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বৃটিশ বার্তা সংস্থা বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বিষয়টি নিয়ে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রীর সঙ্গে ইতোমধ্যেই দুদফায় আলোচনা করেছেন ভারতীয় রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠনগুলি।

এদিকে বাংলাদেশে পোশাক রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমই এ জানায়, ভারতীয় রপ্তানিকারকদের দাবি খুবই অযৌক্তিক। কারণ বাংলাদেশের গার্মেন্টস রপ্তানির সামান্য একটা অংশই ভারতের মাধ্যমে যায়। ফলে তাদের পণ্যের কারণে দিল্লি বিমানবন্দরে ‘মালামালের জট’ লাগার কথা না।

প্রসঙ্গত, গেলো ২০২৩ সাল থেকে কলকাতা বিমানবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি গার্মেন্টস রপ্তানি বন্ধ হয়ে এটি দিল্লিতে স্থানান্তরিত হয়।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version